![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখক হিসেবে একেবারেই নবজাতক। জন্মলগ্ন থেকে আজ অবধি শুধুই পাঠক ছিলাম ব্লগগুলোর। কিন্তু শুক্রবার সংবাদমাধ্যমগুলোর নির্লজ্জ মিথ্যাচার দেখে মুখ খুলতে বাধ্য হলাম। মূল কথায় যাওয়ার আগে একটি কথা বলে রাখা সময়ের দাবিঃ আমার সব কথা শোনার পর যাদের ইচ্ছা করবে আমাকে শিবির/রাজাকার/ছাগু ইত্যাদি ইত্যাদি বলে গালাগালি করতে তারা এখনই সসম্মানে ভাগতে পারেন। আর যারা প্রশ্ন করবেন শহীদ মিনার ভাংচুর করা, জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়া কেমন কাজ বা কারা করেছে ইত্যাদি ইত্যাদি তারাও সসম্মানে বিদায় নিতে পারেন কারণ, সেটা অন্য আলোচনা। এটা শুধুই আমার অভিজ্ঞতার বর্ণনা।
আমি কখনোই কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম না। একেবারেই শান্ত, নির্ঝঞ্ঝাট জীবন যাপন করে আসছি। তবে আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ, তাঁর রাসুল (স) ও ইসলামের জন্য মনে রয়েছে অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। তাই ব্লগে এসব বিষয় নিয়ে জঘন্যতম ভাষায় কুরূচিপূর্ণ লেখালেখির ব্যাপারে খুবই ক্ষুব্ধ ছিলাম মনে মনে। কিন্তু ক্ষোভ প্রকাশের জায়গা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তাই হেফাযতে ইসলামের পক্ষ থেকে যখন আল্লামা আহমদ শফীর খোলা চিঠি পেলাম, আর ঘরে বসে থাকতে পারলাম না। ঈমানী দায়িত্ব মনে করেই শুক্রবারের বিক্ষোভে অংশ নিতে গিয়েছিলাম বায়তুল মোকাররমে আমরা তিন বন্ধু। বাস থেকে নামার কথা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইটে, কিন্তু দৈনিক বাংলা মোড়েই নামিয়ে দিয়ে বাস ঘুরিয়ে দিলো; ঐদিকে রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। যেখান থেকে রাস্তা বন্ধ, সেখানে প্রচুর ভীত-সন্ত্রস্ত মুসল্লীর ভিড়, বেশিরভাগই মনে হলো সাধারণ মুসল্লী, খুব কম লোকেই সেই রাস্তায় ঢুকতে সাহস পাচ্ছে। হয়তো কাউকে কাউকে ঢুকতে বাধাও দেওয়া হচ্ছিলো, আমরা কোনদিকে না তাকিয়েই সোজা ঢুকে পড়লাম। কারণ, মনে মনে নিয়ত করে এসেছিলাম, যদি জান চলে যায় যাবে, তবুও আজ সবার সামনে আল্লাহর নবীর শানে বেয়াদবির প্রতিবাদ করেই যাবো, এটা প্রতিটা মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব। মসজিদ চত্বরে ঢুকেই মসজিদের সিঁড়িতে বিক্ষোভে শামিল হলাম। গেইট বন্ধ করে অনেককেই ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছিলো। কিছুক্ষণ পর মসজিদে ঢুকে পড়লাম নামাজ আদায় করার জন্য। তখন বাজে দুপুর একটার বেশি। অথচ মসজিদের ভেতরটাই ঠিকমতো ভরেনি, বারান্দাতো পুরোই ফাঁকা। সবদিক থেকেই মুসল্লীদের আসতে বাধা দেয়া হচ্ছিলো। মসজিদের মাইকে বারবার প্রতিবাদমূলক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছিলো। এর মধ্যেই পেশ ইমাম সাহেব খুতবা দেয়া শুরু করেন। খুতবার মাঝপথে তার কাছ থেকে মাইক নিয়ে আবারো প্রতিবাদ শুরু হয়। এবার প্রতিবাদের বিষয় ছিলো ব্লগারদের কুরূচিপূর্ণ লেখালখির ব্যাপারে ইমাম সাহেবের কোন বক্তব্য না রাখা। শেষ পর্যন্ত ইমাম সাহেব বক্তব্য দিতে রাজি হওয়ায় তাকে মাইক দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি দায়সারা গোছের বক্তব্য দিয়েই (নবীজির সর্বোত্তম চরিত্র নিয়ে হাদিস উদ্ধৃত করে এবং ব্লগারদের নিয়ে কোন কথা না বলেই; উল্লেখ্য, তার এই দায়সারা বক্তব্যও পুরোপুরি শেষ করেননি) আবারো আরবীতে খুতবা শুরু করেন। এসময় সম্ভবত বিটিভির ক্যামেরাম্যান এসে ভিডিও করতে থাকলে তাকে দুই তিনজন ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিতে থাকেন। কিন্তু এরপরেই অন্য কয়েকজন এসে তাকে রক্ষা করেন এবং সসম্মানে বের করে দেন। এরপর সবাই শান্ত হয়ে বসে খুতবা শোনেন। তারপর নামাজ শুরু হয়।
নামাজের সালাম ফেরানোর পরপরই অনেকে উঠে যেতে থাকেন। আমরা কিছুক্ষণ মোনাজাতে শরিক হয়েই উঠে পড়লাম, কারণ বাইরে তখন পরিস্থিতি গরম হতে শুরু করেছে। সিঁড়ি দিয়ে নেমে গেইট ছেড়ে বের হয়ে গেলাম মিছিলের সাথে। হাজার হাজার মুসল্লি সেই মিছিলে। মিছিলের অগ্রভাগ পল্টন মোড়ের কাছাকাছি পৌঁছানোর আগেই হঠাত অতর্কিতে শুরু পুলিশের টিয়ার শেল ফায়ার। সাথে বৃষ্টির মতো গুলি। কিছু বুঝে উঠার আগেই সবাই মসজিদের দিকে দৌড়াচ্ছে। আমিও দৌড়ে মসজিদ চত্বরে ঢুকলাম। দুই বন্ধুকে হারিয়ে ফেলেছি। তাদের দেখা পেতে চত্বরের পেছন দিকে দাঁড়িয়ে ছিলাম। দেখলাম পুলিশ টিয়ার শেল আর গুলি ছুঁড়তে ছুঁড়তে মসজিদের গেইটের কাছে চলে এসেছে। সবার সাথে আমিও এবার চত্বর ছেড়ে মসজিদের ভেতরে ঢুকলাম। ভয় পেয়েছি বলাই বাহুল্য। জীবনে গুলির শব্দই শুনিনি। আর একসাথে এতো গুলির শব্দ মনে হয় অনেক পোড় খাওয়া রাজনৈতিক কর্মীও কখনো শুনেনি। টিয়ার শেল থেকে বাঁচতে মসজিদের একেবারেই ভেতরে এক খোলা জায়গায় এসে দাঁড়াতেই একটা শেল উপর থেকে এসে পড়লো সামনে। আবার দৌড়। দম বন্ধ হয়ে আসছিলো। কোথায় গেলে একটু বুক ভরে নিশ্বাস নিতে পারবো খুঁজে পাচ্ছিলাম না। পাঁচ বছরের শিশু থেকে আশি বছরের বৃদ্ধ - সবাই ছুটোছুটি করছে। টিয়ার গ্যাস সম্পর্কে আমার ধারণা ছিলো হয়তোবা শুধু চোখ জ্বালা করে, চোখ দিয়ে পানি ঝরে – এতোটুকুই। কিন্তু এই গ্যাসের যে কি জ্বালা, তা বুঝলাম মিনিট দুই পরেই, যখন গ্যাসের অ্যাকশন শুরু হলো। মনে হলো সারা মুখে কেউ পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে, কাশতে কাশতে মনে হচ্ছিলো ফুসফুস গলা দিয়ে বের হয়ে আসবে – পড়ে গিয়ে গড়াগড়ি খাচ্ছিলাম, শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো, চোখের পানি - নাকের পানির কথা নাই বললাম। এদিকে যারা গ্যাস খেয়ে চোখে-মুখে পানি দিতে গেছে তাদের অবস্থা হলো আরো খারাপ; জ্বলুনি গেলো বেড়ে। আমার আগে থেকেই এটা জানা ছিলো যে, টিয়ার গ্যাসের প্রতিষেধক হলো আগুন, তাই কোনোমতে হাঁচড়ে পাঁচড়ে এক জায়গায় জ্বালানো আগুনের সামনে গিয়ে পড়লাম। আমার করুণ অবস্থা দেখে সবাই সরে জায়গা করে দিলো। কিছুক্ষণ আগুন পোহানোর পর ধাতস্থ হলাম। একটু পর সামনে গিয়ে দেখি পুরোপুরি যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে। রাস্তায় শুধু পুলিশ, আর মসজিদের ভেতরে মুহুর্মূহু গুলি, সাথে টিয়ার শেল তো আছেই। মসজিদের ভেতরে সবাই শ্লোগান দিচ্ছে, কিন্তু বের হবার সাহস করছে না কেউই। মাঝেমাঝে দুই একজন একটা দুটা ঢিল ছুঁড়ে আসছিলো। সামনেই দাঁড়িয়ে ছিলাম, কয়েক সেকেন্ড পরপরই পুলিশের ছররা গুলি ছিঁটকে ছিঁটকে আসছিলো ভেতরে। দুঃখের বিষয়, কওমীপন্থী আলেমরা, মানে যারা মূলতঃ এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছিলেন, তারা সবাই মসজিদের একেবারেই ভেতরে ছিলেন, তাঁদের তেমন একটা দেখিনি। সামনে থেকে যারা দু’ একটি ঢিল ছুঁড়ছিলো তারা সবাইই ছিলো শিবির কর্মী, তাদের কেউ কেউ এই বৃষ্টির মতো গুলির মধ্যেই কলাপ্সিবল গেইট খুলে বের হয়ে যাচ্ছিলো। তাদের সাহস দেখে অভিভূত হলাম। পুরো দুই ঘন্টা (মানে যতক্ষণ মসজিদে ছিলাম) দেখলাম পুলিশকে যতটুকু পেরেছে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছে শুধু শিবির। যাহোক, একটু থেমে আবারো শুরু হলো টিয়ার শেল নিক্ষেপ। টিয়ার গ্যাস থেকে বাঁচার জন্য মসজিদের পুরনো পাটের কার্পেট কলাপ্সিবল গেইটের সামনে নিয়ে আগুন ধরিয়ে দিলো শিবির কর্মীরা। মিডিয়ায় এটার অনেক সমালোচনা হয়েছে, কিন্তু সত্যি কথা বলতে গ্যাস থেকে ভেতরের মুসল্লিদের বাঁচানোর জন্য এছাড়া আর কোনো উপায় ছিলোনা। এর মধ্যে কে যেনো দু’ তিনটা ইট নিয়ে আসলো। তারপর সেগুলো মসজিদের ভেতরেই ভেঙ্গে টুকরা টুকরা করে পুলিশকে মারা হলো। যুদ্ধসাজে সজ্জিত এক বাহিনীর বিরুদ্ধে যা কিছুই না বললেও বেশি বলা হবে।
একটু পরেই দেখলাম সারা শরীর ছররা রাবার বুলেটে ঝাঁঝরা হয়ে যাওয়া এক বিশ একুশ বছর বয়েসী ছেলেকে নিয়ে আসা হলো মসজিদের ভেতরে। পায়ের আঙ্গুল থেকে শুরু করে কপাল পর্যন্ত গুলি চামড়ার ভেতর পর্যন্ত ঢুকে গেছে। তার কাছে এসে বসলাম, কপালে হাত বুলিয়ে দিতে থাকলাম আর দোয়া করতে থাকলাম আমার মুসলিম ভাইটার জন্য। মসজিদের ভেতরেই তৎক্ষণাৎ ব্লেড আর সেফটিপিন দিয়ে শুরু হলো গুলি বের করার অপারেশন, আর গুলিবিদ্ধ ভাইটার যে কি আর্তনাদ...! এর মধ্যেই এক সাংবাদিক এসে আহতের ছবি তুলতে লাগলেন, আর বললেন, “ভালো হইছে, আপনারা অস্ত্র ছাড়া আসেন কেনো এইসব জায়গায়? এদের কই অস্ত্র ছাড়া মোকাবেলা করা যাবে? পারলে অস্ত্র নিয়া মাঠে নামবেন, আর নাইলে বাসায় শুইয়া শুইয়া ঘুমাইবেন।” সবাই বলল, “ভাই, আমরা তো মারামারি করতে আসি নাই, আসছি শুধু বিক্ষোভ দেখাইতে, বিনা অপরাধে এরা আমাদেরকে এইভাবে মারতেছে।” যাহোক, এইভাবে চললো অনেকক্ষণ। তারপর পরিস্থিতি সামান্য ঠান্ডা হবার পর সাংবাদিকেরা যখন উপরে উঠে আসলো নিউজ নিতে, তখন দেখলাম কিছু ছেলে হঠাত পেছন দিক থেকে দৌড় দিয়ে সামনে চলে গেলো, এদেরকে এতোক্ষণ দেখি নাই, গিয়েই সাংবাদিকদের সাথে কথা বলা শুরু করে দিলো। তারপর সবাই গেলো সাংবাদিকদের সামনে, গিয়ে শ্লোগান দেয়া শুরু করলো। এর মধ্যেই আমার এক বন্ধুকে এক সাংবাদিক পাশে ডেকে নিয়ে বললেন, রাস্তায় যেনো কোনো অবস্তাতেই কেউ বের না হয়। রাস্তায় নাকি পুলিশের চেয়ে বেশি ছিলো ছাত্রলীগ ক্যাডাররা এবং সবার কাছেই অস্ত্র ছিলো। যাহোক কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার দেখলাম পুর্ব গেইট দিয়ে বের হওয়া যাচ্ছে, বেরিয়ে পড়লাম। দুজন পুলিশ সদস্য ছিলেন সেদিকে, তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যাওয়ার তাগিদ দিচ্ছিলেন। বের হয়ে বাসায় ফিরেই যা নিউজ দেখলাম, মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। জামাত শিবির নাকি মুসল্লিদের সাথে মিশে পুলিশকে আক্রমণ করেছে, তারপর পুলিশ বাধ্য হয়ে অ্যাকশনে গিয়েছে, এক্কেবারে ডাহা মিথ্যা কথা। বিশেষ করে একাত্তর টিভির সাংবাদিক মুহিন যা বললেন তাতে হতবাক হয়ে গেলাম, এমন নির্ভেজাল মিথ্যাও টিভিতে বলতে পারে ধারণাই ছিলোনা!
ঘরে ফিরে খুব অসহায় লাগলো, ৯৫% মুসলিমের দেশে প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মদ (স) কে নিয়ে যারা কটূক্তি করলো তারা পেলো বীরের সম্মান, তাদেরকে দিনের পর দিন পুলিশ প্রহরায় আন্দোলনের নামে রাজপথে খিস্তিখেউড় আর নাচ গান করতে দেওয়া হলো, সরকারী খরচে নানান সুযোগ সুবিধার বন্দোবস্ত করা হলো আর যারা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের প্রতিবাদে নেমে এলো রাস্তায় তাদেরকে বিনা অপরাধে মেরে রক্তাক্ত করা হলো। আসলে এটাই হয়তো আল্লাহর পক্ষ থেকে ঈমানের পরীক্ষা। মাদ্রাসা থেকে ফতোয়া দেয়া হয়েছে যে, শুক্রবারের প্রতিবাদ ছিলো অবশ্যই জিহাদের সমতুল্য, এবং এতে যারা নিহত হয়েছেন তারা অবশ্যই আল্লাহর কাছে শহীদের মর্যাদা পাবেন ইনশাআল্লাহ।
সবশেষে মনে বাজছে আগুন পোহানোর সময় কানে আসা কয়েক মুসল্লীর বুকফাটা চিৎকার, “আল্লাহ, এই জালিমের বিচার তুমি করো, আল্লাহ”।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমিন। ভাইজান স্বল্প জ্ঞানে মনে হলো তারা শিবির কর্মী। বেশভূষা, চলন-বলন, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদের চেয়ে অনেক স্মার্ট।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৩
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে রক্ষা করুন!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমিন
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৭
ভবিষ্যত নেতা আসিফ বলেছেন: আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে রক্ষা করুন!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমিন
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৬
পুংটা বলেছেন: "আমার আগে থেকেই এটা জানা ছিলো যে, টিয়ার গ্যাসের প্রতিষেধক হলো আগুন"...... এই তথ্যটা আইকা আপনার কাছ থিকা শিখলাম।
ট্রেনিং সেন্টারের নাম কি...???
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: ভাইজান, আমার দুই বন্ধুর একজন - যে কিনা জীবনে কমিউনিস্ট, শিবির এবং সর্বশেষ ছাত্রদল করে অবশেষে সবই ছেড়ে দিয়েছে - তার কাছ থেকে অনেক আগে শুনছিলাম। নাম বলতে হবে? ট্রেনিং লইবেন নাকি?
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৭
ট্যামময বলেছেন: আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে রক্ষা করুন!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমিন।
৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৭
সেচ্ছাসেবক বলেছেন: সবই ঠিক আছে ভাই, কিন্তু এখন কেন ? আপনাদের বা যাদের ইমান এখন হঠাৎ শক্ত হয়েগেল তারা গত একবছর কোথায় ছিলেন? আপনে তো ব্লগ অনেক দিন থেকে পড়েন বলে দাবী করলেন তো আপনার তো জানার কথা ব্লগে নাস্তিকরা(আমি তাদের নাস্তিক বলি না, আমি বলি "এন্টি-ইসলামিক") ইসলাম বিরোধি পোষ্ট দিয়ে আসছে প্রথম থেকেই। এতো দিন কি করছিলেন বলেন তো ? একজন "নাস্তিক" মরার পর আপনাদের "ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত" লাগলো ?? ... কি বলবো একে ?? সেলুকাস >
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: ভাইজান, এইটাই তো দুঃখ যে এইদেশের ইসলামিক নেতারা ইন্টারনেট কি, তাই অনেকে বোঝেনা, এইসবের খবরও রাখেনা। অনেক আগেই এটা হওয়া উচিত ছিলো। গত একবছর যাবত হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হইতেছে। কিন্তু তাও ভালো যে শেষ পর্যন্ত আমাদের ইসলামি নেতৃবৃন্দের নজরে আসছে। Better late than never. মুসলমান হিসেবে সবারই উচিত এই আন্দোলনের পক্ষে দাঁড়ানো। যতই লাফালাফি করি আল্লাহর সামনে তো একদিন এই প্রশ্নের জবাব দিতে হবে যে, যখন প্রাণপ্রিয় নবীকে নিয়ে কটূক্তি করা হয়েছিলো তখন কী করেছিলাম? তাই না?
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৪
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: “আল্লাহ, এই জালিমের বিচার তুমি করো,
আল্লাহ”।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমিন।
৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২১
অনন্ত আসলাম বলেছেন: সেচ্ছাসেবক @ সেলুকাসের কি দেখলেন? ৪২ বছর হয়ে গেল আজ এসে যদি রাজাকারের ফাঁসির জন্য প্রজন্ম চত্বরে যেতে পারি, হটাত করে মানুষ ফুসে উঠতে পারে আর সেটা যদি সেলুকাস না হয় তবে কেন ইসলাম বিদ্বেষীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষভ দেখাতে গেলেই সেলুকাস হয়ে যাবে নাকি?
আগে করে নি বলে এখন করতে পারবে না এটাতো হতে পারে না। হাইরে সেলুকাস !!!!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: হাইরে সেলুকাস !!!!
৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৪
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আপনি শুধু দেখেই গেলেন? জিহাদে নামলেন না? নাকি মিথ্যা বলছেন? আল্লাহ মিথ্যাবাদীদের জন্য জাহান্নাম নির্ধারন করে রেখেছেন। ভেবে চিন্তে !
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমি কোনো মিথ্যা বলে থাকলে আল্লাহ যেনো আমার বিচার করেন। ভাইজান ঈমান খুব দুর্বল তো... গুলি-বোমার শব্দে বুক কাঁপে। দোয়া করবেন যাতে ঈমান শক্ত করতে পারি...
১০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪১
আসিফ_খান_০৭ বলেছেন: হলুদ সাংবাদিকতা এখন সোনালী যুগে। সত্য বললে আপনাকে দমন করা হবে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: সহমত
১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৪
তামাটেসেলিম বলেছেন: "আমার আগে থেকেই এটা জানা ছিলো যে, টিয়ার গ্যাসের প্রতিষেধক হলো আগুন"...... এই তথ্যটা আইকা আপনার কাছ থিকা শিখলাম।
ট্রেনিং সেন্টারের নাম কি...??? )
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: ভাইজান, আমার দুই বন্ধুর একজন - যে কিনা জীবনে কমিউনিস্ট, শিবির এবং সর্বশেষ ছাত্রদল করে অবশেষে সবই ছেড়ে দিয়েছে - তার কাছ থেকে অনেক আগে শুনছিলাম। নাম বলতে হবে? ট্রেনিং লইবেন নাকি?
১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২২
নর্দমার কীট বলেছেন: পুংটা বলেছেন: তামাটেসেলিম বলেছেন: "আমার আগে থেকেই এটা জানা ছিলো যে, টিয়ার গ্যাসের প্রতিষেধক হলো আগুন"......
এই তথ্যটা আইকা আপনার কাছ থিকা শিখলাম।
"এমন নির্ভেজাল মিথ্যাও টিভিতে বলতে পারে ধারণাই ছিলোনা!"
আপনার মিথ্যার চেয়েও নির্ভেজাল?
এমন কমব্যাট এবং মিথ্যাচার ট্রেনিং সেন্টারের নাম কি...???
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: আমি কোনো মিথ্যা বলে থাকলে আল্লাহ যেনো আমার বিচার করেন। ভাইজান, আমার দুই বন্ধুর একজন - যে কিনা জীবনে কমিউনিস্ট, শিবির এবং সর্বশেষ ছাত্রদল করে অবশেষে সবই ছেড়ে দিয়েছে - তার কাছ থেকে অনেক আগে শুনছিলাম। নাম বলতে হবে? ট্রেনিং লইবেন নাকি?
১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: ২০০৭ এ, আর্মির সাথে ঢাবির সংঘাত সৃষ্টি হইল যে, ২২ আর ২৩ রাতে, ক্যাম্পাস রীতিমত যুদ্ধক্ষেত্র ছিল , ঐদিন রাত্রে হলে পোলাপান যত পত্রিকা ছিল সব পোড়ান হইছে গ্যাস থেকে বাঁচতে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: নতুন জিনিস জানলাম। এইগুলা জানতে ট্রেনিং সেন্টারের দরকার হয়না। আপনাদের মতো ভাই-বেরাদরই যথেষ্ট। ধন্যবাদ।
১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
বিদ্রোহী মজলুম বলেছেন: আমি টীভিতে দেখলাম, এক সাংবাদিক বাইতুল মকাররমের বিক্ষোভ কারীকে জিজ্ঞাসা করছে আপনারা সাংবাদিকদের মারছেন কেন? উত্তরে এক বিক্ষভকারি বলছে, সাংবাদিকদের সাথে আমাদের কোন শত্রুতা নেই, আমরা সাংবাদিকদের মারছি না। এতিমদ্ধে অনেক খবর বেরিয়েছে, সাংবাদিকদের আসলে কারা মেরেছেঃ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: এগুলো এখন ওপেন সিক্রেট। ধন্যবাদ।
১৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
বিদ্রোহী মজলুম বলেছেন: লেখক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ আসল ঘটনা গুলো জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: এটা আমার প্রথম লেখা। শুধু এই ঘটনাগুলো তুলে ধরতেই অ্যাকাউন্ট খুলেছি সামুতে। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
Masuk বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিষ জানানোর কারণে।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: এটা আমার প্রথম লেখা। শুধু এই ঘটনাগুলো তুলে ধরতেই গতকাল অ্যাকাউন্ট খুলেছি সামুতে। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
আমি তাসনিম বলেছেন: যারা এখানে কমেন্ট করতে আসছেন তারা একটা ব্যপার খেয়াল করে দেখেন ব্লগটি মাত্র ১২ ঘন্টা আগে খোলা হয়েছে। পোষ্ট মাত্র একটি, আর কোন প্রিয় পোষ্ট নেই। এরকম সন্দেহজনক প্রোফাইল থেকে দেওয়া পোষ্ট এর সাক্ষী বিশ্বাস করবেন কি করবেন না তা আপনাদের দ্বায়িত্ব
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: জি, আমার সকল বক্তব্য দয়া করে নিজ দায়িত্বে বিশ্বাস করবেন। আমি কোনো মিথ্যা বলে থাকলে আল্লাহ যেনো আমার বিচার করেন।এটা আমার প্রথম লেখা। শুধু এই ঘটনাগুলো তুলে ধরতেই গতকাল অ্যাকাউন্ট খুলেছি সামুতে। ধন্যবাদ।
১৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
মোহাঃ আব্দুল আওয়াল (তমাল) বলেছেন: ভাই আমি রজাশাহী তে থাকি এখানে সেদিন ইসলামী ব্যাংক এর কাচ ভেঙ্গেছে। আমি টিভি তে দেখলাম সেটাকে জনতার প্রতিবাদ বলা হচ্ছে। কিন্তু সবাই লীগ এর ছেলে পিলে ছিল। সব চাইতে মজার বিষয় হল তার থেকে ৫০০ মিটার দূরে মসজিদ থেকে বের হয়ে পুলিশের অনুমতি নিয়ে ( নিউজ মতে) সব ইসলামী দল মিছিল বের করেছে আর এ দিকে কোন কারন ছাড়াই ভাংচুর করছে। আর মিডিয়া এটাকে বলছে জনতা।
আর একটা মজার ব্যাপার হল এখানে যে গণজাগরণ মঞ্চ আছে ঠিক তার মাথার উপরে ইসলামী ব্যাংক। বূঝেন তাহলে ব্যাংক এর কাঁচ ভাঙতে গেলে মঞ্চ কি হবে।
(কেও আমার মন্তব্যে কষ্ট পেলে আমি সত্যি দুঃখিত কষ্ট দেয়া আমার উদ্দেশ্য নয়)
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: ভাইজান, এইসব কথা ব্লগে তুলে ধরেন না কেনো? ছোট করে হলেও সত্যটা সবাইকে জানাবেন। আমাদের নীরবতাই জালিমদের বেড়ে উঠার বড়ো কারণ। যাইহোক ধন্যবাদ।
১৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: এই লেখক একটা আস্ত ছাগু। রাম ছাগু। কওমী মাদ্রাসার সাথে জাশির কুত্তাদের বহি আগে থেকেই বিরোধ। কারন জাশির শয়তান ধর্মের সাথে ইসলামের কোন মিল নাই। যে কয়টারে টাকা দিয়ে পালতে পারসে সেইগুলারে নিয়ে কিছু দল করসে। বাকি গুলা শিবির দেখলে এমন দৌড়ানি দেয় যে বলার মত না। এই কারনে কওমী মাদ্রাসারে সে লেখার মাধ্যমে খোচা দিল।
সোনা ব্লগ বন্ধের পরে জাশির হাই কমান্ড বলসে যে এখন তো আমাগো কোন বেইল নাই, তাই পারলে প্রথমেই বলে নিবা আমি নিরপেক্ষ, এরপরে ঘুরায় প্যাচায় আমাগো বালের গুঙ্কীর্তন করবা। এই পোস্ট সেই জায়গা থেকেই পয়দা হইসে।
শিবিরের পোলাপাইন ছাড়া বায়তুল মোকাররমে স্মার্ট মানুষ আর নামাজ পড়তে যায় না এই তথ্যগত ভুল দেখেই বোঝা যায় এই ছাগুটা এখনো ঠিক ভাবে গেলমান গিরি শুরু করতে পারে নাই।
জাশির নতুন পদ্ধতি হল ইনোসেন্ট ভাব দেখায় সেন্টিমেন্টাল কমেন্ট করা। শিবিরের ছেলেপেলে খুব সাহসী আর বায়তুল মোকাররমে খালি জাশির স্মার্ট মানুষ নামাজ পড়ে এই তথ্য থেকেই বোঝা যায় এইটা একটা পিওর ছাগু।
যাই হোক ভাল হইয়া যা। পরাজিতের ওকালতি করে নিজের জন্মরে বৃথা বানাইস না।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: এই খাশি, তোরে তো প্রথমেই বলছি বাইর হ এইখান থেকে। নাকি পাছায় লাত্থি না খাওয়া পর্যন্ত ওয়েইট করতে ভাল্লাগে? যা দিলাম একটা লাত্থি। এইবার বাইর হ জারজ আবু জেহেলের উত্তরসূরী নাস্তিকের দালাল। এই দেশে তোরা সবসময় ১৫ দিন/ ১৭ দিন লাফালাফি করবি, আর বাকীজীবন মানুষের লাত্থি খাবি, তবুও দালালি ছাড়বি না, বেজন্মা নাস্তিকদের উচ্ছিষ্টভোগী কুকুরের দল। ভাষা খারাপ করতে চাই নাই। তুই প্রথম স্টার্ট দিলি।
২০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
rainbristi বলেছেন: আপনার কথা ৯৯% ওকে কিন্তু ভাইজান এইটা কি কইলেন!!
"৯৫% মুসলিমের দেশে প্রাণপ্রিয় নবী মুহাম্মদ (স) কে নিয়ে যারা কটূক্তি করলো তারা পেলো বীরের সম্মান, তাদেরকে দিনের পর দিন পুলিশ প্রহরায় আন্দোলনের নামে রাজপথে খিস্তিখেউড় আর নাচ গান করতে দেওয়া হলো, সরকারী খরচে নানান সুযোগ সুবিধার বন্দোবস্ত করা হলো আর যারা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের প্রতিবাদে নেমে এলো রাস্তায় তাদেরকে বিনা অপরাধে মেরে রক্তাক্ত করা হলো।"
শাহবাগের সবাই কি নাস্তিক??যদিও প্রজন্ম চত্তর এখন আওয়ামী চত্তর কিন্তু লীগের সবাই কি নাস্তিক??
২১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
rainbristi বলেছেন: ার নাস্তিক হইলে সমস্যা কি? যদি না সে ধর্ম নিয়ে কোন কটুক্তি করবে। কিন্তু শাবাগের সবাই কি কটুক্তি করছেন??
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
প্রকৃত ভগ্নাংশ বলেছেন: ভাই ভুলটা তো আপনাদের। শাহবাগের সবাই নাস্তিক না। শাহবাগের নেতৃস্থানীয় অনেকেই নাস্তিক। তা হলেও হয়তো হতো। তারা শুধু নাস্তিক না, নবিজীকে গালিগালাজকারী আছে কয়েকটা। এদেরকে এখনো সাথে রাখা হলো কেনো? এদের ছাড়া কি আন্দোলন চলতে পারেনা? ইসলামি দলগুলোর সাথে সাক্ষাত করে ক্ষমা চেয়ে এবং ব্যাখ্যা দিয়ে আর ঐ এন্টি-ইস্লাম গুলারে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দিলেই তো আর সমস্যা থাকতো না। উলটা তাদের তাদের প্রতিবাদের সমালোচনা করা হলো। এইসব কুখ্যাত ব্লগারের কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কি কিছু বলা হইছে শাহবাগে? কেনো বলা হলো না? তারা কি জানেনা যে ধর্মের ব্যাপারে মানুষ কতো সেন্সিটিভ? আর যেখানে এটার কনো প্রতিবাদ না করে বরং প্রতিবাদের সমালোচনা করা হলো সেই জমায়েতে কোন ইমানদার মুসলমান কি আর যেতে পারে? গেলে কি তার ঈমান আদৌ থাকবে? প্রশ্ন থাকলো।
২২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
ইকবাল হোছাইন ইকু বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
rainbristi বলেছেন: রাজাকারের ফাঁসি সবার দাবি,ভাই। এখানে আস্তিক নাস্তিক সবার জন্য উন্মুক্ত যদিও এখন শাহবাগ আম্লীগ চত্তর।
২৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
জাতির মামু বলেছেন: অভিজ্ঞতা পড়ে ভাল লাগলো । আশা করছি সা্নের দিন জিহাদের ময়দানে আপনাকে পাবো ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১০
মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: সত্য বলার জন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরস্কার দিন। কিন্তু বুঝলাম না আপনি শিবির কর্মীদের চিনলেন কিভাবে? ওদের কি কোন ব্যাজ বা মনোগ্রাম ছিল?