![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনি কি জীবন দিতে প্রস্তুত, তাহলে আপনাকেই বলছি।যদি আপনি যেহেতু জীবন দিতে প্রস্তুত, তার মানে আপনি এখন কারো জীবন নেয়ার অপেক্ষায় আছেন।থামেন, চিন্তা করেন।আপনি শত্রুর জীবন নিবেন আর হয়ত শত্রু আপনার জীবন নেয়ার চেষ্টা করবে।আপনি খুব সাহসী।জীবন দেয়া নেয়ার চিন্তা ভাবনা করাও অনেক সাহসের ব্যাপার।তাহলে আপনার পরবর্তী ধাপ হচ্ছে শত্রু চিহ্নিত করা এবং তারপর মেরে ফেলা।মানুষ শুনলে মনে করবে আপনি জীবন দিচ্ছেন না, নিচ্ছেন।আসলে এই দুইটি ধাপ এর জন্য সিদ্ধান্ত নেয়া আর জীবন দেয়া একই কথা।
প্রথম ধাপ - শত্রু চিহ্নিত করা :
এই ধাপটি আপাতদৃষ্টিতে সহজ মনে হলেও আসলে কঠিন।নিজের চিন্তা ভাবনাকে প্রথমে মুছে ফেলতে হয় যাতে কোনরকম পক্ষপাতিত্ব না থাকে।"আমার জ্ঞানী বন্ধু/নেতা বলেছে শত্রু 'ক', তার মানে শত্রু 'ক '"। এই পন্থা যুদ্ধের সময় কাজে লাগলেও, যুদ্ধ ছাড়া অন্য সময় কাজে লাগে না।আবার থামেন ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন, যেই মানুষগুলো কোনো ভুল ধারণার মধ্যে আছে, অন্য কোনো গোত্রের বা বিশ্বাসের সে মানুষগুলো কি আপনার শত্রু ? না যারা জেনে শুনে মানুষ খুন করে, ডাকাতি করে আরো
ভয়ংকর কাজ করে, তারা আপনার শত্রু।ভুল ধারনার বা বিশ্বাসের মধ্যে যারা আছে তাদের খুঁজে পাওয়া কঠিন না কিন্তু ডাকাতদের খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন।ভুল ধারণার মাঝে থাকা একটি লোক ধরি 'প' যিনি পাকিস্তানপন্থি এবং আরেকটি লোক 'ন' যিনি ধর্মবিদ্বেষী।এখন আপনি যদি 'প' কে অথবা 'ন' কে মারেন, যারা তাদের পক্ষে ছিল তাদের আপনার প্রতি বিরূপ ধারণা হবে যার ফলে ভুল ধারনাটা আরো পাকাপোক্ত হবে।তাহলে কি করবেন? এখানেই জীবন দেয়ার প্রশ্নটা আসছে।কোনো বিশ্বাস এর পরিবর্তন করাটা একদিনের কাজ নয়, সারা জীবন লেগে যায়।জীবন যদি দিতে চাই, আমরা যেন সারা জীবন দিতে পারি নবীদের মত।
আমার এই কথা গুলো আপনার পছন্দ হলে আর দ্বিতীয় ধাপ খোজা লাগবেনা।কিন্তু আপনি যদি দ্রুত জীবন নিতে চান তাহলে ডাকাতদের নিন, জলদস্যুদের নিন।সবার উপকার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: কামার ঘরে কোরান পড়ে লাভ আছে....
আল্লাহ এদের হেদায়ত দান করুন....