![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
{ পোষ্ট পড়ার আগে একটা জিজ্ঞাসা : আমি এই ব্লগে কোন ছবি যোগ করিনি, কিন্তু আমার এই পোষ্টের উপরে ক্যানো একটা ছবি দেখাচ্ছে নাল নীল আর হাবিজাবি কালারের? }
আমার স্কুল খুব একটা ভালো লাগতো বলা যাবেনা, সেই সাত সকালে ঘুম থেকে উঠা, আর ঘুম ঘুম চোখেই ২ টা ক্লাস শেষ। ঘুমাতাম দেখে ম্যাডাম দাড় করিয়ে রাখতো, দাডিয়ে দারীয়ে ঘুমাতে গিয়ে যে কতবার ঠাস হয়েছি... আমার অনেক পছন্দ ছিল ১ টাকার অরেঞ্জ ফ্লেভারের আইসক্রিম। মাঝে মাঝে টাকা থাকলে খেতাম। খুব বেশি ভাগ্য ভালো থাকলে ললিজ কিনতে পারতাম। বছরে মনে হয় ৪-৫ টার বেশি না। এখন ইচ্ছা থাকলেও খেতে পারিনা। মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তিত!! তখন কত কম চিন্তা ছিল, ঘুমাতে গেলে এটা ওটা কিছু মাথায় নিয়ে ঘুমাতামনা। ঘুম মানে আসলেই ঘুম।
আমাদের স্কুলের সামনে ২ টাকার চটপটি পাওয়া যেতো। এত্ত এত্ত মজা লাগতো, এত ভালোলাগা আর তৃপ্তি নিয়ে এখন আর কিছু খাইনা। ভাইয়ার সাথে খিটমিটও হয়না ও বেশি খেয়ে ফেলেছে ক্যানো এটা নিয়ে। এখন চাওয়া পাওয়ার চেয়ে জীবন ঠিক ভাবে চালিয়ে নেয়াই বড় হয়ে গেছে। আমার স্কুলের হোমওয়ার্ক ভাইয়া অনেকদিনই করে দিত। বিনিময়ে আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকতাম। ও ইচ্ছা করেই হাতের লেখা বাজে করে লিখতো। আমি এখন দিনের পর দিন অপেক্ষা করে কেবল চুল পাকাতে পারি, বয়সও বাড়াতে পারি, চামড়ায় ভাজ পরবে, কিন্তু ওইসব সরল চাওয়া পাওয়ার দিন ফিরে পাবোনা।
তখন রাতে প্রায়ই লোডসেডিং হতো। আমরা সবাই দল বেধে মাঠে বের হতাম। আড্ডা দিতাম, রাতটাও আমাদের খেলার আর গল্পের একটা বাধাধরা সময় ছিল। ক্লাস ফাইভ এ বৃত্তি পাই। কোন প্রত্যাশা ছিলনা, তাও পেলাম। আব্বু বিকেলে এসে জানলো। এরপর পিচ্চি আমাকে দু’হাত দিয়ে তুলে ঘাড়ে উঠিয়ে ফেললো। আর কিছুনা, আম্মু আদর করে দিয়েছিল এটা মনে আছে। আব্বু একটু পর বের হয়ে যায়। ভাগ্যকূলের একটা মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে বাসায় আসে। ১ কেজি সাদা মিষ্টি। পাশের বাসায় দেয়া হয়। আমার ফুপুকে পাশের বাসা থেকে ফোন করা হয়। আমাকে ফোনে কথা বলতে হয়, আমি আনইজি ছিলাম, জানতামনা কি বলবো। আমার পুরোপুরি মনে আছে সব। আজকে আব্বু নেই, আমি এখন নোবেল পেলেও আমাকে কেউ ঘাড়ে উঠাবেনা। হাজার বার চাইলেও না। বৃত্তি পাওয়া উপলক্ষে আমাকে একটা ব্রিক গেম কিনে দেয়া হয়। এখনও রেখে দিয়েছি, আব্বুর স্মৃতি। আব্বু নিজে আমাকে নিয়ে গিয়ে কিনে দিয়েছিল। দাম ছিল ৩০০ টাকা। আমার কাছে কোটি টাকারও বেশি...
এরপর ক্লাস এইটেও বৃত্তি পাই। আব্বুর আর রেজাল্ট জানা হয়নি। মনে আছে, পরীক্ষার দিনগুলোতে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আব্বু আমাকে কিকরে নিয়ে গেলো, খাওয়ালো, পরিক্ষার আগে নতুন কলম আর জ্যামিতি বক্স কিনে দিল, এসবই... রেজাল্ট জানতে পারলে এবার অন্তত কোলে নিতে পারতো, ঘাড়ে তুলতে না পারলেও। আমিতো ততদিনে অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছিলাম। আব্বু মারা যাবার পর আমরা খুব অল্প সময়েই অনেকটা বড় হয়ে যাই। কঠিন সময় আমাদের খুব তারাতাড়ি বাস্তবতার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। আব্বুর অফিস থেকে পাওয়া কিছু টাকা আর অল্প কিছু সঞ্চয় দিয়ে আম্মু অনেক কষ্টে আমাদের চালিয়ে নেয়। প্রতি রাতে আম্মুর লুকিয়ে লুকিয়ে কান্না আমাদেরও কাঁদাতো প্রতিদিনই। প্রতিটা মুহূর্তেই মনে হত আমরা গরিব হয়ে গেছি। খুব ছোট মনে অনেক বড় কষ্ট আর ওই বয়সেই ভবিষ্যতের চিন্তা কি ভয়াবহ ব্যাপার আমাদের মত যারা এর ভেতর দিয়ে যায়, কেবল তারাই জানে।
যাইহোক, চলে যাই আরো আগে, মনে হয় ক্লাস থ্রি তে ছিলাম। আমাদের এক টিচার ছিলেন, ক্লাসে ক্যানো জানি জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই, তোরা কে কি সবচেয়ে অপছন্দ করিস?” আমার সময় আসলে আমি বললাম বাসায় গ্রাম থেকে মানুষ আসলে, ওরা নোংরা আর অনেকদিন জ্বালায়। টিচার বলেছিলেন, “তোর অনেক বড়লোক আত্মীয় আছে?”। আমি বললাম, “আছে”। টিচার বললেন, “তোরা যখন তাদের বাসায় যাস, তখন ওরাও তোর মতই ভাবে”। আমার এখনও মাথায় রয়ে গেছে। কিছু কিছু শিক্ষা ভুলতে হয়না। ভুলে গেলে ছোট মনের মানুষ হয়ে যেতে হয়। কেই বা চায় ছোটলোক হতে?
আমার ব্লগে সময় শেষ হয়ে আসলো বলে। স্কুলের কথা বলতে গিয়ে আসলে কিছুই বলা হয়নি। ব্যক্তিগত দুঃখ, কষ্ট, ভালোলাগা, অনুভূতি, আবেগ এসবই চলে এসেছে বেশি। গুছিয়ে লিখতে পারলামনা তাড়াহুড়ার কারণে। পড়ে কেউ বিরক্ত হলে দুঃখিত।
আমার স্কুল খুব একটা ভালো লাগতো বলা যাবেনা, সেই সাত সকালে ঘুম থেকে উঠা, আর ঘুম ঘুম চোখেই ২ টা ক্লাস শেষ। ঘুমাতাম দেখে ম্যাডাম দাড় করিয়ে রাখতো, দাডিয়ে দারীয়ে ঘুমাতে গিয়ে যে কতবার ঠাস হয়েছি... আমার অনেক পছন্দ ছিল ১ টাকার অরেঞ্জ ফ্লেভারের আইসক্রিম। মাঝে মাঝে টাকা থাকলে খেতাম। খুব বেশি ভাগ্য ভালো থাকলে ললিজ কিনতে পারতাম। বছরে মনে হয় ৪-৫ টার বেশি না। এখন ইচ্ছা থাকলেও খেতে পারিনা। মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তিত!! তখন কত কম চিন্তা ছিল, ঘুমাতে গেলে এটা ওটা কিছু মাথায় নিয়ে ঘুমাতামনা। ঘুম মানে আসলেই ঘুম।
আমাদের স্কুলের সামনে ২ টাকার চটপটি পাওয়া যেতো। এত্ত এত্ত মজা লাগতো, এত ভালোলাগা আর তৃপ্তি নিয়ে এখন আর কিছু খাইনা। ভাইয়ার সাথে খিটমিটও হয়না ও বেশি খেয়ে ফেলেছে ক্যানো এটা নিয়ে। এখন চাওয়া পাওয়ার চেয়ে জীবন ঠিক ভাবে চালিয়ে নেয়াই বড় হয়ে গেছে। আমার স্কুলের হোমওয়ার্ক ভাইয়া অনেকদিনই করে দিত। বিনিময়ে আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে থাকতাম। ও ইচ্ছা করেই হাতের লেখা বাজে করে লিখতো। আমি এখন দিনের পর দিন অপেক্ষা করে কেবল চুল পাকাতে পারি, বয়সও বাড়াতে পারি, চামড়ায় ভাজ পরবে, কিন্তু ওইসব সরল চাওয়া পাওয়ার দিন ফিরে পাবোনা।
তখন রাতে প্রায়ই লোডসেডিং হতো। আমরা সবাই দল বেধে মাঠে বের হতাম। আড্ডা দিতাম, রাতটাও আমাদের খেলার আর গল্পের একটা বাধাধরা সময় ছিল। ক্লাস ফাইভ এ বৃত্তি পাই। কোন প্রত্যাশা ছিলনা, তাও পেলাম। আব্বু বিকেলে এসে জানলো। এরপর পিচ্চি আমাকে দু’হাত দিয়ে তুলে ঘাড়ে উঠিয়ে ফেললো। আর কিছুনা, আম্মু আদর করে দিয়েছিল এটা মনে আছে। আব্বু একটু পর বের হয়ে যায়। ভাগ্যকূলের একটা মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে বাসায় আসে। ১ কেজি সাদা মিষ্টি। পাশের বাসায় দেয়া হয়। আমার ফুপুকে পাশের বাসা থেকে ফোন করা হয়। আমাকে ফোনে কথা বলতে হয়, আমি আনইজি ছিলাম, জানতামনা কি বলবো। আমার পুরোপুরি মনে আছে সব। আজকে আব্বু নেই, আমি এখন নোবেল পেলেও আমাকে কেউ ঘাড়ে উঠাবেনা। হাজার বার চাইলেও না। বৃত্তি পাওয়া উপলক্ষে আমাকে একটা ব্রিক গেম কিনে দেয়া হয়। এখনও রেখে দিয়েছি, আব্বুর স্মৃতি। আব্বু নিজে আমাকে নিয়ে গিয়ে কিনে দিয়েছিল। দাম ছিল ৩০০ টাকা। আমার কাছে কোটি টাকারও বেশি...
এরপর ক্লাস এইটেও বৃত্তি পাই। আব্বুর আর রেজাল্ট জানা হয়নি। মনে আছে, পরীক্ষার দিনগুলোতে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আব্বু আমাকে কিকরে নিয়ে গেলো, খাওয়ালো, পরিক্ষার আগে নতুন কলম আর জ্যামিতি বক্স কিনে দিল, এসবই... রেজাল্ট জানতে পারলে এবার অন্তত কোলে নিতে পারতো, ঘাড়ে তুলতে না পারলেও। আমিতো ততদিনে অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছিলাম। আব্বু মারা যাবার পর আমরা খুব অল্প সময়েই অনেকটা বড় হয়ে যাই। কঠিন সময় আমাদের খুব তারাতাড়ি বাস্তবতার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। আব্বুর অফিস থেকে পাওয়া কিছু টাকা আর অল্প কিছু সঞ্চয় দিয়ে আম্মু অনেক কষ্টে আমাদের চালিয়ে নেয়। প্রতি রাতে আম্মুর লুকিয়ে লুকিয়ে কান্না আমাদেরও কাঁদাতো প্রতিদিনই। প্রতিটা মুহূর্তেই মনে হত আমরা গরিব হয়ে গেছি। খুব ছোট মনে অনেক বড় কষ্ট আর ওই বয়সেই ভবিষ্যতের চিন্তা কি ভয়াবহ ব্যাপার আমাদের মত যারা এর ভেতর দিয়ে যায়, কেবল তারাই জানে।
যাইহোক, চলে যাই আরো আগে, মনে হয় ক্লাস থ্রি তে ছিলাম। আমাদের এক টিচার ছিলেন, ক্লাসে ক্যানো জানি জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই, তোরা কে কি সবচেয়ে অপছন্দ করিস?” আমার সময় আসলে আমি বললাম বাসায় গ্রাম থেকে মানুষ আসলে, ওরা নোংরা আর অনেকদিন জ্বালায়। টিচার বলেছিলেন, “তোর অনেক বড়লোক আত্মীয় আছে?”। আমি বললাম, “আছে”। টিচার বললেন, “তোরা যখন তাদের বাসায় যাস, তখন ওরাও তোর মতই ভাবে”। আমার এখনও মাথায় রয়ে গেছে। কিছু কিছু শিক্ষা ভুলতে হয়না। ভুলে গেলে ছোট মনের মানুষ হয়ে যেতে হয়। কেই বা চায় ছোটলোক হতে?
আমার ব্লগে সময় শেষ হয়ে আসলো বলে। স্কুলের কথা বলতে গিয়ে আসলে কিছুই বলা হয়নি। ব্যক্তিগত দুঃখ, কষ্ট, ভালোলাগা, অনুভূতি, আবেগ এসবই চলে এসেছে বেশি। গুছিয়ে লিখতে পারলামনা তাড়াহুড়ার কারণে। পড়ে কেউ বিরক্ত হলে দুঃখিত।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৮
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভাইয়া, আপনি আপনার আনন্দ অথবা কান্নার ঝড় তুফানের কাহিনী নিয়ে পোষ্ট দিন। একদিন দেখবেন স্মৃতি ঝাপসা হয়ে আসবে। তখন চাইলেও অনেক কিছু মনঃে করতে পারবেন না। কিছু স্মৃতির ডকুমেন্টেশনও থাকা ভালো।
ভালো থাকবেন, আপনার জীবনে জানি কোনোদিন কষ্টের স্পর্শ না লাগে।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:৪২
মেঘ_মেঘা বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে দেখে মনে হলো নতুন কিছু মনে হয় লিখেছেন তাই দেখতে এলাম। এসেই পেয়ে গেলাম লেখাটা। আপনার লেখা পড়ে আমার নিজের স্কুলের সময়টা লিখতে ইচ্ছা করে। লেখা বন্ধ করবেন না। জেনারেল হয়ে যাবেন লিখতে লিখতেই।
শুভ কামনা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:০৬
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: জী আপু, কারো কিছুতে কমেন্ট করতে দেয়না তো, তাই এর ঘরে, ওর ঘরে গিয়ে দেখা দেখি পর্যন্তই। আপনার লাস্ট লেখাটা (অপেক্ষা-৫) খুব touchy. ভাল লেগেছে পড়তে, আবার হাল্কা কস্টও লেগেছে। সত্যের ছোয়া আছে নাকি কিছুটা?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:১০
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ওহ, এক এক করে আবার প্রথম পার্ট থেকে পড়লাম আপনার লেখা। আপু, আমি বাস্তব জীবনেরও এমন কাহিনী জানি। গল্প অনেক সময় জীবনের সাথে মিলে যায়।
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:৫৯
ডেইফ বলেছেন:
আপনার স্মৃতিগুলো ভাল লাগলো আবার আপনার বাবার কথা, ছোটবেলার কষ্টের কথা জেনে খারাপও লাগলো। এটাই জীবন। ভাল থাকুন সবসময়। লিখে যাবেন সময় পেলেই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া পড়বার জন্য। আপনিও ভালো থাকবেন।
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৪৪
সংগ্রামী মানুষ বলেছেন:
কঠিন একটা বাস্তবতার ভেতর দিয়ে বড় হয়েছেন। নিজেকে গড়ে তুলেছেন।আপনার জন্য শুভ কামনা।
আপনি/আপনারা দয়া করে আপনাদের পরিচিত সবাইকে নিচের এই লিখাটির ব্যাপারে অবগত করে মানুষ ও মানবতার কল্যানে শরীক হবেন, এটাই আমার অনুরোধ ।
-----------------------------------------------------------------------------
আপনার বা আপনার আশে পাশের কেউ কি তার ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত ?
পৈত্রিক সম্পত্তি বা ক্রয়-কৃত সম্পত্তি বেদখল হয়ে আছে ?
আমরা আপনার ন্যায্য অধিকার আদায় করে দেব ।
আপনি বা আপনার আশে পাশের কোন নারী বা শিশু কি পারিবারিক নির্যাতনের শিকার ?
যৌতুকের জন্য নির্যাতিতা ?
যেকোন পারিবারিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে আমরা সহায়তা দেব ।
আপনি কি মিথ্যা-হয়রানি মুলক মামলার শিকার ?
আপনার পরিচিত কেউ কি বিনা বিচারে ও নিবর্তনমুলক আদেশ আটক হাজতী ?
আমরা আপনার পাশেই আছি ।
আপনার কোন মামলা থানায় গ্রহন করছে না ?
আপনার কোন মামলা থানায় গ্রহন করেও কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না ?
আমাদেরকে জানান আমরা আপনার পক্ষে পদক্ষেপ নেব ।
সঠিক সাক্ষ্য প্রমান সহ আমাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করুন ।
বিস্তারিত জানতে কথা বলুন: ০১৮১৬৬২২৭৬৩,০১৭১২৫৯০৯২৩ ।
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় শাখা অফিস করা হবে । আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন।
------------------------------------------------------------------------------
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিরক্ষা ও বার্তা সংস্থা ও
সার্বজনীন পরিবেশ মানবাধিকার সংস্থার যৌথ উদ্যোগ
http://ihrdps1.webs.com/
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১০
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: আপনাদের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। চেষ্টা করবো circulate করতে। ধন্যবাদ
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:২৬
শব্দহীন জোছনা বলেছেন: আমার এখনও মাথায় রয়ে গেছে। কিছু কিছু শিক্ষা ভুলতে হয়না। ভুলে গেলে ছোট মনের মানুষ হয়ে যেতে হয়[/sb
আপু আপনার আগের লেখাগুলার মতো এই লেখাটাও অত্তান্ত চমৎকার হয়েসে।খুবই ভালো লাগল লেখাটা ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১১
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে খুব খুশী হলাম। ভাল থাকবেন।
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৫৩
অজন্তা তাজরীন বলেছেন: আমাদের এক টিচার ছিলেন, ক্লাসে ক্যানো জানি জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই, তোরা কে কি সবচেয়ে অপছন্দ করিস?” আমার সময় আসলে আমি বললাম বাসায় গ্রাম থেকে মানুষ আসলে, ওরা নোংরা আর অনেকদিন জ্বালায়। টিচার বলেছিলেন, “তোর অনেক বড়লোক আত্মীয় আছে?”। আমি বললাম, “আছে”। টিচার বললেন, “তোরা যখন তাদের বাসায় যাস, তখন ওরাও তোর মতই ভাবে”। আমার এখনও মাথায় রয়ে গেছে। কিছু কিছু শিক্ষা ভুলতে হয়না। ভুলে গেলে ছোট মনের মানুষ হয়ে যেতে হয়। কেই বা চায় ছোটলোক হতে
এমন শিক্ষক আছে বলেই কিছু মানুষ এখ নও ছোট মনের হয়ে যায়নি। ভাল থাকা হোক । ব্লগীয় জীবন সুন্দর হোক।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: আমিও ছোট মনের মানুষ হতে চাইনা। কিন্তু মাঝে মাঝেই ভুল হয়। হিংসা, লোভ, ঘৃণা এসব নিয়েই মানুষ। আমিও মানুষ, চেষ্টা করি বড়মনের মানুষ হতে। কিন্তু খুবই কঠিন। আমার ওই টিচার কতদিন বেচে থাকবেন অথবা বেচে আছেন নাকি জানিনা। কিন্তু উনার শিক্ষা বেচে থাকবে।
ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য।
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:২১
আগামি বলেছেন: অত্যন্ত জীবন ঘনিষ্ঠ লেখা। ভাল লাগল।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৩
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৮
কথক পলাশ বলেছেন: আপনার এই লিখাটা পড়ে কিছু লিখার অনুভূতি হারিয়ে ফেলেছি। আমিও ভাবছিলাম স্কুল জীবন নিয়ে একটা ব্লগ লিখব। আপনার লিখাটা সেই ইচ্ছেটাকে তাড়া দিচ্ছে। দেখি, লিখবো শিঘ্রী।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০৭
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: লিখুন, লিখে রাখলে অনেক স্মৃতি ধরে রাখা যায়। পরে এগুলো পরলে অনেক ভালোলাগে.।.।
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০০
ফেনিল সরোদ বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। খুব ভালো লাগল আমার ব্লগ পড়েছেন জেনে। ধন্যবাদ।
আপনার লেখা পড়ে শুধু এটুকুই বলব, আমি ছোটবেলায় চলে গেছি। মনে হলে, কষ্টগুলোও আনন্দের মনে হয়। আর আনন্দটুকুর জন্য আফসোস।
ধন্যবাদ আবার। ভালো থাকবেন। ভালো লিখবেন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:১৮
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: আজকের পরই হয়তো আমার ঘুরাঘুরি শেষ। আপনি ভালো থাকবেন।
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৬
মেমনন বলেছেন: আবার ভিতরে নাড়া খেলাম।
শেষ করবেন না আপু, প্লিজ আরও লিখুন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৬
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: কত মাত্রার নাড়া খেলেন? এটাই শেষ না, এরপর বিদায় নিতে একটা পোষ্ট দিব। ওইটা দিতে আরেকটু লিখতেই হবে। আপনারা লিখে যান, ভালোলাগা থাকবে আপনাদের জন্য...
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০০
মেঘ_মেঘা বলেছেন: সত্যি বলেই আমি এতো কিছু জানি আর এতো কিছু লিখছি। সত্যিটা অনেক কঠিন কষ্টের।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৪১
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: রিয়েল লাইফে কারো সাথে এরকম হয়েছিল, আর তার থেকে নিয়ে লিখছেন আমন নাকি? আমি প্রায় এমন গল্প জানি। ভন্ডামী আর নিখুত অভিনয়ের গল্প।
জবাব দিন|মুছে ফেলুন | ব্লক করুন
১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৬
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: আপাতত একটু ব্যাস্ত আছি!
তোমার গল্প পড়লে খুব মন খারাপ লাগে!
এখন মন খারাপ করতে চাইনা। তাই একটু সুস্থির হয়ে পোস্ট টা পড়ব আপুনি!!
শুভকামনা আপুর জন্য!!!
১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
চশমখোর বলেছেন: প্রথমেই বলে নেই আপনার লেখাটা দুইবার এসেছে সময় করে এডিট করে নিবেন।
আপনার লেখাটা পড়ে মনটা অনকে খারাপ হয়ে গেলো। খুব কম বয়সে যারা বাস্তবতা দেখে তাদের জীবনটা কেমন জানি হয়ে যায়। তারা সহজে অবাক হয়না। এককথায় যদি বলি তবে তাদের সুখ মরে যায়।
লেখা চালিয়ে যান। জানি আমাদের নিরাশ করবেন না।
১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৯
আমি কেহই না বলেছেন: আপনার লেখা পড়ার আসল সমস্যাই হইল , এইটা পড়ার পরে দুই দিন মন খারাপ করে রাখতেই হয় ।
১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০৪
ফেনিল সরোদ বলেছেন: না, প্লিজ আপনার লেখা বন্ধ করে আমাদের বঞ্চিত করবেন না। আপনি চালিয়ে যান।
১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: প্রথমত পোষ্টের কন্টেন্ট দুইবার আসছে।
এতো দুঃখ দুঃখ স্মৃতি গুলোই আকড়ে আছেন, সুখের গুলোর খবর নাই। বেশ ভালোই তো।
আসলে আঙ্কেলের প্রভাবটা আপনার মধ্যে মে বি অনেক বেশি। হয়তো এরপর থেকেই আপনি একরোখা অথবা একটু গ্লু লেস হয়ে গেছেন।
সে যাই হোক আপনার স্মৃতি কথা দিয়ে অনুপ্রানিত হয়ে আমিও একটা পোস্ট দিলাম, আমন্ত্রন রইলো আর আমার লেখায় একাধিক ভুল করেই বসে আছি ক্যান জানি আপনার এই লেখাটা পড়ার পড় এডিট করার মেন্টালিটিতে ভাটা পড়ছে।
১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১১
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: on my favorites
১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৩
বিপ্লব06 বলেছেন: আপনার লেখাটা দুইবার আসছে! এডিটও করেন নাই এতদিন থেকে!
পিওর ভালোলাগা লাগছে!
২০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: লেখাটা মনে হয় ডবল হয়েছে। তবে ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০
নবাব চৌধুরী বলেছেন: কেন জানি আজ হটাৎ করে আপনার ব্লগে ঢুকে পড়লাম আপনি বেশ আগে আমার একটা পোস্টে কমন করেছিলেন।
যাই হোক,ঢুকার পর আপনার এই পোস্টটা পড়ে অসম্ভব রকমের ভালো লেগেছে।
আশা করি আপনার বাবা মারা যাওয়ার পর আপনার মায়ের লুকিয়ে লুকিয়ে সেই কান্না করাটা থেমে গিয়েছে ইতিমধ্যে।
শুভ কামনায় থাকলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৬
জয় রাজ খান বলেছেন: আপু আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা গুলো মনকে স্পর্শ করে।
কঠিন একটা বাস্তবতার ভেতর দিয়ে বড় হয়েছেন। নিজেকে গড়ে তুলেছেন।আমরা অনেকে হয়তো তার দ্বারে কাছেও নেই! তবে এটা ঠিক না যে বুঝি না সবার জীবনেই এসেছে ছোট খাটো তুফান যা সামলিয়ে আগে চলেছি......
আপু আপনার জন্য শুভ কামনা। নতুন পোষ্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
ভাল থাকুন শুভরাত্রি।