নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানছি

বক

শুরুতে বাংলা টাইপ না জানা থাকাতে উল্টাপাল্টা দুটি কি চেপে আজ আমার নিক বক। :)

বক › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলিয়েন আছে কিনা ? আমরা মুসলমানেরা জানি আছে। বিজ্ঞানীরা কী জানে?

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৪

একটি মুরসাল এবং অত্যন্ত মুনকার একটি হাদীস ইবনে আবিদ দুনিয়া (র: ) বর্ণনা করেছেন। তাতে রয়েছে যে, একদা রাসূলু্ল্লাহ (স: ) সাহাবীদের সমাবেশে আগমণ করেন। তিনি দেখেন যে, তাঁরা কোন এক বিষয়ের চিন্তায় চুপচাপ বসে রয়েছেন।

তিনি তাঁদেরকে প্রশ্ন করেন: "ব্যাপার কি?" উত্তরে তাঁরা বলেন: "আমরা আল্লাহর সৃস্টি সম্পর্কে চিন্তা করছি"।

তিনি তখন বলেন: "বেশ বেশ। খুব ভাল কথা। আল্লাহর মাখলুক সম্পর্কে চিন্তা গবেষণা করবে। কিন্তু আল্লাহ সম্পর্কে চিন্তা করবে না। জেনে রেখো যে, এই পশ্চিম দিকে একটি সাদা যমীন রয়েছে। ওর শুভ্রতা ওর নূর বা জ্যোতি অথবা বলেছেন: ওর নূর বা জ্যোতি হলো ওর শুভ্রতা । সূর্যের রাস্তা হলো চল্লিশ দিনের। সেখানে আল্লাহর এক মাখলুক রয়েছে যারা চোখের পলক ফেলার সমান সময়টুকুতেও কখনো আল্লাহর নাফরমানী করেনি"

তখন সাহাবীগন প্রশ্ন করেন: "তাহলে শয়তান তাঁদের হতে কোথায় রয়েছে?" উত্তরে তিনি বলেন: "শয়তানকে যে সৃস্টি করা হয়েছে কি না এটাও তাদের জানা নেই"

তাঁরা আবার প্রশ্ন করেন: "তারাও কি মানুষ?" জবাবে তিনি বলেন: "না। হযরত আদম (আ: )- এর সৃস্টি সম্বন্ধে তাদের কিছুই জানা নেই"

জানিনা বিজ্ঞানীরা সূর্যের আশেপাশে বা সেখানে কোনো এলিয়েনের সন্ধান এখনো পেয়েছে কিনা। কিন্তু যখনি পাক, তখনো এখনকার মত যারা দুর্ভাগা তারা ইমান আনবে না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়, শিরোনামের কি জানে সম্ভবত কী জানে হবে! :)

যদিও ফেসবুকিয় পোস্টের মত মনে হচ্ছে তবে ওরা সবাই যে ইমান আনবে না এমনটা নাও হতে পারে! আনলে আনতেও পারে! ভবিষ্যৎ আপনার হাতে দেয়া হয়নি প্রিয়!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

বক বলেছেন: শিরোনাম সংশোধন করলাম- ধন্যবাদ ভাই।
আমি কি ভবিষ্যতবানী করলাম? "যারা দুর্ভাগা তারা ইমান আনবে না" এটা তো অংকের ইকুয়েশনের মত। ভুল হলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: কী যে সব পোস্ট করেন না।

হাদিস দিয়েছেন। রেফারেন্স নাই, লিংক নাই।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

বক বলেছেন: দু:খিত আলসেমির জন্য । তাফসীর ইবনে কাসীর- বাংলা অনুবাদ (ড: মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান) সপ্তম খন্ড পৃস্ঠা ৫৫৫

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এলিয়েন, জ্বীন, ভুত, শয়তান, দৈত্যদানবের গল্প সব সময় চালু ছিলো, এখনো চালু আছে!

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

বক বলেছেন: বিজ্ঞানরা ভীন গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব খুজছেন। তাহলে তো বিজ্ঞানীরা গল্পের পিছে ছুটেছেন। এরা সব কুসংস্কারগ্রস্ত হয়ে গেল-হায় !

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সরি, ধরে নিলাম আপনেই ঠিক আপনার আল্লা ঠিক আমি ভুল।
এখন আপনি আমারে ৪০ দিনের কাহিনীটা বুঝান। যদি পারেন।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮

বক বলেছেন: হযরত মোহাম্মদ সা: - কে যে কয়েকটা বিশেষ পাওয়ার দেয়া হয়েছিল তার মধ্যে একটা হচ্ছে অল্প কথায় ব্যপক অর্থবোধক বাক্য ব্যবহারের ক্ষমতা ( ভুল বললে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই )।

এটি আমার বুঝার ক্ষমতা নাই । এটি আমার মত ২ ধরনের ব্যক্তিরা বুঝতে পারবে।

১) আল্লাহর ওলীরা ( যাদের অন্তদৃস্টি খোলা - স্ট্রিং থিওরির ব্যবহারিক রূপ যারা দেখতে পান )
২) ভবিষ্যতের সেই সব মানুষ ( হতে পারে বিজ্ঞানী) যাদের সম্পর্কে আল্লাহপাক বলেছেন এই আয়াতে
"এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাব পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, এ কোরআন সত্য।"

http://tanzil.net/#trans/bn.bengali/41:53

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সুর্য থিকা দুনিয়ার দূরত্ব গিভ অর টেক ১৫০ মিলিয়ন কিমি দূরত্ব। এটা প্রতিষ্ঠিত এই কারনে যে সুর্য কে পরীক্ষার জন্যবেশ কিছু অভিযান আছে নাসার।

আমি গালাগাল পারুম না বা খারাপ কিছু কমু না। আপনে সময় নেন, হুজুর মোল্লা মৌলানা বই পত্র ঘাটেন তারপর আমারে জবাবটাদেন।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০১

বক বলেছেন: ভাই আমার আপেল সম্পর্কিত সমস্যটা কি সমাধান দিতে পারবেন?

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৯

বক বলেছেন: "উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সুর্য থিকা দুনিয়ার দূরত্ব গিভ অর টেক ১৫০ মিলিয়ন কিমি দূরত্ব"

Base কত?

ডেসিমাল সিস্টেমে ১৫০ মিলিয়ন কিন্তু অন্য সিস্টেমে অনেক কম

আলোর গতি কে Base ধরলে কত ১৫০ মিলিয়ন কত আসে? জাস্ট অাগ্রহ

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপেলের কাহিনী বুঝলাম না। ১৫০ মিলিয়ন কিমিরে ১.৬০৯ দিয়া ভাগ করলে মাইল পাবেন। আলোর গতির স্কেল মানে?

সুর্য থেকে আলো আসতে ৮ মিনিট এবং আলোক গতি ২৯৯০০০ কিমির আগে পড়ে। এখন গুন দেন।

বেজ কি লগারিদমিক বেজ বলতেছেন? বুঝি নাই কি বলতে চান

আর আপনি তাইলে বলতে চান ৪০ দিনের হিসাব জানেন না?

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি কিন্তু আপনার সাথে তর্ক বা সমালোচনা করতেছি না। আগেই বলতেছি কাউকে গালি দিবো না। এটা শুধু মাত্র আলোচনা। আপনি ইচ্ছা করলে আলোচনা করতে পারেন অথবা নাও করতে পারেন। সম্পূর্ন আপনার ইচ্ছা। কোনো কিছু জানতে চাইলে অবশ্যই প্রশ্ন করুন

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৪৫

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন, আপনার উত্তর সহজ হয়ে গেল। ভেবেছিলাম আমিই ব্যাখা টা দিব। আপনিই তার ৫০% দিয়ে দিলেন। সুর্য থেকে আলো আসতে ৮ মিনিট লাগে। তার মানে, এমন হতে পারে যে, ঐ planet-এ সূর্যের আলো যেতে লাগে ৪০ দিন। কিন্তু সেখানেও সমস্যা আছে। আমাদের সূর্যের ৪০ light day-এর মধ্যে কোন planet নেই যেখানে কোন life form আছে বলে জানা গেছে। তার মানে অন্য কোন solar system হতে পারে।

অবশ্য, আপনার বিশ্বাস/অবিশ্বাস কি আমার ভালই জানা আছে। তাই আর কিছু বলার নেই।

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: এলিয়েন নাই।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

বক বলেছেন: বিজ্ঞানরা ভীন গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব খুজছেন - ভাই এদেরকে বুঝান!

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১২

কে ত ন বলেছেন: উদাসী স্বপ্নের প্রশ্নের জবাব যে দেয়, সে গাধা নম্বর ওয়ান। আমার ব্লগে মাঝে মাঝে লেদাইতে আসে। আমি কিছু বলিনা, সে তার হাগু মুতু চেটেপুটে ওখান থেকে চলে যায়। এরে লাই দেয়া মানে তার হাগুমুতু দিয়ে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করা।

বিজ্ঞানের ধারণা সম্পর্কে আমার মতামত, কোন স্থানে প্রাণের বিকাশ ঘটতে হলে সে স্থানের বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের রেশিও হতে হবে ২০ঃ৮০, নইলে শরীরে এ্যামাইনো এসিডের বিক্রিয়া ঘটবেনা।

সেটা হতে হলে সূর্য হতে ঠিক ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থান করতে হবে। নইলে বেঁচে থাকার মত বায়ুমন্ডল ফর্ম করবেনা

সেই গ্রহটিকে ঠিক ২৩ ডিগ্রী হেলে থাকতে হবে, নইলে আবহাওয়ার পরিবর্তন খুব দ্রুত ঘটবে - প্রাণিরা খাপ খাওয়াতে পারবেনা।

গ্রহটিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরলের মজুত থাকতে হবে, নচেৎ গ্রহের রোটেশনে স্থিতিশীলতা থাকবেনা।

আজ থেকে ৫০০ কোটি বছর পরে শনির উপগ্রহ টাইটানে এরকম অবস্থার কাছাকাছি অবস্থা তৈরি হবার সম্ভাবনা থাকতে পারে। সুর্য তখন ফুলতে ফুলতে মঙ্গল গ্রহের কাছাকাছি চলে যাওয়াতে এই অবস্থার সৃষ্টি হবে।

তবে আল্লাহর রাসূল (সা) যদি এ ধরণের কিছু বলে থাকেন, তবে আমরা সমস্ত রকম বৈজ্ঞানিক যুক্তির উর্ধে একে সত্য বলে বিশ্বাস করে নেব।

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @কেতন, নতুন নতুন শিং উঠলে আবালে খালি গুতোগুতি করে, তোমারো দেখি একই অবস্থা। গায়ে পইড়া লাগতে আসবা আর তোমারে তোয়াজ করবো, মামা বাড়ির আব্দার? নজু আর মহসিন দেখছো পুরা ঠান্ডা। তোমার মতো দুই টাকার ফকিন্নীও ঝুলে লাল ঠান্ডা করতে টাইম লাগবে না। আর যদি লাগতে আসো তাইলে সামনে আসো হে বাটখারা!!

@অনেক কথা.... ৪০ দিনের দূরত্ব হইতেছে ১.০০৩ *১০^১২ কিমি। এসব দূরত্বের ক্ষেত্রে এস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট ধরা হয়। এটাকে সেই কনভার্সেশন গেলে ৭২০০ এইউ হবে। এই দূরত্বে কিছু নাই তবে আরেকটু দুরে গেলে উর্ট মেঘ পাওয়া যার এইউ ১০০০০ থেকে ২ লাখের মতো। সে উর্ট মেঘে কিছু ডি টাইপ উল্কাপিন্ড, গ্যাস দিয়া ভর্তি। এবং এখানেই সুর্য সহ পুরো সৌরজগতের গ্রাভিটেশনাল পুল শেষ। যদিও নেপচুনের পর আরেকটা গ্রহ নিয়ে কথা বলা হচ্ছে অনেক দিন সেটা হলো প্লানেট এক্স কিন্তু এটা যদি থেকেও এর অবস্থা হবে গ্যাসীয় যদিও এর কেন্দ্রে ভারী পদার্থ বা ধাতু দিয়ে তৈরী হয়ে থাকতে পারে। হিসাবে এটা জীবনের উপযোগী নয়। তবে যে নেপচুন ও ইউরেনাসের কক্ষপথের বিচরন নিয়ে সন্দেহের কারনে এই গ্রহ আছে বইলা ধারনা করা হয় সেটার একটা জবাব সন্দেহবাদীরা বেশ আগেই দিছে।

কিন্তু মোহাম্মদের রেন্জে বলা যদি কোনো গ্রহ থেকে থাকে তাইলে সেটা উর্ট মেঘের গুতোর ঠেলায় জীবন যৌবন অতিষ্ঠ হবে এবং তার গ্রাভিটেশনাল পুলের প্রভাব অবশ্যই অন্যান্য গ্রহ উপগ্রহের উপর পড়তো। যদি ধরেও নেই যে সেখানে জীবনের অস্তিত্ব কার্বন বেইজ না যার জন্য পৃথিবীর মতো পরিবেশ দরকার, সিলিকন বেজ হলে তার জন্য শুধু দরকার রেডিয়েশন বা রাসায়নিক মিথস্ক্রিয়া ঘটবার জন্য ন্যুনতম তাপ। এরকম লাইফ ফর্ম মারিয়ানা ট্রেঞ্চ সহ সাগরের তলদেশে বহু স্থানে আছে। কিন্তু সেসব লাইফ ফর্ম এখনো এতো ডেভেলপ করার কথা না যেটা শ্রেনিবদ্ধ সমাজে থেকে কোনো ওহী গ্রহন করবে। হাইপোথিসিস দাড়া করাতে গেলেও ন্যুনতম যুক্তির প্রয়োজন।

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর ইহুদীদের জাজেসে ৫:২০-২৩ এ মিরোজের কথা আছে যেখানে এই ঈশ্বরের ওহী যে তারা পায় নাই সে কথাটা হুবহু আছে। ইহুদীরাও বিশ্বাস করে এলিয়েন আছে

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৯

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: আমরা সবাই মনে হয় ধরে নিতে পছন্দ করি যে life form কেবল carbon / amino acid based হতে পারে। কেন, আমরা কেন ভাবতে পারি না যে picular/unconventional/bizzare life form থাকতে পারে না যেটা একই সাথে intelligent?

@উদাসী, আমি বলেছি অন্য solar system হতে পারে।

১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পৃথিবী সদৃশ পানির প্রাচুর্যে পূর্ন সোলার সিস্টেম বেশ কিছু পাওয়া গেছে আর গ্রহের সংখ্যা ৪০ এর ওপর। সে হিসেবে সেতি নামের একটা ব্যায়বহুল প্রজেক্ট আছে যার কাজই হলো এসব প্রানের অস্তিত্ব খুঁজে বের করা।

আর াপনি যে বলছেন সিলিকন বা সালফার বেজড... কেও সে সম্ভাবনা ওড়াচ্ছে না কিন্তু কার্বন বেজড জীবন সম্পর্কে যেহেতু আমরা বেশী জ্ঞান রাখি তাই আবিস্কারের জন্য এটাকেই ভিত্তি ধরা হয়।

প্রক্সিমা সেন্টরাইতেই সেরকম একটা গ্রহ বিদ্যমান

১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:১৫

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: Search for Extraterrestrial Intelligence (SETI)-এর ব্যাপারে আমি অনেকদিন ধরেই জানি। তারা "কান" দিয়ে মহাকাশের
weakest সিগন্যালগুলো সবসময় স্ক্যান করতে থাকে। তাদের একজন একবার একটি সিগন্যাল পেয়ে "Wow!" লিখেছিল। সিগন্যালটির উৎস আজও রহস্যময়।

১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তার মানে বিজ্ঞানীরা ঠিকই কিন্তু জেনে বুঝেই সেটা প্রমানে নেমেছে। কিন্তু হাদিস কোরানে আছে বলে জানি সেটা বিশ্বাস করে বসে থাকার কোনো মানে নাই কারন সেখানকার হিসাব প্রথমত ভুল এবং তাদের সোর্স অন্য কোথাও। মৌলিক তথ্য এটা ছিলো না। কোনো উর্বর মস্তিস্কের ফ্যান্টাসীর মিশেল।

যদিও কোরানে দুটি সুরাতে বলা আছে কল্পিত চন্দ্র দেবতা আল্লা পৃথিবী ও বিশ্বব্রম্মান্ড যখন ৬ দিনে সৃস্টি করেন তখন তার একদিন দুনিয়ার ১ হাজার বছরের সমান আবার কেউ মারা গেলে তার রূহ সপ্ত আসমানে পৌছাতে যত দিন দরকার সে একদিন দুনিয়ার ৫০ হাজার বছরের সমান। সে হিসেবে আলোক বর্ষের হিসাব ধরলে পরিধি বাড়ে কিন্তু এই ধারণাটাও বেদ থেকেও এসেছে।

১৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভাই কেনো উল্টা পাল্টা তথ্য দিয়ে ইসলাম বিতর্কিত করেন, ইসলামের পরিনতি আল্লাহ মাবুদ জানে কি হয় ?

তাফসীর ইবনে কাসীর- বাংলা অনুবাদ (ড: মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান) সপ্তম খন্ড পৃস্ঠা ৫৫৫ । - ইবনে কাসীর ইনি কে ? ইনি রাসুল (সাঃ) সময় ছিলেন তিনি নিজে কানে শুনেছেন এবং তাফসির করেছেন ?

উদাসী স্বপ্নের তর্ক লজিক বিহীন, তার কথা বাদ দেন আমাকে বলেন ৩০০-৫০০ বছর পর হাদিস লেখা হলে বিতর্কিত হবে কি না ? ৪৮ বছর আগের ১৯৭১ যুদ্ধ হয়ে গেছে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ আর আপনে আছেন ১৪৫০ বছর আগের বিতর্ক নিয়ে । ইবনে কাসীর কে ? কি তার পরিচয় আর তিনি কি রাসুল (সাঃ) জীবতকালে তিনি সামনা সামনি শুনেছেন এই বাণী ? দয়া করে জানাবেন ।

আর হিদায়েত, ইলম, ঈমান এই সব শব্দ বলবেন না, যা জানেন তা জানান ।



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.