নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানছি

বক

শুরুতে বাংলা টাইপ না জানা থাকাতে উল্টাপাল্টা দুটি কি চেপে আজ আমার নিক বক। :)

বক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ ও রাসুলের (সা: ) এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে না নেমে এর পক্ষে নামি

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮

আল্লাহুম্মা সাল্লি 'আলা মুহাম্মাদিওঁ
ওয়া 'আলা আলি মুদাম্মাদিন।
কামা সাল্লাইতা 'আলা ইবরাহীমা ওয়া 'আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদুম
মাজীদ।
আল্লাহুম্মা বারিক 'আলা মুহাম্মাদিওঁ
ওয়া 'আলা আলি মুদাম্মাদিন।
কামা বারাক্তা 'আলা ইবরাহীমা ওয়া 'আলা আলি ইবরাহীমা ইন্নাকা হামীদুম
মাজীদ।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

"আর তোমরা যদি সুদের টাকা না ছাড়, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের সাথে যুদ্ধ করার জন্যে প্রস্তুতি গ্রহণ কর।" - সূরা বাকারা -২৭৯

কারেন্ট বিল দিতে দেরি? সুদ দেন।

খাজনা দিতে দেরি? সুদ দেন।

বাড়ি করবেন? নিজের টাকায়? ট্যাক্সের পেরেশানি সামলান নতুবা ব্যংক থেকে সুদে লোন নেন। ট্যাক্সের সকল পেরেশানি মাফ।

ব্যংকে টাকা রাখবেন? সুদ নেন।

যাবেন কই? আপনি মুসলমান? আপনাকে আল্লাহ ও রাসুলের (সা: ) এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামাবেই।

কে করলো এতো ফাইন টিউন করা ফাদ? কেন করলো?

যে বা যারাই করুক আর যে কারণেই করুক। আমাদের কি কিছুই করার নাই? আমরা কি কোন কাউন্টার ফাইনান্সিয়াল সিস্টেম দাড়া করাতে পারি না?

চলুন আমরা আল্লাহ ও রাসুলের (সা: ) এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে না নেমে আল্লাহ ও রাসুলের (সা: ) এর পক্ষে নামি। জান মাল ও সময়কে একাজে উৎর্সগ করি।

আমার ভাইদের কাছে brain storming এর অনুরোধ। একেক জনের একেক বিষয়ে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা। সকলে মিলে চেস্টা করলে কিছু একটা বের হয়ে আসবে। সবচেয়ে বড় বিষয় আমাদের সহী নিয়ত ও চেস্টা থাকলে আশা করা যায় আল্লাহপাক আমাদের কবুল করবেন ও আমাদের কাছ থেকে খেদমত নিবেন।

চলুন কাজে নেমে পড়ি-

ক) আমরা কি কি কারনে সুদ দিতে বাধ্য হচ্ছি?
========================================
১। যে কোন ধরনের ব্যংক লোন ( বাড়ি বানানো, ব্যবসা বাড়ানো ইত্যাদি)

২। সরকারি সার্ভিসের বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে দেরি করলে (কারেন্ট বিল, গ্যাস বিল ইত্যাদি)

৩। ব্যাংকে টাকা জমা রাখতে গিয়ে ( বস্তায় বেধে তো আর বাড়িতে রাখা যায় না। তাই অনেকে টাকা রাখার জন্যও সুদের ফাদে পড়েন )

৪। ???
৫। ???
৬। ???

খ) যে কোন ধরনের ব্যংক লোন ( বাড়ি বানানো, ব্যবসা বাড়ানো ইত্যাদি)
=============================================
বিকল্প :

১। আমরা ব্যাংক থেকে টাকা না নিয়ে এমন কোন একটা ফান্ড বা প্রতিস্ঠান থেকে যদি টাকা নিতে পারতাম যে কিনা বিনা সুদে আমাদের কে টাকা দিবে?

২।???
৩। ???

সিদ্ধান্ত:

১। এমন একটা একটা ফান্ড বা প্রতিস্ঠান তৈরি করা যেতে পারে
২। ???
৩। ???

সমস্যা:
১। ফান্ড বা প্রতিস্ঠানের মুলধন পাবো কিভাবে?
২। মুলধন পেলেও ওটার পরিচালনার খরচ উঠাবো কিভাবে?
৩। পরিচালনা কিভাবে করা হবে?
৪। ???
৫। ???

প্রস্তাবনা:

গ) ফান্ড বা প্রতিস্ঠানের মুলধন পাবো কিভাবে?
===============================

১। অনেক মুসলমান ভাই টাকা রাখার জন্য ব্যংকে রাখেন। সুদের জন্য না। উনারা শরিয়ত সম্মত বিকল্প কোন উপায় না পেয়ে ব্যংকে রাখেন। আল্লাহপাক আমাদের মাধ্যমে খাস কোন ব্যবস্থা করালে উনারা অবশ্যই সেখানে রাখবেন। এতে ২টি সমস্যা (সুদ মুক্ত টাকা রাখার জায়গা ও বিনা সুদে টাকা দেয়ার মুলধন )এক সাথে সমাধান হবে ইনশা আল্লাহ।

২। যারা টাকা রাখবেন তাদের কে ফান্ডের শেয়ার দেয়া যেতে পারে। উনি যখন খুশি সেটা লিকুইডিশন করতে পারবেন। ফলে সুদের মাধ্যমে আয় করতে হবে না। আমরা সবাই সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করলে লভাংশও পাবেন

৩। ???

ঘ) মুলধন পেলেও ওটার পরিচালনার খরচ উঠাবো কিভাবে?
=======================================

মুসলমান ভাইয়ের আমানত নিয়ে বিনা সুদে অপর মুসলমানকে দিবো ঠিক আছে। কিন্তু এতে অনেক গুলো ঝুকি আছে

সমস্যা ১। যে ভাইকে দিবো সে ভাই যদি ফেরত না দেয়?
সমাধান: বন্ধক ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।

সমস্যা ২। আয়ের কোন ব্যবস্থা না থাকলে পরিচালনা ব্যয়ের কারনে আমানত/মূলধন / ফান্ডের ঘাটতি তৈরি হবে

সমাধান ১: ভ্যালু এডেড সার্ভিস দিয়ে আয় করা যেতে পারে। উদাহরন হিসাবে যে ভাই বাড়ি করার জন্য বিনা সুদে লোন নিবেন উনি তো কাউকে না কাউকে দিয়ে বাড়ি বানাবেন। আমরা উনাকে শর্ত দিতে পারি আমাদের লিস্টেড কন্সট্টাকশন ফার্ম দিয়ে বাড়ি বানাতে হবে। আমরা ঐসব লিস্টেড ফার্ম থেকে প্রফিট শেয়ার করবো (আলেম দের থেকে জানতে হবে এটা হালাল কিনা)
আবার আমরা এও শর্ত দিতে পারি, আপনার বাড়ি তৈরি হওয়ার পর ওটার বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট আমরা করবো ( লিফ্ট, সিকিউরিটি এসব)

সমাধান ২:

আল্লাহ আমাকে ও সবাইকে রাসুল (সা: ) উসিলায় মাফ করো ও সাহায্য করো। ভরসা তোমারই উপর।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কে কিছু বললে নাকি আমরা অনেকের কাছে আস্তিক নাস্তিক হয়ে যাই ভাইয়া। এই আস্তিক আর নাস্তিক দুটো শব্দে অর্থ কি তা তো জানলামই না।

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:


কারেন্ট বিল, গ্যাস বিলের ক্ষেত্রে দেরি করলে লেট ফি দিতে হয়, লেট ফি সুদে হয়? লেট ফি না থাকলে মানুষ বছরে একবারও বিল দিবে বলে আপনি মনে করেন, আবার সাথে সাথে সংযোগ বিছিন্ন করে দিলে কি অব্স্থা হবে ভাবতে পারেন? লেট ফি কখনো সুদ হয় না।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

বক বলেছেন: আমি যতটুকু জানি তাতে % হিসাব করে টাকা আদায় করা হয়, অনেক ক্ষেত্রে সরাসরি ২% সুদ জরিমানা দিতে হবে এমন লেখা থাকে। ফিক্সড লেট ফি সরাসরি বললে তো আলেমদের কাছ থেকে জানতে হবে।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৩

নতুন বলেছেন: চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খুবই খারাপ এবং এটা মানুষকে সব`সান্ত করে ফেলে।

সম্ভবত এই সুধের কথাই হারাম করা হয়েছে।

কিন্তু সাধারন ব্যাংকের সুদ বা অন্য সিসটেমের সুদ অত ক্ষতিকর না। সেটাও কি হারামের আওতায় পরবে?

এই ব্যাপারে ইসলামী চিন্তাবিদেরা কি বলে?

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১০

বক বলেছেন: আপনি এটি পড়ে দেখতে পারেন

https://www.muslimmedia.info/2018/10/23/difference-between-interest-and-profit-2?fbclid=IwAR2ewtNkBr04prokC42TulDoDXW7SFHQIXbCAouOyokrPVBcjzIIF2vLbqg

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ব্যবসায়ের সাধারণ প্রফিট ব্যাংকিং ভাষায় যাকে সাধারণ অর্থে ইন্টারেস্ট বলে তাকি হারাম?
যেটাকে ইসলামী ব্যাংকে বলে মুনাফা, মুদারাবা পদ্দতির দোহাই দেয়, মূলত তা প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের বাইরে কিছূ নয়, কিছু শব্দ এবং ব্যাখ্যার ভিন্নতা ব্যাতিত!

ইসলামে যা হারাম করা হয়েছে তা হল রিবা! বা চক্রবৃদ্ধি সুদ!

হে ঈমানদারগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ খেয়ো না। আর আল্লাহকে ভয় করতে থাকো, যাতে তোমরা কল্যাণ অর্জন করতে পারো। (সূরা আলে-ইমরান কুরআন 3:130)

রিবা (আভিধানিক অর্থঃ বৃদ্ধি, আধিক্য, পরিবর্ধন, বেশি, স্ফীত, বিকাশ ইত্যাদি), যা উশুরি হিসেবেও পরিচিত, তা হল একটি আরবি শব্দ, যা ইসলামী পরিভাষায় সুদকে বোঝায়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, লেনদেনের ক্ষেত্রে চুক্তির শর্তানুযায়ী শরীয়াহ সম্মত কোনোরুপ বিনিময় ব্যতীত মূলধনের উপর অতিরিক্ত যা কিছু গ্রহণ করা হয় তাকে সুদ বলে।

তাফসিরবিদ ইবনে জারীর মুজাহিদ থেকে বর্ণনা করেন, জাহেলিয়াহ আমলে প্রচলিত ও কুরআনে নিষিদ্ধ 'রিবা' হল কাউকে নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য ঋণ দিয়ে মূলধনের অতিরিক্ত নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ গ্রহণ করা। আরবেরা সে যুগে তা-ই করতো এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে সুদ বাড়িয়ে দেবার শর্তে মেয়াদ বাড়িয়ে দিত।

কিন্তু স্বাভাবিক লেনদেন বা ব্যাবসার ক্ষেত্রে লভ্যাংশ ভাগাভাগি নিষিদ্ধ নয়। এবং তা সুদও নয়।

আপনার পরিকল্পনার জন্য ধন্যবাদ। ভাবছেন কিছু নিয়ে!
বায়তুল মাল ভিত্তিক সমাজ কি পারবেন গঠন করতে?
বিশ্বাসের সে ওজন এবং দৃঢ়তা আছে কি?
আরব দেশগুলো বিশেষত খোদ আরব ভূমি যা সউদদের দখলে- যারা ইসলামের হর্তা-কর্তা
তারাইত সুদ এবং ভোগবাদী ব্যবস্থায় আকন্ঠ নিমজ্জিত!

আপনার বিস্তারিত পরিকল্পনা জানার অপেক্ষায় রইলাম




১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২২

বক বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই,

অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

"বায়তুল মাল ভিত্তিক সমাজ কি পারবেন গঠন করতে?"
এটা তো রাস্ট্রীয়। অত দুর পরিকল্পনা করলে হতাশা আসতে পারে। তাই একদম ছোট থেকে শুরু করতে পারলে ভালো। কামিয়াবী বা ফয়সালা তো আসবে আল্লাহ থেকে।

প্রথমে ১০ জনকেও যদি সুদ থেকে বাচানো যায় তাও কম কি?

উপরের পরিকল্পনাটার সবচেয়ে কঠিন একটা বিষয় আছে। আমরা আমানত নিতে পারলে টাকাটা রাখবো কিভাবে? ব্যাংকে ? সমস্যাটার সমাধানের আশায় আছি

"আপনার বিস্তারিত পরিকল্পনা জানার অপেক্ষায় রইলাম"
আপনাদের মত কয়েক জনের সহায়তা পেলে পরিকল্পনাটা বিস্তারিত করতে পারতাম।

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১২

জাহিদ হাসান বলেছেন: ইসলামী ব্যাংকে টাকা জমা রাখবো। এখন যদি ইসলামী ব্যাংক বলে তারা আমাকে মুনাফা দিবে। সুদ নয়। তারা ব্যবসায় বিনিয়োগ থেকে যা আসে তাই থেকে দিবে। তাহলে আমার জন্য সেই মুনাফা গ্রহণ করা কি পাপ হবে? অবশ্যই না। কারণ আমি ব্যবসা থেকে আসা মুনাফা নিয়েছি। সুদ নেইনি।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫০

জগতারন বলেছেন:
পোষ্টটি প্রিয়তে রাখিলাম ও লাইক দিলাম।

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই পোস্টে মন্তব্য দেয়ার ভাষা নাই

:( আল্লাহ মাফ করুন

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪১

শিখণ্ডী বলেছেন: অত্যাচারের পর্যায়ে যদি না পড়ে তবে আমি সুদ ব্যবস্থার পক্ষে। সুদ কেবল যে মানুষকে সর্বশান্তই করে তা নয়, সুদ ব্যবস্থা জনহিতকরও হয়। আমি নিজেই তার প্রমাণ। অনেক বছর আগে(যখন বিকাশ,রকেট তো দূরে কুরিয়ারেও টাকা লেনদেন শুরু হয়নি।) গ্রামে গিয়ে হঠাৎ বিপদে পড়েছিলাম, টাকার দরকার হয়েছিল। আপনার জানা নিশ্চয় গ্রামে নগদ টাকা ধার পাওয়া কঠিন। তখন চোখেমুখে অন্ধকার! এক সুদ ব্যবসায়ী আমাকে সেই বিপদ থেকে রক্ষা করেছিল। আমার কয়টা টাকা অতিরিক্ত লাগলেও উপকার তো হয়েছে।

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ব্যাংকিং সিস্টেমটাই একটা প্রতারনা।
ইসলামে 'ইসলামী ব্যাঙ্ক' বলতে কিছু নেই।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫

বক বলেছেন: জী ভাই,
এই ফিনান্সিয়াল সিস্টেম টাই বানানো হয়েছে বিশেষ টার্গেট করে। তাই এর বাইরে বের হতে চাইলে এতো সহজ না। শকুনের মত তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আছে এই সিস্টেম নির্মাতাদের

১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

কৃষ্ণগহ্বর বলেছেন: সুদ মুক্ত অরথনিতিতে জাকাত ফান্ড কাজে লাগানো জেতে পারে.আল্লাহ তায়ালা আপনার উদ্দেশ্য কে কবুল করুক.

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৯

বক বলেছেন: যাকাত যে আটটি খাতে দেয়া যায় এটা মনে হয় তার মধ্যে পরে না

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

ইকবাল সরদার বলেছেন: দুরুদে ইব্রাহিম এ নবীর বংশধরদের জন্য যে রহমত ও বরকত(নেতা) চাইলেন, তাকে খুঁজুন সমাধান তাঁর কাছে আছে। ইহকালে ঐক্য ও শান্তি এবং পরকালে মুক্তির জন্য সহজ সরল পথ এখন খুবই দরকার।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০

ইকবাল সরদার বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.