নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ট্রান্সজেন্ডারদের নিয়ে দেখলাম অনেক বড় বড় প্রতিস্ঠান কাজ করছে। যেমন কয়েকটি হলো:
বেসরকারি এনজিও প্রতিষ্ঠান লাইট হাউজে
ঢাকায় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন
ঢাকাস্থ নেদারল্যান্ডস দূতাবাসে
সুস্থ জীবন
সিড়ি সমাজ কল্যাণ সংস্থা
বাঁচার আশা সাংস্কৃতিক সংগঠন
এবং
সমাজসেবা অধিদপ্তর
আমার প্রশ্ন হলো সমাজে পুরুষকে নারী এবং নারীকে পুরুষ করলে কি লাভ হয়? যার জন্য এতোগুলো বড় বড় প্রতিস্ঠান কাজ করছে, তাও এতো সিরিয়াসভাবে?
কি কি লাভ?
১। এটা করলে বিশাল ব্যবসা হবে?
২। এটা করলে ক্ষমতা বাড়বে?
৩। সাম্রাজ্য বাড়বে?
৪। তাছাড়া আর কি কি পাওয়া যেতে পারে?
আমি তো তেমন কিছুই দেখছি না, যার জন্য আমরা দুনিয়াতে ঝাপিয়ে পড়ি। ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে কোনো ব্যবসায়িক উদ্দ্যেশ্য খুজে পাচ্ছি না, কোনো রাজনৈতিক উদ্দ্যেশ্যও দেখতে পাচ্ছি না, তাহলে?
হ্যা, একটা জিনিস তারা অর্জন করতে পারবে, সেটা হলো, গুনাহ, পাপ বা আল্লাহপাক যা করতে নিষেধ করেছেন তা করা।
আল্লাহ এটা করতে শক্তভাবে নিষেধ করেছেন। আর তারা তাই করবে।
অতএব দুনিয়ার কোনো উদ্দ্যেশ্য এখানে দেখা না গেলেও ধর্মীয় উদ্দ্যেশ্য স্পস্ট। তারা যে, কেনো এই ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকে !!! ফার্স্ট ওয়াল্ড যে কোনো এখনো আমাদের মত সেকুলার, স্মার্ট হ্ইতে পারলো না, আফসোস।
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: পুরুষদের মহিলা হওয়ায় কোন লাভ দেখি না।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কোন পোষ্ট মনে হয় এ প্রথম আমার নজরে পড়লো।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৫
বক বলেছেন: যেভাবেই হোক, আমার পোষ্ট -এ আপনার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
নতুন বলেছেন: Shustha Jibon
28 May 2020 ·
“সুস্থ জীবন”২০০০ সাল থেকে ট্রান্সজেন্ডার এবং হিজড়া জনগোষ্ঠির অধিকার, ন্যায়বিচার তথা জীবনমান উন্নয়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানটি ২০০৫ সালে সমাজসবা অধিদপ্তর (রেজি. নং: ধ-০৭৮৯১) এবং এই জনগোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা প্রথম কমিউনিটি ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো, বাংলাদেশ সরকার (রেজি. নং: ৩৩৭৫) থেকে রেজিস্ট্রেশন সনদ পেয়েছে। বর্তমানে ৩,৮০০ (আটত্রিশ হাজার) ট্রান্সজেন্ডার এবং হিজড়া জনগোষ্ঠির সদস্যদের নিয়ে ”সুস্থ জীবন” ঢাকা উত্তর ও দক্ষিন সিটি কর্পোরেশন, সাভার, ধামরাই, কালিয়াকৈর-গাজীপুর, মানিকগন্জ এবং রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ত্রিশটি ওয়ার্ড, ও নয়টি উপজেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।
গত দুই দশক ধরে ”সুস্থ জীবন” Manusher Jonno Foundation (MJF), Bandhu Social Welfare Society (BSWS), BLAST, ICDDR,B এবং FHI360, Article 19 and UNAIDS- এর সহায়তায় তার কার্যক্রম অব্যহত রেখেছে। সচেতনতা, প্রশিক্ষণ দক্ষতা, অ্যাডভোকেসী, মনের কথা হটলাইন, নেটওর্য়াকিং, প্রচার-প্রসার নিয়ে কাজ করছে। এই কম্পোনেন্টগুলির মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার এবং হিজড়া জনগোষ্ঠির মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে নানান কার্য়ক্রম বাস্তবায়ন চালিয়ে যাচ্ছে।
হিজড়া কি কেউ ইচ্ছা করে হয় নাকি জন্মগন সমস্যা নিয়ে যারা জন্মে তাদের হিজড়া বলে সমাজ।
এখন আপনি তাদের কাজে নেবেন না। সমাজে স্থান দেবেন না। তারা কি করে বাচবে?
তাদের প্রশিক্ষন দিলে যদি তারা সমাজে সবার মতন বেচে থাকতে পারে তবে সেটাকে আপনি খারাপ চোখে দেখছেন কেন?
তাহলে হিজড়াদের কি করা উচিত বলে আপনার মনে হয়?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৮
বক বলেছেন: বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে এই ইস্যুতে সবাই সুক্ষ্মভাবে একটি ধোঁকা দিচ্ছে। সেটি হলো, ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জিনিষ দুটি একত্র করে ফেলা।
দেশের অনেক সংবাদমাধ্যম উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই সংক্রান্ত নিউজ প্রচার করে মানুষের মাঝে ব্যাপক বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে।
হিজড়া হলো একটি জন্মগত জেনেটিক সমস্যা। হিজড়া কিভাবে হয়? এমন প্রশ্নের জবাবে চিকিৎসাবিজ্ঞান বলে,
জন্মের সময় অ্যান্ড্রোজেন রিসিপ্টর নামক একটি জিনে পরিবর্তনের কারণে পুরুষদের হরমোন তৈরিতে বাধাগ্রস্ত হয়।
যে কারণে তারা জেনেটিক্যালি তথা জন্মগতভাবে পুরুষ হয়েও বাহ্যিকভাবে দেখা যায় মেয়েদের মতো। প্রতি ৫ হাজার শিশুর মধ্যে ১ জন এমন হতে পারে।
এছাড়াও আরো বেশ কিছু কারণে হিজড়া হতে পারে। কিছু ধরন আছে যেগুলো বয়ঃসন্ধির আগে বিষয়টা বুঝতেই পারে না।
হিজড়া খুবই অস্বাভাবিক একটি ঘটনা। শিশুজন্মের মাত্র ০.০১৮% ক্ষেত্রে হিজড়া নামক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বাকী ৯৯.৯৮% ক্ষেত্রে শিশুরা জন্মগতভাবে ছেলে বা মেয়ে হিসেবে জন্মগ্রহণ করে।
অন্যদিকে ট্রান্সজেন্ডারকে কোনো অসুস্থতা বা মানসিক সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয় না। ট্রান্সজেন্ডারের বাংলা হিসেবে অনেকে হিজড়া শব্দ ব্যবহার করে থাকে।
এটি মারাত্মক ভুল। শব্দের মারপ্যাচে ফেলে মানুষকে ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে স্বাভাবিকরণের চেষ্টা করছে এক শ্রেণীর বিকারগ্রস্থ বুদ্ধিজীবীরা।
বাংলাদেশে হিজড়া শব্দ ব্যবহার করে এ দেশে তারা সমকামিতা বা ট্রান্সজেন্ডারকে সুকৌশলে প্রবেশের চেষ্টা করছে তথাকথিত সুশীলরা।
বিশেষ করে কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে এ বিষয়ে ভুলভাল শিক্ষা দিয়ে তাদেরকে বিপথে নেওয়া হচ্ছে।
বাবা-মায়ের উচিৎ সন্তানকে এই শিক্ষা দেওয়া যে, ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া কখনোই এক নয়। দুটি আলাদা জিনিষ
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১
নতুন বলেছেন: বাংলাদেশে হিজড়া শব্দ ব্যবহার করে এ দেশে তারা সমকামিতা বা ট্রান্সজেন্ডারকে সুকৌশলে প্রবেশের চেষ্টা করছে তথাকথিত সুশীলরা।
যদি কেউ মনে করে সে পুরুষ বা নারী শরীরে বন্ধি হয়ে আছে এবং তার লিঙ্গ পরিবর্তন করে তবে সমাজে কি সমস্যা সৃস্টি হবে?
যারা এই বিষয়টা বিরোধিতা করে তারা সম্ভবত কিতাবে নিষেধ বলেই করে থাকে। অন্য কোন কারন দেখাতে পারবেন না।
আপনি যেমন স্ট্রেইট আপনি যদি পুরুষের সমকামী পর্ন দেখেন তবে আপনার যৌন উত্তেজনা বাড়বে না।
তেমনি যে সমকামী সে নারী দেখে জাগ্রত বোধ করেনা। এটা তার মস্তিক থেকেই হয়, এতে তার নিয়ন্ত্রন নাই।
যদি এই সমস্যার জন্য কাউকে দায়ী করতেই হয় তবে সেটা সৃস্টিকতৃার ।
কারন তিনি আইফোনের ভেতরে এন্ড্রোয়েড অএস ইনিস্টর কইরা ফেলছে... এখন আপনি যতই এপপস স্টোরের থেকে তাকে এপপস পছন্দ করতে বলেন তার এন্ড্রোয়েড স্টোরের এপপসই পছন্দ হবে...
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫২
বক বলেছেন: এইবার লাইনে এসেছেন। কাজ হবে না বলে, হিজরার ইমোশনাল লজিক এখন বাদ। এখন সরাসরি দাবি করছেন, এমন করলে কি দোষ? বেশ বেশ !!!
তাহলে সিরিয়াল কিলাররাও দাবী করবে , তাদের কি দোষ, তাদের মনোবিকৃতিরও স্বীকৃতি দিতে হবে।
যাই হোক আমার পোস্ট কিন্তু সেসব যুক্তি বা পাল্টা যুক্তি নিয়ে ছিল না। আমি জানতে চাইছিলাম, এগুলো নিয়ে যারা বা যেসব প্রতিস্ঠান এতো সিরিয়াসলি মুভ করছে, তাদের কি অর্জন হচ্ছে? আমি তো বেকুব, আপনি কোনো অর্থনৈতিক লাভ জানলে যদি আমাকে কানে কানে বলে দিতেন , তাহলে আমি এখন থেকেই ব্যবসার প্রস্তুতি নিতাম, রাজনৈতিক লাভ থাকলে , এখন থেকেই মুভমেন্ট শুরু করতাম নেক্সট ওয়ার্ল্ড লিডার হওয়ার জন্য ( যদি আগামিতে দুনিয়ার ৯০% মানুষকে ট্রান্সজেন্ডার করার প্রজেক্ট থাকে তাহলে হয়ত আমি এখন থেকে রাজনীতি শুরু করলে সফল হতে পারব) , এছাড়া এগুলোর বাইরে অন্য কোনো লাভ থাকলে বলেন তাড়াতারি।
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: মানুষের জন্য কাজ করাই মূল উদ্দেশ্য।সেটা যে জেন্ডারই হোক।
৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে ওদের জন্য কাজের ব্যবস্থা করতে হবে। ওরা যেভাবে ইনকাম করে সেটা অন্যায়।
৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এইবার লাইনে এসেছেন। কাজ হবে না বলে, হিজরার ইমোশনাল লজিক এখন বাদ। এখন সরাসরি দাবি করছেন, এমন করলে কি দোষ? বেশ বেশ !!!
আমাদের দেশে হিজড়া, সমকামী, ট্রেন্জেন্ডার সবার উপরে যেই সামাজিক জুলুম চলে আসছে সেটা খুবই অমানবিক।
ধর্মের নামে এই জুলুম বন্ধ করা উচিত।
অবশ্য সমাজের মানুষ ধর্মের এই অমানবিক জিনিসগুলির বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে সচেতন হচ্ছে।
৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৩
বিজন রয় বলেছেন: হায়রে !! সবই তো আল্লহর সৃষ্টি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫
জ্যাকেল বলেছেন: নবজাগরণ চলছে। ইসলামের ক্লিয়ার কাট বয়ানের কারণে পশ্চিমে ইসলাম ব্যাপকহারে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে। আধুনিক (!)বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে এক শ্রেণির কীট ঘেন্নার সমকামিতাও সমাজে ছড়িয়ে দিতে চাইতেছে। এদের জন্য করুণা হয়।