![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ পাক বলেন,
ولا تفسدوا فى الارض.
“তোমরা জমীনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করোনা।”
আল্লাহ পাক আরো বলেন,
الفتنة اشد من القتل.
“ফিৎনা-ফাসাদ কতলের চেয়েও খারাপ।”
হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,
ايذاء المسلم كفر
“কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।”
হরতাল এক ধরণের জুলুম, যা শুধু ব্যক্তি পর্যায়েই নয় বরং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়েও হয়।
আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ্ পাক জালিমদেরকে পছন্দ করেন না।” (সূরা আল্ ইমরান/৫৭)
এ পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক অন্যত্র বলেন, “তোমরা অত্যাচার করোনা এবং অত্যাচারিত হইওয়া।” (সূরা আল ইমরান্/১৪০)
যে সমস্ত জালিমরা গোমরাহীর মধ্যে দৃঢ়, তাদের প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক বলেন, “আর আল্লাহ পাক জালিমদেরকে হিদায়াত দেন না।” (সূরা আল ইমরান্/৮৬)
অর্থাৎ যে সমস্ত জালিম সম্প্রদায় তাদের জুলুমের মধ্যে দৃঢ় থাকে, তারা কখনো আল্লাহ পাক-এর হিদায়েত লাভ করতে পারবে না।
এত সুস্পষ্টভাবে বলার পরেও এরা নিছক ব্যক্তি মানুষের জন্য জনগন কে কষ্ট দেয় । রমজান শরীফের মত একটি মাসে কোন মুসলমান কি ইহা জরতে পারে ? পারেনা ।জামাত যে ইসলাম এর নামে ধর্ম ব্যবসা করছে তা এদের বারবার ইসলাম বিরুদ্ধ কর্মকান্ডে প্রকাশ পেয়েছে ।
সর্বক্ষেত্রে এদের বয়কট করতে হইবে।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০২
খাটাস বলেছেন: আমাদের ইসলাম, আর জামাতে ইসলাম আলাদা বিষয়- পুনরায় প্রমানিত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সে কারনেই তো ওরা জামাত ! ওরা কি মুসলিম নাকি !