![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিন্দুরা তাদের দুর্গাপূজার সাথে সার্বজনীন শব্দ যোগ করে তা প্রচার করে যাচ্ছে । সার্বজনীন শব্দের অর্থ হলো- যা সবার জন্য প্রযোজ্য। অর্থাৎ সার্বজনীন শব্দের ব্যবহার দ্বারা এই বোঝাতে চায় পূজা মুসলমান জন্যও প্রযোজ্য।
কিন্তু ইহা কি করে সম্ভব ? ধর্মীয় বিশ্বাস, অনুভুতি , আচার -আচরন ধর্মবেদে আলাদা। এক ধর্মের সাথে অন্য ধর্মের মিশ্রন কখনোই হতে পারেনা। তাহলে ওই ধর্মের নিজস্বতা থাকেনা।
হিন্দু আর ইসলাম ধর্ম আলাদা। অনুষ্ঠান আলাদা। তাহলে কি করে অনুষ্ঠান সার্বজনীন হইতে পারে? একজন হিন্দু কি ঈদে ঈদগাহে নামাজ পড়তে যাবে ? তা কি তার ধর্মের সাথে যায় ?
আল্লাহ পাক নিজেই তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুরা কাফিরুনে" তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্যে এবং আমাদের ধর্ম আমাদের জন্যে। "
সে হিসেবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান কখনোই সার্বজনীন হইতে পারেনা।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৯
পুকুরপাড় বলেছেন: অর্থ যাই হোক ধর্মের অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে দুটোই বেমানান ।
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৫
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সমস্যা হয় যখন অমুসলিমরা দাবি করে বসেন যে ইসলাম ধর্মকে তাদের মতই একটা ধর্ম হতে হবে। স্বামী বিবেকানন্দের দোহাই দিয়ে বলা হয় হিন্দু ধর্ম সবচাইতে উদার কারণ তা সব ধর্মকে সত্য মানে। আর সার্বজনীন ঘোষণা দিলেই তো ধর্মের ব্যাপারটা আরো মানবিক হয়ে ওঠে --বোমাবাজি আর সন্ত্রাসের যুগে এমনটাই তো সবাই চায়।
আমি বলি মুসলমানরা যদি কুরবানির নামে গরু জবাই দেয়, নিজের ধর্ম নিজে করে তাতেও কিন্তু সমস্যা। গো হত্যা আর প্রতিমা ভাঙ্গার মাঝে তফাত কী? যে ধর্ম গো হত্যা করে ধর্ম পালন করে সে ধর্ম আর যাই হোক মানবিক বা সার্বজনীন হতে পারেনা।
আমার এই কথা গুলো অনেকের মনের গভীরের কথা, পরিস্থিতির কারণে প্রকাশ করতে পারেনা অনেকেই।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২২
পুকুরপাড় বলেছেন: তাহলে মুসলমান অন্য ধর্মের অনুষ্ঠানে কেন যাবে যেখানে অন্য ধর্মাবলম্বীরা ইসলামকে খাটো করে, কটাক্ষ করে ???
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৭
বি কে রায় বলেছেন: মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় এর সাথে একমত। সমস্যাটা হলো আকার আর আকারহীনতায়।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২২
পুকুরপাড় বলেছেন: মুদ্রার এপিঠ-অপিঠ
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৯
রাজীব বলেছেন: আল্লাহ পাক নিজেই তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুরা কাফিরুনে" তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্যে এবং আমাদের ধর্ম আমাদের জন্যে। "
সে হিসেবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান কখনোই সার্বজনীন হইতে পারেনা।
বুঝলাম হিন্দুদেরকে সুরা কাফেরুন পড়ানো দরকার ছিল। কিন্তু দু:খ হিন্দুরা যে কোরআন শরীফ পড়ে না।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৪
পুকুরপাড় বলেছেন: পড়তে তো আর বলা হচ্ছেনা।
যে যার ধর্ম পড়ুক ।
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সবাই বলবে ধর্ম ভাল জিনিস, ধর্মের প্রশংসার পরেই শুনবেন,
"ধর্ম মানুষের সৃষ্টি। তাই মানুষেরই উচিৎ তাদের সুবিধামত ধর্মকে বদলানো, সংশোধন করা।"
এখন যদি ইসলামের নামে ১৪০০ বছরের পুরনো সংস্কারে চেপে বসে থাকেন, অমুসলিমরা কেন সেটা সহ্য করবে বলুন? আপনার গরু খাওয়ার মত নিরীহ ইচ্ছা যে তাদের 'ধর্মানুভূতির' চোখকে বিষাক্ত করে তোলে। গরু ছাড়ুন, বোরখা, হিজাব ছাড়ুন, বোমাবাজি ছাড়ুন, আরবের সংস্কৃতি ছেড়ে বাঙালি হোন, তবেই আপনার পিতৃপুরুষে ব্যক্তিধর্ম অমুসলিমদের কাছে মানবিকতার সনদপত্র পাবে, এর আগে নয়।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৭
পুকুরপাড় বলেছেন: হমম । তাই তো দেখতে পাচ্ছি ।
সবাই সবার ধর্ম পালন করবে , তাতে কিছু যায় আসেনা। কিন্তু ইসলাম পালন করতে গেলেই যত ঝামেলা।
হিন্দুরা যখন তাদের ধর্ম পালন করে, বুদ্ধুরা যখন তাদের ধর্ম পালন করে , খৃষ্টানরা যখন তাদের ধর্ম পালন করে তখন সবাই বাহ বাহ দেয় , কত সুন্দর কথা বলে!! যখন ই ইসলাম এর কথা আসে তখন এদের শরীরে আগুন জ্বলে যায় ।
তাহলে কি দাড়ালো ? সব কাফিরের ধর্ম এক ।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪৭
ম্যাভেরিক বলেছেন: শব্দের প্যাঁচ তো মনে হচ্ছে ব্লগার মন্ত্রীই লাগিয়েছেন। সর্বজনীন আর সার্বজনীন একই শব্দ, যার মানে সকলের জন্য প্রযোজ্য বা হিতকর। প্রযোজ্য আর হিতকর বলে শব্দ দুটোকে আলাদা করা ইন্টারনেট জ্ঞানীদের কাজ হতে পারে।
অনেকে অবশ্য সার্বজনীনকে ভুল বানান বলেন, সর্বজনীনকে বলেন শুদ্ধ, কিন্তু প্রথম শব্দটির সুদীর্ঘ ইতিহাস এবং অনুরূপ আরও কিছু বানানের সঙ্গে মিলিয়ে দেখলে একে ভুল বলা যথার্থ নয়।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৭
পুকুরপাড় বলেছেন: ধন্যবাদ জানানোর জন্য ।
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১১
সদয় খান বলেছেন: সাঈফ শেরিফ, আজাইরা প্যাচ লাগাইতেছেন কেন ? আমার ধর্মে যা আছে তা করবো এতে কার কেমন লাগলো তা আমার দেখার বিষয় নই । আপনাদের মত মহা গুণীরা ইসলাম মানেই বোমাবাজি বোঝে । আর হিজাব বোরখা ছাড়তে বলেন কোন সাহসে ?! ১৪০০ বছরের পুরানো পথে আমাদের চলতে হবে কেননা এটাই আমাদের রাসুলের পথ তথা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ । মরলে কবরে প্রশ্ন করা হবে তোমার রব কে,দ্বীন কি,রাসুল কে । এই প্রশ্ন করা হবে না যে তোমার দেশ কি,জাতির পিতা বা স্বাধীনতার ঘোসক কে । তাই জনাব মুসলমান হওয়াটা বেশি জরুরী । ইসলাম কারো পেছনে লেগে নেই বরং ইসলামের পেছনে যুগে যুগে কাফেররা চক্রান্তে লেগে আছে এবং যা চলবে কেয়ামত পর্যন্ত ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৬
পুকুরপাড় বলেছেন: কারে কি বুঝাইবেন?
সবাই আজ চুসীল ।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৫
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমি আসলে কখনো বিষয়টি গভীরভাবে ভেবে দেখিনি। মানে যদি সার্ব(/সর্ব)জনীন উৎসব হয় তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। আমি এভাবে বিষয়টা ভেবে এসেছি যে অনুষ্ঠানটির মধ্য দিয়ে সমগ্র মানবজাতির মঙল কামনা করা হয়।
@রাজীব, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা (বানান কি ভুল হলো!) অবশ্যই পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে বা পড়েছে। বাঙলায় পবিত্র কুরআনের অনুবাদ কিন্তু একজন সনাতন ধর্মের লোকই করেছেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৭
পুকুরপাড় বলেছেন: মঙ্গল কামনা একেক ধর্মে এক ।
যে যার টা পালন করুক
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩০
ধুলোময়বৃষ্টি বলেছেন: সাইফ শেরিফ একটা শিক্ষিত গাধা - অপ্রাসঙ্গিকভাবে ইসলামকে আক্রমন করছে - একটা সাম্প্রদায়িক স্টুপিড - বোরখা , হিজাবে গা জ্বলে না ?
কথা হচ্ছিল পূজা সবার জন্য প্রযোজ্য হতে পারে কি না আর এই স্টুপিড তা আন্দাজে এসে ইসলাম ধর্মকে গালাগালি শুরু করে দিল - অসুস্থ ছাগল কুনহানকার
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৮
পুকুরপাড় বলেছেন: সে কি বলতেছে নিজেও জানেনা ।কথার কোন আগামাথা নাই।
অসুস্থ লোক ।
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৩
বাংলার তৌহিদ বলেছেন: মুসলমানের নাম দিয়া নিক খুলে ম্যাও ম্যাও করে কেন এক ব্যাক্তি।ওনাদের যত সমস্যা ইসলাম নিয়া অন্য কিছু নিয়া নয়।যখন গুজরাটে মুসলিম প্র্যাগনেন্ট মহিলাদের হত্যা করে তাদের পেট চিরে ভ্রুন বের করে তলোয়ারের আগায় ভ্রুন কে গেথে যারা নিত্য করে তারা আবার কিসের শান্তির কথা কয়।যখন কাশ্মিরের গ্রামের এমন কোন মহিলা থাকে না, যে ধর্ষনের স্বীকার হয় নি তখন তাদের শান্তির বাণী কোথায় যায়।শুধু এই টুকুই বলবো বাড়াবাড়ী না করাই ভালোই।মুসলিম নাম দিয়া নিক খুইলা মুসলিম দের বিষোধগার না করাই ভালো কারন মুসলিম রা এই সকল ২ নাম্বারি বুদ্বি নিয়া চলে না।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৮
পুকুরপাড় বলেছেন: এভরি নাস্তিক ইজ আ চুপা হিন্দু । এবার বুঝে নিন ভাই ।
১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪৩
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: মহান শান্তির পায়রারা যে সুযোগ মত কতবড় অশান্তির অবতারে পরিণত হতে পারেন, পরম শান্তির নির্মল সমীরণ কতটুকু তাদের বগলদেশ থেকে প্রবাহিত হয় তার কিছু নিদর্শন লিংক গুলোতে পাওয়া যাবে। দেখুন, বুঝুন এবং উপলব্ধি করুন।
Click This Link
Click This Link
Click This Link
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪৫
পুকুরপাড় বলেছেন: এখানে চুশীলেরা নীরব।
১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫২
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: জীবনানন্দ, গিরিশচন্দ্রের সেই অনুবাদ ছিলো ফারসী ভাষায় অনুবাদকৃত কুরআন শরীফ থেকে। এবং সেই অনুবাদ মহান আল্লাহ পাক এই শব্দের পরিবর্তে ইশ্বর ভগবান ইত্যাদি শব্দ প্রয়োগ করা হয়। এই অনুবাদ মুসলমানদের কাছে আদৌ গ্রহনযোগ্য নয়। আর ফার্সী ভাষাতো এক সময় এই উপমহাদেশের সরকারী ভাষা ছিলো, যার চর্চা খোদ ঠাকুর বাড়ির অন্দরমহলেও ছিলো।
আর গিরিশচন্দ্র ব্রাম্ম সমাজের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণে বিষয়টা একটু অন্যরকম, তাই নয় কি???
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৮
পুকুরপাড় বলেছেন: হমমম
১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৮
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: শান্তির (!!!) চুশীলীয় কপোত-কপোতীদের দেখা যা্চ্ছে না কেন? হাইবারনেশানে গেল নাকি???
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৯
পুকুরপাড় বলেছেন: কে জানে কোথায় !!
১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
সাইফুল আলী বলেছেন: ফেবুতে একটা পেজ দেখেছি যে এভরি নাস্তিক ইজ এ ছুপা হিন্দু নামে।উপরের সায়িফ কে দিয়েও তার প্রমান পেলাম।একমাত্র হিন্দুরা ছাড়া দুনিয়ার সবাই গরুর গোশত খায়।আমেরিকান এবং ইংরেজরা যে ওদের গোমাতাকে কেটে কেটে খায় এতে ওদের কোন সমস্যা হয় না।নাকি আমেরিকান এবং ইউরোপিয়নরা গরু খেতে পারলেও আমরা পারবো না।আমরা আরব থেকে টাকা বাংলাদেশে পাঠাই,আর তারা এ দেশ থেকে টাকা ভারতে পাঠায়।এরা আবার আমাদের বাংগালি তত্ব শেখাতে এসেছে।তাদের বলে রাখি যে বাংগালি মুসলিমদের স্বাধীন দেশ থাকলেও বাংগালি হিন্দুদের তা নেই।তারা বেচে আছে বটে,তবে পরিজীবি হয়ে,আমাদের মত মাথা উঁচু করে নয়।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:১১
পুকুরপাড় বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৫৯
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: @সাইফ আলী, ধন্য সেই রত্নগর্ভা মা যিনি আপনার মতো তেজস্বী সত্যবাদীকে আপন উদরে ধারণ করেছিলেন। ছুপা পৌত্তলিকদের লেঞ্জা আপনার দ্বারা আরো অধিক পরিমাণে উন্মোচিত হোক, চাণক্যবুদ্ধির অধিকারী দাদাদের মুসলিম বিদ্বেষ সংক্রান্ত প্রকৃত সত্য মুক্তি পাক আপনার বজ্রমসী দ্বারা, নির্যাতিতা লাঞ্ছিতা মুসলিম বোনের অশ্রুর বদলা গ্রহনে অনলবর্ষণ করুক আপনার অগ্নিকলম, সেই শুভকামনা রইলো।
১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: আরবী বোঝেন?
وَكُلَّ إِنْسَانٍ أَلْزَمْنَاهُ طَائِرَهُ فِي عُنُقِهِ وَنُخْرِجُ لَهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ كِتَابًا يَلْقَاهُ مَنْشُورًا
এই আয়াতটার মানে বলেন
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮
পুকুরপাড় বলেছেন: "আমি প্রত্যেক মানুষের কর্মকে তার গ্রীবলগ্ন করে রেখেছি। কেয়ামতের দিন বের করে দেখাব তাকে একটি কিতাব, যা সে খোলা অবস্থায় পাবে।
পাঠ কর তুমি তোমার কিতাব। আজ তোমার হিসাব গ্রহণের জন্যে তুমিই যথেষ্ট।যে কেউ সৎপথে চলে, তারা নিজের মঙ্গলের জন্যেই সৎ পথে চলে। আর যে পথভ্রষ্ট হয়, তারা নিজের অমঙ্গলের জন্যেই পথ ভ্রষ্ট হয়। কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কোন রাসূল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না। " সুরা ইসরা ১৩,১৪,১৫
এবার বলেন কি বুঝাইতে চাইলেন ?
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৭
পুকুরপাড় বলেছেন: আপনার লিখাটি প্রসংগবহির্ভুত ছিল বিদায় মুছে ফেলা হল । প্রাসংগিক মন্তব্য করুন ।
সুরা মায়িদার ৮২ আয়াত শরিফ জানেন ? "আপনি সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী ও মুশরেকদেরকে পাবেন "
"হে মুমিণগণ! তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। " একই সুরার ৫২ আয়াত ।
"হে ঈমানদারগণ! তোমরা মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গরূপে গ্রহণ করো না, তারা তোমাদের অমঙ্গল সাধনে কোন ক্রটি করে না-তোমরা কষ্টে থাক, তাতেই তাদের আনন্দ। শত্রুতাপ্রসুত বিদ্বেষ তাদের মুখেই ফুটে বেরোয়। আর যা কিছু তাদের মনে লুকিয়ে রয়েছে, তা আরো অনেকগুণ বেশী জঘন্য। তোমাদের জন্যে নিদর্শন বিশদভাবে বর্ণনা করে দেয়া হলো, যদি তোমরা তা অনুধাবন করতে সমর্থ হও। " সুরা ইমরান ১১৮
"দেখ! তোমরাই তাদের ভালবাস, কিন্তু তারা তোমাদের প্রতি মোটেও সদভাব পোষণ করে না। আর তোমরা সমস্ত কিতাবেই বিশ্বাস কর। অথচ তারা যখন তোমাদের সাথে এসে মিশে, বলে, আমরা ঈমান এনেছি। পক্ষান্তরে তারা যখন পৃথক হয়ে যায়, তখন তোমাদের উপর রোষবশতঃ আঙ্গুল কামড়াতে থাকে। বলুন, তোমরা আক্রোশে মরতে থাক। আর আল্লাহ মনের কথা ভালই জানেন। " সুরা ইমরান ১১৯
"তোমাদের যদি কোন মঙ্গল হয়; তাহলে তাদের খারাপ লাগে। আর তোমাদের যদি অমঙ্গল হয় তাহলে আনন্দিত হয় আর তাতে যদি তোমরা ধৈর্য্যধারণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে তাদের প্রতারণায় তোমাদের কোনই ক্ষতি হবে না। নিশ্চয়ই তারা যা কিছু করে সে সমস্তই আল্লাহর আয়ত্তে রয়েছে। " সুরা ইমরান ১২০
এর জবাব কি দিবেন ?
১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আমার মনে হলো সাঈফ শেরিফের বক্তব্যকে ভুল বোঝা হয়েছে এখানে। তার মন্তব্য একটু তির্যক, ঝাঝালো। মনের ক্ষোভ থেকেই বলেছেন। বাস্তব অবস্থার দিকে ইঙ্গিত দিতে চেয়েছেন। ইসলাম না-পছন্দকারীদের দিকে অঙ্গুলী তুলেছেন।
মন্তব্য পরিবেশনার ঢং এর কারণেই বক্তব্য ভুলভাবে বোঝা গেছে।
আমি যদি সঠিক ধরতে পারি তবে মনে করি সাঈফ শেরিফ ভুল বলেন নি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৫
পুকুরপাড় বলেছেন: এক্ষেত্রে উনার মন্তব্য আশা করি
১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৫
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: কমেন্টের আলোচনা ব্যাকাত্যাড়া, যাউজগা, ওখানে নাই যায়।
আপনার কনফিউশনটা (যদি থাকে) একটু ক্লিয়ার করি।
যে লাইনটা বেশী ব্যাবহৃত হয় তা হল 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার'।
এখানে কিন্তু কাউকে অন্য ধর্ম করতে বলে নাই, বরং যার যার ধর্ম তার তার কাছে স্পস্ট করেই বলা। এর আরও ব্যাখ্যা হল, যেমন, পুজাতে হিন্দুরা তাদের আচার (অঞ্জলী, ইত্যাদি) পালন করবে, অন্য ধর্মের কেউ না।
তবে উৎসব সবার বলে যেটা বোঝানো হয়, এই যে পুজা উপলক্ষে বিশাল আয়োজন করা হয়, সেখানে সবাই অংশগ্রহন করতে পারে।
উৎসবে সবার অংশগ্রহন বলতে সবাইকে অঞ্জলী দিতে বলা হয় নাই, বরং বলা হয়েছে বন্ধু-পরিবার নিয়ে পুজা দেখতে বের হওয়া, খাওয়া দাওয়া, মেলা ইত্যাদি ইত্যাদি এনজয় করার জন্য।
ব্যাকরনগত ভাবে লাইনে কোথায় কি ভুল আছে তা জানি না, তবে 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার' লাইনটা পড়ে আমি একবারেই এটা বুঝছি। আপনার এই লেখা চোখে না পড়লে মাথাতেই আসত না হিন্দু-মুসলমান একসাথে কোথাও ঘুরতে গেলেও যে প্রবলেম হয়।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৯
পুকুরপাড় বলেছেন: নিজের যুক্তিতে ইহা বলতে পারেন কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে ইহা স্বীকার করা হয়না।
সম্পর্ক আলাদা আর ধর্ম পালন আলাদা।
যে যার মত ধর্ম পালন করুক তাতে কোন বাধা নাই কিন্তু মুসলমান তাতে অংশগ্রহন করবে তা ইসলাম বলেনা।
১৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: ভাই, 'অংশগ্রহন' শব্দটাই আমি ক্লিয়ার না।
মুসলমানদের কিন্তু বলা হয় নাই, এমনকি হিন্দুরাও বলে না যে তোমরা এসে পুজায় বস, পুজার আচার পালন কর।
অংশগ্রহন শব্দটা অনেক বিতর্ক সৃস্টি করবে। বিষয়টা একটু সহজ ভাবেই তো দেখতে পারেন। যেমন, এ পাড়ায় ও পাড়ায় বন্ধু বান্ধব নিয়ে একটা ফেস্টিভাল মুডে ঘুরে বেড়াতে পারবেন, এটাই বড় চোখে অংশগ্রহন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:১৯
পুকুরপাড় বলেছেন: যাওয়াটা ঠিক হইবেনা ।
হয়তো কারো মেনে নিতে কষ্ট হইবে কিন্তু ইহাই আদেশ
২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২১
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: সেটা অবশ্যই আপনার ব্যাপার যাবেন কি না। সব আমন্ত্রনই যে রাখতে হবে, সেটা তো না।
'ধর্ম যার যার উৎসব সবার' লেখাটা আশা করি বুঝাতে পেরেছি। কোথাও ডাউট থাকলে বলে দেখেন, আলোচনায় অনেক ফাক ফোকর ভের হয়ে আসে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
পুকুরপাড় বলেছেন: যাওয়া আপনার ইচ্ছা কিন্তু ইহা আল্লাহ পাকের আদেশের খিলাপ
২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৪
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: ইন ফ্যাক্ট, হিন্দু আর ইসলাম - এই ধর্মের মুল দুই অনুষ্ঠানে দুই রকম মানবিক গুন হাইলাইট হয়, খেয়াল করেছেন কি না জানি না।
পুজা আয়োজনে যে গুন হাইলাইট হয় তা হলে একসাথে কাজ করা।
ঈদের যে গুন হাইলাইট হয় তা হল শেয়ারিং অ্যান্ড কেয়ারিং।
আমাদের জীবনে কিন্তু দুইটারই দরকার আছে সমান।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
পুকুরপাড় বলেছেন: দ্বীন-ই-ইলাহী ধ্বংস হয়ে গেছে । নতুন করে আসার আর সু্যোগ নাই।
ইসলাম ইসলাম ই । অন্য ধর্মের সাথে ইহা যে মিলাবে তার ঈমান থাকবেনা।
২২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: ভাই সব এত কথার দরকার নাই। আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন এবং হাশরের ময়দানে একজন মুসলিম হিসেবে মহান আল্লাহ্র সামনে দাড়ানোর ইচ্ছা থাকে তাহলে খুব বেশী উদারতা দেখানোর দরকার নাই। বেশী উদারতা দেখাতে গেলে আপনার ঈমান হারানোরও অবস্থা হইতে পারে।
আর যদি মনে করেন যে না আমি মুসলিম না হয়ে মরলেও কোনো সমস্যা নাই তাইলে যতো পারেন ত্যানা পেচাইতে থাকেন আর সুশীল ভাব দেখাইতে থাকেন কোন সমস্যা নাই
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৭
পুকুরপাড় বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
আশমএরশাদ বলেছেন: ইসলাম একটি উদারনৈতিক এবং সর্বাপেক্ষা বিজ্ঞান মনস্ক এবং যৌক্তিক ধর্ম -একে ছোট মানসিকতা দিয়ে ছোট করার কোন মানে হয় না।
১।ধর্মের বাইরেও একটা ভৌগলিক সীমা আছে। মরুভুমির লোকেরা ধুলাবালির জন্য আগে থেকেই পাগড়ী টাইপ পড়ত তাই অনেক সাহাবীরাও মাথায় কাপড় দিয়ে চলতো।
২।ইরানের নওরোজ(নতুন বছর ) পালনও সে ভৌগলিকতার উৎস।
খৎনা করাটা আগে থেকেই প্রচলন ছিল তাই বলে সেটা বাদ দেয়া হয়নি।
৩।কালচার আর ইবাদত এক জিনিস নয়।
ইবাদত করতে হলে নিয়ত করা লাগে। ইন্নামাল আমালু বিন নিয়ত। আমল নিয়তের উপর নির্ভরশীল।
৪।হযরত আলী যখন গভর্ণর নিয়োগ করেছিলেন বিভিন্ন এলাকায় তখন তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন নিতান্তই শিরক না হয় এমন কোন উৎসবে যেন বাঁধা দেয়া না হয়।
যেখানে শান্তি এবং সম্প্রীতি সেখানেই আসল ধর্ম। আর আপনার প্রতিবেশী সে হিন্দু হোক আর মুসলমান হোক সে কিন্তু প্রতিবেশীই। তাই প্রতিবেশীর দায়িত্বের খাতিরেও অংশ গ্রহণ না জায়েজ নয়।
আপনার কথাটা সত্য ধরে নিলে মুসলমানদের মাল্টি রিলেজিয়াস সমাজে বসবাসটাই অযোগ্য হয়ে যায়। আপনার কথায় -আপনার সমাজটিতে শুধু মুসলমান থাকবে- দোকানদার ঝাড়ুদার,পাশের ফ্ল্যাটের বসবাসকারী সবই। তখন আপনাকে আর ডাকের শব্দ শুনতে হবে না। আল্লাহ বড়ই হিসাবী এই জন্যই দুনিয়াতে মুসলীমদের জন্মহার বেশী হওয়া সত্বেও দুনিয়াতে তারা এখনো সংখ্যা গরিষ্ট নয়।
আশা করছি আপনি বিরোধীতার কাতিরে বিরোধীতা না করে নিজ গুনে একটু বিবেচনা করে দেখবেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
পুকুরপাড় বলেছেন: ১)ইসলাম ধর্মের কোণ সীমা নাই ।সব দেশের জন্য সমান । ইসলাম এ আল্লাহ পাক ও নবিজি যা বলেছেন তাই করতে হইবে। এর বাইরে কথা বলা যাবেনা।
২)নওরোজ পালন করা নাজায়েজ । এমন কোন প্রমান নাই যে নবিজি নওরোজ পালন করেছেন। সাধারণভাবে প্রাচীন পারস্যের পরাক্রমশালী সম্রাট জমশীদ খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ সালে এই নওরোজের প্রবর্তন করেছিল এবং এ ধারাবাহিকতা এখনো পারস্য তথা ইরানে নওরোজ ঐতিহ্যগত নববর্ষের জাতীয় উৎসব পালিত হয়। নওরোজ বা নববর্ষ উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান করে তার ৫০ বৎসরের আমল থাকলে তা বরবাদ হয়ে যাবে। অর্থাৎ নওরোজ বা নববর্ষ পালনের কারণে তার জিন্দেগির সমস্ত আমল বরবাদ হয়ে যাবে।
৩) আমল নিয়তের উপর নির্ভরশীল ।কিন্তু কোন আমল ? হারাম কিছু করলেই কি তা হালাল হয়ে যাবে ? কালচার পালন করতে হইলেও ইসলাম এর আদেশ আগে দেখতে হইবে।
৪) উহা মুসলমানদের বলা হয়েছে। আপনার কথা মতেই তো পুজায় যাওয়া যাইবেনা কারন ইহা শিরক ।
২৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আপনি যেভাবে সর্ব/সার্বজনীন পূজা ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করেছেন আসলে দুর্গাপূজাতে সর্ব/সার্বজনীন ব্যাপারটা এমন নয়। প্লিজ ভুল ব্যাখ্যা দাঁড়া করাবেন না বা মনগড়া ব্যাখ্যা দিবেন না। লেখার আগে অবশ্যই এই বিষয়টা জেনে লিখলে ভাল হয়। (অনুরোধ কিছু মনে করবেন না বা ভুল বুঝবেন না)।
আশা করছি নীচের লেখাগুলো পড়ে দেখবেন।
বর্তমানকালে দুর্গাপূজা দুইভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে – ব্যক্তিগতভাবে পারিবারিক স্তরে ও সমষ্টিগতভাবে পাড়া স্তরে। ব্যক্তিগত পূজাগুলি নিয়মনিষ্ঠা ও শাস্ত্রীয় বিধান পালনে বেশি আগ্রহী হয়; এগুলির আয়োজন মূলত বিত্তশালী বাঙালি পরিবারগুলিতেই হয়ে থাকে। অন্যদিকে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে যৌথ উদ্যোগেও দুর্গোৎসবের আয়োজন করেন। এগুলি বারোয়ারি বা সর্বজনীন পূজা নামে পরিচিত।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৮
পুকুরপাড় বলেছেন: হিন্দুরা তাদের দুর্গা পুজা পালন করুক ,উহা তাদের ধর্মীয় অধিকার । কিন্তু কোন মুসলমানের সেখানে যাওয়া শরিয়তের খিলাপ ।
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: তিতাস এই পূজা হিন্দুজনীন পূজা, কখনোই সার্বজনীন নয়। হিন্দু জনগোষ্ঠী মানেই সমাজের সবাই নয়।
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ভাই দূর্গা পূজা বাঙালীর পূজা ।হিন্দুর না ।কোনো সাউথ ইন্ডিয়ান রে দেখবেন না দুর্গাপূজা করতে ।বুজলেন ?
আর যেকোনো উত্সব সার্বজনীন মানে সবার জন্য হওয়া উচিত ।এখন কারুর পছন্দ না হলে সে যাবে না ।মিটে গেল ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
পুকুরপাড় বলেছেন: এই পূজা হিন্দুজনীন পূজা, কখনোই সার্বজনীন নয়। হিন্দু জনগোষ্ঠী মানেই সমাজের সবাই নয়।
২৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
তিক্তভাষী বলেছেন: তিতাস একটি নদীর নাম ঠিক বলেছেন। "বারোয়ারি" শব্দটিকে একটু ভদ্রস্থ করে "সার্বজনীন" বলা হচ্ছে। এই "সার্বজনীনতা" হিন্দুসমাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এভাবে বলাতে কোন সমস্যা দেখি না। যদি না পাযে পা দিযে ঝগড়া করতে চান।
২৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: তিক্ত তিক্ত সত্যটা যত দ্রুত হজম করতে পারবেন তত দ্রুত মঙ্গল। সার্বজনীন না বলে সর্বহিন্দুজনীন বলুন তাও কিছুটা বাস্তবতার কাছাকাছি হবে।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
পুকুরপাড় বলেছেন: ধন্যবাদ
২৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৫
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: দালালকূল নীরব কেন?
৩০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
মিতক্ষরা বলেছেন: আপনার লেখা পড়লাম। এক ধর্মের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান অন্য ধর্মের মানুষের কাছে উৎসব বিবেচিত হতে পারে না। এটা চরম সত্য। তবে হিন্দুরা তাদের অনুষ্ঠানকে সার্বজনীন দাবী করতেই পারেন। সে দাবী মুসলিমদের মেনে নিতে হবে - এমন কি কোন কথা রয়েছে? জামাতের আমীর নিজামী একবার ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়েছিলেন দুর্গা পূজার সময়ে। সেখানকার হিন্দুরা তাকে আতিথেয়তা দিয়েছিল। হিন্দুরা তাদের পূজার আনন্দকে সবার সাথে ভাগ করে নিতে চায় বলেই আতিথেয়তা দিয়েছিল।
পূজা সম্পর্কে আমার মত একজন মুসলিমের অনুভূতি কি? প্রথমত: যেহেতু ইসলাম ধর্ম সুষ্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে প্রতিমা পূজার সাথে কোন রকম সম্পর্ক রাখা চলবে না, সেজন্য কোন মুসলিমকে এসব অনুষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত হতে দেখতে অপছন্দ করি। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন বলেন, মা দুর্গার কারনে এবার ফসল ভাল হয়েছে - তখন তো তা অবশ্যই নিন্দনীয় কারন প্রধানমন্ত্রী দাবী করেন তিনি একজন মুসলিম এবং পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। একজন মুসলিম সব ক্ষমতার উৎস হিসেবে আল্লাহকেই মানবেন, ভিন্ন ধর্মের দেবীকে নন।
দ্বিতীয়ত: যেহেতু আমি ধর্মীয় স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি তাই অমুসলিমদের নির্বিঘ্নে ও আনন্দঘন পরিবেশে তাদের নিজস্ব অনুষ্ঠান পালন করতে দেখলে খুশী হই। বিশেষত: মুসলিম দেশে যদি অমুসলিমরা তাদের নাগরিক ও ধর্মীয় অধিকার যথাযথ ভাবে পালন করতে পারে তবে তা প্রশান্তিদায়ক ও স্বস্তিকর।
আপনার একটি কথার প্রতিবাদ না করে পারছি না।
আপনি বলেছেন "নওরোজ বা নববর্ষ উপলক্ষে যদি কেউ একটা ডিমও দান করে তার ৫০ বৎসরের আমল থাকলে তা বরবাদ হয়ে যাবে। অর্থাৎ নওরোজ বা নববর্ষ পালনের কারণে তার জিন্দেগির সমস্ত আমল বরবাদ হয়ে যাবে।"
নববর্ষ পালনের সাথে যদি কোন অনৈসলামিক প্রথা জড়িত থাকে তবে সেক্ষেত্রে তা কুফরী। কিন্তু সেরকম না হলে নববর্ষ পালনে কি ইসলামে কোন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে? একজন খতিব উপদেশ দিয়েছিলেন বৈশাখের পরিবর্তে আমরা যেন মহহরমকে নববর্ষ হিসেবে পালন করি। কিন্তু সেও তো নববর্ষই।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১১
পুকুরপাড় বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ইসলামের ইতিহাসে নববর্ষ পালন করেছে এমন ইতিহাস নাই । ইহা ইরানে শুরু হয়।
মুহররম কে নববর্ষ হিসেবে যদি পালন করা হত তাহলে নবিজির যুগেই হত ।
৩১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৩
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাইরে আমার একখান প্রশ্ন মুসলমানদের ঈমান কি এতই দূর্বল যে ঠুনকো আঘাতে ভেঙ্গে যাবে???
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৫
পুকুরপাড় বলেছেন: কাফির-মুশরিকদের চক্রান্তে মুসলমানের ঈমান আগের মত নাই । যদি থাকত তাহলে পুজায় যেতনা।
৩২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
তারছেড়া লিমন বলেছেন: তাইলে এত দূর্বল ঈমান নিয়ে আপনি এই পোষ্ট দিলেন কেন বুঝলাম না..আগে নিজের ঈমান ঠিক করেন। আমি যতটুকু বুঝি বা জানি তাতে মুসলমানদের নিন্ম মানসিকতার কথা কোথাও পায়নি।নবীজির সময়ও অন্য ধর্মের মানুষ বাস করতেন। তাদের মুসলিম দেশে বাস করার জন্য কিছু আইন মহান আল্লাহ তায়ালা নবীজির মাধ্যমে জানিয়েছিলেন। তারা তখন সে আইন মেনে চলতো।একজন রাষ্ট্র পরিচালক হিসাবে রাষ্ট্রের সকল ধর্মের মানুষের সুবিধা অসুবিধা দেখার দায়িত্ব রাষ্ট্র পরিচালক এর আর এ নিয়ে তর্ককরার কোন বিষয় আমি দেখি না। আমরা মুসলমান হিসাবে নিজেদের জাহির করি কিন্তু কতটুকু ধর্ম পালন করি। ইসলাম শান্তির ধর্ম।আর শান্তির জন্য সহ অবস্থান সকল মানুষের জন্য ভালো।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৬
পুকুরপাড় বলেছেন: ঈমান ঠিক আছে বলেই আমি লিখেছি আর আপনি প্রতিবাদ করেছেন ।
ইসলাম যার যার ধর্ম পালন করতে দেয় কিন্তু অন্য ধর্মের অনুষ্ঠানে নিষেধ ।
৩৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০০
bappyalmamun বলেছেন: এখানে কথা বললে অনেক রকমভাবেই বলা যায়। হিন্দু ধর্মের কতা না হই বাদ দিলাম অথবা পরে বুলবোনি। আগে কনতো একন যে ইসলাম আপনি মানেন তাতে পার পাবেন তো পরপারে। কই আগে পড়লাম যে এই সভ্যতাই নাকি দাজ্জাল। আবার সেই দাজ্জাল প্রযুক্তি ব্যাবহার করেই ইসলাম প্রচার করি।
কোন রেফারেন্স না দিয়ে আবার নবী অমুক খায়নি ওইটা নাজায়েজ বা বেদআত বলা। আগে দেখেন ওই সময় সেইটা ছিল না অসভ্য আরবীয় দেশে তা আছে কিনা। এহন পেলেনে কইরা হজ্জে যান ওইটা নাযায়েজ নইতো?
নিজের চোখের ময়লা আগে পরিষ্কার করি। তাহলে অন্যের চোখের কুটাটা ভাল করে পরিষ্কার করতে পারবো।
ব্লগ ফেবু ছাড়ুন নাজায়েজ কাম করেন মিয়া । আসে কোরান বা হাদীসে এ ব্যাপারে কোন দলীল????
৩৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১১
bappyalmamun বলেছেন: নবী ল্যাপটপ ব্যাবহার করতো না ইহা ব্যাবহার বিদআত।
চোখে সানগ্লাস পরতো না ইহা ব্যাবহার নাযায়েজ।
মোবাইল ব্যবহার করতো না ইহা ব্যাবহার উচিৎ নহে।
ফেবু ব্লগ ব্যাবহার করতো না ইহা ব্যাবহার করলে কাফিররা ঈমান দুর্বল করে দেবে।
আর দেব লিস্ট না এতেই বুঝতে পারবেন পরিবেশটা??
আপনার ঈমান রক্ষার্থে আবারো বলি এইসব ছাড়ুন আরবের বালি খান গিয়া....
সোনার বাংলার জল খাওয়া লাগবে না...........
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৮
পুকুরপাড় বলেছেন: আপনার মন্তব্য আপনার মুর্খতার প্রমান ।
হারাম-হালাল, জায়েয-নাজায়েয, বিদায়াত-মুবাহ সব আলাদা। ইসলামে একেক জিনিসের ফায়সালা আলাদা ।
পুজায় যাওয়া হারাম ।
৩৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
bappyalmamun বলেছেন: তথ্য ও প্রমাণ দেন সহীহ হাদীস ও কোরানের আলোকে। প্রমাণ চাই মিলাদ পড়ার। প্রমাণ চাই ঈদ-এ- মিলাদুন্নবীর। প্রমান চাই শার্ট-প্যান্ট পড়ার বিরুদ্ধে ফতোয়ার। আরো প্রমাণ চাই ইসলামে আমাদের তথাকথিত গনতন্ত্রের।
আরো প্রশ্ন আছে দয়া করে এগুলোই দিন।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৩
পুকুরপাড় বলেছেন: মেইল আইডি পাঠান । যদি বিশ্বাস করে থাকেন । সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন ইনশা আল্লাহ
৩৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
প্রীতম ব্লগ বলেছেন: হযরত উমর ইবনে খাত্তাব রদ্বিআল্লাহু তায়ালা আনহু বলেছেন "তোমরা মুশরিকদের উপসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহপাক উনার গযব নাযিল হতে থাকে। (বায়হাক্বী)
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১১
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: ভাইজান মনে হয় সার্বজনীন আর সর্বজনীনের মধ্যে প্যাচ লাগাইয়া ফালাইছেন ।
সর্বজনীন শব্দের অর্থ সকলের জন্য প্রযোজ্য । সার্বজনীন অর্থ সকলের জন্য হিতকর বা সকলের জন্য অনুষ্ঠিত ।