![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন বয়ে চলে অজানা পথে
রংপুর এসেছি মাস খানেক হল । এসেই হোটেলে থাকার পর্ব শুরু হল । তিন বেলা হোটেলে খাওয়া উহ্ জঘন্য । এভাবে দিন দশেক পার করলাম কোন মতে । মাঝখানে একদিন হরতাল ছিলো আধা বেলা, আ, লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আ, লীগের হরতাল। রাতে খাবার পরিবেশন করার সময় সহৃদয় ওয়েটার বলল, 'এই হরতালে ঔষধপত্র খাবার হোটেল সব বন্ধ থাকবে সকালে নাস্তা পাবেন না এখন রুমে যাবার সময় পাউরুটি কলা কিনে নিয়ে যাবেন' তাই করলাম । ভাগ্যিস আধাবেলা হরতাল ছিলো নাহলে দুপুরেও সম্ভবত একই মেন্যুর শ্মরনাপন্ন হতে হত । ঈদের আগের দিন জেনে গেলাম এক সপ্তাহ হোটেল বন্ধ থাকবে । রংপুর ত্যাগ করলাম । ঈদ কাটিয়ে এসেও দেখি ভাল হোটেল বন্ধ, বাধ্য হয়ে অখ্যাত হোটেলের খাবার আনাতে হল মেন্যু মুরগী ভূনা। প্রথমে গাঢ় ঝোল দিয়ে খাওয়া শুরু করলাম, মুরগীর টুকরাটা বেশ ভালভাবে ভেজে রান্না করেছে । ঝোলটা বেশ সুস্বাদু হয়েছে, ভাবছিলাম এই হোটেলের খাবার আগে আনেনি কেন ? খাওয়ার শেষের পর্যায়ে যখন মাংসে কামড় দিলাম সব একেবারে ভেতর থেকে উগলে আসার যোগার হল মাংসটা কেন এত কড়া করে ভেজেছে তার মাজেজাটা এতক্ষনে বোঝা গেল মাংসটা ছিলো একেবারে পচা । পচা গন্ধটা দূর করাই ছিলো উদ্দেশ্য । ভাবলাম মাছ পচা হতে পারে, অনেকদিন ফ্রীজে রাখলে মাছে কিছুটা শুটকীর গন্ধ আসে, এটা সমস্যা নয় ভাবলাম পচা মাংস কোথায় পেল! আর এমন হোটেলও নয় যে ফ্রীজ আছে । এরপর যা জানলাম তা আরও মারাত্নক, এগুলো ডাষ্টবিনে ফেলে দেওয়ার উপোযোগী মরা মুরগী যা প্রায় পচে গেছে । একদল ব্যবসায়ী আছে যারা মরা মুরগী ফেলে না দিয়ে অল্প দামে এক ধরনের টোকাইদের কাছে বিক্রী করে। ওরা এগুলো ঐসব 'ওতেল দা ইতালীয়ানা' মার্কা হোটেলে বিক্রী করে ।( হোটেলের খাবারের মান দেখার জন্য এক জন সরকারী ইন্সপেক্টর থাকেন । ) এরপর শুরু হয়েছিলো প্রচন্ড পেটে ব্যাথা ভয় পেলাম আবার না ডায়রিয়া শুরু হয়ে যায় । এই দুর্বিপাক আর সহ্য হয়না ।আগেই ছোট মোটো একা থাকার জন্য একটা বাসা খুজতে লোক লাগিয়ে ছিলাম, আরও জোর তাগাদা দিলাম, আপাতত যেমন তেমন বাসা হলেও চলবে, তার পরও হোটেল নৈব নৈব চ । যেমন উদ্যোগ তেমন ফল, বাসা একটা পেয়ে উঠে গেলাম । এবার আরেক জ্বালা কাজের লোক পাওয়া যাচ্ছেনা । কি আর করা স্ব উদ্যোগে স্ব পাক আহারের ব্যবস্থা চালু করলাম, ভাত, ডাল, আলু ভর্তা এগুলো আগেই কিছুকিছু পারতাম এই সিরিয়ালে ডিমের মামলেট ডিমের ভর্তা সীম ভর্তা এগুলোও আছে । প্রথম প্রথম ভাল লাগলেও অচিরেই একই আহারে অরুচি ধরে গেল কাহাতক আর একই খাবার বারবার খাওয়া যায় একটু রুচির পরিবর্তন করা প্রয়োজন। ফলে গতকাল সাহস করে পালং শাক নিয়ে এলাম ফোনে রান্নার পদ্ধতি জানার জন্য ভাগ্নীকে কল দিলাম ও বললো, 'খুব সহজ প্রথমে শাক আর আলু সিদ্ধ করে, ওর মধ্যে দুধ কিসমিস তেজপাতা দিয়ে দেবা তারপর পেয়াজ দিয়ে বাগার দেবা' বুঝলাম দুষ্টুমী করছে । বললাম দাড়াও আমি এসে নেই কান ধরে তোমাকে চান দেখিয়ে ছাড়বো পালং শাক ভালই রান্না করলাম। এরপর এরপর যথারীতি সাহস আরও বাড়লো, আজ গেলাম মাছ কিনতে উদ্দেশ্য ওদেরকে দিয়েই মাছ কাটিয়ে যতদূর সম্ভব পরিষ্কার করিয়ে আনবো, আর বাসায় এনে ধুয়ে শুধু হলুদ আর লবন মাখিয়ে ভাজবো আর খাবো ভাজবো আর খাব । কিন্তু বাজারে গিয়ে দেখি কি আর মাছ কিনবো আর খাবো উল্টো মাছই আমাকে ভেটকী দিয়ে গিলে খেতে আসছে । নেন আপনারাও একটুমাছের ভেটকী খান । এর পর আর মাছ কেনার সাহস হলোনা । পাঠক নিশ্চয়ই চিনেছেন । ডিসকভারি বা জিওগ্রাফিক চ্যানেলের বদৌলতে আমাজান নদীতে বসবাস কারী এই রাক্ষুসে মাছ
। আমরা চিনলেও সরকারী লোকজন যাদের এগুলো দেখার কথা তারা এসব চেনেনা (আসলে তারা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব বিন্দু মাত্রও পালন করেনা অথচ রংপুর একটা বিভাগীয় শহর ) অসাধু মুরগীআলার মত অসাধু কিছু মাছ চাষী আছে যারা এই মাছগুলি সামুদ্রিক রূপচাদা মাছ হিসেবে চালায় । উত্তর বঙ্গ হচ্ছে মাছের আকালের দেশ এখানে মাছের প্রাচুর্য নেই । এদেশের সহজ সরল মানুষরা সামুদ্রিক মাছ ঠিকমত চেনে না, আর এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে একধরনের মাছ চাষী এবং মাছ ব্যবসায়ী এই সহজ সরল মানুষ গুলির মাছ খাওয়ার প্রত্যাশার সাথে প্রতারনা করছে । অনেক আগে ঢাকার যাত্রাবাড়ী, সদরঘাট এবং মিরপুরের বাজারে পিরানহা মাছ উঠেছিলো তখন এগুলোকে নাম দেওয়া হয়েছিলো থাই রূপচাদা । ম্যজিষ্ট্রেট গিয়ে ধরাতে এখন মাছ ব্যবসায়ীরা এগুলি ঢাকার বাহিরে ছড়িয়ে দিয়েছে । এর থেকে উদ্ধার পাবার উপায় কি ?আমার মনে হয় বিক্রেতাদের না ধরে সরবরাহকারী এবং মাছের উৎস যেখান থেকে এগুলি আসছে সেখানে ধরতে হবে । তাহলে যদি এই রাক্ষুসে মাছের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায় । রংপুর বাসী আপনারা হোটেলে বসে গাটের পয়সা খরচ করে রান্না করা রূপচাদা মাছ দিয়ে যদি রসনা পরিতৃপ্তি করার ইচ্ছা পোষন করেন তাইলে দুইবার ভাইব্বেন ।
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫০
ইয়েন বলেছেন: piranha ki khawa sasther jonno kharap? naki muslim mote haram?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৩
পুলক ঢালী বলেছেন: দুঃখীত হারাম বা স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর কিনা জানিনা তবে মৎস কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ম্যাজিষ্ট্রেট ঢাকায় এটা বাজারজাত করতে দেয়নি । খাওয়ার মাপকাঠি যদি এটা হয় তাহলে বেয়ার গ্রীলস তো জ্যান্ত কেচো রেটল সাপ খায় তাই বলে কি ওসব খাওয়ার উপযোগী?
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৪
ভালো কথা বলেছেন: ক্লিক এডিট পোষ্ট। এবার যেখানে ছবি দেখাতে চান, সেখানে কার্সর রাখুন। যেহেতু আপনার ছবি আপলোড করাই আছে, আপনার লেখার উপরে এডিটিং প্যানেলে একটা ক্যামেরার আইকন (লেখায় ছবি যুক্ত করুন) আছে, ওটাতে ক্লিক করুন। নতুন একটা উইন্ডো আসবে, সেখান থেকে যে ছবি দিতে চান, সেটাতে ক্লিক করুন।
একইভাবে বিভিন্ন জায়গায় কার্সর রেখে ছবি যুক্ত করুন।
নতুন করে আপলোড করতে হলে:
ক্লিক এডিট পোষ্ট। ডান পাশে একদম নিচে ছবি যুক্ত করুন প্যানেলে ছবি আপলোড করে, ছবির উপর ক্লিক করুন, এরপর ক্লিক Insert । অবশ্যই, যেখানে ছবি দেখাতে চান, সেখানে কার্সর রাখার পরে Insert এ ক্লিক করবেন। ধন্যবাদ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৯
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভাল কথা এটা আমি করে দেখবো এর পর আরেকটা পরামর্শ দেবেন দয়াকরে মন্তব্যে লিঙ্ক দেয়ার পদ্ধতি কি? পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৩
পুলক ঢালী বলেছেন: ভাই ভালো কথা আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে ধন্যবাদ । ২য়টির ব্যপারে আলোকপাত করুন ।মানুষ জন কি সুন্দর ভাবে লিঙ্ক দেয় । লেখার হেডিং গুলিও লিঙ্ক হিসাবে চলে আসে ।
৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৭
মাসুদ রশিদ বলেছেন: ভালো লেখা। খাইছেন নাকি শেষ পর্যন্ত?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৩
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাসুদ রশিদ মাছের ভেংচি খাইয়া এমন ডর ডরাইছি যে এক ছুটে বাসায় ।
৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০২
অগ্রপথিক... বলেছেন:
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৫
পুলক ঢালী বলেছেন:
৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৮
নষ্ট কবি বলেছেন: ওরে বাবা ফ্রি ফ্রি মানুষ খেকো পাইসেন কয়েকটা
টেষ্ট কেমন???
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৬
পুলক ঢালী বলেছেন: নষ্ট কবি ভাই আইচেন, ধন্যবাদ। টেষ্ট খুবই বিন্দাস কয়েকটা পাঠাই দেই? আরেকখান কথা কইবার ছাই আমনের নীল রংয়ের ভৌতিক চবিটা দেখলে ভয়ের চোডে পরান কাইপ্পা উইড্যা ফাখি খাচা ছাড়া হইতে ছায়। আমনের লেখার মইধ্যেও ভুত ভর্তী । আমনের চেহারাখান পাল্টান যায় না? পোষ্টটা কষ্ট করে পড়া আর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ।
৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
নরকের দেবদূত বলেছেন:
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪১
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নরকের আজরাইল থুক্কু দেবদূত সব কেমন প্যাচ খাইয়া গ্যাছে হুম চিন্তার বিষয় বটে ।
৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫০
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: শিট !!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
পুলক ঢালী বলেছেন: ইশতিয়াক ভাইয়া শিট কাকে মাছ বিক্রেতা নাকি মুরগী বিক্রেতা নাকি ক্রেতাকে নাকি যাদের জনস্বাস্থ্য ঠিক রাখার দায়িত্ব তাদেরকে । মুখটা এট্টুস খুলেন পিলিস
৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৪
রং রিয়াজ বলেছেন: রংপুরের কোন বাজারে পাওয়া যায়?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৪
পুলক ঢালী বলেছেন: কেন 'রং' ভাইয়া রং খাবার খাইতে মুঞ্চায়? কিনতে চাইলে রংপুরের রেল ষ্টেশন বাজারে সাদর আমন্ত্রন রইলো । স্বাদ কেমন জানার অপেক্ষায় থাকলাম । একজন ছবি দেখে বললেন গাইবান্ধার বাজারেও এই মাছ দেখেছেন । অর্থাৎ সব যায়গায় ছড়িয়ে গেছে । পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ ।
১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৪
টিনটিন` বলেছেন: পিরানহার টেষ্ট শুনেছি খারাপ না।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫২
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ টিন টিন শুনা কথায় বিশ্বাস নাইক্কা । আগে খাইয়া লন লগে পচা মুরগীর আইটেমটাও যেন থাকে এক্কেরে সোনায় গোহাসা ।
।পোষ্টি পড়ার জন্য দুষ্টুমী করে কমেন্ট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৭
টিনটিন` বলেছেন: আরে দুষ্টুমি না, তিন গোয়েন্দার একটা বইয়ে পড়েছিলাম. খুব টেষ্টি।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৯
পুলক ঢালী বলেছেন: গুড ভেরি ভেরি গুড তা টিনটিন চটপট একটা রেসিপি তৈরি করে একটা দাওয়াত দেন তো । লোভ সামলানো দায় হচ্ছে কারন আমি বহুদিনের উপবাসী ।
১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: হা হা !! মাছ বিক্রেতা
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২২
পুলক ঢালী বলেছেন: মাছ বিক্রেতার সাথে হা হা হা এর কি সম্পর্ক ভাই? বেচারা তো রংপুর বাজারে ব্যবসা করে পরিবারের ভরন পোষন করে । দায়ী মাছ চাষী আর সরবরাহ কারী । আর টিন টিন কে যদি মাছের বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য মাছ বিক্রেতা বলে থাকেন তাহলে একটু অপেক্ষা করুন প্র্যকটিক্যাল ডেমোষ্ট্রেশনের জন্য মাছ রেধে আমাদের খাওয়াবে । ধন্যবাদ ।
১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৭
ভালো কথা বলেছেন: যদি আপনার ব্লগের লিন্ক দিতে চান, যেমনটি আমি দিলাম, সেক্ষেত্রে যে লেখাটুকুর সাথে লিন্ক দিতে চান, সেটুকু সিলেক্ট করুন। এবার কমেন্ট/এডিট প্যানেলের উপরে লিন্ক বিবরণ একটা অপশন আছে সেটাতে ক্লিক করুন। একটা পপ-আপ উইন্ডো আসবে। সেখানে URL এর পাশে যে কিন্কটা শেয়ার করতে চান, সেটা পেষ্ট/লিখে দিন। এরপর ক্লিক Insert. লিন্ক দেওয়ার কাজ শেষ।
আর নিচে যে লিন্কটা দিলাম, সেখানে লিন্কটা শুধু পেষ্ট করেছি। কোনো লেখার সাথে দেই নি।
সেক্ষেত্রে Click This Link লেখাটা অটোমেটিক্যালি চলে আসবে লিন্ক সহ। ধন্যবাদ।
http://www.somewhereinblog.net/blog/pulakbest
১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১২
ভালো কথা বলেছেন: সরি, দুই নংটা ভুল করেছি মনে হয়, যাই হোক, ডাইরেক্ট লিন্ক পেষ্ট করলেও হবে, অথবা কোনো টেক্সট ছাড়া শুধু লিন্ক বিবরণ আইকনে ক্লিক করে URL এ লিন্কটা দিলেও View This Link হিসেবে লিন্ক আসবে। View this link
১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
পুলক ঢালী বলেছেন: ভাই ভালো কথা আমি পরীক্ষা করে দেখি আমার ব্লগ কি জ্বালা ইংরেজী সেলেক্ট করার পর বাংলা লেখা আসছে ।ভিউ দিস লিঙ্ক লিখতে পারছিনা এমন আনারি হলে কেমনে চলবে । এখন বিদায় । একটু পর ঢাকা যাবো এসে আবার ট্রাই করবো ধন্যবাদ ।
১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৪
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: পুলক ঢালি, ভাল আছেন??
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩০
পুলক ঢালী বলেছেন: ভাই ভাল আছি আপনাদের সকলের দোয়ায় । আপনারা সকলে ভাল থাকুন । ধন্যবাদ ।
১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৫
তারিফ ০০৭ বলেছেন: সুপার।
১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬
পুলক ঢালী বলেছেন: তারিফ ভাই অনেক ধন্যবাদ পাঠ করার জন্য ।
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
১৯৭৯ সনে প্রায় এক বছর কাটিয়েছি রংপুরে বদরগঞ্জের সরকারী ডাক বাংলোতে
বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে একটি প্রকল্পের আওতায় ভিলেজ স্টাডি রিপোর্ট প্রনয়নের কাজে ।
মাঝে মাঝে হোটেলের খাবার খেতে হয়েছে । পেটের অসুখ লেগেই থাকত । এখন
বুঝতে পারলাম কি খেতাম , চিন্তাও করতে পারিনি অমনতর মাংস খাওয়ানো হয় ।
যাহোক, লেখাটি পাঠে এখনকার সকলে সচেতন হবেন বলে আশা করি ।
শুভেচ্ছা রইল
১৭ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৫০
পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী ভাই। যতক্ষণ ঘরের খাবার খাওয়া যায় ততক্ষণ নিরাপদ। আমি নিজে রান্নার আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিলাম সে এক কঠিন দিন গেছে জীবনে। ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮
পুলক ঢালী বলেছেন: অন্যরা লেখার মাঝখানে কি সুন্দর ছবি দেয় আমারটা আসেনা