নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যু

মরুভূমির জলদস্যুর বাগানে নিমন্ত্রণ আপনাকে।

মরুভূমির জলদস্যু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুখ মুরালি

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬


ফুলটি দেখতে যে,ন সুন্দর তার নামটিওচমৎকার "সুখ মুরালি"।
২০১৮ সালের কথা, বৃক্ষকথা গ্রুপের বেশ কয়েকজন বৃক্ষপ্রেমির সাথে আমি গিয়েছিলাম মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে। হাঁটতে হাঁটতে দেখতে দেখতে একসময় গার্ডেনের পশ্চিম-উত্তর কোনের সরকারী নার্সারিতে পৌছে হঠাত করেই চোখে পরলো একটি গুল্মের ঝোপে অসাধারণ নীলচে-বেগুনী ফুল ফুটে আছে। সেই প্রথম পরিচয় হলো সুখ মুরালি বা কালো বাসকের সাথে।

জ্বী, সঠিক পড়েছেন আপনি, আমি কালো বাসক লিখেছি।
ফুলটি দেখতে মোটেও কালো নয়, তবুও তার বাংলা নাম "কালো বাসক"। সাধারন বাসকের সাথে এর কোনো দিক থেকেই কোনো মিল নেই। না মিল আছে ফুলের আকারে-গড়নে, না মিল আছে ফুলের রঙে। গাছের বা পাতার সাথেও সাধারণ বাসকের সাথে কালো বাসকের তেমন কোনো মিল নেই বললেই চলে। তবুও এটি কালো বাসক। কেউ কেউ নীল বাসক বলতে চায়, তবে সেটি সঠিক নয়। কারণ নীল বাসক বা খাড়া মুরালি (Eranthemum strictum) নামে অন্য আরেকটি ফুল আছে। সেটি দেখতে প্রায় সবদিক থেকেই এই কালো বাসকেরই মতো। বান্দরবানের পাহাড়ে এই নীল বাসক বা খাড়া মুরালি প্রচুর ফুটতে দেখেছি আমি।


ফুলের নাম : সুখ মুরালি
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : বাংলা- কালো বাসক; হিন্দি- গুলশাম; তামিল- নীলামূলি; তেলুগু- নীলাম্বরমু ।
Common Name : Blue Sage, Blue Eranthemum, Eranthemum.
Scientific Name : Eranthemum pulchellum

ল্যাটিন শব্দ pulchellum মানে "সুন্দর"। ফুলটিযে সুন্দর তাতে কোনো সন্দেহ নেই।


সুখ মুরালি গাছের শীর্ষে ফুল ফোটে। পাঁচ পাপড়ির ফুলগুলির ফ্লাওয়ার টিউব নলাকার। নলের ভিতর থেকে ৩টি পুংকেশর ফুলের পাপড়ির উপরে বেরিয়ে আসে, যাদের ২টির অগ্রভাগ প্রায় আয়তাকার, অন্যটি দেখতে আলাদা। সব ফুল এক সাথে না ফুটে নিচের দিক থেকে ধীরে ধীরে একে একে ফুল ফোটে। ফুল ফোটে সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত। তবে বছরের বেশিরভাগ সময় ধরে অল্প বিস্তর ফুল ফোটতে পারে।


কালো বাসক একটি চিরসবুজ বহুবর্ষজীবী শাখাপ্রশাখাযুক্ত গুল্মে জাতীয় সপুষ্পক উদ্ভিদ। এটি ভেষজ ঔষধী উদ্ভিদও বটে। তবে
বাগান আলোকরে রাখা যেকোনো ফুলের চেয়ে এই কালো বাসকের সৌন্দর্য কোনো আংশে কম নয়, বরং কিছুটা বেশীই বলা চলে। কারণ হলো এর নীল রঙের ফুল। আমাদের এই অঞ্চলে এমন চমৎকার নীল রঙের ফুল খুব কম গাছেই দেখতে পাওয়া যায়। তবে সৌখিন বাগানে এই গাছ খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না। কারণ বিজ থেকে এই গাছের চারা করা খুবই কঠিন। কাটিং করে বংশবিস্তার করা বরং সহজ। ফল ক্যাপসুল আকৃতির ক্ষুদ্র ৪টি বীজ হয়। প্রাকৃতিক ভাবে এদের হিমালয়ের কিছু অংশ, ভুটান, বার্মা, ইন্দো-চীন, পশ্চিম চীন, ভারত, নেপাল, বাংলাদেশে পাওয়া যায়। মূলত ভারত ও চীন এদের আদিনিবাস।


কালো বাসক বা সুখ মুরালি গাছের পাতা সরল, ডাঁটাযুক্ত, কিছুটা লোমশ এবং গাঢ় সবুজ। ডিম্বাকৃতি থেকে উপবৃত্তাকার পাতাগুলি ৪ থকে ৮ ইঞ্চি পর্যন্ত গতে পারে। পাতার শিরা স্পষ্টভাবে দেখা যায়। গাছটি ২ থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে, আর ১ থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পার। হালকা ছায়াযুক্ত স্থানে এরা ভালো জন্মে।


ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং



=================================================================

আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
ফুলেদের কথা
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী,
এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কালো বাদুড় ফুল, কাঁটামুকুট, কাঁটামুকুট
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু
ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা)
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা,
ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
ডালিয়া
তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা
ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীল বনলতা, নীল লতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা
ভাট ফুল
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল,
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লালকাঞ্চন
শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে
হাতি জোলাপ,


=================================================================
ফুলেদের ছবি
ফুলের রাণী গোলাপ - ০১, ফুলের রাণী গোলাপ - ০২, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৪
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৫, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৬, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৭, ফুলের রাণী গোলাপ - ০৮
ফুলের রাণী গোলাপ - ০৯, ফুলের রাণী গোলাপ - ১০, ফুলের রাণী গোলাপ - ১১, ফুলের রাণী গোলাপ - ১২
ফুলের রাণী গোলাপ - ১৩, ফুলের রাণী গোলাপ - ১৪, ফুলের রাণী গোলাপ - ১৫

রাতের গোলাপ - ০১, রাতের গোলাপ - ০২, রাতের গোলাপ - ০৩, রাতের গোলাপ - ০৪, রাতের গোলাপ - ০৫

অর্কিড-২, অর্কিড-৩, অর্কিড-৪, অর্কিড-৫, অর্কিড-৬
কচুরিপানা ফুল-২, কসমস-২, কসমস-৩, কসমস-৪, কসমস-৫, কসমস-৬, কসমস-৭, কর্ণফ্লাওয়ার-২,
গ্লুকাস ক্যাসিয়া-২, গ্লুকাস ক্যাসিয়া-৩, গোলাপি আমরুল-২,
জারবেরা-২
ডালিয়া-২, ডালিয়া-৩, ডালিয়া-৪,
দাদমর্দন-২, দাদমর্দন-৩, দাদমর্দন-৪, দাদমর্দন-৫, দোলনচাঁপা-২
পপী-২, পপী-৩, পপী-৪, পপী-৫
বোতল ব্রাশ-২, বোতল ব্রাশ-৩, বোতল ব্রাশ-৪

শিমুল গাছে আগুন, অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল

মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, বিষকাটালি
=================================================================
গাছেদের কথা
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি

=================================================================
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০২, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৩, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৪
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৫, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৬, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৭, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৮
গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ০৯, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১০, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১১, গাছ-গাছালি; লতা-পাতা - ১২
=================================================================

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



বাসক পাতা কি রোগ সারার জন্য ব্যবহার করা হয়?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- জ্বী বাসক পাতা রোগ সারার জন্য ব্যবহার করা হয়।
উইকিপিডিয়া বলছে-
তাজা অথবা শুকনো পাতা ওষুধের কাজে লাগে। বাসকের পাতায় "ভার্সিনিন" নামের ক্ষারীয় পদার্থ এবং তেল থাকে। শ্বাসনালীর লালাগ্রন্থিকে সক্রিয় করে বলে বাসক শ্লেষ্মানাশক হিসেবে প্রসিদ্ধ । বাসক পাতার নির্যাস, রস বা সিরাপ শ্লেষ্মা তরল করে নির্গমে সুবিধা করে দেয় বলে সর্দি, কাশি এবং শ্বাসনালীর প্রদাহমূলক ব্যাধিতে বিশেষ উপকারী। তবে অধিক মাত্রায় খেলে বমি হয়, অন্তত: বমির ভাব বা নসিয়া হয়, অস্বস্তি হয়। পানির জীবাণু মুক্ত করতে, হাত-পা ফুলে গেলে, চামড়ার রং উজ্জ্বল করতে এ গাছের উপকারিতা অনেক।

দেশজ চিকিৎসায় কাশি ছাড়াও বিভিন্ন রোগে এর ব্যবহার রয়েছে। অম্লপিত্ত, কৃমি, রক্তশ্রুতি, শ্বাসকষ্ট, গাত্র দুর্গন্ধ, খোস-পাঁচড়া, অর্শ, বসন্ত, টিউমার এবং জীবাণুনাশে এমনকি গায়ের রং ফর্সাকরণেও বাসক পাতার ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় বাসকের ভেষজ গুণাবলি প্রমাণিত হয়েছে।

অন্যান্য উপকারিতা
বাসকের পাতা সবুজ খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং পাতা থেকে হলদে রং পাওয়া যায়। বাসক পাতায় এমন কিছু ক্ষারীয় পদার্থ আছে যায় ফলে ছত্রাক জন্মায় না এবং পোকামাকড় ধরে না বলে ফল প্যাকিং এবং সংরক্ষণ করার কাজে ব্যবহৃত হয়। পাতায় কিছু দুর্গন্ধ আছে বলে পশুরা মুখ দেয় না। সেই কারণে চাষ আবাদের জন্য জমি উদ্ধারের কাজে বাসকের পাতা বিশেষ উপকারী।

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

নাহল তরকারি বলেছেন: ছবি গুলা ভালই।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বোটানি ক্লাশ মনে হয় নাই?

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭

বিটপি বলেছেন: দেখতে তো ভালই। খেতে কেমন?

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমি খাইনি, তাই স্বাদ কেমন জানা নাই।

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: তিতকুটে ঝাঁঝাল স্বাদ!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- তাই নাকি!!

৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ফুলটি দেখেছি কিন্তু নাম জানতাম না।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- কোথায় দেখেছিলেন?

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক মনে পড়ছে না তবে মনে হচ্ছে কোন এক নার্সারি তে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- হুম, হতে পারে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কাশির জন্য বাসক পাতার রস পান করে গ্রামে হিন্দু বাড়িতে পাওয়া যায়। এইটা কী সেই গাছ?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
পোস্টে আমি লিখেছি -
সাধারন বাসকের সাথে এর কোনো দিক থেকেই কোনো মিল নেই। না মিল আছে ফুলের আকারে-গড়নে, না মিল আছে ফুলের রঙে। গাছের বা পাতার সাথেও সাধারণ বাসকের সাথে কালো বাসকের তেমন কোনো মিল নেই বললেই চলে।
অর্থাৎ বাসক আর কালো বাসক দুটি আলাদা গাছ।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখন তো রাস্তাঘাটে এগুলো চোখেই পরেনা।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- প্রকৃতিক ভাবেই এর বিস্তার কম ছিলো। এখনতো একেবারেই রেয়ার হয়ে গেছে।

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: বড় অদ্ভুত নাম ফুলের ! সুখ মরালি !

তা গত কয়েকদিন আপনি ছিলেন কই?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
- ফুলের নামটি আসলেই একটু অন্য রকম।
- বাড়িতেই ছিলাম, বাড়িতেই আছে, বাড়িতেই থাকতে হবে। নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে বাড়ির কাজ শুরু করেছি। তাই কিছুটা ব্যস্ত। এরমধ্যে কলামের বেজইমেন্টে পরে গিয়ে বুড় আঙ্গুল মচকে এবং হাঁটুর নিচে ৪টি সিলাই লাগিয়ে ১০ দিন প্রায় অকেজো হয়ে ছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.