নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুকুরের টলটলে জলে যখন বড় বড় লাল শাপলা ফুটে থাকে, তখন সেটি দেখতে এতোটাই সুন্দর লাগেযে তাতে মন উদাস হয়ে যায়। মন চায় জলে নেমে তুলে নিয়ে আসি কয়েকটি। কিন্তু হায়!! আমি সাঁতার জানি না, মন উদাস হওয়ার সেটাই বড় কারণ।
দেখতে গিয়েছিলাম জমিদার বাড়ি, সাটুরিয়াতে। সেখানে জমিদারদের ঘাটলা পুকুরে দেখতে পেলাম বড় বড় লাল শাপলা ফুটে আছে। সেই পুকুরের ঘাটে বসে ছিলাম বেশ কিছুটা সময়। লাল শাপলার ছবিও তুলেছি কিছু।
লাল শাপলা
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : রক্ত কমল, লাল কমল, আলগন্ধা, অলিপ্রিয়া, আলোহিতা, নিলুফার
Common Name : Red Water Lily
Scientific Name : Nymphaea Rubra
লাল শাপলা বা রক্ত কমল নাতিশীতোষ্ণ ও গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকার স্বল্প গভীর জলের হ্রদ ও পুকুরে জন্মে। সাধারণত বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, চীনের ইউনান প্রদেশ, তাইওয়ান, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া, লাওস, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে শাপলা ফুটতে দেখা যায়।
সারা বাংলাদেশের সমস্ত বদ্ধ জলাশয়েই জলজ ফুল শাপলাকে ফুটে থাকতে দেখা যায়। গ্রামবাংলার চিরায়ত এক দৃশ্য বিলের জলে কিশোর ছেলে ছোট্ট নৌকোয় তুলছে শাপলা। আমাদের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী চোখে পরে সাদা শাপলা। এবং তারপরেই আছে লাল শাপলার অবস্থান। এই লাল শাপলার বৈজ্ঞানিক নাম Nymphaea Rubra। প্রচীন যুগে গ্রীকরা এই জাতীয় ফুলকে Nymph (জলপরীদের) উৎসর্গ করতো, সেখান থেকেই এই Nymphaea শব্দটি এসেছে।
Hylas and the Nymphs by John William Waterhouse (উইকি)
বাংলাদেশে কয়েক প্রজাতির শাপলা দেখতে পাওয়া যায়। এদের মধ্যে শুধু মাত্র সাদা শাপলাই আমাদের জাতীয় ফুলের মর্যাদা পেয়েছে, অন্য কোনো রঙের শাপলা তা পায়নি।
যতদূর জানি সারা পৃথিবীতে মোটামুটি ৩৫ প্রজাতির মত শাপলা দেখতে পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশের শাপলাদের রং সাধারণত সাদা, লাল, লালচে গোলাপি, নীল, আর নীলচে সাদা, বেগুনী হতেই বেশী দেখা যায়।
জলের উপর ভেসে থাকে শাপলা ফুল আর তার বড় সবুজ পাতা। সাধারণত শাপলা ফুল পানির উপরে ছড়ানো অবস্থায় থাকে। কদাচিৎ পানির অল্প নীচে থাকতে পারে, কোথাও কোথাও এই অল্প ডুবে থাকা শাপলাকে “ডুবুরি শাপলা” বলে।
শাপলার পাতা আর ফুলের কান্ড বা ডাটি বা পুস্পদন্ড পানির নিচে মূলের সঙ্গে যুক্ত থাকে আর এই মূল যুক্ত থাকে মাটির সঙ্গে। এই মূল থেকই আবার নতুন শাপলা জন্ম নেয়। শাপলার কান্ড বা ডাটা বা পুস্পদন্ড সবজী হিসেবেও খাওয়া হয়। আজকাল এই শাপলা ফুলের কান্ড বা ডাটা বা পুস্পদন্ড বাজারে বিক্রি হচ্ছে হরহামেসাই। তবে লাল শাপলা অনেকেই খেতে চায় না।
পূর্ণবিকশিত শাপলা ফুলের গর্ভাশয়ে গুড়ি গুড়ি বীজ থাকে। আঠালো এই বীজ গ্রামের ছোটো ছোটো বাচ্চাদের খেতে দেখা যায়। তাছাড়া এই বীজ ভেজে এধরনের খাবার তৈরী করা হয় যার নাম “ঢ্যাপের খৈ”। খেতে খুবই চমৎকার। কিন্তু উপযুক্ত সময়ে গর্ভাশয়ের এই বীজ সংগ্রহ না করা হলে শেষ পর্যায়ে তা শুষ্ক হয়ে যায়।
শাপলা সারা বছর ধরেই একটু-আকটু ফুটতে দেখা যায় তবে বর্ষায় ও শরৎ কালে এদের ফুটার সিজন বলা যায়। তখন এরা ফুটে প্রচুর পরিমানে।
ছবি তোলার স্থান : বালিয়াটি জমিদার বাড়ি পুকুর, সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ, বাংলাদেশ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৫শে নভেম্বর, ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দ।
তথ্য সূত্র : বাংলাপিডিয়া, উইকিপিডিয়া, অন্তর্জাল।
ছবি ও বর্ণনা : নিজ।
=================================================================
আজি যত কুসুম কলি ফুটিলো কাননে
অশোক, অর্কিড, অলকানন্দা, অলকানন্দা (বেগুনী), অলকানন্দা (হলুদ), অ্যালামন্ডা (বেগুনী), আকন্দ, আমরুল, অপরাজিতা, আফ্রিকান টিউলিপ,
উগান্ডা শিখা, উর্বশী, উর্বসী, এরোমেটিক জুঁই, এ্যালামন্ডা (বেগুনী)
কলাবতী, কচুরিপানা ফুল, কসমস, কালো পঙ্গপাল, কালো বাসক, কালো বাদুড় ফুল, কর্ণফ্লাওয়ার, কন্টকলতা, ক্যালেনডুলা, ক্যাসিয়া রেনিজেরা, কামান গোলা, কাগজ ফুল, কাঠগোলাপ, কাঁটামুকুট, কন্টকমুকুট, কাঞ্চনার, কাঞ্চনক, কুর্চি, কুরচি, কৃষ্ণচূড়া, খাড়া মুরালি
গাঁদা, গেন্ধা, গন্ধা, রক্তগাঁদা, গামারি, গামার, গাম্বার, গোলাপ, গোলাপি আমরুল, গ্লুকাস ক্যাসিয়া, গৌরিচৌরি, গিরিপুষ্প, গুলেটু, গুলমোহর, ঘোড়া চক্কর
চন্দ্রপ্রভা, চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (হালকা গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (সাদা), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (লালচে গোলাপি), চন্দ্রমুখী চন্দ্রমল্লিকা (কমলা), চন্দ্রমল্লিকা (হলুদ-সাদা), ছোটপানা
জবা, সাদা জবা, ঝুমকো জবা, ঝুমকা জবা, লঙ্কা জবা, পঞ্চমুখী জবা, বহুদল জবা, রক্ত জবা, হলুদ জবা, ক্রিম জবা, গোলাপী জবা, হাইব্রিড গোলাপী জবা, হাইব্রিড ক্রিম জবা
জারবেরা, জ্যাকারান্ডা, ঝুমকোলতা, ঝুমকো জবা
টগর, জংলি টগর, ডালিয়া, তমাল, তারাঝরা
দাঁতরাঙ্গা, দাদমর্দন, দদ্রুমর্দন, দাদমারী, দেবকাঞ্চন, দোলনচাঁপা, দুপুরমনি, ধুতুরা
নাগেশ্বর, নাগচম্পা, নাগেসর, নাগলিঙ্গম, নীল হুড়হুড়ে, নীল জ্যাকারান্ডা, নীলচূড়া, নীল বনলতা, নীল লতা, নীলাতা, নীল-পারুল, নীল-পারুল লতা, নয়নতারা,
পপী, পুন্নাগ, পারুল লতা, পঞ্চমুখী জবা, পুর্তলিকা, পুত্তলিকা, পটপটি
ফাল্গুনমঞ্জরী, ফুরুস (সাদা)
বরুণ, বড়নখা, বিড়াল নখা, বিলাই আঁচড়া, বাদুড় ফুল, বাগানবিলাস, বাসন্তীলতা, বোগেনভিলিয়া, বোতল ব্রাশ, ব্লিডিং হার্ট, বন পালং, বন তেজপাতা, বার্মিজ গোলাপি সোনাইল, ভাট ফুল, ভ্রমরপ্রিয়া
মাধবীলতা, মাধবিকা, মধুমঞ্জরি, মিয়ানমার ফুল, মূলাপাতা
রঙ্গন, রুক্সিনী, রক্তক, রুদ্রপলাশ, রাজ অশোক, রাজ অশোক, রাধীকা নাচন, রাধাচূড়া, রত্নগণ্ডি, রাণীচূড়া, রসুন্ধি লতা, রুয়েলিয়া, রক্ত জবা, রক্তকাঞ্চন, রক্তপুষ্পক, রক্তপুষ্পিকা, রক্ত শিমুল
লতা মাধবী, লতা পারুল, লাল আকন্দ, লাল কাঞ্চন, লাল শাপলা, লাল শিমুল
শটি ফুল, শাপলা (সাদা), শাপলা (লাল), শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, শিবজটা, শিবঝুল, শিমুল, শ্বেত অপরাজিতা, শ্বেত পুষ্পা, শ্বেত অকন্দ
সন্ধ্যামালতী, সুলতান চাঁপা, সুভদ্রা, সুখ মুরালি, সোনাপাতি, সিদ্ধেশ্বর, সিদ্ধেশ্বরা, সোকরে, সোর্ড লিলি
হাতি জোলাপ, হলুদ জবা
অশোক ফুলের ছবি, নাগেশ্বর ও ভমর, পলাশ ফুটেছে......, ডালিয়া, ধুতরা ফুল, একটি দাঁতরাঙ্গা ফুল
মিষ্টি জলপাইয়ের ফুল, ডালের ফুল, চুকাই ফুল, চুকুর ফুল, সরষে ফুল, সর্রিষা ফুল, তিল ফুল, বিষকাটালি, পাহাড়ি বিষকাটালি,
বাংলাদেশের সংরক্ষিত উদ্ভিদের সচিত্র তালিকা, অশোক সমগ্র, কৃষ্ণচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া ও কনকচূড়া বিতর্ক, পলাশ ও পারিজাত পরিচিতি, চাঁপা নিয়ে চাপাবাজি, আতা কাহিনী, বিলম্ব, মাছি ফাঁদ উদ্ভিদ, জল জমানি পাতা, শিউলি
=================================================================
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য এবং পোস্টে প্লাসের জন্য।
২| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: Beautiful post.
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: How r u brother?
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আলহামদুলিল্লাহ, ভালো আছি ভাইজান।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: নগ্ন বুকের ছবি দিয়েছেন। তাই পেইন্টিংটা ভালো করে দেখতে পারিনি।
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বেশতো, সেইন্টিং বাদ দিয়ে লেখা টুকু পড়ে ফেলেন।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শাপলার সাথে আমার খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল ছোটোবেলায়। আমাদের আড়িয়াল বিল, বাড়ির পাশের কয়েকটা ঝিল থেকে বর্ষায় প্রচুর শাপলা তুলেছি, শালুকও তুলেছি। শাপলার খই খেয়েছি, যা হয় শাপলার ফল থেকে। তবে, সেগুলো সাদা শাপলা ছিল। পুকুরে বা খালে শাপলা খুব একটা আমি দেখি নি।
পোস্টটি বোধহয় আগেও দিয়েছিলেন, ললনাদের ছবিটা দেখে মনে পড়লো।
পোস্ট সুন্দর।
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ধন্যবাদ আপনাকে স্মৃতিচারণমূল মন্তব্যের জন্য।
- ছোট বেলায় শাপলা তোলার খুব শখ ছিলো আমারও। যদিও সুযোগ খুব একটা পেতাম না। আমাদের এলাকায় লাল শাপলা হতো না। সাদা আর হালকা বেগুনি শাপলাটা হতো।
- খালে সাধারনত শাপলা হয় না, তার মূল কারণ গভীরতা। পুকুরের গভীরতা বেশি হলে পুকুরেও শাপলা হয় না। যেমন আমাদের আশ্রমের পুকুরে শাপলা হয় না।
-পোস্টি আগেও দেখেছেন। আগামিতেও দেখবেন। শুধু ছবিগুলি ভিন্ন হবে।
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
Nymphs-দের ছবিটা দারুণ!
একবার সিলেটে পাহাড়ঘেরা নির্জনতার মাঝখানে একটা লেকে শতশত লাল শাপলা দেখেছিলাম, কি যে অপূর্ব!
সরিষা বাটা চিংড়ি দিয়ে শাপলার ডাটা চচ্চড়ি ইয়াম!!
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আমার পছন্দ ইলিশের শুটকি দিয়ে শাপলা ডাটার ঝোল।
৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: জাতিয় স্মৃতিসৌধের ঝিলে লাল পদ্ম দেখেছি।ছোট বেলায় আমাদের গ্রামের পাশের বিলে বহু লাল সাদা পদ্ম দেখেছি হাজার হাজার।আমরা তাল গাছের ডোঙ্গা নিয়ে বিল থেকে তুলে আনতাম।সেই বিলে বারোমাস পানি থাকতো। এখন আবাদ হয়।
১৪ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- লাল পদ্ম!! পদ্ম তো লাল হয় না! সাদা আর গোলাপি পদ্ম হয় বাংলাদেশে। আপনি হয়তো লাল শাপলার কথা বলছেন।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কী অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্য! একপাশে পুকুরের স্নিগ্ধ রূপ, অন্যপাশে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে লাল শাপলা। দূর থেকেই
মনে হচ্ছে, আমাদের অপেক্ষাতেই স্বচ্ছ পানির উপরে লাল শাপলা ফুলেরা বড় এক প্রাকৃতিক স্বর্গ সৃষ্টি করে
দাঁড়িয়ে আছে! লাল শাপলার ইতিহাস মিশ্রিত ছবিটি ও খুব সুন্দর , এছবিতে থাকা জলপরিদের সাথে সাদা
শাপলা্ই মানায় ভাল , কেনযে একে লাল শাপলার নামকরনের সাথে মিলাতে গেল গ্রিকরা , এখানে এলে
তারা দেখতে পেতো সাদা শাপলা প্রকৃতির শোভা বর্ধনের পাশাপাশি ভোজন রসিকদের জন্য কেমন করে
আটি বেধে বাজারে গিয়ে ঢুকে যায় কিষানীর রান্না ঘরে ভুজনের তরে ।
ঢাকার পশ্চিমের সাটুরিয়া জমিদার বাড়ীর পুকুরের মতই লাল শাপলার আর এক দুনিয়ার দেখা মিলবে ঢাকার
অদূরেই একটু পুবের দিকে গেলে ! নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জের কাঞ্চন ব্রিজের পাশেই একটি বিল। বিলটিকে
সবাই ‘শাপলার বিল’ নামে চিনলেও এর মূল নাম শিমুলিয়া কুলাদি বিল। ফুল ফোটার পর থেকেই পাথরে বন্দি
জীবন কাটানো মানুষরা প্রশান্তির আশায় ছুটে আসেন এ বিলে।
দূর থেকেই চোখে পড়বে লাল আর সবুজের মাখামাখি। কাছে গেলে স্পষ্ট হবে শাপলা ফুলের এক প্রাকৃতিক স্বর্গ।
দেখেই চোখ জুড়িয়ে যাবে। বিলের পানিতে ফুটে থাকা হাজার হাজার লাল শাপলা দেখতে কার না ভালো লাগে!
সূর্যের সোনালি আভা শাপলাপাতার ফাঁকে ফাঁকে পানিতে প্রতিফলিত হয়ে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয় এই বিলের
সৌন্দর্য।
পোস্টে সাটানো সকল ছবি ও বর্ণনা খুব সুন্দর হয়েছে
শুভেচ্ছা রইল
১৫ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- চমৎকার এই মন্তব্যের জন্য আপনাকে অশংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ডঃ এম এ আলী।
- কাঞ্চন ব্রিজের পাশেই শিমুলিয়া কুলাদি বিলটির কথা বলেছেন আপনি। আমি কয়েক বার গেছি ঐ এলাকায়। সেখানে যেমন লাল শাপলা ফোটে, তেমনি কিছু একিছু এলাকায় গোলাপি পদ্মের দেখা মিলে। তাছাড়া এর পাশের এলাকেতেই একটি বেশ বড় বিলজুড়ে গোলাপি পদ্মের মেলা বসে। কয়েকবার গেছি সেখানে।
৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:২৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জলপরীদের ছবিটা কিন্তু দারুণ তুলেছেন দস্যু
১৫ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- ছবি নিচে পরিষ্কার লিখা আছে -
Hylas and the Nymphs by John William Waterhouse (উইকি)
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
এম ডি মুসা বলেছেন: খুব সুন্দর।।