নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে ভালোবাসো, অন্যকে বাসতে পারবে!

I like to hear complain from my readers about my lacks.............................................আমি এক পরী যার ডানাও নেই, আকর্ষনও নেই

ফারিয়া

যাও! ঝরনা থেকে উৎপত্তি, এখন নদীতে রুপান্তরিত!আগের মত আর উচ্ছলতা নেই, তবে চাঁদের আকর্ষনে জোয়ার-ভাটা আসে পালাক্রমে।সমুদ্র হবার প্রস্তুতি নিচ্ছি, উচ্ছাসে ভাসিয়ে দিতে চাই পৃথিবী! যার জন্য করি চুরি, সেই বলে চোর! বিঃদ্রঃআমার লেখা চুরি করে উপরোক্ত কারন দেখানো চলবে না! Run For Your Life!!! never say never!!!

ফারিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্যা লটারী(গল্পের সারংশ অনুবাদ সহ)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬



দ্যা লটারী

_______শির্লেয় জ্যাকসন

সাতাশে জুনের উষ্ণ সকালে, গ্রামের প্রায় সকল মানুষ জড়ো হচ্ছিল একটি মাঠে, যার একপাশে পোস্ট অফিস এবং আরেকপাশে ব্যাংক। প্রতিবছর এই গ্রামে এই দিনে লটারী হয়। ঐতিহ্যবাহী এই লটারী আশেপাশের অন্যন্য টাউনে ও গ্রামেও হয়, তবে একদিন আগে শুরু হয়! অন্যান্য টাউনে যদিও একদিন আগে শুরু হয় জনসংখ্যার আধিক্যের কারনে।কিন্তু এই গ্রামের জনসংখ্যা প্রায় দু'শ এর মত, যার কারনে প্রায় ঘন্টা দুয়েক এর বেশি লাগেনা এখানে লটারী শেষ হতে।



শিশুদের স্কুল গ্রীষ্মের বন্ধ চলছে, তাই এই সময়টাতে তাদের অবাধ চলাচলের মেলা! মাঠে দাড়িয়ে থাকা এই বাচ্চারা যদিও স্কুল নিয়েই কথা চলছে। এদেরি একজন ববি। সে এই মাঠে তার বন্ধুদের সাথে খেলছে, এবং খেলতে খেলতে তার পকেট নুড়ি পাথরে ভরিয়ে ফেলেছে এতক্ষনে।ববি, হ্যারি এবং ডিকি, এরা তিনজনে সবচেয়ে বেশি পাথর জমিয়ে ফেলেছে পুরো মাঠের ছেলেদের মধ্যে। শুধু ছেলেরাই পাথর জমাচ্ছে! মেয়েরা একপাশে দাড়িয়ে চুপচাপ গল্প কর যাচ্ছে। তাদের কেউ কেউ ছোট ভাই-বোনের হাত ধরে দাড়িয়েও আছে মাঠের একপাশে!



একটু পর একে এক দ্রুত আসতে শুরু করল প্রবীনরা। নিজেদের মধ্যেরই তারা কথা বলতে লাগতে। তাদের অধিকাংশই ছোট দলে বিভক্ত হয়ে আলোচনা করছিল, এবারের ফসল, কর এবং কেউ কেউ জোক বলছিল। যদিও সেখেত্রে আশ্চর্য বিষয় হল, জোক শুনে কিন্তু কেউ তেমন হাসলো না।



ববির বাবা ববিকে ডাকলো যখন ববি তার মায়ের ডাক শুনেও তার বাবা মায়ের কাছে আসলো না। বাবার ডাক শুনে দ্রুত ববি চলে আসলো। এই লটারী গ্রামের সকলের ফসল ভালোভাবে হবার জন্য হয়ে থাকে। যার সাথে জড়িয়ে আছে গ্রামের ভবিষ্যত, সকলের আহার এবং অন্যান্য চাহিদা!



দ্রুত লটারী শুরু হওয়ার তোরজোড় হতে লাগল, প্রায় একিসাথে সবাই চারদিক-থেকে ঘিরে দাড়াল। মি: সামার লটারী করার কাজে নিযুক্ত, তিনি মধ্যবয়স্ক। তিনি একটি কালো বাক্স বের করে আনলেন, যা বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন গ্রামবাসীর কাছে জমা থাকে।সেই কালো বাক্সটি দিয়েই প্রতিবছর লটারী সম্পন্ন হয়। যদিও তিনি বাক্সটি পরিবর্তনের প্রস্তাব দেন, কিন্তু কেউ সম্মত হয়না, কেননা এতে অর্থ এবং ঐতিহ্যের অপচয় হবে। মিঃ সামার মাঠে পৌছানর পর তিনি বাক্সটি রাখতে সাহায্য চাইলে সাহায্য করতে আসে মিঃ মার্টিন এবং তার বড় ছেলে। তারা স্টুলের উপর বাক্সটাকে রাখে, যা প্রায় সবার দৃষ্টিতেই প্রশংসনীয়। এরপর মিঃ সামার জানতে চাইলেন গ্রামের সবাই উপস্থিত কিনা লটারীর জন্য।



এই লটারী বাক্সটি এই গ্রামের সবচেয়ে প্রবীন ব্যক্তিটির চেয়েও পুরাতন। এর অবস্থা বেশ শোচনীয়, কিন্তু ঐতিহ্যবাহী হও্য়ার কারনে ফেলে দেয়া বা পরিবর্তন হয়নি! এর রং বর্তমানে কালো না, বরং ধুসর!



প্রতিটি ব্যাক্তি উপস্থিত জানতে গেলে জানা যায় মিসেস হাচিসেন পৌছে গেছেন। পাশের কিছু মহিলা তাকে দেখে বলে, "তোমার স্বামী ওখানে টেসি!"

এরপর অন্য একটি পরিবার থেকে কোন বড় পুরুষ না থাকায় পরিবারের কর্ত্রী কাগজ তুলবেন বলেন। সেটা যদিও কারো ভালো লাগলো না।



এরপর গ্রামের সকল পরিবারের একজন কর্তা একটি করে কাগজ তুলবে বাক্স থেকে, এই হল নিয়ম। সবাই একে একে কাগজ তুলে চিন্তিতভাবে দাড়িয়ে রইল। এরপর একসাথে সবাই কাগজ খুলে দেখল। গ্রামের প্রবীন এক ব্যাক্তি অন্য গ্রামে লটারী প্রথা উঠে যাওয়া নিয়ে রাগ করেন। কেননা তাদের বিশ্বাস, এই লটারী ভালো ফসলের জন্য করা হয়ে থাকে। আর পরিবর্তন স্বীকার করা কঠিন!



মিঃ হাচিসন এর কাগজে একটি কালো দাগ ছিলো, তারপরি টেসি চিৎকার করে বলে উঠে, "এটা ঠিক না। আমরা সময় পাইনি। আমাদের আবার পুনরায় ম্যাচ করার সুযোগ দেয়া হোক!" কিন্তু কেউ তার কথা মানলো না।



এরপর তাদের পরিবারে পাচ সদস্য, মিঃ ও মিসেস হাচিসন, তাদের দুই ছেলে ও মেয়েকেয়ে কালো বাক্সে পাচটা কাগজ রেখে একটা করে নিতে বলা হয়! একে একে তারা নেয়।



তাদের সবার কাগজ খুলতে নির্দেশ দেয়া হয়। সবাই খুললেও, মিসেস হাচিসন খুলতে চায়না। অতপর দেখা যায়, মিসেস হাচিসন এর কাগজেই কালো দাগ দেয়া হয়। এরপর তিনি চিৎকার করে আবার বলেন, "এটা ঠিক নয়," কিন্তু তার সময় হয়ে এসেছিল। তিনি বিজয়ী, এবং এরপর তাকে গ্রামের সবাই মিলে পাথর মেরে মেরে ফেলেন, এমনকি তার পরিবার ও তাকে পাথর ছুড়ে মারে! তাকে বলি দিয়ে গ্রামবাসী আরেকটি বছরের ফসলের সুভবিষ্যতের আশা দেখ! (সমাপ্ত)



গল্পটা পড়ে আমার মাথা হ্যাং করেছিল। তবে একটা কথাই বলি, আমরা স্যাক্রিফাইস করতে করতে আজকে এসেছি!

আজো ভালো থাকুন!



গল্পের লিংক(ইংরেজি): Click This Link

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভয়াবহ গল্প! অনুবাদ জড়তাক্লিষ্ট।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০

ফারিয়া বলেছেন: হুমম, খুবই ভয়াবহ, তবে প্রচন্ড অর্থবহ!
আমি অনিচ্ছাকৃতভাবে অনুবাদ করেছি, তাই এমন! তবে এটা প্রায় সারংশ!

২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০

নোমান নমি বলেছেন: কবিতা কবিতা ছন্দ দেখি

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০

ফারিয়া বলেছেন: তাই, আমি তো পেলাম না!
তবে বিশাল টুইস্ট আছে, আমি আগে ভাবতাম লটারী ভালো বিষয়! :(

৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আপনার বেশিরভাগ লেখাই নির্বাচিত হয়। ভাল লিখেন আপনি।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩

ফারিয়া বলেছেন: লেখা নির্বাচিত হলেই ভালো হয় কিনা জানিনা! তবে চেষ্টা করি লেখার। আর একটা বিষয় দেখেছি, পুরাতন ব্লগারদের লেখাই বেশি নির্বাচিত হয়, এটা কিন্তু খেয়ালে রাখতে হবে!

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: আমি গল্প বুঝিনি :|

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১

ফারিয়া বলেছেন: বুঝিয়ে দেই!
গল্পে এক গ্রামের কথা বলা হয়েছে যেখানে প্রতি বছর লটারী হয়। লটারীটা ভালো ফসল এর জন্য হয়। এতে সবাই, ছোট বড় অংশ নেয়। এবং প্রথমে শুধু পরিবারের বড় একজন পুরুষ অংশ নেয়, তারপর যার ভাগ্যে জয় থাকে, তার পুরো পরিবারের মধ্যে আবার লটারী হয়। এর মধ্যে দেখানো হয় কিছু কথোপোকন, যেখানে বলা হয় অনেক স্থানে এই লটারী উঠে গেছে। তা নিয়ে এক প্রবীন বিরক্ত ও ক্ষিপ্ত হয়, এবং তিনি প্রায় আশি বার এই লটারীতে অংশগ্রহন করেছেন। তিনি পরিবর্তন চান না, কেননা এর ফলে ফসলের ফলনে পরিবর্তন আসবে বলে তার ধারনা! এর পর এক পরিবার জয়ীঝয়ে তাদের মধ্যকারে আবার লটারী হলে মিসেস হাটচিসন জয়ী হয়। তাকে এক কথা তারা পাথর মেরে বলি করে, কেননা এতে তাদের বিশ্বাসমতে ভালো ফসল হয়। এতে পুরো গ্রামবাসি অংশ নেয়, তাহলে কেউ একা এর জন্য দায়ী হবেনা। এবং মহিলাটির ছোট ছেলেকেও পাঠর মারতে হয় নিজের মাকে!

আমাদের পৃথিবীতে মানুষ ও অন্যান্য অনেক কিছুই বলি দেয়ার প্রথা আছে, ছিল। এইটাই এই গল্পে বলেছে!

৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ও, আপনি তো পুরাতন ব্লগার :(

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১

ফারিয়া বলেছেন: তবে হ্যা, আমি এখন অনিয়মিত! কি করার! এটা সামুর মডারেটদের দোষ! আমি নির্দোষ! :(

৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
অনুবাদক হিসাবে আপনার কাজ খারাপ হয়েছে। ইংরেজি তে হাটচিসন বলে কিছু নেই, এইটা হবে হাচিসন

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৪

ফারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি নিজেও এই নামটা উচ্চারন করতে পারছিলাম না। ঠিক করে দিচ্ছি! :)

৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: আমি তো কিছু বুঝলাম না !! :( :(

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৩

ফারিয়া বলেছেন: প্লিওসিন কে দেয়া উত্তরটাই দিলাম আবার!
বুঝিয়ে দেই!
গল্পে এক গ্রামের কথা বলা হয়েছে যেখানে প্রতি বছর লটারী হয়। লটারীটা ভালো ফসল এর জন্য হয়। এতে সবাই, ছোট বড় অংশ নেয়। এবং প্রথমে শুধু পরিবারের বড় একজন পুরুষ অংশ নেয়, তারপর যার ভাগ্যে জয় থাকে, তার পুরো পরিবারের মধ্যে আবার লটারী হয়। এর মধ্যে দেখানো হয় কিছু কথোপোকন, যেখানে বলা হয় অনেক স্থানে এই লটারী উঠে গেছে। তা নিয়ে এক প্রবীন বিরক্ত ও ক্ষিপ্ত হয়, এবং তিনি প্রায় আশি বার এই লটারীতে অংশগ্রহন করেছেন। তিনি পরিবর্তন চান না, কেননা এর ফলে ফসলের ফলনে পরিবর্তন আসবে বলে তার ধারনা! এর পর এক পরিবার জয়ীঝয়ে তাদের মধ্যকারে আবার লটারী হলে মিসেস হাটচিসন জয়ী হয়। তাকে এক কথা তারা পাথর মেরে বলি করে, কেননা এতে তাদের বিশ্বাসমতে ভালো ফসল হয়। এতে পুরো গ্রামবাসি অংশ নেয়, তাহলে কেউ একা এর জন্য দায়ী হবেনা। এবং মহিলাটির ছোট ছেলেকেও পাঠর মারতে হয় নিজের মাকে!

আমাদের পৃথিবীতে মানুষ ও অন্যান্য অনেক কিছুই বলি দেয়ার প্রথা আছে, ছিল। এইটাই এই গল্পে বলেছে!

৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৫

কুন্তল_এ বলেছেন: দারুণ গল্প ... এখানে তো সারাংশ দিয়েছেন। ইতোমধ্যে পুরো গল্পটা কি অনুবাদ করেছেন?

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৪

ফারিয়া বলেছেন: নাহ, তবে করে সেটা দিয়ে দিব। বেশ বড় বলে সারংশই দিলাম। তবে আপনি সঠিক বলেছেন, লেখকের অভিব্যক্তির প্রকাশ আসাধারন ছিল!

৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২

রাজসোহান বলেছেন: কমেন্ট পড়ে গল্প বুঝতে হলো :|

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৪

ফারিয়া বলেছেন: এই গল্পের লেখিকাকে স্যালুট! :|

১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৬

মাক্স বলেছেন: অনেকদিন পরে আপনার ব্লগে ঢুকলাম। কেমন আছেন?
গল্পটা ভয়াবহ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫১

ফারিয়া বলেছেন: আছি বেশম, পড়ার চাপটা ছাড়া সবই ঠিক আছে!
আপনি কেমন আছেন?
জ্বী, গল্পটা বিষম!

১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বাহ, গল্পটা অনেক ইন্টারেস্টিং।
অল্প কিছু জায়গায় অনুবাদ আরেকটু বেটার হলে বেটার হতো :)
ভাল্লাগসে পড়ে ||

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫২

ফারিয়া বলেছেন: এডিট করার চেষ্টা করব আবার। আশা করি তখন ভালো লাগবে আরো।
ধন্যবাদ!

১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

নেক্সাস বলেছেন: গল্পটা দারুন। অনুবাদে কিছুটা সাবলীলতার অভাব আছে। গুড জব ফারিয়া।

মেলাদিন পরে আমি ফারিয়া কে দেখলাম

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩

ফারিয়া বলেছেন: আবার এডিট করার চিন্তা করছি। আশা করছি ফাক থাকবেনা কোন গল্পের অনুবাদে!!
আপনাকেও দেখলাম অনেকদিন পর। আসলে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় আর তেমন ব্লগে বসতে পারিনা!

১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: গল্পটা অসাধরণ এবং ভয়াবহ। অনুবাদ ভাল হয়েছে। আরেকটু চেষ্টা ক্করলে আরো ভাল হবে। তাও ভাল যে আপনি এরকম একটা গল্প অনুবাদ করেছেন। তা না হলে গল্পটা পড়ে দেখা হত না হয়তো। অনেক ধন্যবাদ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪

ফারিয়া বলেছেন: আসলেই, ভয়াবহ হলেও বেশ গল্পটা। ইংরেজি ভার্সন পড়লেই বোঝা যাবে! ভালো থাকুন!

১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: যা বুঝলাম তার সারমর্ম দাঁড়ায় ত্যাগ। এলাকায় প্রতি বছর একজন লোককে ত্যাগ/ উৎসর্গ করা হয় ভাল গম উৎপাদনের জন্য। এক্ষেত্রে লটারীর নিয়ম প্রচলিত। লটারী করে ব্যক্তি নির্ধারণ করা হয়। নির্ধারিত ব্যক্তিকে পাথর নিক্ষেপ করে মারা হয়। এবারের লটারীতে নাম উঠা ব্যক্তি হলেন মি. হাচিসন।
---------সে যাই হোক গল্পটা কিন্তু দূর্বভাবে অনুদিত হয়েছে। তেমন উপভোগ্য হলো না। আশা করি পরবর্তীতে সবলভাবে অনুদিত কোন গল্প পাবো। :P

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬

ফারিয়া বলেছেন: আপনার দুর্বল বানানটাও একটু দুর্বল! ;) :P
যাইহোক, আবার এডিট করে দিবো দ্রুত এটা!
ভালো থাকুন, এরপর দ্যা ম্যস্ক ওফ দ্যা রেড ডেথ অনুবাদ করব ভাবছি!

১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

ডানাহীন বলেছেন: গল্পটা ভালো ছিল .. অনুবাদে আরেকটু ইচ্ছার প্রয়োগ করলে চমৎকার একটা লেখা হত ।
শুভ কামনা রইল ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

ফারিয়া বলেছেন: আসলে এক চতুরথাংশ লেখার পর মনে হল আর লিখবনা, পরে জোর করে লেখাটা শেষ করেছি!
পড়বার জন্য ধন্যবাদ রইল!

১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

ইনকগনিটো বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্য।

কিপিটাপ। :)

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

ফারিয়া বলেছেন: আই উইল!
ভালো থাকুন সবসময়!

১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯

মামুন হতভাগা বলেছেন: বুঝতে একটু কষ্ট হলেও ধন্যবাদ।চালিয়ে যান অনুবাদ করা

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮

ফারিয়া বলেছেন: ইনশাল্লাহ আরো করব! আপনি ভালো থাকুন!

১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৫

আশিক মাসুম বলেছেন: ভাল প্রয়াস। কাচা হাতের হলেও বিবরন খারাপ হয়নি।

সুন্দর।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৮

ফারিয়া বলেছেন: সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ!

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভয়াবহ গল্প। মনে আক্ষরিক অনুবাদ করেছেন। ভাবানুবাদ হলেই বোধহয় ভাল হত। :)

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

নক্ষত্রচারী বলেছেন: দারুণ তো !

চেষ্টা করলে অনুবাদ আরেকটু ভালো করা যেত ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.