![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যাও! ঝরনা থেকে উৎপত্তি, এখন নদীতে রুপান্তরিত!আগের মত আর উচ্ছলতা নেই, তবে চাঁদের আকর্ষনে জোয়ার-ভাটা আসে পালাক্রমে।সমুদ্র হবার প্রস্তুতি নিচ্ছি, উচ্ছাসে ভাসিয়ে দিতে চাই পৃথিবী! যার জন্য করি চুরি, সেই বলে চোর! বিঃদ্রঃআমার লেখা চুরি করে উপরোক্ত কারন দেখানো চলবে না! Run For Your Life!!! never say never!!!
"তাহলেও আমি বেচে যেতাম," রিন্স হাসলো। "এখানে বাচার প্রশ্নটাই একটু অযাচিত, তুমি হয়ত লক্ষ করনি, আমাদের ভাষায় নাস্তিক বা ঈশ্বরবিরোধী বলে কোন শব্দ নেই!" ইনোসা, রিন্সের সম্মুখে বসে মৃদু হেসে বলল। "কিন্তু তাহলে যারা ধর্মটাই মানতে চাইত না, তাদের তো একটা নাম ছিল নিশ্চয়ই। তুমি আমাদের সমাজে দেখ, আগেও এখানে ঈশ্বরের বিরোধ করলেই কত নামেই না সবাই ডাকত। অবশ্য এই বিষয়টা অনেক কমেছে এখন, মানুষ নাস্তিকতা নিয়ে ফ্লেক্সিবল, আগের মত একঘরে করে দেবার চান্স নেই কোথাও, সবাই এখন সেকুলারলি ভাবতে পছন্দ করে।" মিরা কৌতুহল নিয়ে তাকাল, সে রিন্সের পাশে বসে ছিল। "আমরা কিন্তু একটা প্রাচীন সমাজকে নিয়ে কথা বলছি, সেটা ভুলে যেওনা!" ইনোসা রিন্সকে প্রতিউত্তর দিল, যদিও তার দৃষ্টি অড্রীর দিকে ছিল। "তোমরা কি বলত, পাশ দিয়ে চলে গেলাম, অথচ বুঝলেই না।" হেসে বসল ইনোসার পাশের চেয়ারে অড্রি। "সবাই হয়ত একটু বেশি মনযোগ প্রয়োগ করছিল, তাই বুঝতে পারেনি তুমি চলে গিয়েছিলে," ইনোসা আবার অড্রিকে লক্ষ্য করল। "তা যাহোক, আমি যেটুকু শুনতে পারিনি তা পুনরায় বলতে হবে ইনোসা" অড্রি অনুযোগ করল। "না হলে ও সমুদ্রে হারিয়ে যেতে পারে। আমরা ছোটবেলায় যখন গল্প শুনতাম, অড্রি কখনই প্রথমবার বুঝত না!" উচ্চস্বরে হেসে উঠল মিরা। "ওয়েল, আমি আনমনা হয়ে যেতাম, আর তুমি..." শেষ করতে পারল না, জেইন অড্রির মুখটা পেছন থেকে চেপে ধরল। সবাই সমস্বরে হেসে উঠল, অড্রি একটা থাপ্পর মারল জেইনের কাধে, পাশে জেইন আসতেই। "এখন তোকে আমি থাপ্পর পাল্টা মারলে তুই ক্ষেপে যাবি, তাই কিছু জবাবটা দিলাম না। তবে কিন্তু হিসাবে রাখলাম তোর একটা থাপ্পর পাওনা আছে, ঠিক কাধের উপর!" জেইন অড্রিকে বলল হাসতে হাসতে।"আমরা এত অপ্রাসঙ্গিক কথা বললে ইনোসা কনফিউজ হবে, সুতরাং, এভরিবডি চিল। ইনোসা, তুমি আবার প্রথম থেকে বলতো, জেইনও তো দেরিতে এসেছে।" রিন্স সবাইকে থামিয়ে বলল।
কফি নিয়ে আসলো মিরা, সবাই তারপর গোল হয়ে বসল কার্পেটে। "আচ্ছা, একটা প্রশ্ন করি, তোমাদের সমাজটা এতটা আলাদা ছিল কিভাবে? তোমাদের দ্বীপের চারপাশে অনেক দ্বীপ কিন্তু পরিচিত ছিল। আর আকৃতির দিক থেকে চিন্তা করলে তোমাদের দ্বীপটা কিন্তু বেশ বড়, প্রায় হাওয়াই এর সবগুলো দ্বীপের সমষ্ঠি হবে আয়তনে।" জেইন ম্যাপটা দেখতে দেখতে মন্তব্য করল।
"তোমাদের হিসাব থেকে ভাবলে বিষয়টা বুঝতে সমস্যা হবে, আমাদের দিক থেকে দেখ, আমদের এখানে অনেক কড়া নিরাপত্তা ছিল, কেউ মহাকাশে গেলেই আমাদের দ্বীপটা আবিষ্কার করতে পারত তখন। আর তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে, আমাদের শক্তিশালী নৌবহর ছিল, রাজ্যের অধিকাংশ সৈন্য পানিতেই বাস করত। আশপাশ থেকে কেউ যদি আমাদের দ্বীপের অবস্থান জানতে পারে, তাই এই রকম করা হত। সত্যি কথা বলতে প্রথমে রাজা অমন্যন্স খুবি চিন্তিত ছিল, যিনি আমাদের আলোচ্য রানীর পিতা ছিলেন। এত বড় রাজ্য, তাই বহিরাগতদের হাত থেকে বাচানোর জন্য সবসময় ঘিরে থাকত নৌ-সৈন্যরা আমাদের দ্বীপ। রাজা অমন্যন্স তার বংশের প্রথম রাজা ছিলেন।তাই তিনি ততটা শাশনকার্য সম্পর্কে জানতেন না।তখন দ্বীপের চারপাশে কোন বহিরাগত নৌকা বা জাহাজের আগমন হলেই তা আক্রমন করে নৌকার সবাইকে নিয়ে আসা হত আমাদের দ্বীপে, রাজার দরবারে। শত্রু হত্যা আমাদের ধর্মে পাপ ছিল না কখনই, কিন্তু বহিরাগতদের আমরা রাজা সৌভাগ্য ভেবেই আমন্ত্রন করতো। শুধু শর্ত থাকত, দ্বীপ ছেড়ে পালানো যাবেনা। যদি তা করে, তাহলেই মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" ইনোসা বুঝিয়ে বলল।
"তাহলে সেসব বহিরাগতরা কি স্বাভাবিক জীবন পেত?" মিরা প্রশ্ন করল। "অবশ্যই, সত্যিকারে আমরা অনেক পরোপকারী ছিলাম, কিন্তু রাজা অমন্যন্স রাজ্য শাসন করতে শুরু করলেই সমস্যা শুরু হতে লাগল। রাজা অমন্যন্সের কোন পুত্র সন্তান ছিল না। একের পর এক কন্যা সন্তান জন্মে রাজা ব্যাকুল হতে লাগল। রাজ্য কার হাতে সমার্পন করবেন ভেবে রাজা নতুন বিয়ে করতে লাগলেন, একটা পর্যায়ে প্রতি সপ্তাহে একটি নতুন রানী আসতে লাগল। ব্যাপার এমন হয়েছিল যে বহিরাগতদের মধ্য থেকেও রাজার রানী হতে লাগল। বহিরাগতদের একটাই নিষিদ্ধ বিষয় ছিল, তা হল রাজার স্ত্রী হতে পারবে না। কিন্তু রাজা অমন্যন্স মানবার লোকই ছিলেন না। অনেক গ্রন্থে রাজার সম্পর্কে বলেছে অনেক তখনকার লেখক রাজা কোন দেবতার আরাধনা করত না, তাই তার কোন পুত্র সন্তান ছিল না। এখানে সবাই কোন না কোন দেবতার পুজা করত।" ইনোসা বিষয়টা বলল। "তারা জানতই না, পুত্র-কন্যা হবার জন্য দেবতার দরকার নেই, ওয়াই ক্রোমসমের দরকার," প্রায় বাকা হেসেই বলল রিন্স। "যাইহোক, একদিন রাজার সাতজন রানীর একিদিনে আট কন্যা সন্তান জন্ম দেন। এই পর্যায়ে রাজা হতাশ হয়ে কন্যাদের মুখ দেখতে যাবার সময় ছুরি নিয়ে প্রবেশ করেন ঘরে। তিনি নিজ হাতে তার দুই জমজ সদ্যজন্মানো কন্যাসন্তানকে খুন করেন। এই ঘটনা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল, কিন্তু রাজার ব্যাপারে কেউ কোন মন্তব্য করতে সাহস করলো না। এখানে রাজাকে পিতা হিসেবে সবাই সম্মান দিত, আর ভাবত, পিতা যা করেন, ভালোর জন্যই করেন। তাই সবাই এটা সহ্য করল।" ইনোসা যোগ করল।
"আশ্চর্য, দুটি খুন, তাও রাজ পরিবারে, কিন্তু রাজাকে কেউ কিছুই বলতে পারল না, অন্তত কোন মন্তব্য?" অড্রি এতক্ষন পর মুখ খুলল বিস্ময়ে। "রাজাকে তখন বিরাট জনসংখ্যা পুজা করত, তাদের মতে রাজা পূজনীয় ব্যক্তি ছিল। তাছাড়া তাদের শত্রু কে হতা করটাকে বীরত্বের কাজ ছিল এখানে। সে কথা রাজা সবার সামনে বলেন এক সভায়, সে সভা ডেকেছিলেন পুরো বিষয়টা তিনি সবার কাছে খুলে বলবার জন্য। তারা মানত সন্তানের লিঙ্গ মাতা দান করেন। আবারো রাজা বলেন, অধিক কোন কিছুই খারাপ। তারপর, সেবার সেই একি বছরে, কন্যাসন্তানের আধিক্য দেখতে পেল সবাই, বলতে পার হঠাত করেই! রাজা যদি পারে, আমরা নই কেন, এমন ভাবনা সবাই ভাবতে শুরু করল, তারপর চলতে লাগল কন্যা হত্যার সুনামি। রাজা নিজেও অনুতপ্ত ছিল না এই কাজে, তিনি একে স্বর্গীয় কাজ বলে বিবেচনা করতেন, যেসব পিতা বা ভাই এই কাজে অংশ নিত, তাদের রাজ-সম্মাননা দেয়ার প্রচলন করেছিলেন তিনি। কথিত আছে রাজা অমন্যন্স প্রায় দুশ কন্যা সন্তান হত্যা করেন, যাদের অধিকাংশই শিশু এবং রাজকন্যা ছিল। এমন চলতে চলতে তারপরের বছর মাত্র জনসংখ্যার এক সষ্ঠাংশ নারী ছিল। বাকি পাঁচ সষ্ঠাংশ পুরুষ ছিল।" ইনোসা বলতে বলতে লক্ষ্য করল সবার চোখের দৃষ্টিতে ঘৃনা স্পষ্ট। জেইন বলে উঠল, "তাদের স্বভাবটা অনেক এমন, একজন চিৎকার করল, চিল কান নিয়ে গেছে, এবার সবাই মিলে চিলের পেছন ছুটি চল!" "আমারতো মনেহয় ওদের মস্তিস্কের ওয়াশ ছোটবেলায় করা হত।নাহলে মানুষ এতটা নিষ্ঠুর কিভাবে হয়, তাছাড়া রাজাও কম না, রাজ সম্মাননা দিয়ে বসেছে!" অড্রি বলল। "অনেকটাই তাই, আর বললাম না, ওখানে অনেকেই রাজার পূজা করত। এবং এর সাথে মিলিয়ে নিয়ে সবাই মেনেছিল। কিন্তু প্রথমে তেমন প্রভাব না ফেললেও, ধীরে ধীরে সবাই বুঝতে লাগল, এই অসমঞ্জস্যতা নিয়ে বহু সমস্যা হবে। বেশ কিছু বছরের মধ্যেই বিবাহ্যযোগ্য তরুনদের জন্য প্রচুর সমস্যা তৈরি হল। কেননা অধিকাংশ মেয়ে ছিল না, বিবাহিত মহিলা ছিল। আর এই কারনে প্রচুর তরুন রাজার বিরোধী হতে লাগল। তখন এই দ্বীপে একজন মেয়েরা বহুবিবাহ করতে পারত না! তবে ধনীদের মধ্যে পুরুষদের বহুবিবাহ হত প্রচুর। প্রায় বছর দশেক পর, কন্যা হত্যা তখন প্রায় থেমে গিয়েছিল। রাজা অমন্যন্স প্রায় ষাট বছরে উপনিত হল তখন, তিনি আর সহ্য করতে পারছিলেন না। তার উত্তরাধিকারীদের কাছে শাসনভার দেবার সময় ও হয়ে আসলো, কিন্তু একটিও পুত্র সন্তান হল না এই অবধি তার। আর তখন সবার জন্য মুক্তির দেবীরুপে আসলো রাজা অমন্যন্স ও ভিনদেশি রানী জেনোভার মেয়ে, রাজকন্যা ইরা, অন্তত তাই বলেন কিছু লেখক!" ইনোসা বলল।
"যে রাজ্যে কন্যাদের মৃত্যুদন্ড দিত, সেখানে রাজকন্যার শাসন শুরু হল কিভাবে?" রিন্সের মুখে অবিশ্বাস। "হ্যা, কিন্তু আসলে সেটাই ছিল মুল মন্ত্র! তারচেয়ে বড় কথা, সবাই রাজার শেষ বয়সে তাকে ঘৃনা করতে লাগল এই জন্য। তখন রাজকন্যা ইরা রাজ্যের চারদিকে ঘুরে ঘুরে সবার সাথেই সখ্যতা গড়ে তুলতে লাগল। কুমারী ইরাকে নিয়ে অনেক তরুনদের স্বপ্নদেখাদেখি চলল। তারা রাজকন্যার ভবিষ্যত দেখতে পেল যেনো! রাজার শাস্তি দেবার জন্য বাধ্য করল তরুনরা, এতে তাদের কারো ভবিষ্যত গড়তে পারবে ভেবে। তারপর, সে শাস্তি ছিল রাজকন্যাকে রাজ্য শাসনভার দিয়ে রাজা বিশ্রাম করবে। রাজা অমন্যন্স নিজেও এ নিয়ে ভাবছিল, কেননা রাজকন্যা ইরা'র কথা প্রায় সবার মুখে ছিল, তিনি তার জীবিত কন্যাদের মাঝে ইরাকেই নির্বাচন করেননি যদিও। তার ইচ্ছা ছিল এলাইসা'র স্বামী প্রিন্স ডিয়ানকে রাজ্যভার দিবেন।কিন্তু নিরুপায় রাজাকে তাই করতে হল যা সবাই বলল। যদিও সেসব তরুন দ্বীপবাসি জানতো না তারা নিজেদের জন্য কি ভবিষ্যত ডেকে এনেছিল রাজ্যে! এর জন্য তারা অনেক আফসোস করবে পরবর্তিতে!" ইনোসা রহস্যমায় হাসি হাসলো, সাথে যোগ দিল মিরা!
_____________________________________________(চলবে)
ভালো থাকুন
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১২
ফারিয়া বলেছেন: এক কথায় ধন্যবাদও দিয়ে দিলাম!
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: অপেক্ষায়.........
অসাধারন
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
ফারিয়া বলেছেন: দ্রুত দিতে চেষ্টা করব!
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
রীতিমত লিয়া বলেছেন: অসাধারন...চলুক। সাথে আছি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
ফারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য!
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দারুনত অপেক্ষায় রইলাম
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৭
ফারিয়া বলেছেন: অপেক্ষা দ্রুত শেষ হবে!
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লেগেছে।
চলুক...
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
ফারিয়া বলেছেন: চলবে, এবং তা দ্রুত করার ব্যবস্থা করছি! ধন্যবাদ!
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
একজন আরমান বলেছেন:
ভালো লাগলো।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
ফারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ, পরের পর্ব লিখছি, দ্রুত দিব!
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
আশিক মাসুম বলেছেন: তবে তাই হোক।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
ফারিয়া বলেছেন:
আশা করি পরের পর্বও ভালো লাগবে!
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
অস্থির ভদ্রলোক বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম আর পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
ফারিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাদের অপেক্ষা দ্রুত শেষ হবে!
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫
মাক্স বলেছেন: যথেষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারলাম না।
চলুক!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
ফারিয়া বলেছেন: আগামী পর্বের এডিট ভালোভাবে করর চেষ্টা করব, যাতে ত্রুটি থাকে না!
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৩
মাক্স বলেছেন: পড়লাম। কাহিনী কোনদিকে যাবে বুঝতে পারতেসি না। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৬
ফারিয়া বলেছেন: হুম, দেখা যাবে তা আগামী পর্বে!
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
সিডির দোকান বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ
ভালা অইছে রে...