নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েরী হারিয়ে ফেলি।

ৎৎৎঘূৎৎ

হিংসা, বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা,অল্পবিদ্যা, কুশিক্ষা এবং ডাবল স্ট্যান্ডার্ড দৃষ্টিকোণ না থাকলে প্রকৃত বাঙ্গালি হওয়া যায় না।

ৎৎৎঘূৎৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের ক্লান্ত করে, ক্লান্ত- ক্লান্ত করে।

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯






-- আপনার নাম তাহমিদ আর উনি সহন,,তাই না?
-- জ্বী। আবার আসতে হলো। স্মোক?
-- অবশ্যই আসতে হতো।
-- ঘটনাটা বলবেন?
-- তার আগে একটা কথা বলি কিছু মনে করবেন না তো?
-- বলুন।
-- সহন সাহেবকেই আপনার বস হিসেবে মানাতো। উলটো লাগছে একটু। আর উনাকে ধমকে দিয়েছেন মনে হচ্ছে। বেচারা দূরে দাঁড়িয়ে আছেন আগের চেয়ে। কিছু মনে করলেন?
-- না। আমারো তাই মনে হয় মাঝে মাঝে। কিন্তু জিনিয়াসেরাও ওভারকনফিডেন্সে ভুল করে ফেলে।
-- স্যাডি ড্রাগস নিতো খুব। যেকোন কেউই ভাববে ওভারডোজে গেছে সে। ওর বাবা-মা পর্যন্ত টু শব্দ করেননি।
-- প্রথম থেকে ঘটনাটা বলবেন?
-- কি দরকার? কোথায় সাইন করতে হবে বলুন।
-- মাথায় জট পাকিয়ে গেছে। ও একটা স্টোরি বলেছে। মেলানোর জন্য আপনার ভার্সন টা,,,দেখি মিলে কিনা?
-- মজার তো। লিখে ফেলতে বলুন। পরে আমি দেখবো। কতটুকু,,,,,,
-- বিশ্বাস করতে পারেন। বলুন।



সানজিদা সিগারেট টা নিয়ে কিছুটা পেছনে গা এলিয়ে মাথাটা তির্যকভাবে রেখে বলা শুরু করলো,


-- আমি খুন করতামই আগে পরে। আমার মাকে। আমার বাবার মতো মানুষকে রেখে আরেকজনের হাত ধরে যে চলে যেতে পারে তাকে তো,,,বাবা আমার চেহারার দিকে তাকান না। আমার চেহারা দেখলে তার মায়ের কথা মনে পড়ে বোধয়। ঘৃণাটা টের পাওয়া যায় বুঝলেন। আবার আমি ঘুমিয়ে পড়লে এসে বিছানার পাশে এসে কাদেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দেন। ক্ষমা চান। ভান করে পড়ে থাকি ঘুমের। যাই হোক সে অন্য কথা। বাবা খুবই অসুস্থতার মধ্যে দিয়ে গেছেন। ভেংগে পড়েছিলেন। লাভ ম্যারিজ ছিলো কিনা। আমার চেহারা তার আর দেখতে ইচ্ছে করলো না বোধয়। ব্যাবসার নাম করে বাইরে থাকা শুরু করলেন। ভিডিও কল করেন মাঝে মাঝে। এছাড়া আমি একা থাকাটা পছন্দও করি। যাই হোক। মাকে ক্ষমা করা গেলো না। প্ল্যান করলাম৷ খুজে বের করে প্রথম সুযোগেই খুন করবো। ডিসিশন টা নেবার পর খুব হালকা লাগতে শুরু করলো। খোজাখুজি শুরু হলো। জার্মানির কোথাও আছেন। যার সাথে ভেগেছেন তার সাথে নেই এখন। আরেকজনের সাথে আছেন। নিজেকে প্রস্তুত করতে লাগলাম। প্রত্যেক সকালে নতুন নতুন প্ল্যান,,,,,

এরপর অর্ধেক ভর্তি পানির গ্লাসটা নিয়ে পানি খেয়ে আবার শুরু করলো সানজিদা।

-- বেল্ট আছে আমার। কুশু কুংফু। লির বহুত বড় ভক্ত আমি। এগুলো ছাড়া ভার্সিটিতে গিয়ে ক্লাস আর স্টকিং ছাড়া আমার কোন কাজ রইলো না। হবি বলতে পারেন। প্র‍্যাক্টিস ও বলতে পারেন। একেকবার একেক জন কে। পনেরো দিন ধরে অবজার্ভ করতাম। আর কারো জীবন কেমন হতে পারে গেস করা। একধরনের মজাদার অবসেশন। স্যাডিকে স্টক করছিলাম। Not interesting. কেকদিন একেকটা মেয়ে নামতো ওর গাড়ি থেকে। ক্যাম্পাস থেকে যাওয়ার সময় একটা গ্রুপ উঠতো । ড্রাগস বাডিজ। একদিন হঠাৎ তার গাড়ি থেকে কোন মেয়ে নামলো না। নিজেও ইয়ো-ইয়ো টি শার্ট ছেড়ে পাঞ্জাবি তে। এভাবেই আসতে থাকলো। অনেকদিন পর মজাদার সাবজেক্ট পেয়ে গেলাম। ব্যাপার কী দেখতে ইচ্ছে হলো। আপনি হলেও চমকে যেতেন। দেখতাম ও একটা বেঞ্চে একা বসে থাকতো। হঠাত বই দেখতে পেলাম ওর হাতে ক'দিন যেতে না যেতে। আমার মগজে তখন নতুন আলোড়ন। বই? স্যাডি? মেলাতে হিমশিম খেয়েছে অনেকেই। অনেকেই তাকিয়ে থাকতো, হাসতো। একটা ছেলে কী এমন পরিবর্তন হতে পারে? নতুন নাটক কিনা সবাই বুঝতে চেস্টা করলো। থাকতে না পেরে একদিন ওর পাশের বেঞ্চেই বসে পড়লাম কানে হেডফোন গুজে। এরপর বেরুলো ঘটনার আসল মানুষ। জুই। যিনি স্যাডির সামনের বেঞ্চে মোটা ক্যাটস আই পড়ে বইয়ের ভেতর ডুবে থাকতেন। একবার ক্যাম্পাসে ককটেল ফুটলো। ওর কোন নড়চড় নেই জায়গা থেকে। সবাই দৌড়াচ্ছে আর ও,,,,
একটা বড় দম নিয়ে আবার শুরু করলো।

-- চুপচাপ ছিলো মেয়েটা। একমনে বই পড়তে থাকতো। কোনদিকে খেয়াল নেই। প্রথমে দেখলেই মনে হবে কোন স্কুলের শিক্ষিকা। সাদা আর কালো শাড়ি পড়ে বসে আছে বই নিয়ে বেঞ্চের এক কর্ণারে। পুরো দৃশ্যটা এতটা সম্পুর্ণ যে কেউ সামনে হেটে এলেই বিগড়ে যাবে মনে হয়। একদিন অনেকক্ষন দাঁড়িয়ে ছিলাম দূরে। ওয়াও। কখন জোরে বলে ফেলেছি বুঝতেও পারিনি। স্যাডি আমার স্টকলিস্ট থেকে বাদ পড়ে গেলো। ঐ দিন থেকে। ওর পনেরো দিন তখনো হয় নি। আমি এই রুল ব্রেক করি না। আপনার এই হ্যান্ডসাম অফিসারটা কে বসতে বলুন। আর আপনি ভীষণ কাশছেন।

-- সরি,,,বাদ দিয়ে দেব। খুব বাজে ভাবে ভুগছি। এই সহন,, বসো চেয়ার টা টেনে। তারপর কি হলো?
-- আপনাদের সত্যিই আর কোন কেস নেই?
-- আমি মুলত আগ্রহ হারিয়ে ফেলি, ও শোনে সারাংশ বলে। কিন্তু,,,
-- জুই। ধবধবে সাদা হাসের বাচ্চাটা তাই না? ওকে ঘেমে গেলে মনে হতো শাওয়ার নিয়ে এসেছে। ওকে ইগ্নোর করা পসিবল না।
-- আহেম,,,,এরপর কী হলো?
-- একি! লজ্জা পাচ্ছেন নাকি? এরপর পনেরো দিনের স্টকিং শেষেও যখন দেখলাম ওর ব্যাপারে কিছুই ধরতে পারছিনা তখন একদিন ওর বেঞ্চের পাশে গিয়ে বসলাম। বললাম,
-- বসি?
-- বসো।
-- কি পড়ছিস?
-- হারুকি মুরাকামির বই। নামটা একটু অদ্ভুত লাগলো বিধায় হেসে উঠলাম। বলল,
-- পড়লে হাসতে না। ঐটুকুই কথা হলো। খালি গিয়ে ওর পাশে বসে থাকতাম। একটা মানুষের সাথে শুধু বসলেই এতো শান্তি লাগে বুঝলেন, বুঝানো সম্ভব না। নেশার মতো হলো। ওভাবেই বসে থাকতাম প্রতিদিন। চুপচাপ। একদিন রান্না করে এনেছে আমার জন্য। বলল,
-- সিগারেট টা ফেলে দাও। আমার খুব মাথা ধরে।
-- এতোদিন বলিস নি কেন?
-- তুমি মন খারাপ করতে পারো তাই।
-- উরি বাবা। যাহ! তোর সামনে খাবো না।
-- পাস্তা খাবে? নিজে বানিয়ে এনেছি। খাবে?
-- রান্না করতে পারিস? আন্টি বানিয়ে দিয়েছে, না?
-- মা বাবা নেই। গিন্নি আছে?
-- সরি। দে খাই।
-- ইটস ওকে।
-- Wait,,,,,গিন্নি?
-- নানাভাই আমার নানীকে গিন্নি ডাকেন।
-- হা হা হা। তোরা তো দেখি কেস একেকটা।
-- গিন্নিবান্নী কে বল তুই আমার সাথে থাকবি এখন থেকে।
-- হু?
-- আমার সাথে উঠে আয়। বাবা দেশের বাইরে। ঘরবাড়ি ফাকা। কদিন থাকবি।
-- আম,,,ম,,
-- আমি কল দিয়ে বলি?
-- গিন্নি খুশিই হবে। আমার বন্ধু হয়েছে দেখলে।কিন্তু ব,,,বইগুলো।
-- You don’t know the half of it. আমার সাথে চল আগে। আর সারাক্ষন বই পড়ে কী করবি?
-- আমি কটা নিয়ে আসি সাথে?
-- তোর কিছুই আনতে হবে না। সব আছে। পড়ে তো থাকিস খালি শাড়ি। তুই আসলেই থাকবি আমার সাথে?

কিছু আর বললো না। মাথা নিচু করে আবার পড়া ধরলো। আমি জীবনে প্রথমবারের মতো একটা সিগারেট ধরাতে গিয়ে ফেলে দিলাম প্যাকেট সহ। পরেরদিনই এক স্যুটকেস বই সহ আসলো। আমার অসুস্থ মগজ পুরো শান্ত হয়ে গেলো। আর দেখুন ও আর নেই। অতো বড় ক্ষতি মানা যায়? ওর জন্য খুনটা করতেই হতো বুঝলেন। আপনার মোবাইলটা বাজছে।
-- হ্যা? ও হ্যা। যেতে হবে। বাকীটা সহন কে বলবেন। সহন, এখন গিয়ে তোমার চাকরি বাচাতে হবে। কিপ মি পোস্টেড।

সহন ও চেয়ার ছেড়ে লাফ দিয় উঠলো। মনে হচ্ছে কাহিনির ট্রেনের ভেতর দিয়ে হেটে যাচ্ছে ওর ব্রেইন। বগির পর বগি।ও ভাবল এবার সময় নেবে বেশি করে। কিছুতেই ইতি টানা যাবে না। বলল,
-- জ্বী স্যার।
-- প্যাকেট টা দাও।
-- নেই স্যার। এনে দিচ্ছি স্যার।
-- লাগবে না,,,,,,,, ইডিয়ট। উনি তো ভাববেন এগুলাই করাই আমি তোমাদের দিয়ে।
-- নো স্যার। সরি স্যার। (চলবে)




মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঠিক আছে।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৩৪

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: মনে হয় আবার পড়তে হবে। কোনটা কার ডায়ালগ তা গুলিয়ে ফেলছি।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৩৭

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: থ্রিলার লেখার খুব ইচ্ছে ছিলো। এক পুর্ণিমা রাতে লঞ্চে করে আসতে গিয়ে প্লট টা মাথায় এলো। এমনিতেও লেখক নই। তাড়াতাড়ি লেখার ব্যকরণ ট্যাকরণ না মেনে প্লট টা নামিয়ে ফেলতে গিয়ে এই অবস্থা। আপনার মতো ভুলেও হবে না।

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৯

মিরোরডডল বলেছেন:





কেকদিন শব্দটা একেকদিন হবে।

পড়েছি কিন্তু সেইভাবে বুঝিনি, এলোমেলো আর জটিল মনে হলো :(



১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৩৯

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আমি ভালো লিখি না। এই লেখা আমি আরেকবার পড়লে আমার বিরক্তই লাগবে। আপনি পড়েন। এটা একটা অসাধারণ অনুভুতি আপা।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২০

মিরোরডডল বলেছেন:




ছবিটা বেশ।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৪০

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: স্কুলের জানালা থেকে তোলা। আন্তরিক ধন্যবাদ।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো লিখেছেন চলুক দেখি।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৪১

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৮

কালমানব বলেছেন: অনেক ভাল পরিপক্ক হাতের লেখা । বই প্রকাশ করলে অথবা থাকলে জানাবেন । নিয়মিত খুঁজে খুঁজে পড়ছি ।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৫২

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: একটু মজার ছলে নিবেন। আপনার মন্তব্য পাওয়ার পর দুদিন ভেবেছি এটা কী রসিকতা হতে পারে কিনা। যদি রসিকতা না হয় তাহলে আমি অবাক হয়েছি। কারণ এই প্লটে লেখা আমার চেয়ে আরো ভালো অনেকেই লিখতে পারতেন। আমি লেখক নই। এই লাইনটা বারবারই বলে যেতে হবে। তবে পাঠক হিসেবে উচ্চমাত্রার। একটু কমন লেখা ধরতে পারলে আমার ব্রেইন অলস হয়ে পড়ে। ঐ বই যতই বড় লেখকের হোক, পড়া হয় না। যেকোন লেখার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমার লেখার যে মান তা দিয়ে বই বের করলে বাংলাভাষার প্রতি এবং পাঠকদের প্রতি অবমাননা করা হবে। আর যদি হালকা রসিকতা করে থাকেন আপনার সাথে এক কাপ চা খেতে খুব ইচ্ছে করবে। চা খেতে খেতে একটা আজব প্লটে লেখার জন্য আপনাকে জোরও করতে পারি। মানে আমি শুধু পড়তে চাই। আন্তরিক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৭| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার ! পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

এই কদিন একটু ব্যস্ত ছিলাম যদিও ব্লগে এসে আপনার লেখা ঠিকই পড়েছি।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৫৮

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় জীবন টা খারাপ না মোটেও। আমার ঘটনাবহুল দিন যাচ্ছে। ব্লগে ঢুকার সময় হচ্ছেনা। নিজেকে ফোকাসড রাখতে লিখে বেড়াচ্ছি। আপনার মন্তব্য খুব ভালো লাগলো। এই প্লটে একটু লেখেন না সময় বের করে। আপনাকে বলেছিলাম অনুরোধ টা চলমান থাকবে। আমার কল্পনার ক্ষমতা কমে গেছে। আবার লেখায় শব্দ গুলো জোড়াও দিতে পারছি না।


আপনি এই প্লটে অসাধারণ লিখবেন আমি জানি। ধরি আমি সিরিজ বানালাম অপু তানভীর বানাবেন মুভি। ভালো থাকবেন সবসময়।

৮| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০৮

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: এটা যে ২য় পর্ব সেটা কোথাও লিখে দেন। ১ম পর্ব পড়ার পর, আজকে বুঝতে পারলাম। গতকাল পড়ে কিছুই বুঝিনি।

১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০০

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: অলসদের কাছ থেকে কিছুই আশা করা যায়না। আমি খুবই দুঃখিত। এখনো পড়ছেন জেনে ভালো লাগলো। আন্তরিক ধন্যবাদ।

৯| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর।

১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৪

ৎৎৎঘূৎৎ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.