নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১

সালাউদ্দিন রাব্বী

রাবব১৯৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্নীতি ও বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কিছু প্রশ্ন

১৫ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:১৬

দুর্নীতি ও বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কিছু প্রশ্ন

সম্প্রতি উপদেষ্টাদের নামে ৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, যা জনমনে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। আমরা কোনোভাবেই দুর্নীতিকে সমর্থন করি না। সত্যি বলতে, আওয়ামী লীগের অনেক জেলা ও থানা পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের অভিযোগ রয়েছে। তবে এটাও সত্য যে, দলে সবাই এক ধরনের নন ১০০ জনের মধ্যে ১০ জন যদি দুর্নীতিগ্রস্ত হয়, তবে তার দায় পুরো দলের ওপর চাপানো উচিত নয়।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, আওয়ামী লীগের বহু নেতা, মন্ত্রী ও এমপিকে গ্রেফতার করা হলেও, তাদের কতজনকে প্রকৃতপক্ষে আইনের আওতায় আনা হয়েছে? যদি তারা দোষী হয়ে থাকেন, তাহলে তাদের দেশের বাইরে যাওয়ার সুযোগ কেন দেওয়া হলো? কোটি কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও, তাদের কেন কঠোর শাস্তির মুখোমুখি করা হয়নি?

অন্যদিকে, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৬০০০ কোটি টাকার কর (ট্যাক্স) মওকুফের বিষয়টিও প্রশ্নের জন্ম দেয়। যেখানে সাধারণ জনগণ ন্যূনতম কর পরিশোধে হিমশিম খায়, সেখানে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির এত বিশাল পরিমাণ অর্থের কর মওকুফ করার যৌক্তিকতা কী?

বর্তমান পরিস্থিতি থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট দল, ব্যক্তি বা রাজনৈতিক পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে সবার জন্য সমান আইন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাই দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যে যায় লঙ্কায়, সেই হয় রাবণ। আমি শুধু পালাবদল দেখছি, পরিবর্তন দেখছি না।

২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লোকজন রাজনীতিতে আসেই দূর্নীতি করতে।
দেশের জন্য কাজ করতে হলে রাজনীতিতে আসার কোনো দরকার নাই।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩৭

নতুন বলেছেন: অন্যদিকে, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৬০০০ কোটি টাকার কর (ট্যাক্স) মওকুফের বিষয়টিও প্রশ্নের জন্ম দেয়। যেখানে সাধারণ জনগণ ন্যূনতম কর পরিশোধে হিমশিম খায়, সেখানে একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির এত বিশাল পরিমাণ অর্থের কর মওকুফ করার যৌক্তিকতা কী?

আমাদের নেতারা দেশের টাকা বিদেশে পাঠায়।

ড: ইউনুস তার নিজের আয়ের টাকা বৈধ পথে দেশে এনেছেন। নিজের নামে উনি কোন সম্পত্তি করেন নি। তিনি ট্রাস্ট করেছেন।

পরিবারের জন্য উনি কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েন নাই।

উনি এই টাকা দেশে না এনে বিদেশেই আলিশান বাড়ী, গাড়ী করতে পারতেন।

তিনি যেহেতু নিজের নামে সম্পদ না গড়ে ট্রাস্টের নামে করেছেন তাই এখানে দূনিতির জন্য তিনি করেন নাই।

https://thedailycampus.com/national/117828/

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫

নিমো বলেছেন: ক্ষমতার পরিবর্তন সহজ, কিন্তু ব্যবস্থার পরিবর্তন কঠিন। তাই মোয়াল্লেম ৫০ লাখ সহ ধরা খাইলে কেবল সতর্ক করে ছেড়ে দেয়া, নির্বাহী প্রকৌশলী ৩৭ লাখ সহ ধরা খাইলে মুচলেকা দিয়েই ছাড়া, কারণ আওয়ামীলীগের হাজার হাজার কোটির কাছে এগুলো কিছুই না। অন্যদিকে ফুটপাতের ব্যবাসায়ীরা পেটের ভাত যোগাড়ের জন্য লাথি খাচ্ছে, যা আওয়ামী আমলেরই ধারাবাহিকতা।

১৭ ই মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৪০

রাবব১৯৭১ বলেছেন: সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায়না। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচাকারী ইউনূস। মামলা হয়েছে টেক্স ফাকির। আমেরিকার একটা দলকে নির্বাচন করতে হাজার কোটি টাকা ডোনেশান দেয়।আমার দেশের টাকা চুসে নিয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.