নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দরবনের রামপাল প্রকল্প নিয়ে আমরা শুনে আসছি যে ভারত বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনা,,,, তার বাস্তব রুপ নিচের ছবিতে তাকিয়ে দেখেন!!! এখানে যৌথ প্রযোজনা অনুযায়ী ১০০% এর ১৫% বাংলাদেশ এবং ১৫% দিচ্ছে ভারত অর্থাৎ মোট ৩০%। বাকি ৭০% আসছে ভারতের EXIM ব্যাঙ্ক থেকে লোন হিসেবে..। যা ভারত সরকার কোনো রকম স্বার্থ ছাড়াই বাংলাদেশকে দিচ্ছে।
ভাবতে আজব লাগারই কথা,,, কেননা বাংলার মানুষ পানি না পেয়ে মরে গেলেও তাদের কিছু আসে যায়.. বরং তারা নদীর মধ্যে বাঁধ দিয়ে রাখে এবং বন্যার সময়ে আবার বাংলাদেশের ওপর ঠিকি ছেরে দিচ্ছে। বিপদের ওপর বিপদ!!! তারাই নাকি এখন আবার ভগবান!!!
মূল কথা হচ্ছে যে ভারত সরকার ৭০% লাভ ছাড়া দেয়ার মানেই রামপালের জন্য বিনিয়োগ করছে, কারণ EXIM সরকার অধিগত ব্যাঙ্ক। অর্থাৎ ভারতের ৭০+১৫=৮৫% বিনিয়োগ বাংলাদেশের রামপাল প্রকল্পে,,,,,, কিন্তু তা কেন? কারণ তাদের আইন বলে বনাঞ্চল থেকে ২৫ কি.মি. দুরে বিদ্যুৎ কেন্দ্র কর, সেখানে বাংলাদেশ বলে ১০ কি.মি. দুরে করতে। তো রামপাল তো ১৪ কি.মি. দুরে!!! অর্থাৎ আইনগত ভাবে তা বৈধ !!! ছাড়লাম না হয় এসব কথা, রামপাল প্রকল্প বাস্তবের ফলে ভারতের যে কোনো ক্ষতি হবে না, তাও কিন্তু না! ভারত সরকারের উদ্দেশ্য ও আমাদের বাংলাদেশের সরকারের মতই!!! তারা দেখাবে সব দৃশ্যমান বস্তু, যে এতগুলো বিদ্যুৎকেন্দ্র আমরা নির্মান করেছি, এতগুলো **আগ্রাম*****বাগ্রাম********আমরা নির্মান করেছি। পরিবেশ তো দৃশ্যমান না। তা হলেই কি আর না হলেই জনগণ কি দেখবে!
এখন বলতে কোনো বাধা নাই যে এটা হচ্ছে যৌথ প্রতারনা!
২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
না বুঝেই একটা কপি-পেষ্ট পোষ্ট দিয়ে হাসাহাসি ..
এটি সম্পূর্ণ সুষম আন্তজার্তিক একটি চুক্তি।
এই প্রকল্প ব্যয়ের ৭০ শতাংশ ঋণ এবং ৩০ শতাংশ ইক্যুইটি। এই ৭০ শতাংশ ঋণ ও এর সুদ কেবল বাংলাদেশ পরিশোধ করবে, বলেছিল প্রথমআলো, একথা আদৌ সত্য নয়। ইনফ্যাক্ট এসব ফালতু কথা প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে এই প্রকল্প সম্পর্কে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।
যে ৭০ শতাংশ ঋণ হিসাবে নেওয়া হবে তার সুদ সহ কিস্তি পরিশোধ করবে ‘বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লি.’ একটি লাভজনক কম্পানি (যার মালিকানা ৫০:৫০)। বাকি অংশ ইক্যুইটি ৩০ শতাংশের মধ্যে ১৫ শতাংশ বাংলাদেশ এবং ১৫ শতাংশ ভারত সরকার প্রদান করবে। কম্পানী কিস্তি পরিশোধে ব্যার্থ ও দেউলিয়া হলে ইনশুরেন্স কম্পানি দায় বহন করবে, ইনশুরেন্স সহ সবাই দেউলিয়া হয়ে গেলে ফাইনাল লায়বেলেটি বাংলাদেশ সরকারের, যেহেতু কারখানা- যন্ত্রপাতি বাংলাদেশের মাটিতে।
উল্লেখ্য যে এনটিপিসি অনভিজ্ঞ না। ইতোমধ্যে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ১৬টি কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছে (মোট ৩১৮৫৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার) এবং আরও ৭টি নির্মাণাধীন রয়েছে।
৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
রাফিন জয় বলেছেন: EXIM ভারত সরকার অধিগত ব্যাঙ্ক। এটা কোন কপিপেস্ট না। রামপাল ইস্ট ইনডিয়া কম্পানির মতই হবে!
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভাই এতো লেখালেখি হচ্ছে, এতো তর্ক বিতর্ক, জনগন এর মতের বিরুদ্ধে তারপরও এই বিদ্যুত প্রকল্প সরকার এবার যতই ক্ষতি হোক না কেন, আসল কথা কি জানেন দাদাদের কথা দিয়ে ফেলেছে তো, আর টেবিলের তোলা পর্যায়ের কমিশন তো সবাই হজম করে ফেলেছে!!! Satire
রামপাল প্রকল্প তারা বাস্তবায়নে বদ্ধ পরিকর!! হয় আমাদের এক হতে হবে নাহয় এক সাথে মরতে হবে