![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব করলে সুশাসনের প্রতিষ্ঠা করা, ন্যায় বিচারের সংস্কৃতি গড়ে তোলা এবং রাষ্ট্রকে উন্নয়নশীল থেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার পথ কখনই প্রশস্ত হবে না এমনকি কখনই লক্ষ্যে পৌঁছানোর গতিকে তরান্বিত করা সম্ভব হবে না। এর ফলে রাষ্ট্রে রাহাজানি বৃদ্ধি পাবে, অপরাধ প্রবণতা বেড়ে যাবে, জনগণ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাহীন হয়ে পড়বে তথা রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধের চরম নেতিবাচক পরিবর্তন ক্ষিপ্র গতিতে বেড়ে যাবে।
এই সংকটময় সময় টর্নেডোর মত দৃশ্যমান হয়ে আসে না, যার কারণে রাষ্ট্রের জনগণ বিষয়টাকে তোয়াক্কা করার মত আহামরি কোন প্রয়োজন মনে করে না। কিন্তু যদি একবার যুক্তিসঙ্গত ভাবে ভেবে দেখা যায় যে, বিচার বিভাগের ওপর সরকার পক্ষের সরাসরি হস্তক্ষেপ থাকে বিচারক অপসারণ এবং পদত্যাগ নিয়ে, তবে কি করে বিচার বিভাগ নির্ভীক ভাবে তার কাজ করবে?
কিন্তু আমরা জানি রাষ্ট্র'কে মার্জিত ভাবে পরিচালনার জন্য সরকারের তিনটি বিভাগ হল,
১. আইন বিভাগ
২. বিচার বিভাগ এবং
৩. শাসন বিভাগ।
এর মাঝে যদি ভারসাম্য হারায়, তবে রাষ্ট্র'কে সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনা আর অক্সিজেন ছাড়া মানুষের বাঁচার মত বৃথা চেষ্টা একই রকমের হবে।
মূল প্রসঙ্গে বলতে গেলে আমার মতে ষোড়শ সংশোধনী'র প্রভাবে বিচার বিভাগ তার স্বাধীনতা হারিয়েছে। তাই অবিলম্বে রাষ্ট্রের সমীচীন হবে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের মধ্য দিয়ে জুডিসিয়াল কাউন্সিলের কাছে তার স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া। হয়তো আমার মতের সাথে অনেকেরই মিলবে না, তবে যুক্তি প্রদর্শন করতে বাধা কোথায়? আপনার মন্তব্য জানাতে পারেন।
১০ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৮
রাফিন জয় বলেছেন: হাঁচা কথা কইছে বস! হি হি হি
২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
এম আর তালুকদার বলেছেন: সহমত।
১০ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৯
রাফিন জয় বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হুম। ঠিক।
১০ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৯
রাফিন জয় বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: বস জুডিশিয়াল শব্দের বানানটা দেখে নেবেন। যদি আমার ভুল না হয় তাহলে শব্দটা “ জুডিসিয়াল” হবে।