নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্টিগমা

রাফিন জয়

স্টিগমা

রাফিন জয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্ধের দেশে আয়না বিক্রি।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৬


একটু নড়েচড়ে বসুন। আপনাদের মগজে একটু শান দিতে চাই। যদি মগজ খুলে! সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন দুইটা জাতির মারামারি চলতাছে। বিষয়বস্তু ধরে ফেলছেন আশা করি এতক্ষণে। লঞ্চডুবির ১৩ ঘণ্টা পর কেউ বেঁচে ফিরতে পারেনা এই বিষয় নিয়ে একদল মারাত্মক নিশ্চিত। অর্থাৎ 'রানা প্লাজা' দুর্ঘটনায় কয়েক সপ্তাহ পরে পাওয়া রেশমার মতো এটাও একটা নাটক। এটা একটা ঐতিহ্যে পরিণত হইছে।

আরেক দল 'রাখে আল্লাহ মারে কে' টাইপ। প্রিন্ট বা মেইন স্ট্রিম মিডিয়াতেও যখন বলে / লেখে, অলৌকিক ভাবে ফিরে আসলেন অমুক লোক, তখন মনে চায় গাণ্ডু বইলা দুইডা গালি দেই। একটুতো জার্নালিজমের এথিকস ফলো কর!

লঞ্চ বা জাহাজ ডুবির পরে বা অন্য কোনো ভাবে পানির নিচে আটকে পড়ে এতো দির্ঘ সময় পর বেঁচে ফেরার এটাই প্রথম রেকর্ড নয়। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটছে। জাহাজ ডুবির পরে পানির নিচে একটা এয়ার বাবলের মধ্যে আটকে ৬০ ঘন্টার বেশি সময় সার্ভাইভ করছে হ্যারিসন অকেনে। আপনার অক্সিজেন এবং তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায় থাকলে জাহান্নামে গিয়াও বাঁচতে পারেন। এইখানে তো একটা জাহাজ মাত্র। জাহাজ উল্টাইয়া যাওয়ার সময় ভদ্রলোক ছিলো শিপের ওয়াশরুমে। একদম ১৮০ ডিগ্রি এঙ্গেলে উলটানোর কারনে রুমের মধ্যে থাকা অক্সিজেন বের হইতে পারে নাই। তাই সে সার্ভাইভ করতে পারছে। নাইজেরিয়ান এই ভদ্রলোক UK News-এর সাক্ষাৎকারে যা বলছিলো,
“All around me was just black and noisy. I was crying and calling on Jesus to rescue me, I prayed so hard. I was so hungry and thirsty and cold and I was just praying to see some kind of light.”


এরপরে আসেন থাইল্যান্ডের 'থাম লুয়াং' গুহায়। যার মধ্যে ১৩ আটকে পড়েছিলো ২০১৮ সালে। বৃষ্টির পানিতে পুরা গুহা ভরে গেলেও ১৮ দিন তারা বেঁচে ছিলো। কেমনে? এতো পানির চাপে তো ছাতু হওয়ার কথা ছিলো। এইখানেও এয়ার বাবল সাহায্য করছে। কিন্তু কথা ছিলো বৃষ্টির পানি পুরো সরে না গেলে তাদের বাইরে আনবে না। আনাটা হাইলি রিস্কি।কিন্তু এয়ার বাবলে অক্সিজেনের পরিমান কমে এসেছিলো। ১৮% এর নিচে নামায় তাদের তখনই একটা ডাইভিং অপারেশন করে আনা হয়।


চাইলে একটা মুভি দেখতে পারেন। The Poseidon. এইরকম এয়ার বাবলে তারাও কয়েক ঘণ্টা বাইচা আছিলো।

তো এইবার আশাকরি বুঝতে পারছেন, শ্যামবাজার ঘাটে ১৩ ঘন্টা পানির নিচে থাকার পরেও সেইম ওয়েতে একজন বাঁচতে পারে।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪০

বিজন রয় বলেছেন: এদেশে বিজ্ঞানের কোন দাম নেই এখন।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪

রাফিন জয় বলেছেন: আল্লা মালুম। এগোরে দেখলে শরীর জ্বলে।

২| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: এদেশের লোকেরা চাঁদে হুজুরকে দেখতে পায়।!

৩| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

ইসিয়াক বলেছেন: বেশ ভালো লাগেলো আপনার পোস্ট।
শুভকামনা।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২০

রাফিন জয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৪| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

চোরাবালি- বলেছেন: ভাই আপনাকে অনুরোধ করব এ দেশে এসব ক্ষুদ্র লঞ্চে ভ্রবণ করার জন্য আর এর বাথরুম ব্যবহারের জন্য। :) :) :)

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

রাফিন জয় বলেছেন: উঠেছি। বহুবার। খুবই বাজে অভিজ্ঞতা। তবে এয়ার বাবল সেখানে হতেই পারে।

৫| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭

শায়মা বলেছেন: এক্সসেলেন্ট এক্সপ্লানেশন!

কিন্তু ভাবছি এমন করে আমি আটকে গেলে। মানে এত অন্ধকার এত দমবন্ধ পরিবেশে । আমি তো ভয়েই মারা যেতাম মনে হয়।

আসলে মনোবলও মনে হয় এখানে সহায়ক হয়।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৭

রাফিন জয় বলেছেন: তা ঠিক। মনোবল সহায়ক হয়। আর ভয়ানকতো বটেই। এয়ার বাবলে না আটকালেও ভার্সিটির ওয়াশরুমে ৩০ মিনিটের মতো আটকে ছিলাম হল ভ্যাকেন্টের আগের দিন বিকেলে। ভেবেছিলাম সবাই হয়তো চলে গেছে। ছুটির ঘন্টায় পরিণত হলাম কিনা! আর কিছুক্ষণ থাকলে মেজর স্ট্রোক হতে পারতো। মাইল্ড স্ট্রোক করেছিলাম কিনা জানিনা!

৬| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৩

ডি মুন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

ভালোমতো সব ব্যাখ্যা করে বললেন, এখন ফেসবুকের বিজ্ঞানীরা কি নিয়ে তর্ক করবে তাই ভাবছি!
মানুষের অবস্থা হইলো, অদ্ভুত অলৌকিক কিছু একটা বিশ্বাস করে ফেলতে পারলে তাদের আরাম হয়। যুক্তিপূর্ণ আলোচনায় তারা বরাবরই নাখোশ।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২১

রাফিন জয় বলেছেন: মাইর খাইছি এর জন্য অনেক।

৭| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাংলাদেশ বলেই বিশ্বাস/অবিশ্বাসের প্রশ্ন আসে। সাংঘাতিক বলে কথা...

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

রাফিন জয় বলেছেন: সহমত আমি। প্রশ্ন থাকতেই পারে। সে নিয়ে আমি দ্বিমত পোষণ করিনা। তবে এয়ার বাবলে আটকে এমনটা ঘটতেই পারেনা, এমন যুক্তিতে রাগ হয়। মূলত আমি তাই প্রকাশ করেছি।

৮| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৪

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: এ এয়ার বাবলের খেলাটা আমরা ছোটকালে বর্ষায় খেলতাম। ভেজ লুঙ্গির ভেতরে বাতাস ঢুকিয়ে অনেকক্ষণ পানির নিচে থাকতে পারতাম। বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যার জন্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

রাফিন জয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ঢাকা বিভাগের উপ পরিচালক দেবাশিষ বর্ধন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি সম্ভবত ইঞ্জিন রুমে ছিলেন। সাধারণত ইঞ্জিন রুম এয়ারটাইট হওয়ার কারণে সেখানে পানি প্রবেশ করে না।

কি আর বলব বুঝতে পারছি না। এয়ারটাইট রুমে বিনা এয়ারে ১৩ ঘন্টা বাইচা ছিল =p~ =p~ =p~ সকল প্রকার সাইন্স ফেইল আমাদের সরকারী নাটকে।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

রাফিন জয় বলেছেন: এটা হতে পারে। একটা মাছিকে বোতল-বন্ধী করে রাখতে পারেন। বোতল ভ্যাকেন্ট দেখালেও তা খালি নয়। ওতে অক্সিজেন জমা থাকে। আর এয়ার মানেই শুধু অক্সিজেন নয়। বোতলে মাছি অনেক সময় রেখেদিলে অক্সিজেন কার্বন-ডাই-অক্সাইডে রূপান্তরিত হবে। আর আমি আজকে সময় নিউজে দেখলাম, লোকটা ইঞ্জিন রুমের ডান পাশে ছিলো। আর মুন্সিগঞ্জ রুটের ঢাকা-কাটপট্টির লঞ্চের ইঞ্জিনরুম এয়ারটাইট নয়। আমি নিজে অনেকবার উঠেছি।

১০| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৯

করুণাধারা বলেছেন: ভালো ব্যাখ্যা।

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

রাফিন জয় বলেছেন: ধন্যবাদ

১১| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটু আগে এটা পেলাম।
view this link

৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৮

রাফিন জয় বলেছেন: বাজে নিউজ ভাই। লোকটা মুন্সিগঞ্জ থেকে কালকে রওনা দিয়েছিলো। আমার খালামনিদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সিপাহি পাড়া আর ধলাগায়ের মাঝা-মাঝি। তাদের পরিচিত উনি। এই লোকটা যে ওই লঞ্চে ছিলো, তা আমি আগেই জেনেছি। ভেবেছিলাম হয়তো মরে গেছে।

১২| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

জাদিদ বলেছেন: @বিচার মানি তালগাছ আমার ভাইঃ

আপনি যে লিংক দিসেন, ঐ টাইপ লোককে যদি আপনি তাদের জন্মের ভিডিও দেখান, তাঁরা এতে সন্দেহ প্রকাশ করবে। এটা আসলে তাদের দোষ না। দোষটা অন্য জায়গায়।

১৩| ৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: পরিবর্তন আসতে আরো সময় লাগবে।

বিজ্ঞানসম্মত পোস্ট।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৫

রাফিন জয় বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা নিজেই একটা অলৌকিক বিষয়।তাই এক শ্রেনীর লোক সারাক্ষন বসে থাকে অলৌকিক কিছু প্রচার করার জন্য।বিশ্লেষণ করে বুঝালেও যে বিষয়টা অলৌকিক না,তারা সেটা মেনে নেয় না।যৌক্তিক চিন্তা করার ক্ষমতাই তাদের নেই।

১৫| ৩০ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট পোষ্ট। স্যলুট।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৭

রাফিন জয় বলেছেন: Salute you too bro.

১৬| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


ধন্যবাদ,বেশ বিজ্ঞান সন্মত লেখা ।
তবে দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে কেও কোন মতে বেঁচে গেলে ,বেঁচে থাকার কারণটি বিশ্লেষন না করে বলা হয়ে থাকে
তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গিয়েছেন । এটাই অনেকের কাছে সহজ ভাবনা।যিনি বেঁচে ফিরেছেন তিনিউ জানেন কি করণে তিনি বেঁচে ফিরেছেন ,তিনিউ নিজকে ভাগ্যমান ভেবে বেশ আত্মতুষ্টিতে ভুগেন।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৯

রাফিন জয় বলেছেন: সহমত দাদা

১৭| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪০

রাফিন জয় বলেছেন: নিজের সম্পর্কে বলছি। চাইলে পড়তেও পারেন, নাও পড়তে পারেন। ফেসবুকের কয়েকজন বন্ধু সন্ধ্যা থেকে কয়েকটা কল করেছে। বললো আমি কপি-পেস্টার লেখক কিনা। কারণ আজকে বিকেলে যেই লেখাটা লিখেছি, এয়ার বাবলে থেকে পানির নিচে সার্ভাইভ করা নিয়ে, ঐরকম প্রায় একটা প্রতিবেদন সম্প্রচার করেছে সময় নিউজ। আরেক বন্ধু বলল, ওই প্রতিবেদন আমিই করেছি কিনা সময়ে। আজ্ঞে না, আমি কপি-পেস্টারও না, সময়ের রিপোর্টারও না। এমনকি সময়ে আমার সাতকূলে কেউ নেই। সময় রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ। আমার পোস্ট বিকেল ৩টা ৩০এ। বিজ্ঞানভিত্তিক রিসার্চে রেজাল্ট সেইম আসাটাই স্বাভাবিক নয়কি? লেখার মতো লেখা হতেই পারে। আর অনেকেই জানেন যে আমি আগে কোনো একটা নিউজে কাজ করতাম (নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছিনা।) কিন্তু এখন আর করিনা। কারণ তারা আমার লেখার এডিটিং করতে গিয়া থিম বদলাইয়া দিছিলো একবার। এই রাগে কাজ ছেড়ে দিছি। লেখা-লেখির জন্য আক্রমণের শিকারও হয়েছি একবার। তো লেখা লেখি আমার নতুন কোনো প্যাশন না। ক্লাস টেন থেকেই লিখি। bdnews24.com-এর হ্যালোর সাংবাদিকতা থেকে অনুপ্রেরণা পাই। তারপরে বাংলাদেশের অন্যতম TRP সমৃদ্ধ একটা অনলাইন পত্রিকায় কাজ করেছিলাম। আমার বয়স ১৯বছর ৭মাস ১১দিন। তো আমারে অনেক বড় কেউও মনে কইরেন না। ১৬ আনাই শেখার বাকি। ধন্যবাদ।


ব্লগেও জানাতে ইচ্ছে হলো, তাই লিখলাম

১৮| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ধন্যবাদ বিষয়টি ও আপনার সম্পর্কে জানানোর জন্য।
আপনার বয়স আমার ছোট ছেলের থেকেও কম । লেখা পড়ায় আরো অনেক লম্বাপথ পাড়ী দিতে হবে । তবে লেখাপড়ার ফাকে সময় পেলে লিখে যান। লিখতে লিখতেই হাত খুলবে । লিখতে হলে পড়াশুনা করতে হবে কমপক্ষে তার দশগুণ বেশী । আমার দোয়া থাকল ।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪০

রাফিন জয় বলেছেন: ভালোবাসা নিবেন।

১৯| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ৩৪ জন মারা গিয়েছে আর একজন মরলে সরকারের ক্ষতি কি । আজ করোনায় ৬৪ মরেছে । মরণ আর মরণ । একজন বেচে গেল তার ভাগ্য ভালো । পক্ষ বিপক্ষে মত থাকবেই।

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২২

রাফিন জয় বলেছেন: হুম। তবে মত নিয়ে সমস্যা নয়। অন্বেষণ না করা নিয়ে সমস্যা।

২০| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

সব কথার শেষ কথা
রাখে আল্লাহ মারে কে!!
কেউ কেউ এটাকে পাত্তাই
দেবেনা বলবে এয়ার বেলুন!!

৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৬

রাফিন জয় বলেছেন: হুম। আমিও দেইনা। কারণ আমি পজিটিভিস্ট আগে। তাই বিজ্ঞান খুজি সবার আগে।

২১| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৯

কানিজ রিনা বলেছেন: লোকটা যেখানে আটকে ছিল সেখানে
অক্সিজেন ছিল,মিরাকল বটে। অক্সিজেন
থাকাটাও মিরাকল।
একটা বিমানের সব যাত্রী মারা গেছে একজন
যাত্রী বেঁচে গেছে এমন মিরাকল ঘটে মাঝে
মাঝে। আমার চোখের সামনে একটি ছেলে
পাহাড়ী আঁকা বাঁকা রাস্তায় সাইকেল চালিয়ে
যাচ্ছিল আমরা হাটছিলাম পাহাড়ী পেয়ারা
খেতে খেতে। এমন সময় একটা ট্রাক এসে
সাইকেলটা চাপা দিল বিকট আওয়াজে
সাইকেল দুমড়ে মুচরে গেল কিন্তু দেখা গেল
ছেলেটা বেঁচে আছে, রাস্তার পাশে শোয়া
অবস্থায় গায়ের জামা প্যান্ট ফেটে ছিরে
গেছে।
আসলে ট্রাকের ধাক্কায় ছেলেটা সাইকেল
থেকে ছিটকে পরে তারপর সাইকেল ট্রাকের
তলে পিশে যায়। এটাই মিরাকল ছেলেটা
সাইকেলের মত পিশে যেতে পারত। ধন্যবাদ
বিজ্ঞান ব্যাক্ষায় ধন্যবাদ।

০১ লা জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৩৪

রাফিন জয় বলেছেন: নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সেই কিশোর বিদ্রোহের সময়েও এমন একটা ঘটনা ঘটেছে। তবে সাইকেল না, ভিক্টিম নিজেই ট্রাকের নিচে পড়েছে। তবে তেমন কিছুই হয়নি। যোশ ইন্সিডেন্ট তো বটেই।

২২| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ২০ নং মন্তব্যকারীর মন্তব্যটা আধুনিক নয়।

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১২:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

২২ নম্বর মন্তব্যকারীকে বলছি
তা হলে মিরাকল বলতে কোন
শব্দ থাকতো না। আল্লাহকে বিশ্বাস
করুন তিনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন।
কোন কিছুই আল্লাহর ইচ্ছার বাইরে ঘটে না। হোক না
সেটা আল্লাহর কর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট অথবামাখলুকের কর্মের
সাথে সংশ্লিষ্ট। আল্লাহ তাআলা বলেন: “আপনার পালনকর্তা যা
ইচ্ছা সৃষ্টি করেন এবং (যা ইচ্ছা) মনোনীত করেন।”[সূরা কাসাস, আয়াত: ৬৮]
তিনি আরো বলেন: “এবং আল্লাহ যা ইচ্ছা সেটাই করেন”[সূরা ইব্রাহিম, আয়াত: ২৭]
তিনি আরো বলেন: “তিনিই মাতৃগর্ভে তোমাদেরকে আকৃতি দান করেন যেভাবে ইচ্ছা করেন
সেভাবে।”[সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৬]

০১ লা জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৪৯

রাফিন জয় বলেছেন: ইশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে বিস্তর কন্ট্রোভার্সি রয়েছে। বিলিভার আর নন-বিলিভার, কারোর কাছেই সংশয়বাদী উত্তর ছাড়া কোনো প্রমাণ নেই। তবে বোসন কণা প্রমাণিত হওয়ার পরেও আমার বিশ্বাস করতে হবে হুট করে একদিন একটা অলৌকিক সত্তা (কাল্পনিক আদতে) পুরো বিশ্ব-ব্রহ্মাণ্ড বানিয়ে ফেলেছে!?
ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউটন, পজিট্রন, এন্টিপার্টিকেল, এন্টিম্যাটার হেন্তেন আগ্রাম বাগ্রাম যাই প্রমাণিত হোক না কেন, চোখে আঙ্গুল দিয়ে ঐ কাল্পনিক সত্তার নামে বানানো গল্পের বইগুলোর ভুল দেখিয়ে দিলেও কেনো জানি বিলিভার বা নন-বিলিভাররা বুঝতে চায় না। অন্বেষণও করতে চায়না। যেহেতু ঈশ্বরের কোনো অস্তিত্বের প্রমাণ নেই, তাই বিজ্ঞানটাই ফলো করা যাক। আপনার ধর্ম আপনি মানেন, আমার কোনো সমস্যা নেই। নন-বিলিভাররা না বিশ্বাস করুক, তাতেও আমার সমস্যা নেই। সাইন্টিফিক ম্যাথড ফলো করে অন্বেষণ করলেও কারোরই কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তবে যদি আপনি আপনার আইডিওলজি নিয়ে অথেরিটারিয়ান হয়ে পড়েন, তখন আমার সমস্যা আছে। ধরেন আপনার স্ত্রী, কন্যা, বোন এরা যদি চায়; ধর্ম পালন করতেই পারে। কিন্তু যদি না চায়, তারপর যদি আপনি তাদের জোর করে গৃহ বন্ধী করেন, তো আমার সমস্যা আছে। এটা ভায়োলেশন অফ হিউম্যান রাইটস।

আগের একটা পোস্ট থেকে কিছুটা অংশ বোল্ট করে লিখছি নিচে।
যদিও ঈশ্বরের জন্মও মানুষের মগজ থেকে। তবে কন্ট্রোভার্সি রয়েছে বিস্তর। বিলিভাররা বিশ্বাস করে ঈশ্বর অবিনশ্বর এবং তাকে কেউ সৃষ্টি করেনি। অন্যদিকে নাস্তিকরা মনে করে ঈশ্বরের কোন অস্তিত্ব নেই। পজিটিভিস্ট'রা (যারা বিজ্ঞান ছাড়া কিছু বিশ্বাস করে না তাদেরকে পজিটিভিস্ট টার্মে ব্যাখ্যা করা হয়) শুধু অনুসন্ধানের রিপোর্টে বিশ্বাসী। এরাই বোসন কণার অনুসন্ধান করেছে; কোয়ান্টাম ফিজিক্সে অনুসন্ধান করে; ইভোলিউশন আর রিভোলিউশনের কারণ অনুসন্ধান করে। এদেরকে স্কেপ্টিক বা সংশয়বাদী বলা যায় কিনা তা আমার জানা নেই। তবে জানা আছে যেটা, তা হলো, ঈশ্বর তত্ত্ব অনুসরণ করে রাজারা। সব সময়। সর্ব কালে। এভাবেই চলে তাদের রাজত্ব। আর ইতিহাস তারাই লিখে, যারা বিজয়ী। তাই তা হয়েযায় একপাক্ষিক।

২৪| ০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১:২১

রাকু হাসান বলেছেন:



প্রথম কাহিনীটি জানতাম না । দ্বিতীয়টি তো কিছু দিন হলোই।

০১ লা জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫০

রাফিন জয় বলেছেন: প্রথম ঘটনাটা ২০১৩'র। স্কুলের একটা জার্নালে পড়েছিলাম। অনলাইনে সার্চ করাতে সঙ্গে সঙ্গে পেয়েগেছি। আর দ্বিতীয় ঘটনাটা ২০১৮'র।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.