নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.....

সহজ পৃথিবী

দেশ ভাবনাঃ চলুন দেশটা'র পরিবর্তন করে ফেলি।

সহজ পৃথিবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

থ্রীজি নিয়ে কিছু কথা ও আমাদের ভার্চুয়াল বাংলার ভবিষ্যৎ

০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৪

থ্রীজি-3G হচ্ছে "থার্ড জেনারেশন মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক", আর বাংলাদেশে আমরা আজ ২০১০ (২০১২) সালেও যে ধরনের মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছি একে অন্তত দশ বছর আগের ২.৫জি/(জিপিআরএস-GPRS) বা ২.৭৫জি/(এজ-EDGE) নেটওয়ার্ক দাবি করা হয়।একে থ্রীজিতে আপগ্রেড করতে মোবাইল অপারেটরগুলির সরকারের অনুমোদন লাগবে, কারন থ্রীজির জন্য যেই তরঙ্গ ব্যবহার করতে হবে তার জন্য সরকারকে ফি দিয়ে সেই নির্দিষ্ট তরঙ্গ ট্রান্সমিশন ও নেটওয়ার্ক তৈরীর লাইসেন্স পায়, যে তরঙ্গ রাষ্ট্রিয় প্রাকৃতিক সম্পদ, যা বিশের সকল দেশে তথা সকল গ্রামে সমান, আমরা ব্যবহার করি আর না করি।গত সাড়ে তিন বছর যাবৎ ডিজিটাল বাংলাদের হেডকোয়ার্টার তথা ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনাদয় দেই দিচ্ছি করে সেদিন বলছে, আমাদের প্রস্তাবিত থ্রীজি নীতিমালায় এরকম এক মেগাহার্স তরঙ্গের নিলামের সর্বনিম্ন দর ধরা হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা।সর্বোচ্চ ডাকে ৪টি লাইসেন্সে প্রাথমিক নেটওয়ার্কের জন্য শুরুতে ১০ মেগাহার্স করে তরঙ্গ বরাদ্দ নিতে হবে।লিশে যেমন বলে লেখাপড়া তর *** দিয়া ভইরা দিমু, ৩জি তেমনি জনগণের *** ভইরা দিব নে।



২০০১ সালের মে মাসে জাপানে বিশ্বের প্রথমকমার্শিয়াল থ্রিজি নেটওয়ার্ক চালু হওয়ার পরবর্তী দুই তিন বছরের মধ্যেই বিশ্বের ধনী দেশগুলোর সরকার মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্ক ৩জিতে আপগ্রেড করার চাপ দেয়-কোথাও কোথাও বিনামূল্যে নেটওয়ার্ক সম্পন্ন করার সময় বেঁধে দেয়।কেননা যেই ব্রডব্যান্ডের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করে অপটিক ক্যবলে স্থির লোকেশনে সংযোগ নিতে হতো তা মোবাইলে, বাতাসের ভেতর দিয়ে পাওয়ার দুয়ার পাওয়া ছিল এই শতকের অন্যতম আবিষ্কার যা জনগণ ও রাষ্ট্রকে অলটাইম এক সূত্রে গেথে সর্বচ্চ স্বচ্ছ প্রশাসন, বিনোদন, অর্থনৈতিক কর্মকান্ড, শিক্ষা স্বাস্থ সহ অসংখ্য আশির্বাদ ঘরে ঘরে পকেটে পকেটে পৌছে দিতে পারে এই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের রাস্তায়।এদিকে ২০০৬ থেকে ২০০৭ সালের দিকে এসে এসব ৩জি আপগ্রেড করে আরও বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন ৩.৫জি বা ইউনিভার্সাল মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম - UMTS, হাই স্পীড ডাউনলিংক প্যাকেট এ্যাক্সেস'HSDPA তে আপগ্রেড করেছে।বহু দেশ এরই মধ্যে ফোরজি-4G নেটওয়ার্ক স্থাপন করেফেলছে।এ বছর যুক্তরাষ্ট্রে ফাইভজি-5G পরীক্ষা করার পরিকল্পনা আছে।



শুধু যে ধনী দেশেগুলিতেই মোবাইল নেটওয়ার্কের এই আাপগ্রেডেশন হচ্ছে তাই নয়, থ্রীজি তে আপগ্রেডেশনের এই অনুমোদন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো সহ তৃতীয় বিশ্বের অধিকাংশ দেশের সরকার ২০০৮ সালের মধ্যে দিয়ে দিয়েছে।যেমন ৯ জুলাই ২০০৮ সালে বার্মায়, ৬ মে ২০০৮ সালে ভুটান, মে ২০০৭ নেপালে, জানুয়ারী ২০০৮ পাকিস্তান, ফেব্রুয়ারী ২০০৮ মালদ্বীপ, ৭ মার্চ ২০০৮ উগান্ডা, জুন ২০০৬ শ্রীলংকা, ২৮ এপ্রিল, ২০০৯ মঙ্গোলীয়া, অক্টবর, ২০০৯ ভারত উল্লেখযোগ্য।



দেখা যাক থ্রীজি বাংলাদেশের কতটুকু ও কখন থেকে অপরিহার্য ছিল ? ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ছারা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া দূরে থাক বরং ডিজিটাল বাংলাদেশের কাজ আরাম্ভ করার আগেই যার ব্যবস্থা করা ফরজ ছিল তা হলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট।মূলত গণ ব্রডব্যন্ড ছাড়া কেউ যদি ডিজিটাল সোনার বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখা তবে বুঝতে হবে সে মিথ্যা কথা বলছে।কেননা ডিজিটাল বাংলাদেশে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের পরে ব্রডব্যন্ড হবে জনগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার।ব্রডব্যন্ড নেটওয়ার্কের জন্য পৃথিবীতে সাধারনত তিন ধরনের অবকাঠামো ব্যবহার হচ্ছে, ১. অপটিক ফাইবার ক্যাবল, ২. ওয়াইম্যাক্স, ৩, থ্রীজি-3G মোবাইল নেটওয়ার্ক।এর মধ্যে যদিও থ্রীজি-3G থার্ড জেনারেশন মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক হলেও এর মোবাইল ভিডিও কলের চেয়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিবহনের ক্ষমতা বাংলাদেশের জন্য আশির্বাদ।কেননা, এখানে সেই আদিকালের, সারাদেশে সর্বোচ্চ ১০% অঞ্চলে, কপার তাড়ের টেলিফোনি সিস্টেম সম্পর্কে ধারনা ও আস্থা আমাদের হাতের উল্টো পিঠের মত স্পষ্ট।এই রকম একটা সিসটেমকে সহসাই আমরা অপটিক ফাইবার ক্যাবল দিয়ে রিপ্লেইস করে ফেলবো এবং একদিন জেলা, উপজেলা হাওড়, বাওড় ও পাহাড়ে জালের মত অপটিক ক্যাবল নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে দেব, গণতান্ত্রীক কমিউনিকেশন দেব সেরকম স্বপ্ন দেখা ঘুমের মধ্যেও উচিত হবে না।এবং আমাদের বাস্তবতা হলো মোবাইল নেটওয়ার্ক ছাড়া অন্য কোন নেওয়ার্কে যেকোন লোকেশনে ব্রডব্যান্ড দেয়া আগামী প্রায় ১০০ বছরেও অবাস্তব।



২০০০ সালে জাপানে প্রথম চালু হওয়া তাড়বিহীন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিবহনে ওয়াইম্যাক্স-Wimax বাংলাদেশে ২০০৮ সালে আসলেও আমরা ওয়াইম্যাক্স-Wimax লাইসেন্স দেয়ার সময়ই কৃষকে সোনার ডিম দেয়া হাঁস কে একবারেই জবাই করে দিয়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চ মূল্যে লাইসেন্স বিক্রি করে ওয়াইম্যাক্স অবকাঠামো গড়ে ওঠা অংকুরেই ধ্বংস করেছি যার ফলাফল স্বরুপ গত প্রায় ৫ বছরেও এই ওয়াইম্যাক্স শুধু ঢাকার মানুষের কাছেই পৌছুতে পারছে না।তাহলে এই ব্রডব্যেন্ড সুনামগঞ্জের শাল্লায় পৌছাতে পুরো একবিংশ শতাব্দী লেগে যাবে ! অবশ্য শাল্লার মত দরিদ্র এলাকায় এর না যাওয়াই ভালো, মোবাইলই তাদের জন্য যথেষ্ট।আমরা বরং এখন লাইসেন্স ফ্রি ওয়াইম্যাক্স ঘোষনা করলে এই প্রযুক্তিআমাদের কিছুটা কাজে লাগবে



তাহলে দেখা যায় আমাদের সবেধন নীলমনি, বাস্তবতা হলো মোবাইল নেটওয়ার্ক ছাড়া অন্য কোন নেওয়ার্কে যেকোন লোকেশনে ব্রডব্যান্ড দেয়া আগামী প্রায় ১০০ বছরেও অবাস্তব।যেমন এই মুহর্তে আমি জিপি এজ ব্যবহার করছি।তাহলে বুঝুন আমাদের ব্রডব্যান্ড কানেক্টিভিটির অবস্থা। অন্যান্য দেশ যেখানে থ্রীজি, ওয়াইম্যাক্স, অপটিক ক্যাবল সবগুলো পথেই তাদের ন্যাশনাল ব্রডব্যান্ড বেকবোন গড়ে তুলেছে সেখানে আমাদের ইউজার এন্ডে ব্রডব্যান্ড দেয়ার এক মাত্র মাধ্যম ৩জি।



বাংলাদেশে ৩জির উপযুক্ত সময় ছিল ২০০৬ সালের মে মাসে বাংলাদেশ যখন প্রথমবারের মত সিমিউই - ৪ সাবমেরিন ক্যবলে ৮ জিবিপিএস সংযোগ গ্রহন করে।তখন সংঙ্গে সংঙ্গে আমরা থ্রিজি দিয়ে দিলে ১৯৯৩ সালে সাবমেরিন ক্যবলে সংযুক্ত না হয়ে দেশের যে ক্ষতি হয়েছিল তা সর্বোচ্চ তিন বছরে কভার হয়ে যেত।অথচ শুধু ব্রডব্যান্ড না থাকার কারনে সেদিন থেকে আমাদের এত অত্যাবশ্যকীয় ব্যান্ডউইথের দশভাগের এক ভাগ ব্যবহার হচ্ছে আর বাকিটুকু অব্যবহৃত থাকছে।যেমন এই মুহুর্তে দেশের ১৬৪ জিবিপিএস ব্যন্ডউইথের মাত্র ২২ জিবিপিএস ব্যবহার করছি, বাকিটুকু মন্ত্রনালয় ভিওআইপিতে ব্যবহার করছে, যার সবটাই দুর্নীতি দৈনিক ৫০কোটি টাকার।



গণ ব্রডব্যন্ড ছাড়া কেউ যদি ডিজিটাল সোনার বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখায় তবে বুঝতে হবে সে মিথ্যা কথা বলছে। সে শেখ হাসিনা বললেও মিথ্যা বলছে। যদি তাই হয় তবে তিনি গত দুই বছরেও কেন থ্রীজি দিলেন না, যে থ্রীজির বিষয়ে ২০০৮ সালেই কেয়ারটেকারসরকার সব কাজ শেষ করেগিয়েছিল ? কেন ? কোথায় তার সমস্যা ?

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২৮/-২

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫০

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: ভবিষ্যত অন্ধকার...

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫০

সহৃদয় বলেছেন:
বস দারুন লিখেছেন।প্লাস দিলাম।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাংলাদেশ এখনও একটি 'মুবাইল' নির্ভর দেশ। রাস্তার ফকির থেকে শুরু করে কর্পোরেট মাসেল ম্যান, সবার সাথে 'যুগাযুগ' করতে 'মুবাইল' করা লাগে। প্রথমত, মুবাইল ব্যাপক সুলভ এবং সস্তা, নিরক্ষর, সাক্ষর যে কেউ এর গ্রাহক হতে পারে। দেশের ৫০% মানুষের হাতে মুবাইল এভাবে পৌছে গিয়েছে। দ্বিতীয়ত, ইন্টারনেট ব্যবহার করতে যে পরিমাণ ইংরেজির সাক্ষরতা, অভ্যস্ততা দরকার সেটি দেশে নেই। এখনও মাত্র ২% লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।

ছোট্ট উদাহরণ দিই। বিদেশে পত্রিকার হকারকে মেইল করার সাথে সাথে পর দিন থেকে পেপার দেয়া বন্ধ হয়ে যায়, পাল্টা বার্তায় ধন্যবাদ সহকারে জানায়, আবার চালু করতে চাইলে বলবেন। সে কাজটি অনলাইনে বসে দু' তিনটা ক্লিকেই করা যায়।

আমাদের দেশের যত ইমেলই ঠিকানা আছে তার ৮০ ভাগই বাউন্স করে। বাকি ১৫ ভাগ কেউ পড়েনা, বা অচল। বাকি ৫ ভাগের উত্তর ৫ দিন পর পাওয়া যায়। ইমেইলের মত দরকারি জিনিস যে দেশে ৫ দিন পর পর চেক করে মানুষ এবং পুরোপুরি মুবাইল নির্ভর হয়ে পড়ে থাকে কিংবা বিদেশি দরকারী মেইল গুলো পড়ে থাকে বাঙালিদের তথাকথিত অচল অথর্ব ইয়াহু মেইলের স্প্যাম বক্সে, তখন থ্রি জি দিয়ে কী ফায়দা হাসিল হবে, কর্পোরেট দানবদের মুনাফা আর পেট মোটা করা ছাড়া? একের পর এক ওয়েব পেইজ হ্যাক হচ্ছে, তথ্য, মেইনটেনেন্সের কোন হালনাগাদ করার প্রচেষ্টা নাই, তারা থ্রি জি দিয়ে কী রঙ তামাশা করবে?

বাংলাদেশের মানুষের যে ধরনের ব্যবহার তাতে এজ, ওয়াইম্যাক্স অনেক অনেক যথেষ্ঠ। দেশের ব্যান্ড উইথ অব্যবহৃত রেখে ইউজার এন্ডে লাখ লাখ গ্রাহককে ভোগান্তিতে ফেলে কীভাবে মুনাফা লুটে নেয়া হচ্ছে, সেটার খোজ নিন। ইন্টারনেট জিনিসটা সত্যিকার অর্থে সহজ, ব্যাপক এবং সার্বজনীন করার প্রয়াস নিন। যে ফাইল ড্রপ বক্সে রেখেই শেয়ার করা যায়, সেই ফাইল হাতে নিয়ে মানুষ এখনও গলদ ঘর্ম হয়ে গুলশান টু মতিঝিল পর্যন্ত দৌড়িয়ে ট্রাফিক জ্যাম তৈরি করে।

দিন রাত ২৪ ঘন্টা ধরে মুভি ডাউনলোড করা ছাড়া উচ্চগতির কোনই প্রয়োজন নেই বাংলাদেশে। থ্রি জি দিয়ে মুবাইলে বসে টিভি দেখার বিনোদন বিলাসিতা না করলেও চলে আপাতত। বিদেশে মুবাইল খুব ব্যয় বহুল, কথা বেশি বলা অর্থ এবং সময় সাপেক্ষ। সব কিছুই চলে সস্তা অনলাইনে, মাউসের ক্লিক পড়লেই হল।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৩১

সহজ পৃথিবী বলেছেন: ইন্টারনেট জিনিসটা সত্যিকার অর্থে সহজ, ব্যাপক এবং সার্বজনীন করার প্রয়াস নিন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সহজ পৃথিবী বলেছেন: আপনি যা যা লিখেছেন এর ভেতরই প্রমান করেছেন থ্রীজি বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। ধন্যবাদ।

১. বাংলাদেশ এখনও একটি 'মুবাইল' নির্ভর দেশ। রাস্তার ফকির থেকে শুরু করে কর্পোরেট মাসেল ম্যান, সবার সাথে 'যুগাযুগ' করতে 'মুবাইল' করা লাগে।

উত্তরঃ সুতরাং মোবাইল সীমই হওয়া উচিত বাংলাদেশে গণতান্ত্রীক ব্রডব্যান্ডের প্রধান মাধ্যম। এখানে ওয়াইম্যাক্স ও অপটিক কেবলের কোন প্রশ্নই ওঠেনা যদি না আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ চিন্তা না করে ডিজিটাল ঢাকা চিন্তা করে থাকি।

২. থ্রি জি দিয়ে মুবাইলে বসে টিভি দেখার বিনোদন বিলাসিতা না করলেও চলে আপাতত।

উত্তরঃ এটাইতো দরকার কারন এদেশের ৮০ ভাগ জনগণের একমাত্র গণমাধ্যম টেলিভিশন আর এদেশের ৮০ ভাগ জনগণকে একমাত্র বিটিভি দেখতে হয় কেননা সরকার বিটিভি ছাড়া আর কোন টেলিভিশনকে টেরেস্টারিয়াল টেলিকাস্টের অনুমতি দেয় না।

থ্রীজি দেন টেরেস্টারিয়াল লাগবে না। গ্রামে মানুষ মোবাইলেই একুশে টিভি, এনটিভি, চ্যানেল আই ইত্যাদী দেখবে।

সুতরাং থ্রীজি এদেশে গণতন্ত্রের জন্য অপরিহার্য।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৬

সহজ পৃথিবী বলেছেন: থ্রি জি দিয়ে কী ফায়দা হাসিল হবে, কর্পোরেট দানবদের মুনাফা আর পেট মোটা করা ছাড়া?

মোবাইল অপারেটরেরা একদিকে যেমন তাদের আয়ের ৫৬% নানা ট্যাক্স হিসাবে সরকার তথা বাংলাদেশের জনগণকে দিয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া মোবাইল নেটওয়ার্ক জনগণের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড, জনগণের যোগাযোগ মাধ্যম ও গণতন্ত্রের হাতিয়ার। মোবাইল নেটওয়ার্ক আমাদের গণতন্ত্রের নেটওয়ার্ক। যারা বিপরীত বলে ও নীতি তৈরী করে তারা কোন না কোন ভাবে জনগণকে এ্যাক্সপ্লয়েট করার চক্রের সাথে জড়িত। তাই সাধারন মানুষের স্বার্থে আমাদের এই চক্র থেকে একে বের করে একে স্বাভাবিক ভাবে বাড়তে দিতে হবে। বর্তমানে একে বনসাঁই করে রাখা হয়েছে।

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৪

প্রতিদিন রিটার্নস বলেছেন: হু

৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৪

একাকী বালক বলেছেন: @ সাঈফ শেরিফ, ভাই স্যালুট।


যারা ঘরে বসে আউটসোসিং কাজ করে বা সফটওয়্যার ফার্ম তাদের জন্য খুব কম খরচে ব্যান্ডউডথ দেওয়া উচিত।

আমি মদন / সহজ পৃথিবী র মত অনেকেই এক সময় কইছে কল সেন্টার, টেলি মেডিসিন, মেডিকেল ট্রান্সকিপশন এই সব কইরা কোটি ডলার কমাইব খালি সাবমেরিন কেবল লাগলেই হয়। কামের কাম কিছুই হয় নাই মাঝে দিয়া কিছু ইন্ডিয়ান টাকা কামায় গেছে।

এখন কয় ৩জি। এরপর ৩জি আইলে কইব না ৪ জি লাগব।


যে রির্সোস আছে তার সর্বোত্তম ব্যাবহারের মাঝেই আগায় যেতে হবে। নাই নাই কইয়া ফাল পাইড়া লাভ নাই।

ম্যারাডোনা রা ছোট বেলায় বল পায় নাই। এইডা ওইডা লাথি দিয়া ম্যারাডোনা হইছে।


যাদের যোগ্যতা নাই তারাই খালি রির্সোসের স্বল্পতা নিয়া ফাল পাড়ে। যার ভিতর আগুন থাকে সে এর ভিতর দিয়াও বের হয়ে আসে।


ইন্ডিয়াতে যে খুব ভাল অবস্থা তা তো না। তারপরও তারা উঠছে। আমাদের ছেলেরাও আউটসোসিং এ ভাল করতেছে।

সরাকারের অবকাঠামো সমস্যা আছে এই ব্যাপারে তা ঠিক।



আমি মদন / সহজ পৃথিবী এর সব বিষয়েই নেগেটিভ পোষ্ট ভাল লাগে না। মাইনাস।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সহজ পৃথিবী বলেছেন: খালি সাবমেরিন কেবল লাগলেই হয়। এখন কয় ৩জি। এরপর ৩জি আইলে কইব না ৪ জি লাগব। যাদের যোগ্যতা নাই তারাই খালি রির্সোসের স্বল্পতা নিয়া ফাল পাড়ে। যার ভিতর আগুন থাকে সে এর ভিতর দিয়াও বের হয়ে আসে।

আপনার কথা মত দেশটা জনগণের না কিছু চক্রের। তাদের সুজোগ বুঝে দেশে এক একটা অবকাঠামো গড়ে ওঠার অনুমোদন দেয়া হবে।

১. পৃথিবীতে মোবাইলফোন চালু হয় ১৯৭৯ সালে জাপানে আর বাংলাদেশে ১৯৮৯ সালে শুধু ঢাকায় পেজিংএর অনুমোদন দেয় একটি মাত্র কোম্পানীকে পরে ১৯৯৩ সালে এই একটি কোম্পানী মালিক বদল করে দেশে মোবাইল ফোন চালুর অনুমোদন দেয় যা ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত দেড় লাখ টাকায় এক একটা সীম বিক্রি করে।

২. ১৯৯৪ সালে সাবমেরিন কেবলে সংযোগ না নিয়ে বলে আমাদের ভিস্যাটের ইন্টারনেটেই চলবে।

৩. মোবাইল সীমে যেখানে ১৯৯৮ সাল থেকেই অনান্য দেশ ইন্টারনেট সুবিধা দেয়ার অনুমতি দেয় সেখানে বাংলাদেশে ২০০৭ সালে মোবাইল অপারেটররা এই অনুমতি পায় আর আমার মত একজন আম জনতা প্রকৃতপক্ষে ২০০৭ সালে এদেশে দেখার সুযোগ পায় ইন্টারনেট কি ? এর আগে আসলে বাংলাদেশে কোন ইন্টারনেটই ছিলনা যেহেতু আমার/৯৮% জনগণের সংযোগ পাওয়ার কনো সুযোগই ছিলনা।

৪. ওয়াইম্যাক্স দুনিয়াতে যাত্রাশুরু করে ২০০০ সালে আর বাংলাদেশে ২০০৮ সালে তাও আবার এমন নীতিমালা করা হয় যেন তা সাধারন মানুষের কাছে কখনও পৌছাতে না পারে। সোনার ডিম পাড়া হাঁসকে জবাই করে একবারে সব ডিম খাওয়ার লোভ।

৫. থ্রীজি ২০০১ সালে আসলেও বাংলাদেশের এখনও ঘুমই ভাঙ্গে নাই।

ভিওআইপির কথা বলবো ? এখানেই আসলে সব রহস্য ।

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 3G licence fee এর কথা ভুলে যেতে হবে।
এ ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কা কে follow করতে হবে,
তারা তাদের সমস্ত মোবাইল অপারেটরদের ১বছরের মধ্যে 3G তে convert করতে বাধ্য করে। গ্রাহকের উপর কোন বাড়তি চার্জ ছাড়াই

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৫৫

সহজ পৃথিবী বলেছেন: 3G লাইসেন্স ফি এর কথা ভুলে যেতে হবে।
এ ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কা কে follow করতে হবে,

তারা ২০০৬ সালে তাদের সমস্ত মোবাইল অপারেটরদের ফ্রী লাইসেন্স দিয়ে ১বছরের মধ্যে 3G তে convert করতে বাধ্য করে। গ্রাহকের উপর কোন বাড়তি চার্জ ছাড়াই।

জনগণের জন্য অবকাঠামো নির্মাণই সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত। গল্পে সেই লোভি লোকটির মত সোনার ডিম পাড়া হাসকে জবাই করে সব ডিম এক সাথে খাওয়ার ইচ্ছা বাদ দিতে হবে।

উল্লেখ্য বাংলাদেশে একমাত্র ওয়ারিদ ছাড়া সমস্ত মোবাইল অপারেটরদের লাইসেন্স ফ্রী দেয়া হয়েছিল জনগণের সুবিধা বিবেচনা করে।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এক শরিফ আদমি বলে
ইন্টারনেট ব্যবহার করতে যে পরিমাণ ইংরেজির সাক্ষরতা, অভ্যস্ততা দরকার সেটি দেশে নেই।

ব্যাটা ছাগল নাকি ? ল্যাজ টা ইংরাজি শরিফ রে শ্যারিফ।
চিন, রাশিয়া, জাপান, আমাদের কাছের থাইল্যান্ড এরা ইংরাজি জানে নাকি ?
হেরা যদি ইংরাজি ছাড়া চলতে পারে আমরা পারুম না ক্যা এই দ্যাশের ৮০% লোক ABCD 1234 এই সব বুঝে নাহইলে মোবাইল চালাইতে পারতোনা।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৪

দৃক বলেছেন: সহমত সাঈদ শেরিফের সাথে।
@হাসান কালবৈশাখী: বিনা লাইসেন্স ফি তে সরকার থ্রি জি লাইসেন্স দিবে তা বিশ্বাস করতে পারছি না। ২০১১ তে মোবাইল কোম্পানি গুলোর লাইসেন্স নবায়ন ফি নিয়েই অনেক নাটক হতে পারে। সরকার ক্ষমতায় আসার পরে প্রথম কাজ টা করেছে সেটা হলো বি টি আর সি কে মন্ত্রনালয়ের অধীনে নিয়ে এসেছে যার ফলে,
১। কাজে দীর্ঘসূত্রিতা বেড়েছে (মন্ত্রনালয়ে কি স্পীডে কাজ হয় আমরা সবাই জানি)
২। সচিবালয়ে টাকা খাওয়ার সুযোগ বেড়েছে
কাজের কাজ কিছুই হয় নাই, ভি ও আই পি লাইসেন্স দিবে বলেছিলো, উল্টো সম্পুর্ণ দেশী বিনিয়োগে গড়ে উঠা পি এস টি এন গুলোকে এ অভিযোগে বন্ধ করে দিয়ে তাদের ৯০০ ফ্রিকোয়েন্সি গুলোকে এয়ারটেল এর জন্য দিয়ে দিয়েছে।
আর এজ বা জিপি আর এসে যে পরিমান স্পীড দেয়া যায়, মোবাইল কোম্পানী গুলো তার ক্ষুদ্র অংশই দেয়। পুরা স্পীড পাইলে আপনি বোধ হয় থ্রি জি নিয়ে এত এক্সাইটেড হতেন না।
ভালো থাকবেন।

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩১

একাকী বালক বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী, ভাই ডাটা আর ভয়েস এক না। মোবাইলে যা ব্যবহার হয় সব ভয়েস। কয়জন এস.এম.এস পাঠায়? এস.এম.এসের রেভিনিউ দেখলে চোখ দিয়া পানি পড়ে। ৮৫% কাস্টমার এস.এম.এস ব্যাবহার করে না কখনোই।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩

সহজ পৃথিবী বলেছেন: ডাটা ও ভয়েস আর কোন কোন দেশে এখনও আলাদা নীতিতে রাখা হয়েছে ?

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৪

একাকী বালক বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: হেরা যদি ইংরাজি ছাড়া চলতে পারে আমরা পারুম না ক্যা এই দ্যাশের ৮০% লোক ABCD 1234 এই সব বুঝে নাহইলে মোবাইল চালাইতে পারতোনা।

>>> হু পারব। খালি ডিভিডি চালায় মুভি দেখতে আর নেট লাগায় পর্ন দেখতে এর বেশী কিছু না। মোবাইলে যেমন খালি ভয়েস সর্ভিস ব্যাবহার করে।

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১১

গোলাম কিবরিয়া লিমন বলেছেন: age public re internet er proper use shikhan.......
Development emnei hobe.......

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৩

সহজ পৃথিবী বলেছেন: ki diea sikhabe ? batash diea ? desher sadharon manusher nagaler moddhe ki internet jaour kono shujog sorkar diche ?

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:১০

আমি কেউ না বলেছেন: মদনা দাদা, eeendiaতে 3G এর খরচ কেমন, খোজ নিছো? 3G আইলে সেইটা ধুইয়া পানি খাইবা???

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩১

সহজ পৃথিবী বলেছেন: ইন্ডিয়া একটা জনগণকে অবরুদ্ধ রাখার দেশে। ওকে আমরা যত কম ফলো করবো আমাদের জনগণের ততই মঙ্গল।

ব্যান্ডউইথের দাম কেমন হবে তা নির্ভর করে আমাদের সরকারের উপর। সরকার চাইলে এই মুহুর্তে এজ নেটওয়ার্কের সর্বোচ্চ ৩৫কিলোবাইট স্টবল গতিতেও সর্বোচ্চ ৩০০ টাকায় আনলিমিটেড ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে পারে। সরকার বর্তমানে ১০০০ টাকা চাচ্ছে তাই মোবাইল অপারেটররা তা ১০০০ টাকা নিচ্ছ।

আর একটা কথা ব্যান্ডউইথের অভাব বাংলাদেশে কখনও হবেনা যতদিন দেশটার ভৌগলীক সীমায় বঙ্গপোসাগর থাকবে। বরং আশেপাশের অঞ্চলে দেশের ব্যবহারের কয়েকগুন রপ্তানীও করতে পারবে।

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৪

সহজ পৃথিবী বলেছেন: এই লেখাটা কয়েকজন ভেস্টেড গ্রুপের সদস্যের খুবই অপছন্দ হইছে। দাড়ান মন্ত্রনালয় ও বিটিআরসি থেকে গত বিশ বছরের সমস্ত চিঠি ও নীতি ও গোপন তথ্য বের করে প্রত্রিকায় প্রকাশের ব্যবস্থা করছি। তখন সব দুধ কা দুধ পানি কা পানি আলাদা হয়ে যাবে।

জনগণের কাছে অনেক প্রশ্ন আছে যেগুলো জানলেই সব কিছু প্রকাশ পাবে। যেমনঃ ১. ১৯৯৩ সালের সবমেরিন ক্যবলের প্রস্তাবের চিঠির কপি চাই ? সিমিউই-৪ এর প্রস্তাবের চিঠির কপি ? মোবাইল অপারেটররা কবে কোন চিঠিতে ইন্টারনেট সেবা দেয়ার অনুমতি চায় ? বিটিআরসি কোন চিঠিতে গ্রামীনফোনের ১৪০০ টাকার গ্রামীনফোন সেট বিক্রি করা বন্ধ করে ? এয়ারটেলকে কত টাকায় ওয়ারিদের ৭০% সেয়ার কেনার অনুমতি দেয়া হয় ? বাংলাদেশে বর্তমান ব্যান্ডউইথ আছে এবং এর কতটুকু কোন আইএসপি/প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হচ্ছে ? ভিওআইপি নিয়ে নানা প্রশ্ন ইত্যাদী সহ আরও অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর ও তথ্য জানতে ও তা পত্রিকায় প্রকাশ করতে নিম্নের ব্যক্তিদের কাছে আবেদন করুন। ইমেইলেও আবেদন করতে পারবেন এবং ২০ দিনের মধ্যে তথ্য না দিলে ঐ কর্মকর্তার চাকরী নাই।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ঃ
কর্মকর্তাঃ ম. শেফায়েত হোসেন, জনসংযোগ কর্মকর্তা
ফোনঃ ৭১৬৮৬৯ মোবাইলঃ ০১৫৫০১৫৩৬২৬
ইমেইল [email protected]

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানীঃ
কর্মকর্তাঃ পারভেজ মনন আশরাফ, ডিজিএম ব্যান্ডউইথ প্লানিং
ফোনঃ 9362748 মোবাইলঃ 01741124926
ইমেইলঃ [email protected]

বিটিআরসিঃ
এ কে এম শহীদুজ্জামান, পরিচালক লিগ্যাল এন্ড লাইসেন্সিং
ফোনঃ 9553626 মোবাইলঃ 01552202706
ইমেইল [email protected]

বিটিসিএলঃ
মোঃ আব্দুল ওয়াহাব বিভাগীয় প্রকৌশলী, প্রকৌশল প্রশাসন
ফোনঃ 8314233 মোবাইলঃ
ইমেইলঃ [email protected]

টেলিটকঃ
এ এস এম নাজমুল হায়দার, কোম্পানী সেক্রেটারী
ফোনঃ 8851060 মোবাইলঃ 01550155016
ইমেইলঃ [email protected]





বিস্তারিত জানতে তথ্য কমিশনের ওয়েব সাইট দেখুন

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৫৯

জাহাঁপনা। বলেছেন: স্টিকি করা হোক

০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:০৩

সহজ পৃথিবী বলেছেন: ব্লগ কতৃপক্ষের তাই করা উচিত কারন এখানে সাধারন জনগণের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য আছে যা আমাদের জানা উচিত এবং দায়িত্ব।

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৯

এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: যদি বাংলাদেশে শুধুমাত্র এয়ারটেল থ্রিজি লাইসেন্স পায় তাহলে কেমন হইবেক?

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৪

এ.কে.এম. সাঈদ বলেছেন: +++

১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫৮

আবু সালেহ সুমন বলেছেন: ইন্টারনেট স্পিড: একটি স্বপ্ন নিজের নামে পেটেন্ট করতে চাই

থ্রি জি নিয়ে ভিন্নপাঠ করেছি এখানে।

আপনার পোস্টে প্লাস। তথ্যবহুল এবং চমৎকার লেখা।
ব্যান্ডউইথের দাম নিয়ে কিছু কথা লিখতে পারতেন।

১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০১

আবু সালেহ সুমন বলেছেন: ইন্টারনেট স্পিড: একটি স্বপ্ন নিজের নামে পেটেন্ট করতে চাই

থ্রি জি নিয়ে ভিন্নপাঠ করেছি এখানে।

আপনার পোস্টে প্লাস। তথ্যবহুল এবং চমৎকার লেখা।
ব্যান্ডউইথের দাম নিয়ে কিছু কথা লিখতে পারতেন।

১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৫৮

প্রীতম কুমার দাস বলেছেন: +

২০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৩

নাফিউর রহমান বলেছেন: ++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.