![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যতটুকু জানতে পারলাম: ১৯৭১ যুদ্ধ পরবর্তী ব্যাংকগুলোতে রক্ষিত ক্যাশ টেক অভার, রক্ষিত ফরেন রিজার্ভ এবং বুলিয়ন থেকেই নাকি নির্দিষ্ট পরিমাণে নোট ছাড়া হয়েছিল। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশী মুদ্রা চালু করা হয়।যুদ্ধ কালীন সময় থেকে দেশী নোট মুদ্রন পর্যন্ত ভারতীয় রুপি চালু ছিল। পরবর্তীতে বিদেশী দান, অনুদান, ঋণ ইত্যাদির মাধ্যমে নোট ছাপানোর পরিমাণ বাড়ানো হয়। ফ্লোটিং পয়েন্ট পদ্ধতিতে প্রতিদিনের কারেন্সি এক্সচেঞ্জ রেট ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশে চালু করা হয়। এর নিয়ন্ত্রণ আইএমএফ এর হাতে। আন্তজার্তিক ওভার নাইট মানি মার্কেটে যে মুদ্রা লেনদেন এবং সুদ আয়-ব্যয় হয় তার থেকেই এক্সচেঞ্জ রেট বাড়ে কমে। এতে এলসি পেমেন্ট বা রপ্তানি আয়ের বিশেষ অবদান থেকে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংক এই ওভার নাইট মার্কেটে সব শিডিউলভূক্ত ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসাবে পয়সা খাটায় এবং একটা নির্দিষ্ট অংশ কমিশন হিসাবে রেখে দিয়ে ফেরত দিয়ে দেয়। এটা ফরেক্স মার্কেট থেকে কিঞ্চিৎ ভিন্ন কিনা ঠিক বলতে পারছি না। ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি জোড় নির্বাচন করে খেলতে হয় যা কিনা অনেকটা পুঁজি বাজারের মতোই। এসব ট্রেজারি অপারেশনের মধ্যে পড়ে। বিস্তারিত জানতে চাই। ব্যাংকার এবং অর্থণীতি বিশারদদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। কৃতজ্ঞতা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৯
অলস_ছেলে বলেছেন: মাথার উপর দিয়া গেলো :-&