নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব জটিল,ভীষণ সহজ এবং আবেগী নিতান্তই সহজ-সরল খোলা মনের মানুষ...আমার অভিধানে কান্না বলে কিছু নেই, তবে কষ্ট পাই খুব সহজে... যে যা দেয় তা ফিরিয়ে দেই। সে যদি হয় ভালোবাসা, তবে ভালোবাসা, অবহেলা হলে অবহেলা, কষ্ট হলে কষ্ট... আমার এ নীতি থেকে আজ পর্যন্ত বিচ্যুত হইনি,হতে চাইও না...।
১৯৭১ এর ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতাকামী মুক্তিপাগল দিশাহীন জাতির সামনে স্বাধীনতার ঘোষনা নামক আলোকবর্তিকা নিয়ে হাজির হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান... এখন ২০১৪ সালের শেষ প্রান্তে আরেকটি যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এই দেশ। এই যুদ্ধ সার্বভৌমত্ব রক্ষার, এই যুদ্ধ গণতন্ত্র পূন-প্রতিষ্ঠার, এইখানে পাকহানাদার বাহিনীর ভুমিকায় আওয়ামী প্রশাসন, রাজাকারের ভুমিকায় সরকারীদল ও তাদের দোসররা, ৭১ সালের আওয়ামীলীগ নেতাদের চরিত্রে বি,এন,পি'র কিছু শীর্ষনেতা যারা সরকারের সাথে আঁতাত করে নিজেদের পিঠ বাঁচাতে দল ধংসের খেলায় মত্ত, মুক্তি পাগল জনতার চরিত্রে দল এবং দেশের প্রতি আনুগত্য কিছু কর্মী। প্রয়োজন শুধু একজন পথপ্রদর্শকের... প্রিয় নেতা পারবে কি তুমি এই যুদ্ধে তোমার পিতার অভাব পুরন করতে...???জন্মদিনের এই শুভলগ্নে তোমায় উপহার হিসেবে দিতে পারব জাতীয়তাবাদের আদর্শের একঝাক সৈনিক, যারা তোমার ঘোষণার অপেক্ষায় প্রহর গুনছে সংগ্রামের... " শুভ জন্মদিন হে পথপ্রদর্শক " আমরা অপেক্ষায় আছি তোমার প্রত্যাবর্তনের, অপেক্ষায় আছি স্বৈরাচার বিরোধী চুড়ান্ত আন্দলোনে অংশগ্রহণের আর পিতার মত তোমার কণ্ঠে শুনতে সেই অমোঘ বানী " আমি তারেক রহমান বলছি, গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার যুদ্ধ ঘোষনা করছি..."।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
আলাপচারী বলেছেন: রুমি ৯৯ ভাই বলায় আমাদের আর কিছু বলা অনাবশ্যক।
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১১
শাফায়াত উল্লাহ রহমত বলেছেন: রুমি৯৯ ভাই আমি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করি বলেই নয় ব্যক্তিগত ভাবে বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাসী একজন মানুষ..। এইখানে আমি আমার মত প্রকাশ করেছি আর আপনি কমেন্টস করে আপনার মতপ্রকাশ করেছেন। ইচ্ছে হলেই আপনার কমেন্টস মুছে ফেলব এটা আমার কম্য নয়.। আপনার কমেন্টস থাকবে বাক স্বাধীনতার প্রতিক হয়ে আমার লিখনিতে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৩
রুমি৯৯ বলেছেন: স্কটল্যান্ড স্বাধীন হবে কি না— এ
নিয়ে কিছু দিন আগে স্কটল্যান্ডে গণভোট
হয়ে গেল। স্কটল্যান্ড স্বাধীন হলো না।
কেন হলো না? কেননা জিয়াউর রহমান
বেঁচে নেই। আজ
জিয়া বেঁচে থাকলে স্কটল্যান্ডে গিয়ে তিনি স্কটল্যান্ডের
স্বাধীনতাটা ঘোষণা করে আসতে পারতেন,
জিয়ার ঘোষণার সাথে-সাথে স্কটল্যান্ড
স্বাধীন হয়ে যেত। কেবল বাংলাদেশ নয়;
গোটা বিশ্বই আজ জিয়ার
অনুপস্থিতি অনুভব করছে, হাড়ে-হাড়ে টের
পাচ্ছে জিয়ার প্রয়োজনীয়তাটা। তারেক
এখন বিলেতে আছেন। বিলেত
থেকে স্কটল্যান্ড ঢিল-ছোড়া দূরত্বে।
তারেক চাইলেই গণভোটের
সময়ে স্কটল্যান্ডে গিয়ে জিয়ার
পক্ষে স্কটল্যান্ডের
স্বাধীনতা ঘোষণা করে আসতে পারতেন।
কিন্তু তারেক ব্যস্ত মানুষ।
তাকে বিলেতে একাধারে ব্যারিস্টারি পড়তে হচ্ছে,
মেরুদণ্ড ও মস্তিষ্কের
চিকিৎসা করাতে হচ্ছে, বিশ্ববাসীকে ইতিহাস
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াতে হচ্ছে, আবার
কুয়ালা লামপুর-রিয়াদ রুটে গণতন্ত্রও
প্রতিষ্ঠিত করতে হচ্ছে। তারেক ব্যস্ত
না থাকলে এবং বাকশাল তার বৈশ্বিক
চলাচলে বাধা না দিলে বিশ্বের
বুকে স্কটল্যান্ড আজ
একটি ফুটফুটে স্বাধীন দেশ হিশেবে মাথা উঁচু
করে খাম্বার মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারত!
২০ নভেম্বর কাগজে-কলমে তারেক রহমানের
পঞ্চাশতম জন্মদিন। কিন্তু
তাকে আমি জন্মদিনের
শুভেচ্ছা জানাতে পারছি না।
কেননা তারেকরা একবার না, বারবার জন্মান।
তার মা বেগম খালেদা জিয়া অষ্টম
শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছিলেন, বেগম জিয়ার
জন্মদিন পাঁচটি, অর্থাৎ ক্লাস
প্রতি ০.৬২৫টি। তারেক
মাকে ছাড়িয়ে গিয়ে লেখাপড়া করেছেন দ্বাদশ
শ্রেণি পর্যন্ত। ০.৬২৫-কে ১২ দিয়ে গুণ
করলে গুণফল দাঁড়ায় ৭.৫। অর্থাৎ দ্বাদশ
শ্রেণি পাশ একজন ব্যক্তি হিশেবে তারেকের
আরো অন্তত সাড়ে ছয়টি জন্মদিন
থাকা উচিত। পনেরোই
আগস্টকে মা খালেদা আগেই দখল
করে রেখেছেন। পুত্র তারেক
বাকি জন্মদিনগুলো যে-যে তারিখে পালন
করতে পারেন, সে-সে তারিখগুলোর
দুটো হতে পারে একুশে আগস্ট ও
তেসরা নভেম্বর।
খালেদার জন্মদিনে কাটা কেকের
ভাগাভাগি নিয়ে জাতীয়তাবাদীদের ভেতর
মারামারির ছবি আমরা প্রতি বছরই দেখি,
তারেকের জন্মদিনেও নিশ্চয়ই এ
ঘটনা ঘটবে। তবে তারেকের জন্মদিনের
কেকের হানড্রেড পার-সেন্টের জন্য
মারামারি না করে নাইন্টি পার-সেন্টের জন্য
মারামারি করলেই ভালো হবে। কারণ কেকের
বাকি টেন পার-সেন্ট তো বিলেতে তারেকের
কাছে পাঠাতে হবে!
বিঃ দ্রঃ ইচ্ছে হলে কমেন্টটি মুছে দিতে পারেন