![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুর্নীতি ও আমাদের সমাজ
বহুদিন আগে এক মুসল্মান বাদশাহ (যদিও ইসলামে বাদশাহি ব্যবস্থা নাই) বাংলাদেশের রাজধানি ঢাকায় বেড়াতে এসে উৎফুল্ল হয়ে বলেছিল আরে এটা তো মসজিদের শহর। গরবে আমাদের বুকের ছাতি ৩৩" থেকে ৯৯" হয়ে গিয়েছিল। আত্মপ্রসাদের আনন্দে আমাদের মন বাগ বাগ করে উঠেছিল। বাদশাহ নামদারের উক্তি মতাবেক আমাদের ঢাকা শহরে প্রিথিবির সব শহরের তুলনায় বেশি মসজিদ আছে। অতএব বাদশাহ কে আমরা এতটুকু যে আমাদের ঢাকায় তথা বাংলাদেশে মুসল্লির সংখাও তত বেশি। আসলে কথাটা বাস্তব সত্য। ঢাকার সব মসজিদ এ নামাজের সময় মুসল্লি দ্বারা ভরে ও যেয়ে থাকে।
আর একবার এক আমেরিকান পর্যটক ঢাকা কে দেখে বলেছিল " it is the city of beggars". ব্যপারটা আমাদের
কাছে অবশ্য গা সওয়া হয়ে গেছে বলে ভিক্ষুকদের এই ক্রমবর্ধমান অস্তিত্ব অতটা নজরে আসেনা। বিশেষ করে প্রত্যেকে (দুই একজন ছারা) যখন রাতারাতি গাড়ী-বাড়ী ও ব্যংক ব্যালান্স এর দিকে নজর দিচ্ছি। তবে আফসোস হচ্ছে যে, আমেরিকার মতো এমন ধনী দেশের লোক হয়ে ঐ ট্যুরিষ্ট ব্যটার নজর এত ছোট হোল কেন যে ঢাকায় এত সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ সম অট্টালিকা থাকতে, এমন সুন্দর সুন্দর রাস্তা থাকতে, জিনিসের দাম এমন পারিস এর স্টাইলের আকাশ চুম্বি দাম থাকতে, তার নজরে পড়ল নাম গোত্রো হিন ওই ভিক্ষুক গুলো। অবশ্য কথাটা বাস্তব সত্য।
এবার ঢাকা সম্পর্কে আরেকটা উক্তি শুনুন। একবার পাকিস্তানের বড় শহর করাচি তে গিয়ে এক মসজিদে জুম্মার নামাজ আদায় করতে গিয়েছি, ইমাম ছিলেন পাঠান মওলানা। তিনি ওয়াজ করতে করতে ঢাকা সম্পর্কে যা বললেন তাতে এতুকু বোঝা গেল যে "ঢাকা আলেম কা শহর হ্যায়"। ঢাকায় এত মসজিদ আর এ পাড়ায় ও পাড়ায় প্রতি রাতে রাত ভর মাইক সহকারে এত ওয়াজ হয় অথবা কোর আন খানি চলে তাতে এ ধারনাটা মিথ্যা হয় কি করে।
হাল আমলে এক বিদেশি সাংবাদিক বাংলাদেশ ঘুরে যেয়ে তার নিজস্ব মতামত ব্যাক্ত করেছেন যে এই দেশের সবাই নাকি জচ্চোর, এ কথাটাও মিথ্যা নয়। বাংলাদেশের যে দিকে তাকাবেন দেখবেন শুধু ভেজাল, ঘুষ, মিথ্যা চুরির দুনিয়া, এ দেশে জার ক্ষমতা বেশি সে পুকের চুরি করছে আর সুযোগ নেই সে চুরির জন্য পই পই করে ঘুরছে। তাই সেই সাংবাদিক বেচারা দোষ নাই। সে হয়ত রিক্সাওালা থেকে উপর অয়ালা পর্যন্ত সবার কাছে ঠকে যেয়েই এদেশ সম্বন্ধে তার মতামত ব্যাক্ত করেছে যে এদেশের সবাই জচ্চোর।
আবার আমরা মানে বাঙালিরা জানি যে এদেশের কোথাও মসজিদ এ নামাজ পরতে গেলে জুতা বাইরে রেখে যাওয়া যায় না। আমরা কোন মসজিদ এ নামাজ পড়তে গেলে জুতাজোড়াকে বগল দাবা করে ঠিক সিজদা করা জায়গার সামনে রেখে নামজ পড়ি। কারন মসজিদ থেকে জুতা চুরি হবেই, তা এমনি নিশ্চিত ব্যাপার।
এখন আপনি এই টুকরো টুকরো বাস্তব ঘটনা গুলোকে এক নজরে চিন্তা করে দেখবেন এলজেবব্রার সমীকরনের মত আপনার মানস নেত্রে ভেসে উঠবে দেশে যতো বেশি মসজিদ তত বেশি জুতাচোর। নামাজির সংখ্যা যত বেশি , মিথ্যুক , জুাখোর, ঘুষখোরের সংখ্যা ও তত বেশি। ওয়াজ যত বেশি হয়, কালোবাজারি, ভেজাল, আর মুনাফাখোর তত বেশি হয়, জিনিস পত্রের দাম তত বাড়ে, আর রোজা, ঈদ াসলে তো কথাই নাই। এর ফলে আমাদের সমাজের উপর প্রতিক্রিয়া হচেছ যে চক্রবৃদিদ্ হারে ভিক্ষুকের সংখ্যা বাড়ছে। ভবিষ্যত বংশধর স্বাস্থহীন শ্রীহীন, কংকালসার হচ্ছে। যারা সৎপথে থাকার চেষ্টা করছে, তাদের বাধ্য করা হচ্ছে অসৎ পথে চলতে। দূর্নীতি তে ছেয়ে যাচ্ছে দেশ, মানে আমাদের সামাজিক স্বাস্থ্য দিন দিন রুগ্ন থেকে রুগ্নতর হয়ে যাচ্ছে। আমাদের পুরো জাতীয় জীবন থেকে বিবেক, নৈতিকতা, ও মানবিকতা আস্তে আস্তে লোপ পাচ্ছে। আমরা প্রত্যেকেই মানসিক দিক দিয়ে হিংস্র পশুতে পরিনত হয়ে যাচ্ছি।
বিশ্বের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে যে তুরস্কের এমন অবস্থা হয়েছিল একবার, তখন তাকে বলা হতো "Sick Man of the Europe"। আসলে তখন কি তুরস্কের খলিফা সত্যি সত্যি কংকালসার হয়ে পড়েছিল? না কি সেই দেশের সমস্ত লোক রোগগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল? আমার তো মনে হয় শারীরিক দিক দিয়ে তারা সবাই মোটা সোটা নাদুস নুদুস ছিল। নামাজ, রোজা ও তারা নিয়ম মত করতো যেমন এখানে আমরা করি। কিন্তু তাদের সব চাইতে বড় অভাব যে জিনিসটার ছিল, তা চারিত্রিক দৃঢ়তা, নৈতিক দৃঢ়তা। মানসিক দিক দিয়ে তারা হয়ে গিয়েছিল রুগ্ন, এবং সেই রুগ্নতা ধরেছিল খলিফা থেকে সমস্ত কর্মচারি, ও দেশের ৯০% লোককে, তাই বলা হতো ইউরোপের রুগ্ন ব্যক্তি। আমরাও আজ রুগ্ন হয়ে পড়েছি, আমাদের বাঙালী জাতীর ৯৯% লোকের চরিত্র বলে আর কিছুই নেই। চতুর্দিকে চলছে ফাঁকি, অন্যায়, অবিচার। এজন্য জনসাধারন দোষ দিচ্ছে সম্পু্র্ন ভাবে সরকার কে, যে, সরকার দেশটাকে ধংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আর সরকার দোষ দিচ্ছে জনসাধারন কে, তারা বলছে, আমরা তো ঠিক মতোই দেশের উন্নতির জন্য কাজ করছি, কিন্তু জনগন ফাঁকি দিয়ে, চুরি করে আমাদের নেক উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হতে দিচ্ছে না আসল ব্যাপারটা সবই ঠিক। কাগজে কলমে দেশের উন্নতি করছি ঠিকই, মুখে মুখে দূর্নীতির শ্রাদ্ব করছি ঠিকই, কিন্তু কোনরুপ সুযোগ পেলে কেউই বাম হাতে নিজের পকেট ভরতে ছাড়ছে না। দেশের এই দুরবস্থাকে রোধ করার জন্য যদি বর্তমান সরকারি কর্মচারিদের পুরো সেট কে বাতিল করে জনসাধারন দের ভিতর থেকে সম্পুর্ন নতুন সেট ভাল করা হয়, তবু দেখবেন প্রসাশন যন্র একই গতিতে ঘুরছে। কারন এই ঘুষ, দূর্নীতি, কালোবাজারি, রোগটা হয়ে গেছে জাতিগত। সুতরাং এর চিকিৎসা না করানো পর্যন্ত সমাজ থেকে এর ব্যধি দুর করা যাবে না। মানুষ বদল করে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
অনেকে বলে থাকে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো তত মজবুত নয় তাই অভাব বেশি। কিন্তু কথাটার বাস্তব কোন ভিত্তি নাই, ওটা হচ্ছে চুরি করার পক্ষে একটা খোড়া যুক্তি দেখানো। পৃথিবীতে এমন কোন দেশ নেই যাদের কোন অভাব নাই, যে জাতি সেই অভাব কে বরন করে ব্যক্তিগত নয়, জাতিগত ভাবে তা থেকে মুক্তির চেষ্টা করে সে জাতি বড় হতে পারে, শুধু বড় নয়, পুরো বিশ্বে কর্তৃত্ব করতে পারে। আর অপর দিকে আমাদের জাতির যে অবস্থা তাতে বড় হওয়াতো দুরের কথা, অস্তিত্ব টিকে রাখাই দুষ্কর।
সাধারনত একটি জাতির প্রতিটি মানুষের চরিত্র গড়ে উঠে জীবনের কয়েক পর্যায়ে এবং সামাজিক ব্যবস্থার মাধ্যমে, যেমন সর্বপ্রথম নিজ গৃহে, নিজ পরিবারের আচার ব্যবহার ও সুষ্ঠ শিক্ষার মাঝে। এরপর স্কুল কলেজে শিক্ষা ও শিক্ষকের মাধ্যমে। তারপর ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এবং শেষ পর্যায়ে কর্মজীবনে আপন কর্তব্য সমাপনের গন্ডির মাধ্যমে। এখন আমাদের দেশের এই সামাজিক স্তর গুলি বিশ্লেষন করলে দেখতে পাই - এই দেশের গুটি কয়েক মাত্র পরিবারে ছেলে মেয়েদের চরিত্র গঠন শিক্ষ দেয়া হয়। আর বেশির ভাগ পরিবারেই ছেলে মেয়েদের কে এই ধরনের শিক্ষা দেওয়ার ব্যপারে উদাসীন দেখা যায়। আবার অনেক পরিবারে চরিত্রহীন হতে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
এরপর আসে স্কুল কলেজের শিক্ষা। আজকাল দেশের স্কুল কলেজে শিক্ষার নামে কয়েকটা সর্টিফিকেট দেবার চেষ্টাই চলছে। যে ছেলেটা নোট বই বেশী করে পড়ে পরীক্ষার পাতায় বেশী করে উগরাতে পারবে, সেই সবচাইতে ভালো সর্টিফিকেট পাবে, চরিত্র তার যাই হোক না কেন (নকলের কথাতো বাদই দিলাম)। নৈতিকতা, চরিত্র এগুলো কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এখন আর আশা করা যায় না।
এরপর ধর্মীয় জীবন। আমাদের দেশে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় জীবন এমনই হীন পর্যায়ে নেমে গেছে যে আমরা কয়েকটা ধর্মী্য় অনুষ্ঠান পালন করাকেই মনে করি ধর্ম পালন করা। তাই আলেম সমাজ মুসলমানদের শুধু নামাজ পড়ানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছে, তাবলীগ জামাত উঠে পড়ে লেগেছে সবাইকে নামাজের সাথে সুন্নাত পালন করে অধিক সওয়াব হাসিলের ভাগি হতে কিন্তু চরিত্র গঠনের দিকে কেউ চেষ্টা করছে না। সমাজের শতকরা ৭০-৬০ জন অশিক্ষিত কে শিক্ষিত করে তোলার দিকে কেউ নজর দিচ্ছেনা। শুধু মুসলমান নামধারী বৃহৎ সমাজ কে সওয়াব নামক এক কল্পিত চীজের লোভ দিখয়ে কতগুলে উদ্দেশ্য বিহীন ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করতে প্রলোভিত করছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, চরিত্র ও বিবেক ত্যগ করে শুধু ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করলেি কি ধার্মীক হওয়া যায়? তাই যদি হবে ঢাকা মসজিদের শহর এবং এত নামাজী হয়েও কি করে এখানে কালোবাজারি আর জুতা চোর বেশী? এতে বোঝা যাচ্ছে যে, ইসলাম ধর্মের বর্তমান রুপ ও ব্যবস্থা সম্পুর্ন অচল প্রতিপন্ন হয়েছে।
বাকী থাকল কর্মজীবন। আমাদের কারো জীবনে যখন নীতি বলে জিনিষটা নাই, এবং কেউ নীতি মেনে চলিনা, তখন সামাজিক জীবনে সব ক্ষেত্রে তো দূর্নীতি চলবেই। এই দূর্নীতি , অন্যায়, অবিচার এ আমরা এতই জর্জরিত হয়ে গেছি যে, বেঁচে থাকাটাই একটা দু্ঃসহ যন্ত্রনা হয়ে দাড়িয়েছে। সামান্য দু একজন ছাড়া দেশের প্রতিটি লোক এই অভিশাপ থেকে পরিত্রান পাবার উপায় চিন্তা করছে। সবাই কামনা করছে যে এই ঘুনে ধরা পুরোনো সমাজ ব্যবাস্থার আমূল পরিব্রতন। সবাই আশা করছে কামাল আতাতুর্ক এর মতন এমন এক ব্যক্তিত্যের বিকাশ যিনি খান খান করে ভেঙে দেবেন সমাজ ব্যবস্থা, বন্ধ করে দেবেন পর্বত প্রমান দূর্নীতি, বন্ধ করে দেবেন মসজিদ, মন্দির এর ভন্ড উপাসনা। সমাজের প্রতিটি মানুষের চরিত্র গড়ে তুলবে বিবেক, ন্যয়নীতি বোধে ইস্পাত কঠিন করে এবং অন্ত্ঃসার শুন্য অনুষ্ঠান পালন করা ধর্ম নয় এবং সেই সাথে রিপুকে সংযত করা ও বিবেক ন্যয়ের পথে থাকাই ধর্ম - এই চরম সত্য কথাটা সবাই কে উপলব্ধি করানো।
কিন্তু এই পরিবর্তন কোন পথে সম্ভব? এই যে গণতন্ত্র গণতন্ত্র বলে যে সস্তা বুলে আওড়াই, সেই গণতন্ত্র এর পথে এই সংস্কার সম্ভব নয়। কারন আমাদের গণতন্ত্র ও দূর্নীতি তে ভরা। গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা সত্যই সর্বাংগীন সুন্দর সমাজ ব্যবস্থা কিন্তু সেই গণতন্ত্র কায়েম করতে গেলে জন গনের বেশীর ভাগ লোক কে প্রথমে চরিত্রবান ও শিক্ষিত হতে হয়। দেশের বাশীর ভাগ লোক জখন তা না থাকে থখন দরকার হয় একজন অসীম ক্ষমতার অধিকারী চরিত্রবান এক কঠোর এক নায়কের অথবা এক দলিয় শাষন ব্যবস্থার। মোট কথা, আমাদের কে সঠিক পথ দেখানোর জন্য, সব গোড়ামী, ভন্ডামি, দূর্নীতি অবসানের জন্য প্রয়োজন কামাল আতাতুর্ক এর মতন একজন , যিনি কয়েক বছরের জন্য তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন,গোড়া আলেমদের গুলি করে মেরে ধর্মের গোড়ামি কে সংস্কার করেছিলেন।
আর দ্বীতিয় পথ হচ্ছে ধর্ম কে সমাজ জীবন থেকে সম্পুর্ন বাদ দিয়ে শোষন মুক্ত এক নতুন সমাজ গড়ে তোলা , অপর কথায় কম্যুনিজম কায়েম করা। তবে কথা হচ্ছে, তা আজীবনের জন্য নয়, আর পরিবর্তন যে পথেই আসুক না কেন, তা নির্ভর করছে একজন কঠোর চরিত্রবান, মানবকল্যানী এবং সক্রিয় নেতার উপর। দেশের যে শতকরা ১ ভাগ লোক চরিত্রবান আছে, জন গনের মধ্য থেকে বাছাই করে সেই লোকদের নিয়ে দল গঠন করার উপর।
আমরা এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি কবে আসবে সেই শুভদিন, যেদিন এমন এক মহাপুরুষ আমাদের উদ্ধার করবেন দূর্নীতি জরাগ্রস্ত সমাজ হতে।দেশের প্রতিটা লোক চায় একটা আমূল পরিবর্তন - তা যে পথেই আসুক না কেন
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৮:৩৬
অচন্দ্রচেতন বলেছেন: লেখা ভালো লাগলো।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪০
কুবের বলেছেন: সত্য লিখেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:৪১
মেঘাচ্ছন্ন বলেছেন: স্বাগতম.....সামহোয়্যার ইন ব্লগ পরিবারে।
হাত খুলে লিখে যান.......
ভালো থাকুন ।
শুভেচ্ছা রইলো ।