নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১.
বেশ কিছুদিন আগে আমি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের লাইব্রেরির সদস্য কার্ড রিনিউ করলাম। আমার চাহিদা ছিল পুরানা কিছু কবিদের কবিতার বই পড়া।
দুইটা শেলফে কবিতার বই আছে দেখলাম। গল্পকার হিসাবে বিখ্যাত অদিতি ফাল্গুনীর একটা কবিতার বইও তথায় দেখতে পাইলাম! সমসাময়িক অন্য কারো কবিতার বই দেখলাম কি? খুব না। এই ব্যাপারে বিশ্বসাহিত্যের আগ্রহ নাই।
তো আমার যা দরকার ছিল পুরানা কবিদের বই খুঁজতে থাকলাম। পুরানা কবিদের গুটিকয়েকের গুটিকয় বই পাইলাম। লাইব্রেরির অবস্থা ভালো না। এমনকি লাইব্রেরিতে এসির ব্যবস্থাও নাই। গরম লাগতেছিল। দমবন্ধ পরিবেশ।
এতই অবজ্ঞা লাইব্রেরিতে, অথচ এই দিয়াই ওনারা টাকা-পয়সা করলেন। লম্বা একটা সুন্দর বিল্ডিংও করছেন। বিল্ডিং যেইভাবে উঠছে, লাইব্রেরি তত খাড়া হয় নাই।
২.
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র সাহিত্যের পাঠক তৈরি করার কাজ করে। এই কাজ করার জন্যে স্কুল ও কলেজের সাহিত্যের পাঠ্যবইগুলাই যথেষ্ট। যদি তা যথেষ্ট না হয় সরকারের দরকার তা করা।
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের নামগত কারণেই কর্তব্য ছিল বিশ্বের সাহিত্য সম্ভার অনুবাদের কাজকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা। তারা এই কাজ করে না। কারণ এই কাজ লাভজনক না। স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নামে ফান্ড পাওয়া সহজলভ্য।
৩.
ফান্ডের বিরুদ্ধে আমি না। আমি নিজেও ফান্ড পাইলে নিব। কিন্তু অন্তত একশ ভাগের এক ভাগ হইলেও টাকা তো যেই কাজের নামে আমার প্রতিষ্ঠান তাতে দিতে হবে। নাইলে তো টাকা হালাল হবে না।
১২/৩/২০১৬
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সমস্যাটা কোথায়? মানে আপনার আপত্তির ব্যাপারটি যদি আরো কিছুটা বিস্তারিত বলতেন, তাহলে আমরা যারা একটু কম জানি, তাদের জানার জন্য সুবিধা হতো।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: তাদের ফান্ড কালেকশন কি রকম জানতে চাই ।