![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কে, আমি যেমন নিজে জানি না, বাকিরাও নিশ্চিতভাবে কিছু জানেন না। বেশিরভাগ ঐতিহাসিকের মতে আমি নিতান্তই এক কাল্পনিক চরিত্র, ইতিহাসে আমার অস্তিত্ব নাই! তাদের মতে ঔপন্যাসিক, গল্পকারেরা বিবেক চরিত্র চিত্রায়নে আমাকে সৃষ্টি করেছেন। এমনকি আমার নাম নিয়েও বিভ্রাট আছে। কেউ কেউ আমার নাম গোলাম হোসেন বলেও অভিহিত করেছেন!
ষাটের দশকে আলমগীর (সত্তর দশকে পাকিস্তান চলে যান এবং ওখানেই গায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন), জাফর ইকবাল (পরবর্তীতে নায়ক) এবং আরও কিছু মিউজিকপ্রেমীদের হাতে ব্যান্ড সঙ্গীত শুরু হলেও আমজনতার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কারন এই ব্যান্ডগুলি ছিল ক্লাব, হোটেল কেন্দ্রিক। মুলত তারা হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালের উইন্টার গার্ডেনে, ঢাকা ক্লাবে পারফর্ম করতেন। সাধারন মানুষের মধ্যে ব্যান্ড জনপ্রিয় হয় সাতের দশকের প্রথম ভাগে আজম খান, ফেরদৌস ওয়াহিদদের মাধ্যমে। এদের দেখানো পথে আস্তে আস্তে গড়ে উঠে সোলস, ফিডব্যাক, ফিলিংস, মাইলস এসব ব্যান্ডগুলো।
তবে ব্যান্ড মিউজিকের স্বর্নযুগ আমি বলব আশির দশক। এসময়ে অডিও ইন্ডাস্ট্রি প্রতিষ্ঠার কারনে ব্যান্ড দেশের আনাচে-কানাচে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। এছাড়া আজম-ওয়াহিদ পরবর্তী নতুন ব্যান্ডগুলিও তাদের প্রাথমিক প্র্যাকটিস এবং গান কম্পোজিশন শেষে এই সময়ে তাদের অ্যালবাম প্রকাশ করে।
নব্বই দশকের শুরুর দিকে ব্যান্ড মিউজিকের এত রমরমা অবস্থা ছিল যে ক্যাসেট কোম্পানীরা ব্যান্ড ছাড়া সলো আধুনিক শিল্পীদের অ্যালবাম ছাড়তেই চাইত না। অনেক একক শিল্পী এসময়টাতে শুধুমাত্র ব্যান্ডের মার্কেট ধরার জন্য নামকাওয়াস্তে একটা ব্যান্ড গঠন করত এবং সেই ব্যান্ডের লেবেল ব্যবহার করে তাদের সলো অ্যালবাম বাজারে ছাড়ত। একটা উদাহরনও দেই। রবি চৌধুরী যখন একদম নতুন, তিনি এরকম এক সাইনবোর্ড সর্বস্ব ব্যান্ড সানডে (নামটা খেয়াল করুন) তৈরী করে অ্যালবাম ছেড়েছিলেন।
ব্যান্ডের এই জৌলুসপূর্ন সময়ে '৯৩ সালের মাঝামাঝি বিশাল আলোড়ন তুলে বাজারে আসে বাংলাদেশের প্রথম মিক্সড অ্যালবাম স্টারস। সে সময়কার অতি জনপ্রিয় কয়েকটি ব্যান্ডের ভোকালরা আশিকুজ্জামান টুলুর সুর ও সঙ্গীতে একটা করে গান গেয়েছিলেন এই অ্যালবামে। স্মৃতি থেকে কয়েকটা নাম তুলে দিচ্ছি। মাকসুদ, আজম খান, বিপ্লব, টিপু, নিলয় দাস, পঞ্চম, সামিনা চৌধুরী (উনি কখনো কোন ব্যান্ডে ছিলেন না, কিন্তু এই অ্যালবামে চমৎকার একটি গান গেয়েছিলেন)। এই শিল্পীদের একটা বড় অংশই এর আগে কখনো নিজেদের ব্যান্ড ছাড়া অন্য কোথাও পারফর্ম করেননি, এতগুলি শিল্পীও আগে একসাথে পাওয়া যায়নি। ফলে অসম্ভব জনপ্রিয়তা পায় এই অ্যালবামটি, যদিও মানের বিচারে এর গানগুলি খুব আহামরি ছিল না। কোন গানই দীর্ঘ সময় টিকে থাকেনি।
কিন্তু এই আপাত জনপ্রিয়তার সাথে সাথে সবার অলক্ষ্যে মোটামুটি মানের এই অ্যালবামটিই বাংলা ব্যান্ড মিউজিকের গতিপথ পালটে দেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। এর সাফল্যের ফলে হঠাৎই জনপ্রিয় ব্যান্ডগুলির ভোকালরা বুঝতে পারে যে একটা ব্যান্ডের অ্যালবাম বাজারে আনতে সময় লাগে ৩-৪ বছর যেহেতু সব শ্রেনীর শ্রোতাদের জন্যই কিছু না কিছু রাখতে হয়, সব সদস্য মিলে বসে কম্পোজ করতে হয়, শ' শ' ঘন্টা কাটাতে হয় প্র্যাকটিস প্যাডে। এইসব কিছুর পর যে টাকা পাওয়া যায়, তা ভাগ হয় ব্যান্ডের সবার মধ্যে। সে তুলনায় একটা মিক্সড অ্যালবামে শুধু একটা গান নিজে তৈরী করতে লাগে ৩-৪ দিন, আর যদি অন্য কারও সুরে হয় তাহলে তো কথাই নেই, রেকর্ডিংয়ে হয়ত একদিন, একটা বড় অংকের টাকা সাথে সাথেই হাতে পাওয়া যায়। অডিও কোম্পানীগুলিও লুফে নিল এই মিক্সড অ্যালবাম ব্যবসা।
টুলু শুরু করলেও উনি খুব একটা এই মাধ্যমে কাজ করেননি। স্টারসের পরে উনি আরেকটি মিক্সড অ্যালবাম করেছিলেন যা ছিল মুলত আধুনিক সলো শিল্পীদের নিয়ে এবং প্রতিটা গান ছিল দ্বৈত কন্ঠে। এরপর টুলু ফিরে যান তার ব্যান্ড আর্কের অ্যালবামের কাজে। মিক্সড অ্যালবাম কালচারকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেয়ার কৃতিত্ব দিতে হবে প্রিন্স মাহমুদকে। টুলুর একটু পরে নব্বইয়ের মাঝামাঝির দিকে এই ভদ্রলোক শুরু করেন এবং পরবর্তী দশ বছর একের পর এক হিট মিক্সড অ্যালবাম উপহার দেন। একা উনি যত কালজয়ী গান সুর করেছেন, বাংলাদেশের ব্যান্ড জগতে আর কেউ মনে হয় না তার কাছাকাছিও যেতে পারবেন। শুধুমাত্র মা আর বাংলাদেশ (দুটোর গায়কই জেমস) গান দুটোই তাকে অনেক বছর বাঁচিয়ে রাখবে। তাঁর সাফল্যে অনুপ্রানিত হয়ে আরও অনেকেই মিক্সড অ্যালবাম তৈরীকে তাদের পেশা হিসেবে নেন।
প্রতিষ্ঠিত ব্যান্ডের ভোকালরা (যারা বেশিরভাগ সময় ব্যান্ডের মুখ্য কম্পোজার) এভাবে মিক্সড অ্যালবামে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় গোটা ব্যান্ড কালচার চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হতে শুরু করে। পুরোনো ব্যান্ডগুলি অ্যালবাম প্রকাশ কমিয়ে দেয়, নতুন শিল্পীরাও বছরের পর বছর কষ্ট করে গান কম্পোজ করার চাইতে কোন মিক্সড অ্যালবামে কোনভাবে একটা গান ঢুকিয়ে রাতারাতি সাফল্য পেতে চায়। সবচেয়ে বাজে প্রভাব যেটা পড়ে, শিল্পীরা তাদের স্বকীয়তা হারায়। যেকোন ব্যান্ডের একটা নিজস্ব স্টাইল থাকে এবং সচরাচর তারা সেই স্টাইলের বাইরে যায় না। মিক্সড অ্যালবামে নানান শ্রেনীর শ্রোতার মনোরঞ্জনের জন্য শিল্পীরা তাদের নিজস্ব ব্যান্ডের স্টাইলের বাইরেও গাইতে শুরু করেন। এছাড়া বেশি প্রডাকশনের ফলে কথা-সুরের কোয়ালিটিও হতে থাকে যাচ্ছে তাই। নতুন শতাব্দীতে শুরু হতে হতে ব্যান্ড মিউজিক প্রায় ধ্বংসের কাছে চলে যায়। সেই খাদের কিনারা থেকে আবার ব্যান্ডকে টেনে তুলে আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড কালচার তৈরী এবং ব্ল্যাক, আর্টসেল ইত্যাদি নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডকে প্রতিষ্ঠিত করার কৃতিত্ব বেসবাবা সুমনের। সেই গল্প আরেকদিন।
স্টারস অ্যালবাম বের হবার আগে বেশ পাবলিসিটি করে হাইপ তোলা হয়েছিল। আমি নিজেও বের হবার সাথে সাথেই কিনেছিলাম। সেই ক্যাসেট আজকে কোথায়, কে জানে! ইন্টারনেটে অনেক খুঁজে এর সবচেয়ে হিট গানটা ইউটিউবে পেলাম। শুনে দেখতে পারেন। একটা প্রাসঙ্গিক তথ্য, জেমস তখন একদমই জনপ্রিয় ছিল না। আইয়ুব বাচ্চু এর মাত্র ২-৩ মাস আগে সুখ রিলিজ করে লাইমলাইটে এসেছে। সেসময়টাতে মাকসুদই ছিল সবচেয়ে বড় স্টার।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
রাইসুল জুহালা বলেছেন: জানতাম মিউজিকের পোস্ট হলেই আপনি আসবেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বিস্তারিত আলোচনার অপেক্ষায় রইলাম।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:২৩
রাজীব বলেছেন: পুরোনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন। আপনিও কি গায়ক??
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: বাথরুমে তো সবাই কমবেশি গায়। আমি বাথরুম গায়ক।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:২৬
দ্যা ডক্টর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
রোডায়া বলেছেন: ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস মোটামুটি জানা হয়ে গেলো৷ চমৎকার৷
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: এটাকে ইতিহাসের ভাঙ্গাচোরা কঙ্কাল বলা যেতে পারে, খুব বেশি হলে। পুরো ইতিহাস লিখতে হলে ৪-৫ পর্ব লেগে যাবে। আমার একার পক্ষেও সম্ভব না যেহেতু স্মৃতি প্রায়ই ভুল তথ্য দেয়।
আপনার ভাল লেগেছে শুনে খুব খুশি হলাম।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৫২
সিংহ বলেছেন: bhai ektu dekhen na kosto kore jodi "star's" album er baki gaan gulo jodi dite parten. Khub kushi hotam.
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২
রাইসুল জুহালা বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে, আমি নিজেও এতদিন পরে বেশিরভাগ গানের নাম ভুলে গেছি। খুঁজে বের করা তাই খুব মুশকিল। অনেকক্ষন চিন্তা করে সামিনা চৌধুরীর গানটা মনে করতে পারলাম, সার্চ দিয়ে দেখি এটা ইউটিউবে আছে।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বাকি গানও চেষ্টা করব।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১১
পথপ্রান্তে বলেছেন: লেখায় প্লাস,পোস্ট গেল প্রিয়তে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৩৬
নস্টালজিক বলেছেন: খুব ভালো অবজারভেশন।।
সময় করে বিস্তারিত আলোচনা করার ইচ্ছা রইলো...
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৪০
রাইসুল জুহালা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনার সাথে বিস্তারিত আলোচনার অপেক্ষায় রইলাম।
এই মুহুর্তে আপনার লেখা থিম সংটা শুনছি। চমৎকার কাজ। দীপ আহসানের পোস্টে এই সম্পর্কে হালকা আলোচনাও করেছি।
৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৯
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: জটিল!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৪০
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:১০
অ্যামাটার বলেছেন: তথ্যবহুল। অনেক কিছুই অজানা ছিল।
আচ্ছা, জনপ্রিয় সব পুরণো ব্যান্ডের সদস্যরা পরবর্তীতে বেরিয়ে যায় কেন? এই সলো মিক্সড কালচারের জন্যই? উদাহরন, নগরবাউল ছেড়ে জেমস, ফিডব্যাক ছেড়ে মাকসুদ, এলআরবি ছেড়ে পঞ্চম, টুটুল; ইত্যাদি।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:৪৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: জেমস কখনো নগরবাউল ছেড়ে যায়নি, সে শুধু ব্যান্ডের নাম বদলে ফিলিংস থেকে নগরবাউল করে দিয়েছিল। মাকসুদের ফিডব্যাক ছাড়ার পেছনে ঠিক মিক্সড অ্যালবাম কালচার না, বরং তার নিজের সলো ক্যারিয়ার গড়ার বাজে স্বপ্ন দায়ী ছিল। নিজেও ডুবেছে, ফিডব্যাককেও ডুবিয়ে দিয়েছে। পঞ্চম এলআরবি না, আর্ক ছেড়ে বের হয়ে গিয়েছিল নিজের ব্যান্ড গড়ার আশায়। আর্ক ভাঙ্গায় টুলু, হাসান, পঞ্চম তিনজনই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। হাসান তো ধুলায় মিশে গেল, পঞ্চম দাঁড়াতেই পারল না, টুলু কানাডাতে বসে রইল। শেষ খবর, হাসান আবার টুলুর সাথে আর্ক গড়েছে। টুটুল এলআরবি ছেড়েছে মুলত সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার জন্য। এটা একটা ভাল সিদ্ধান্ত। উনি বেশ ভাল কাজ করছেন এখানে-ওখানে গত ৪-৫ বছর। এর আগের ১৫ বছরে তাকে এলআরবি ছাড়া অন্য কোথাও দেখা যেত না।
নাহ, ব্যান্ড ভাঙ্গার পেছনে আর যাই হোক মিক্সড অ্যালবাম কালচার দায়ী না বলেই আমার ধারনা। ব্যান্ড ভাঙ্গে অন্যান্য কারনে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:১৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এর একটা ভালো দিকও আছে। মিক্সড এলবামেএখন অনেক শিল্পি অথবা আনকোড়া শিল্পিও সুযোগ পেয়েও পড়ে নিজের এলবামে লাইম লাইটে এসেছে। তবে প্রিন্স মাহমুদ যে কাজটা করেছিলেন অনেকটা অস্বীকৃতভাবে সেটা অবশ্য হাবীব ফুয়াদ শুরু করেছে। পারলে এরা টাকার বিনিময়ে ইভা রহমানের এলবামও করে দেবে। তবে প্রিন´্স মাহমুদের অবদান আসলেই ভুলার নয়, কন জানি লোকটার তেমন নাম নেয়া হয় না।
অবশ্য লোকটার কিছু ক্ষেদ ও আছে যেমন সবচেয়ে ক্ষেদ মনে হয় চাইমের খালেদ এর উপর!
যাই হোউক, নতুনরা যেহেতু আসছে সেহেতু মনে হয় আগেকার মতো একচেটিয়া মনোপলি হিট কেু আর হতে পারবে না।
এখনকার মেইন সমস্যা হলো পাইরেসি, যা অডিও বাজারকে প্রায় শেষ করে দিয়েছে!
আশার কথা হলো আর্টসেল যখন তাদের দ্বিতীয় এলবামটা বের করে তখন তাদের সবকটা কপি বিক্রি হতে সময় নেয় নাকি মাত্র দু ঘন্টা!
চিন্টা করা যায়?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: হুমমমম কিছু পজেটিভ দিক তো আছেই। মিক্সড অ্যালবাম থেকে আমরা অনেকগুলি ভাল গান পেয়েছি, সেটা অস্বীকার করা যাবে না। কিন্তু সামগ্রিকভাবে এটা ব্যান্ড সঙ্গীতে একটা বাজে প্রভাব ফেলেছে বলে আমার মত। একটা বড় সময় ধরে নতুন কোন ব্যান্ড উঠে আসেনি, পুরোনো ব্যান্ডদেরও ভাল কোন অ্যালবাম বের হয়নি। আর নতুন শিল্পী যারা হুটহাট করে এসেছে, দুই গান পরেই আর খুঁজেও পাওয়া যায়নি। আর নতুনদের মধ্যে ব্যান্ড করার প্রবনতাও ওই সময়টায় কমে গিয়েছিল।
ব্যান্ডের নিজের আর মিক্সড অ্যালবামের আরেকটা বড় তফাৎ ছিল, বেশিরভাগ মিক্সড অ্যালবামেই দুইটা, বেশি হলে তিনটা ভাল গান পাওয়া যেত। বাকি সবই দায়সারা। ব্যান্ডগুলি চেষ্টা করত নিজেদের অ্যালবামে মোটামুটি সব গানের একটা ন্যুনতম মান বজায় রাখতে।
প্রিন্সের কথা বলা যায়, সর্বত্রই গায়কের কদর। সুরকার, গীতিকারের নাম আর কে মনে রাখে। কিন্তু শেষের দিকে লোকটা বড় বেশি কমার্শিয়াল হয়ে গেল। সিনেমার সঙ্গীত পরিচালকদের নাকি বেশ কয়েকটা অ্যাসিস্টেন্ট থাকে। ছবিতে ৬টা গান থাকলে মুল সঙ্গীত পরিচালক নিজে ২টা গান করেন, বাকিগুলি অ্যাসিস্টেন্টরাই করে দেয়। শোনা কথা, সত্যি-মিথ্যা জানি না। প্রিন্সের শেষের দিকের অ্যালবামগুলি শুনলে মনে হত উনিও দুই একজন অ্যাসিস্টেন্ট রেখেছেন!
ইভা রহমানের কথা বলতে পারব না, তবে ফুয়াদ রিজিয়া পারভীনের অ্যালবামের কাজ করছে শুনলাম। রিজিয়া পারভীন যদি না চেনেন, ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্সে ভোগার কোন কারন নাই। চিনলেও সুপিরিওররিটি কমপ্লেক্স হবার কোন দরকার নাই। উনি একসময় পলাশের সাথে হিন্দি গানের বাংলা ক্যাসেট বের করতেন। আসিফ আকবর হলেও বুঝতাম, ফুয়াদ রিজিয়া পারভীনের সাথে কেন কাজ করছে, কে জানে!
খালেদের সাথে তার আসলে সমস্যাটা কি ছিল? আমি এ ব্যাপারে ডিটেইলস জানি না। তবে অডিও কোম্পানী সাউন্ডটেকের সাথে নাকি রয়ালিটি বা এই জাতীয় কিছু নিয়ে সমস্যা তৈরী হয়েছিল।
আর্টসেলের বিশাল ডাইহার্ড ফ্যান শ্রেনী আছে। যেমন আমরা একসময় ছিলাম ফিডব্যাকের, পরে আইয়ুব বাচ্চুর। ডাইহার্ড ফ্যান হয়ত এই বয়সে আর হতে পারব না, কিন্তু আমারও তাদের গান খুব ভাল লাগে। কিন্তু মাঝে মাঝে বেশি এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়ে লিরিক্স খুব দুর্বোধ্য করে ফেলে।
আপনার দীর্ঘ মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল লাগল আপনার বিশ্লেষন পড়ে। ব্লগে তো এরকম আলোচনাই চাই।
১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৪৯
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
চমৎকার পর্যবেক্ষণ!! +++
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪০
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৩০
মা-নবি০৩ বলেছেন: ব্যক্তি কেন্দ্রিকতা সমাজের সব ক্ষেত্রেই (যৌথ পরিবার নেই ) ব্যন্ডের ক্ষেত্রে ও সেই প্রভাব পড়েছে
আর আপনার বিশ্লেষন ঠিক আছে ।
আগে একজন ভোকালের মিউজিক করার সুযোগ ছিল না প্রযুক্তির প্রসারে ভোকাল নিজেই এখন ভয়েস মিউজিক সবই নিজে দিতে পারছে । অডিও কম্পানির বাইরেও স্টুডিওর বিখাশ , পেশাদার বাজিয়ে সব কিছুই প্রভাব ফেলেছে
আবার নিরাপত্তার অভাব বোমা হামলার ভয় কনসার্টের সংখ্যা কমিয়েছে
আর স্টার্স -২ ও মনে হয় বেরিয়েছিল পরে
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৭
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার যে পোস্টে আপনি ৩০ লাখ শহীদের সংখ্যা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন, সেটা আমার ভাল লাগেনি। আপনার মত লোকের সাথে সঙ্গীতের মত একটা পবিত্র বিষয় নিয়ে আলোচনা করা অর্থহীন।
আপনি আমার ব্লগ বাড়িতে এসেছেন, আতিথ্য দিতে পারলাম না বলে নিজেরই খারাপ লাগছে। কিন্তু নীতির সাথে আপোষ করা যায় না।
আশা করি দূরে থাকবেন।
১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৫৬
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
এই পোষ্টে গ্যালারিতে বসলাম!! আলোচনা চলুক ধুমছে!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৮
রাইসুল জুহালা বলেছেন: গ্যালারীতে আছেন যখন, কিছু তালি-শিস না দিলে কিভাবে হবে?
ধন্যবাদ।
১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২১
কবির চৌধুরী বলেছেন: স্টারস এর কথা মনে পরলো!
আমি মনে করি ব্যান্ডের গান শোনার সেই ক্রেজ আর নেই! এর নানা কারন আছে। যেমন আমাদের দেশে বাজার ছোট। আর শ্রোতাদের রুচি তৈরি করার বিভিন্ন মাধ্যমের এই শিল্প প্রসারে অনিহা ছিল। সাথে আছে মিউজিক ইন্ড্রাস্ট্রির ভিতরে ভিতরে এমনকি স্ব ব্যান্ডের ভিতরেই আছে/ছিল চরম দলাদলি (আমাদের দেশের এই কালচার মিউজিক ইন্ড্রাস্ট্রি বাদ যাবে কেন!)! সাথে সাথে ডিস কালচার ঢুকে যাওয়ায় ব্যান্ড শিল্প আগের অবস্থান হারায়।ক্যাসেট/সিডি কেনার মানুষেরা কম্পিউটারে গান ট্রান্সফার করে নেয়ার প্রবনতা আর একটা কারন। সর্বোপরি ব্যান্ডের ভাল শিল্পী তৈরি হওয়া আর পুরাতন শিল্পীদের ভাল গান করার ক্ষমতা কমে গেছে, এটা স্বীকার করতে কষ্ট হলেও এটাই বাস্তবতা- সেটা যে কারনেই হোক! কনসার্টে গেলে দেখবেন সেই পুরাতন সেরা সিঙ্গেল গুলোই তারা ঘুরে ফিরে করে, নতুন কোন প্রডাকশন নেই বললেই চলে। ফলে ডাই হার্ড শ্রোতা তৈরি হচ্ছে না!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৩০
রাইসুল জুহালা বলেছেন: পাইরেসী অবশ্যই একটা বড় ক্ষতি করছে। এবং পুরোনো স্বনামধন্য শিল্পীদের ভাঁড়ার ফুরিয়ে এসেছে, সেটাও ঠিক। এটা অবশ্য হতেই হবে। যত বড় শিল্পীও হোক না কেন, সবারই দিন একসময় শেষ হয়। মাইকেল জ্যাকসনেরও শেষ ১০-১২ বছর ফ্লপ গেছে। এ আর রেহমানের গানেরও সেই ধার আর নাই। কিন্তু এটা তো একটা চলমান প্রক্রিয়া। পুরোনো শিল্পী যাবে, নতুন গ্রুপ যোগ দিবে। সমস্যাটা হচ্ছে, বাংলা ব্যান্ডে মধ্যের বেশ কয়েক বছর একেবারেই খরা গেছে। ৯৬ তে জেমসের উত্থান আর ২০০১-০২ এর দিকে আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডগুলির আবির্ভাব, এই দুইয়ের মাঝখানের বিরান সময়টাতেই ব্যান্ড তার মার্কেট হারিয়েছে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: সবার বিস্তারিত রিপ্লাই পরে দেব। ওভ্র ঝামেলা করছে। ফোনেটিক খুব কঠিন। দু:খিত।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:২৭
হিমাংশু বলেছেন:
আপনি তো দেখছি বস খুন করে ফেলবেন। এভাবে একটার পর একটা স্মৃতির ঝাঁপি খুলে দিলে তো এই পরবাসে টিকে থাকা দায় হয়ে যাবে।
এসএসসি পরীক্ষার অল্প কিছুদিন আগে বের হয় অ্যালবামটি। সাথে সাথেই কিনেছিলাম। ফিডব্যাকের "বঙ্গাব্দ" বেরোনোর আগে সম্ভবত এই অ্যালবামটির ইনলে কার্ড ই ছিল প্রথম বড় ইনলে কার্ড। "বঙ্গাব্দ"এরটা ছিল প্রায় ছোটখাটো একটা পোস্টার।
সবচেয়ে বেশি শুনতাম মাকসুদের গানটি, প্রায় সারাদিন ধরে। স্টারস-এ এবি না থাকলেও ছ-সাত বছর পর টুলু যখন "স্টারস টু" বের করেন, তখন দারুণ একটা গান দিয়েছিলেন এবিকে :
সারারাত তুমি হেঁটেছো আমার নিঝুম স্বপ্নপথে
ধ্বংসের কথা যেটা বললেন সেটা নিয়ে সামান্য দ্বিমত আছে। ঘুমে চোখ বুজে আসছে, নইলে আরও কিছু বলতাম। পরে যদি মনে থাকে বলবো।
আর আপনাকে ধন্যবাদ দিচ্ছিনা, কারণ এইরকম দুর্দান্ত পোস্ট দেয়াটা এখন আপনার কর্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শুভেচ্ছা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৩৯
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনি আমার সামনে থাকলে দেখতে পেতেন যে আপনার কমেন্ট পড়ে লজ্জায় আমি রংধনু কালার হয়ে গেছি।
স্টারসের ইনলে কার্ডের কথা সেভাবে মনে নাই। তবে বঙ্গাব্দটা মনে আছে। সেই যে ক্যাটস আই এর পোষাক পরা ফিডব্যাকের মেম্বাররা। এত ডিটেইলস আর এত বড় ইনলে তখন চিন্তাই করা যেত না। বঙ্গাব্দের পরে ওয়ারফেজের দ্বিতীয় অ্যালবামের (অবাক ভালবাসা) ইনলেও অনেক বড় ছিল।
দ্বিমত তো থাকতেই পারে। সেজন্যই তো আলোচনা। অপেক্ষায় রইলাম আপনার মত শোনার জন্য।
চেষ্টা করব নিশ্চয়ই স্মৃতির পাতা থেকে এরকম আরও কিছু তুলে আনার জন্য।
এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:০১
রেজোওয়ানা বলেছেন: খুব চমৎকার লিখেছেন, সিরিয়াল করবেন নাকি?
রবি চৌধুরীর ব্যাপারটায় মজা পেলাম
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা হা। অনেক ধন্যবাদ।
সিরিয়ালের মত সিরিয়াল করব না। তবে ব্যান্ড মিউজিক নিয়ে আরও লেখা লিখতে পারি। হয়ত এরকম আরও কিছু মোড় ঘোরানো অ্যালবামের রিভিউ করতে পারি।
১৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:১১
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি। মিক্সড অ্যালবাম হঠাৎ করেই আবির্ভাব হয়নি, এর পিছনে নিশ্চয়ই কারণ ছিল। ঐ সময় এদেশে একসাথে অনেকগুলো ব্যান্ড আত্মপ্রকাশ করে। কিন্তু সবার পক্ষে মাইলস, এলআরবির মত একটি পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম বের করার সময় বা সামর্থ্য ছিল না। তাছাড়া আরেকটি বিষয় আমার মনে হয়, ঐ সময় বড় অডিও ক্যাসেটের দোকানগুলোতে মূল অ্যালবাম কেনার চেয়ে শ্রোতারা প্রত্যেকের পছন্দ অনুসারে গানের লিস্ট করে রেকডিং করিয়ে নিতেই আগ্রহী ছিলেন। অর্থাৎ ফিডব্যাকের একটি, সোলসের দুটি, অবসিকউরের একটি/দুটি, এলআরবির দুটি- এভাবে ১২/১৪টি গান শ্রোতারা নিজেরাই পছন্দ করে ৬০/৯০ মিনিটের মিক্সড ক্যাসেট বানাতেন। শ্রোতাদের এই ট্রেন্ডটাকেই বাণিজ্যিক রূপ দিয়ে মিক্সড অ্যালবাম বের হয়। যতদূর জানি, মাইলস প্রথমে এই মিক্সড অ্যালবামের ধারণার বিরুদ্ধে ছিল। পরে মিক্সড অ্যালবামের জনপ্রিয়তার তোড়ে ওরাও স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয়।
আমিও কিছু লেখার চেষ্টা করেছিলাম
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০২
রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই পোস্টে আপনার কথাবার্তা আমার ভাল লাগেনি। মনে হয়েছে আপনি জামাত শিবির চক্রের মোসাহেবি করছেন। এই জাতীয় লোকের সাথে সঙ্গীতের মত একটা পবিত্র বিষয় নিয়ে আলোচনা করা অর্থহীন।
আপনি আমার ব্লগ বাড়িতে এসেছেন, আতিথ্য দিতে পারলাম না বলে নিজেরই খারাপ লাগছে। কিন্তু নীতির সাথে আপোষ করা যায় না।
আশা করি দূরে থাকবেন।
১৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
রাজসোহান বলেছেন: দুর্দান্ত পোস্ট
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনাকে শুনলাম ব্যান করা হয়েছে, না কি যেন। আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি। আশা করি খুব শিঘ্রি ব্যান তুলে নেয়া হবে।
২০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পুরানা কথা মনে পড়ে গেল।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: নস্টালজিক করার জন্যই তো এই পোস্ট!। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৪
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
চমতকার পোষ্ট + ইতিহাস
ভালো লাগলো অনেক।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৯
ফাইরুজ বলেছেন: +++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৪
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: সবাই অল্প সময়ে স্টার হতে চায়। মিডিওকারে ভরে গেছে দেশ।
কি করবেন বলেন?
এই কমেন্ট করার সময় চার্মিং এর লাল শাড়িরে গানটা শুনছিলাম।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৫৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: লাল শাড়িরে অরবিটের (পলাশ, আশরাফ বাবু) গান না!
আমার লেখায় আমি উল্লেখ করেছি যে নব্বইয়ের শুরুর দিকে অনেক সলো আধুনিক শিল্পীও ব্যান্ডের লেবেল ব্যবহার করে ক্যাসেট বের করেছিল। চার্মিংও যদ্দুর মনে পড়ে এই টাইপের একটা ব্যান্ড। মুলত মনি কিশোরের সলো অ্যালবাম। একটা অ্যালবামের নাম ছিল বৌ গানের কথা ছিল 'বকুল তলে ফুল কুড়াতে আসতে তুমি মৌ, পুতুল খেলার ছলে আমার সাজতে তুমি বৌ, সেই দিনগুলি কই
আপনার সাথে একমত। সব মিডিওকারে দেশ ভরে গেছে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৫
পল্লী বাউল বলেছেন: প্লাস +++++
স্টারস এর আর একটা চমৎকার গানের কথা বাদ গেছে ........ ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর " নিজেই নিজের কাছে গল্প বলে"। অসাধারণ একটা গান। আমার জানামতে ওটাই নিয়াজ মো: চৌধুরীর কোন মিক্সড এলবামে গাওয়া একমাত্র গান।
মিক্সড এলবামের জনপ্রিয়তাই আসলে ব্যান্ডের সর্বনাশ ঘটায়। আহা কি দিনগুলোই না ছিল তখন
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৯
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার নিক দেখেই মনে হয় আপনি একজন সঙ্গীতপ্রেমী।
মমমমম। নিয়াজ মোহাম্মদের গান খুব সম্ভব স্টারস টুতে ছিল। স্টারসে না, এটা আমি মোটামুটি শিওর। স্টারসে সামিনা চৌধুরীই একমাত্র নন-ব্যান্ড শিল্পী ছিলেন। আর গানগুলিও ছিল চটুল ধরনের।
কি দিনগুলোই না ছিল তখন!
২৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:২৮
ডেজার্ট ফক্স বলেছেন: অফটপিক, এই নামটার সাথে সিরাজের দরবারের কোন চরিত্রের মিল আছে বলে ভাসা ভাসা মনে পড়ছে, পুরোটা মনে পড়ছে না।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: রাইসুল জুহালাঃ- "আমি কে, আমি যেমন নিজে জানি না, বাকিরাও নিশ্চিতভাবে কিছু জানেন না। বেশিরভাগ ঐতিহাসিকের মতে আমি নিতান্তই এক কাল্পনিক চরিত্র, ইতিহাসে আমার অস্তিত্ব নাই! তাদের মতে ঔপন্যাসিক, গল্পকারেরা বিবেক চরিত্র চিত্রায়নে আমাকে সৃষ্টি করেছেন। এমনকি আমার নাম নিয়েও বিভ্রাট আছে। কেউ কেউ আমার নাম গোলাম হোসেন বলেও অভিহিত করেছেন!"
নবাব সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি বাংলা ভাষায় মোট তিনজন লিখেছেন। সিকানদার আবু জাফর (এই ভার্সনটি আমাদের সময় এইচএসসির পাঠ্যসুচীতে ছিল), গিরিশচন্দ্র (যিনি প্রথম কুরান শরীফের বাংলা তর্জমা করেন), তৃতীয় ব্যক্তির নাম মনে করতে পারছি না বলে দুঃখিত।
এঁরা সবাই তাদের নাটকে নবাবের দরবারে এক ভাঁড়ের চরিত্র রেখেছেন। গিরিশবাবু এবং অন্য লেখক এই চরিত্রের নাম দিয়েছিলেন গোলাম হোসেন। গিরিশবাবুর নাটকের এক বিখ্যাত সংলাপ আছে, 'উপায় নাই গোলাম হোসেন'।
সিকানদার আবু জাফর এই চরিত্রটির নাম রাখেন রাইসুল জুহালা।
খান আতাউর রহমানের চলচ্চিত্র নবাব সিরাজউদ্দৌলাতে এই চরিত্রের নাম গোলাম হোসেন এবং অভিনয় করেছিলেন মরহুম ব্ল্যাক আনোয়ার।
কিন্তু ঐতিহাসিকরা এখনও নিশ্চিত হতে পারেননি যে এইরকম একটা ভাঁড় চরিত্র আসলেই নবাবের দরবারে ছিল কিনা!
রাইসুল জুহালা শব্দের আভিধানিক অর্থ মূর্খদের সর্দার।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৪৮
ডেজার্ট ফক্স বলেছেন: নোটেড, ধন্যবাদ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন:
২৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:১৪
দেশী পোলা বলেছেন: আহ, এই গানটা শুনতে শুনতে ক্যাটস্কিলসে ১০০ মাইল বেগে গাড়ি চালাইতেছিলাম, কোনখান দিয়া মামু আইসা পিছে ধাওয়া করতাছে, টেরও পাই নাই। পকেটে বড় ধাক্কা গেছে সেইটাইমে
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৪৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা হা। তাহলে দেখা যাচ্ছে এই অ্যালবাম ব্যান্ড মিউজিকের সাথে সাথে আপনার বেশ কিছু অর্থও ধ্বংস করেছে!
২৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৩০
ভেগাবন্ড৬৯ বলেছেন: আমি ব্লগে আসিই মুলত পড়তে।
লেখা টা পড়ে অনেক মজা পাইলাম। তবে কস্ট-ও পাইছি অতীতের কথা মনে করে। কি অদ্ভুত সুন্দর সুন্দর মিউজিক তখন!
ভাল থাকবেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৪৭
রাইসুল জুহালা বলেছেন: শুধু পড়বেন কেন? পড়তে পড়তেই একদিন লেখা শুরু করে দেন। আপনার হাল-হকিকত, চিন্তা-ভাবনাও আমরা শুনি।
লেখাটা ভাল লেগেছে শুনে খুশি হলাম। কষ্ট পেয়েছেন শুনেও সত্যি বলতে খুশি হলাম কারন আমি জানি এই নস্টালজিক হয়ে কষ্ট পাওয়ার মধ্যে আপনি নিজেও খুশি।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:০১
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
ভাল লাগতেছে আলুচনা!! চলুক!!
১৮ নং এর রিপ্লেতে ঝাঝা!!
রানা ভাই কই?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: চলুক আলোচনা। আমিও উপভোগ করছি।
একই রিপ্লাই আমি ১২ নাম্বারকেও দিয়েছি। আমি পোস্ট করি আমার মানসিকতার কাছাকাছি, মোটামুটি শিক্ষিত (একাডেমিক শিক্ষার কথা বলছি না, সামগ্রিক অর্থে শিক্ষিত), রুচিসম্পন্ন মানুষের সাথে আলোচনার জন্য। এর বাইরে যারা, তাদের সম্পর্কে আগ্রহী নই।
রানা ভাইটা জানি কি?
৩০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
নষ্টালজিক!!-দ্যা লিরিসিষ্ট!!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:৩৭
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওহ আচ্ছা! আমার জানা ছিল না।
৩১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:২৬
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
আপনার এই পোস্টে আমি কমেন্ট করেছি ১২ জানুয়ারি বিকেল ৪.১১ তে।
আর আমি ঐ পোস্ট দিয়েছি ১৩ জানুয়ারি দুপুর ২.৪৯ এ। আপনি আমার পোস্টে কমেন্ট করেছেন ১৩ জানুয়ারি ৩.২২ এ। আমার পোস্টে আপনি যে মন্তব্য করেছেন তাতে এরপর আপনার কোন পোস্টে আমার কমেন্ট করার প্রশ্নই আসে না।
আজকে আপনি আমার পুরনো কমেন্টে পরের পোস্টের সূত্র ধরে যে জবাব দিলেন সেটা আপনার নোংরা ও ইতর মানসিকতার পরিচয় দেয়।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই টাইমলাইন থেকে ঠিক কি প্রমানিত হল, বুঝি নাই।
যাহোক, ১১ই জানুয়ারী আমি নিজে একটা কমেন্ট দিয়েছিলাম (১৫ নং) যে আমার অভ্র একটু ঝামেলা করছে, তাই বড় রিপ্লাই লিখতে পারছিলাম না। ১৫ই জানুয়ারী সমস্যা সমাধান হবার পর সবার রিপ্লাই দিয়েছি। এই তথ্য আপনাকে কিভাবে সাহায্য করবে বা আমার সম্পর্কে আপনার ধারনার কোন পরিবর্তন করবে কিনা, নিশ্চিত নই। আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হলো যে মধ্যের ৩-৪ দিন আমি কারও কমেন্টের রিপ্লাই দিতে পারি নাই।
ধন্যবাদ।
৩২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অডিও শিল্প, নির্দিষ্ট করে বললে ব্যান্ডসঙ্গীতের গতিপ্রকৃতি নিয়ে আপনার অবজারভেশন খুবই ভালো।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। এইসব তথ্য আমাদের জেনারেশনের মোটামুটি সবাই জানেই, একটু সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা আর কি।
৩৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:২৪
অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: ভালো লিখেছেন+++।
কিন্তু ঐ সময়টাতে মিক্সড এ্যালবাম তৈরি না হয়ে উপায় ও ছিল না । তখনকার প্রেক্ষাপট ছিল মূলত ভোকাল নির্ভর মানুষ কে গাচ্ছে সেটাই প্রাধান্য দিত বেশি যেমন আজকালের পোলাপাইন আর্টসেল/ব্লাক/ক্রিপটিক ফেইট এর সব মেম্বার এর নাম ই জানে কিন্তু আমার মনে হয় না তখন কার ব্যান্ড সংগিত লিসনার রা আর্ক/এল.আর.বির/ফিলিংস এর ব্যাসিস্ট এর বা ড্রামারের নাম বলতে পারতো !! আরেকটা ব্যাপার হলো আমাদের দেশের অডিও ইন্ডাস্ট্রি তখন এ্যালবাম নির্ভর ছিল আর্টিস্টদের মূল ইনকাম সোর্সই ছইল এ্যালবাম। এখনকার মত এত কনসার্ট এত পারফোর্ম তাদের করার সুযোগ ছিল না তো বলতে গেলে টিকে থাকার জন্যই তাদের একটার পর একটা এ্যালবাম বের করার দরকার পরত ।
সেই খাদের কিনারা থেকে আবার ব্যান্ডকে টেনে তুলে আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড কালচার তৈরী এবং ব্ল্যাক, আর্টসেল ইত্যাদি নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডকে প্রতিষ্ঠিত করার কৃতিত্ব বেসবাবা সুমনের।
এখানে দ্বিমত আছে পুরা কৃতিত্ব সুমন ভাই পায়না । আপনি কয়েকটা ব্যান্ড এর নাম উল্লেখই করেন নি যারা বাংলাদেশের আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডগুলোর পাইওনিয়র - ওয়ারফেজ,রকস্ট্রাটা,ভাকিংস এরাই মূলত মেইনস্টি্রিমের পাশে সম্পুর্ণ স্রোতের বিপরীতে আন্ডারগ্রাউন্ড মিউজিক (মূলত মেটাল বা হার্ড রক) শুরু করে । তখনকার পরিস্হিতিতে বাংলাদেশের কথা দূরে থাক ঢাকার ও খুব কম লিসনাররাই মেটাল শুনত । আর এখন দেখেন ব্যান্ড মানেই মেটাল । ঢাকার অলিতে গলিতে এখন মেটাল ব্যান্ড !! ব্যাসবাবা ছাড়াও যে নাম গুলো আসে এই রেভুলেশনের পিছনে - কমল(ওয়ারফেজের গিটারিস্ট), ইকবাল আসিফ জুয়েল(মাইলসের গীটারিস্ট), টিপু(ওয়ারফেজের ড্রামার), মানাম আহমেদ(মাইলসের কীবোর্ডিস্ট), তূর্য (মাইলসের ড্রামার) ।
এখন যেসব আর্টিস্ট যারা আছে তারা সবাই একটা জিনিসকেই ভয় পায় তা হল : পাইরেসি ।
শো করে আর কতটুকুই বা ইনকাম হয় !! তারপর মেম্বারদের মাঝে ভাগ হয়ে যায় ।
তাই আসুন পাইরেসিকে না বলি ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০২
রাইসুল জুহালা বলেছেন: প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দীর্ঘ মন্তব্যের জন্য। আপনার মন্তব্যে আলোচনার অনেক সুযোগ আছে। একটু ব্যস্ত থাকায় উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল।
মানুষ কে গাচ্ছে সেটাই প্রাধান্য দিত বেশি যেমন আজকালের পোলাপাইন আর্টসেল/ব্লাক/ক্রিপটিক ফেইট এর সব মেম্বার এর নাম ই জানে কিন্তু আমার মনে হয় না তখন কার ব্যান্ড সংগিত লিসনার রা আর্ক/এল.আর.বির/ফিলিংস এর ব্যাসিস্ট এর বা ড্রামারের নাম বলতে পারত।
এ বিষয়ে আমি আপনার সাথে একমত। ব্যান্ডের প্রকৃত যে কনসেপ্ট যে সব সদস্য নিজেদের অবস্থান থেকে সমানভাবে কনট্রিবিউট করবে, এই জিনিসটা আমাদের অনেক বড় ব্যান্ডেই অনুপস্থিত। এলআরবি, নগরবাউলে একেবারেই নেই। এরা ওয়ানম্যান শো। এককালে ফিডব্যাক এবং সোলসে ছিল। এখন মনে হয় না সোলসে আছে বলে। ফিডব্যাক তো প্রায় মৃত। সেদিক থেকে নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডগুলো এগিয়ে আছে। এদের সব সদস্যই মোটামুটিভাবে লাইমলাইট উপভোগ করে।
এখানে দ্বিমত আছে পুরা কৃতিত্ব সুমন ভাই পায়না । আপনি কয়েকটা ব্যান্ড এর নাম উল্লেখই করেন নি যারা বাংলাদেশের আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডগুলোর পাইওনিয়র - ওয়ারফেজ,রকস্ট্রাটা,ভাকিংস এরাই মূলত মেইনস্টি্রিমের পাশে সম্পুর্ণ স্রোতের বিপরীতে আন্ডারগ্রাউন্ড মিউজিক (মূলত মেটাল বা হার্ড রক) শুরু করে । তখনকার পরিস্হিতিতে বাংলাদেশের কথা দূরে থাক ঢাকার ও খুব কম লিসনাররাই মেটাল শুনত । আর এখন দেখেন ব্যান্ড মানেই মেটাল । ঢাকার অলিতে গলিতে এখন মেটাল ব্যান্ড !! ব্যাসবাবা ছাড়াও যে নাম গুলো আসে এই রেভুলেশনের পিছনে - কমল(ওয়ারফেজের গিটারিস্ট), ইকবাল আসিফ জুয়েল(মাইলসের গীটারিস্ট), টিপু(ওয়ারফেজের ড্রামার), মানাম আহমেদ(মাইলসের কীবোর্ডিস্ট), তূর্য (মাইলসের ড্রামার) ।
আমি পোস্টেই উল্লেখ করেছি যে এই গল্পটা আরেকদিন করব। ওটা ছিল একটা এক লাইনের সারমর্ম। যখন মুল পোস্ট লিখব, তখন নিশ্চয়ই সবার কথা লিখব।
তবে একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে, আজম খানকে বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতের গুরু ধরা হয়। কিন্তু উনি কি একাই শুরু করেছেন? একই সময়ে কিন্তু ফেরদৌস ওয়াহিদ, পিলু মমতাজ, নাজমা জামান এরাও প্রায় একই ধরনের পপ ধারার গান শুরু করেন। কিন্তু সামগ্রিক কনট্রিবিউশনের প্রেক্ষিতে আজম খানকে একটু উপরে ধরা হয়। সেরকমই আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড রিভোলিউশনের পিছনে অনেকের অবদান থাকলেও সুমনকে এই ব্যাপারে গুরু মানতে হবে।
বাংলা মেটাল গানের ইতিহাসকে আমি দুইভাগে ভাগ করব। প্রথম ভাগে ছিল ওয়ারফেজ, রকস্ট্রাটা এই ব্যান্ডগুলি। এরা তাদের প্রথম অ্যালবাম করে নব্বইয়ের একদম শুরুতে। রকস্ট্রাটা একটা অ্যালবাম করেই সবাই বিদেশ চলে গেল। ওয়ারফেজও তাই। তবে মাঝে মাঝে বিদেশ থেকে বেড়াতে এসে কিছু কাজ করত। ব্যান্ডের লাইনআপ বদলেছে অসংখ্যবার। হয়তবা বাংলাদেশের সাধারন শ্রোতাদের জন্য তারা একটু অ্যাডভান্সও ছিল। ফলে তাদের অ্যালবাম হিট করলেও এই সময়টায় মেটাল গান মুলধারায় আসতে পারেনি।
দ্বিতীয়ভাগে আসবে ব্ল্যাক, আর্টসেল এবং অন্যান্য তথাকথিত (তথাকথিত বললাম কারন এদের এখনও কেন আন্ডারগ্রাউন্ড বলা হয়, সেটা আমার কাছে পরিষ্কার না। সুমনের নিজেরও এই ব্যাপারে আপত্তি আছে যা উনি পোলাপাইন ডট কমের পডকাস্টে উল্লেখ করেছিলেন) আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ডগুলি যারা প্রকৃত অর্থেই মেটাল বা হার্ড রক গানের শ্রোতা তৈরী করেছে। যাহোক এই বিষয়ে বিস্তারিত পোস্ট পরে দেব। একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
পাইরেসী আসলেই আমাদের এই ছোট্ট ইন্ডাস্ট্রিটাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। এর কোন সমাধানের আলোও দেখছি না। কি যে হবে আর পাঁচ বছর পরে, ভাবতেও পারি না।
আবারও ধন্যবাদ।
৩৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০২
দূর্যোধন বলেছেন: পোস্টের পাশাপাশি কমেন্ট পড়েও অনেক কিছুই জানলাম
ভালো লাগলো
+
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার ভাল লাগল শুনে আমারও খুব ভাল লাগল।
৩৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৮
বিডি আইডল বলেছেন: স্টারস এর পর স্টারস-২ বের হয়েছিল...তত জনপ্রিয়তা পায়নি যদিও....
স্টারস আ্যলবামের সামিনার গানটি
এই ক্যাসেটটি নিয়ে অনেক স্মৃতি আছে !
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনার স্মৃতিগুলি শুনতে ইচ্ছা হচ্ছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:১৫
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: তথ্যে সামান্য একটু ভুল আছে। প্রথম মিক্সড অ্যালবাম মনে হয় ১৯৯২ এর হুররে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১২
রাইসুল জুহালা বলেছেন: হুমমমম। হুররে অ্যালবামে কার কার গান ছিল? আমার নামটা ঠিক মনে পড়ছে না!
স্টারসের আগে আরও কয়েকটা মিক্সড অ্যালবাম ছিল। একটার নাম ছিল খুব সম্ভব আনন্দ যাতে কয়েকটা স্বল্প পরিচিত ব্যান্ড যেমন মনিটর ইত্যাদির গান ছিল। আরেকটার নাম মনে পড়ছে না, এটাতে ওয়ারফেজের স্বাধীকার গানটা ছিল (এটার নামই কি হুররে??)।
তবে এগুলি ছিল মিক্সড ব্যান্ড অ্যালবাম। আর স্টারস হচ্ছে ব্যান্ড শিল্পীদের মিক্সড সলো অ্যালবাম এবং আমার যদ্দুর মনে পড়ে এই টাইপের এটাই ছিল প্রথম। হুররে কোন টাইপ ছিল?
৩৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:২১
নস্টালজিক বলেছেন: ঠিক !
প্রথম মিক্স আ্যলবাম হুররে।
দুর্দান্ত সব গান ছিলো!
আজম খানে বাংলাদেশ (বেস্ট কম্পোজিশন এভার), ইন ঢাকা-র এই রাতে , ফেইথ এর নিশ্চুপ মাঝরাত এর মত অসাধারন সব গান ছিলো হুররে তে!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৩২
রাইসুল জুহালা বলেছেন: সেটাই। আমি তাই ভাবছিলাম। হুররে, আনন্দ এগুলি ছিল ব্যান্ডের মিক্সড অ্যালবাম। হুররে তে স্বাধীকার গানটাও ছিল না? স্টারস এবং পরে যেটা ট্রেন্ড হয়েছিল, সেগুলি হচ্ছে ব্যান্ড শিল্পীদের নিজেদের গানের অ্যালবাম। আমাদের এই পোস্টের আলোচনা এই দ্বিতীয় গ্রুপটাকে নিয়ে। এই ধরনের স্টারসই প্রথম অ্যালবাম, আমার জানা মতে।
সত্যি বলতে, আমি নিজে এই পোস্টে উল্লেখিত প্রতিটা তথ্যের শতভাগ নির্ভুলতা দাবী করি না কারন পুরোপুরিই স্মৃতি থেকে লেখা এবং স্মৃতির বয়সও প্রায় ২০ বছর। কেউ সুনির্দিষ্টভাবে ভুল ধরিয়ে দিলে ধন্যবাদ জানিয়ে ঠিক করে দেব।
যাহোক, আজম খান তো আজম খানই। সবকিছু মিলিয়েই উনি কিংবদন্তী। কিন্তু একেবারে নিরপেক্ষ মিউজিকপ্রেমী হিসেবে কথা, সুর, সঙ্গীত, গায়কি সবকিছু বিবেচনা করলে কোন বাংলাদেশ কম্পোজিশনকে আপনি এগিয়ে রাখবেন? আজম খান, জেমস নাকি আইয়ুব বাচ্চুরটা?
৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:১২
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: দারুন লেখা । রবি চৌধুরীর ব্যান্ডের নামটাও চরম লাগলো
বাংলা ব্যান্ডের অনেক কিছুই জানা ছিল না ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৩১
রাইসুল জুহালা বলেছেন: রবি চৌধুরীর গানগুলিও সেইরকম ছিল। লিরিক শুনলেই হাসবেন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে সানডে চৌধুরীর গান না শুনলেই নয় । কোথায় পাই ওই জিনিস এখন!!!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: শুনলে দেয়ালে মাথা ব্যাং করবেন, নিশ্চিত। আর তাছাড়া এক-দুইটা গান শূনলে সানডের মাহাত্ব্য বোঝা যাবে না। বেশ কিছু গান শুনলে বুঝবেন যে আসলে একটাই সুর আছে তার, সেটা দিয়েই গোটা নব্বই দশক সে ধুম ব্যবসা করেছে।
৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:৩১
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: এত সুন্দর লেখেন তবুও নামটা রাইসুল জুহালা /মর্খদের সরদার দিলেন কেন?
+++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আমার লেখার প্রশংসা করার জন্য। এগুলি আসলে কিছু না। আমাদের জেনারেশনের সবাই জানেই, একটু গুছিয়ে লেখা আর কি!
রাইসুল জুহালা কে ছিলেন, সেটা ২৫ নম্বর মন্তব্যের জবাবে বলেছিলাম। আমি কেন এই নিক নিলাম, সেটার উত্তরে বলা যায়, এইচএসসিতে যখন নাটকটা প্রথম পড়ি, চরিত্রটা খুব ভাল লেগেছিল। নবাবের দরবারে যে চারজন (মোহনলাল, মীরমদন, আলেয়া এবং রাইসুল জুহালা) তার প্রতি বিশ্বস্ত ছিলেন, তার মধ্যে অন্যতম। আগেই বলেছি, এই চরিত্র ঐতিহাসিক সত্যতা সন্দেহাতীত নয়। নাটক-যাত্রাপালায় একটা বিবেকের চরিত্র থাকত। এরকম একটা ঐতিহাসিক নাটকে বিবেক চরিত্র রাখা মুশকিল বলেই হয়ত নাট্যকারেরা রাইসুল জুহালা বা গোলাম হোসেনের মত প্রায় বিবেকের আদলে একটা চরিত্র সৃষ্টি করেছিলেন। একারনেই আমার এই চরিত্রটার প্রতি একটা দুর্বলতা ছিল।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৪২
ফয়সালরকস বলেছেন:
হ্যালো...রাইসুল!
কি খবর?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: এই তো। আপনার কি খবর? লেখাটা পড়েছেন? কেমন লাগল? আপনার বন্ধু নিলয় দাসেরও গান ছিল একটা এই অ্যালবামে।
৪২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৪
অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: কমেন্ট দেখছেন তাইলে আমি তো মনে করছিলাম ভুইলাই গেছেন
আজম খানের ব্যাপারে কিছু বলার নাই । আপনার বিশ্লেষন চ্রম ভালো লাগলো । হ্যা এটা ঠিক গাইডেন্স এর দিক থেকে ব্যাস-বাবার নামই বেশি আসে । আবারো ++++ লন ।
চালায় যান ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: না না, ভুলব কেন? নতুন ব্লগার তো, মাঝে নিজের পোস্ট চেক করতে ভুলে যাই। তখন আবার অভ্রটা খুব ঝামেলা করছিল। আপনার এই মন্তব্যের উত্তর দিতেও দেরী হয়ে গেল।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩০
বড় বিলাই বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্টে প্লাস। (অদৃশ্য প্লাস দিয়েই এখন সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে )
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৯
নাআমি বলেছেন: চমৎকার ইনফরমেটিভ পোস্ট......।অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ।
++
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৪৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৪১
বুমবুম বলেছেন: আমার এই ক্যাসেট টা কুন কুত্তা জানি চুরি কইরা নিয়া গেছিলো
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: হা হা হা। আপনার কমেন্টটা পড়ে খুব হাসলাম। এই প্রায় ১৭-১৮ বছরের রাগ মনে হয় আপনার এখনো একটুও কমেনি।
৪৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৫৬
অনার্য তাপস বলেছেন: এটা নিয়ে একটা গবেষণা হতে পারে। চালিয়ে যান। আমরা আপনার সাথে আছি।
খেয়াল করেন, বাংলাদেশে কিন্তু এরকমের গবেষণা হয়নি আগে। তাই বলছি। বিষয়টা বেশ জোশ। কাজটা শুরু করেছেন, শেষ করেন। সত্যি এটা একটা দারুন ব্যাপার হবে।
যেকোন ধরনের সাহায্য করা হেবে আপনাকে।
৪৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮
অনার্য তাপস বলেছেন: অনুমতি না নিয়েই ফেসবুকে শেয়ার দিলাম।
৪৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:০৭
যৈবন দা বলেছেন: শিখলাম অনেক কিছু,ধইন্যা আপ্নারে
৪৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:১০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: চমতকার পোস্ট - স্টারস ২ শুনছিলাম বাট স্টারস শুনা হয়নি - প্রিন্স মাহমুদ তখন বেশ কয়েকটা ভাল ভাল এলবাম বের করেছিল -
৫০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৮
আশরাফ মাহমুদ বলেছেন: ভালো পোস্ট। মোটের উপর ভালো পর্যবেক্ষণ। তবে আপনি নানা বিষয়েই কথা বলেন নি, একটা ধারাবাহিক শুরু করতে পারতেন। আমারও মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় লিখতে, ভাবছি শুরু করবো একটা।
আমার মতে মিক্সড অ্যালব্যাম বেশ ভালো চর্চা ছিলো, প্রিন্স মাহমুদ, মানাম আহমেদ, শওকত এরা ভালো গান বাঁধতো কিন্তু আলতু ফালতু লোকজন যখন গানের ছড়ি হাতে নিলো তখনই সমস্যা দেয়া দেয়, ওরা-ও নিম্নমানের গান বাঁধা শুরু করে খাপ খাওয়ানো ও বাজার ধরার জন্য; আর আসিফ এবং গং এরা অনেকাংশ বাজারি গানের প্রচলন করছে। ব্যান্ড শিল্প-ও আস্তে আস্তে বাজারি হওয়া শুরু করেছিলো।
৫১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫২
গানচিল বলেছেন: ব্যান্ড সঙ্গীতের প্রথম এলবাম "SUPER SOULS" যেটা বেরিয়েছিল, ১৯৮৩ এর শেষের দিকে চিটাগাং এর জাহেদ ইলেকট্রনিকস থেকে। ভোকাল তপন চৌধুরীর গাওয়া " মন শুধু মন ছুঁয়েছে, কান্দ ক্যানে মন পাগলারে, আচ্ছা পাগল মন, নদী এসে পথ , প্রভৃতি গান এখনো লোকমুখে ফেরে। আজ প্রায় ২৭/২৮ বছর পরে সেই এলবামটি যখন ডিসকো রেকর্ডিং এর ব্যানারে সিডিতে কনভার্ট হয়ে তখন বুঝহতে হবে এলবামটির জনপ্রিয়তা। আর stars এলবামের গান হারিয়ে গেছে এটাও আপনি ভুল বললেন। সামিনার গাওয়া " কোন এক সুন্দরী রাতে" গানটা যে কত জনপ্রিয় সেটা যাচাই করার জন্য টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেলের রিয়েলিটি শো( Close Up one, ক্ষুদে গানরাজ প্রভৃতি)গুলোই যথেষ্ট। ওসব অনুষ্টানে পারফর্ম করা পিচ্চিগুলার চুজ করা গানটার জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার ঠিকই উল্লেখ করে।
আমি ব্যান্ডের শ্রোতা নই, তবে টুলুর যে কত টেলেন্টেড সেটা অবশ্যই স্বীকার করব। ....চাইম ব্যান্ডে থাকাকালীন তার সুর করা গানগুলো (পড়ালেখা শেষ করে বেকারত্বে ধুঁকে মরা....কীত্তনখোলা নদী আমার) এবং পরবর্তিতে সুরকার হিসেবে তপন/শাকিলার " তুমি আমার প্রথম সকাল" .। নিয়াজ মোঃ চৌঃ এর "নিজের নিজের সাথে গল্প করে" সুবীর নন্দীর "আমার দু'চোখে অনন্ত মেঘ " সামিনার " দুঃখ দেবে দাওনা আরও"
এসব গান কোন ললিপপ মার্কা সুর নয়।শক্ত গাথুনি আর সুরের এই গানগুলো অনেকদিন টিকে থাকবে। এটা আপনি লিখে রাখুন।
৫২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:২৬
মিরাজ is বলেছেন: এখনো বাচ্চু জেমস, মাইলসের গান শুনি । নতুন ব্যান্ডগুলোর দু- একটা গান বাদে ভাল লাগে না । কয়েকটা গান শোনার পর একঘেয়েমিতা চলে আসে । নতুনের মাঝে হাবিব আর অর্নবের কম্পোজিশন একটু ভাল লাগে ।
ভাল লাগল আপনার গানের স্মৃতিচারনা ।
৫৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
কক বলেছেন: আপনার লিখাটা সম্পুর্ন ব্যাতিক্রম ধর্মী.....চিন্তার স্টাইলটাই বলে দেয় আপনি গানের সাথে বেশ ভালোভাবেই জড়িত। মিক্সড ব্যান্ডে নিজের গান ঢুকিয়ে দিয়ে রাতারতি হিটের ব্যাপারটা ইদানিং বেশ ভালো লক্ষ করা যাচ্ছে.......তবে ওদের মাঝে সবাই খারাপ সেটা আমি বলবো না। ইদানিং অনেক প্রতিভাবান গায়ক/গায়ীকা অবশ্যই বের হচ্ছে। একএকজনের গানের স্টাইল ভিন্ন। যেহেতু যারা রক শুনে তারা পপ হয়তো পছন্দ করে না, যারা ফোক শুনে তারা হয়তো রক পছন্দ করে না তাই এই নিয়ে বিতর্ক চলছে প্রতি নিয়ত। স্টারস এলবামটা আমারও খুব প্রিয় ছিল......ঐ সময়ে আরো ২ টা মিক্স এলবামের নাম মনে পরে....টুগেদার এবং ধুন.....এলবাম দুটি আমর বড় ভাই এর কাছে শুনেছি.....চমৎকার লেগেছিলো।
তবে প্রাসংগিক ভাবে বলতে চাই.....সিংগেল রিলিজ পশ্চিমা দেশ গুলোতে অনেক দিন ধরেই চলে আসছে। এবং এগুলো রিলিজের জন্য মাধ্যম হিসাবে মিক্সড এলবামের বিকল্প কমই আছে। অন্তত মাইলসের মতো একটা ক্যাসেটে বারবার একই গান শুনিয়ে অডিএন্সদের হতাস করা হয় না এতে।
সর্বপরি বলতেচাই.....আপনার লিখাটা আমার ভালো লেগেছে। এর আগে আপনার কনো লিখা পরি নাই......এখন থেকে পরবো ইনশাল্লা। ভালো থাকবেন।
৫৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:১৬
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: গান ভাল লাগে। আলোচনায় জানতে পারছি- অনেক কিছু। ধন্যবাদ।
৫৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: নতুন কিছু লিখবেন না ?
৫৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: বস, মাসে ১০ টা পোস্ট দিবেন। নাইলে আপনের ব্লগে "লিটিলবয়" ফেলুম কৈলাম!
৫৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৬
শাহানা বলেছেন: তথ্য গুলোর জন্য ধন্যবাদ। কিছু কিছু জানা ছিল, তবে এতো ডিটেইলস এ জানতাম না। আমি যখন ক্লাস এইট এ পড়ি, আমার বান্ধবীরা ফিডব্যাক বলতে পাগল ছিল।
৫৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:২২
ফাইরুজ বলেছেন: আচ্ছা ভাইয়া stars-2 নামেকি কোন এলবাম ছিল?
৫৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৮:৫১
সজল শর্মা বলেছেন: অনেক কাহিনী জানা হল। ধন্যবাদ।
৬০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৫১
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: কেমন আছেন ভাই...?
৬১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১০
কবি আফতাব হোসেন বলেছেন:
ষাড়, নারি ও ঘোড়া
একটি নারি ষাড়ের কোলে
বসে আছে মরা বাচ্চা,
রাগে গরগর করা ষাড়ের বাঁকানো শিংয়ে
একটা টিয়াপাকিও বসে আচে ।
ছুরি দিয়ে গুতা দেয়া ঘোরাটা কাদচে
ঘোড়ার লেজে আগুন ধরেচে,
ধুয়া বের হচ্চে,
ছুরির থেকে বেরিয়ে আসে মিষ্টি ফুল
ফুল্টি লাইটের মত আলো দিচ্চে ।
৬২| ০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৫৪
পরিযায়ী বলেছেন: ব্যান্ড নিয়ে এমন সুন্দর একটি পোস্ট পড়ে অনেক অজানা তথ্য জেনে ভাল লাগলো।
এমন তথ্যবহুল আরো বেশী বেশী নতুন লেখা চাই।
৪০ নম্বর 'ভালো লাগলো' জানালাম।
৬৩| ০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ৯:১৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: লেখাটা আবারও আবারও পড়লাম! মনে পড়ে ছোটবেলায় কিছু এলবাম নিয়ে বেশ ক্রাশ ছিলো আমার। কুটু ভাইয়ের দোকানে গিয়ে একটি গান, কি হলো আমার জানি না গানটা ছিলো নিটোলের! নিটোলের এ গানটা মনে হয় তার আগাের দিন টিভিতে কোনো ম্যাগাজিনে বের হয়েছিলো। তখন সে সেটা রেকর্ডিং করে শোনাতো আমাদের। আমি তখনই ৬০ টাকা একটা টিডিকে কিনে বললাম গানটা রেকর্ড করে দিতে। শুধু একটি মাত্র গান। বললাম ক্যাসেট আসলে আগাম বুকিং, সেদিনের ১০ টাকা রিক্সা ভাড়া তাকে দিয়ে আসি!
আগেকার ব্যান্ডগুলো সবচেয়ে বেশী এক্সপোজার পেতো বিটিভিতে। পাক্ষিক বা মাসিক বা হঠাৎ কোনো অনুষ্ঠানে কোনো একটা ব্যান্ডকে খাড়া করিয়ে দিতো গান গাইবার জন্য। এভাবে অনেক ব্যান্ড নাম করে যেমন স্কুয়াকার্স, ওয়েভস, নিটোল, রাশ অন! এরপর একটা এলবাম করে তারা বেশ কিছু দিন দাপাদাপি করতো! দাপাদাপি এ জন্য যে তখন ঢাকায় একটা কালচার ছিলো যে এলাকার ছেলেগুলো একটা গ্রুপ খুলে পড়ে পাড়ায় পাড়ায় ওপেন এয়ার কনসার্ট। তখন যেতো যেকোনো কলেজের নির্বাচন অথবা র্যাগ ডে তে ওপেন এয়ার কনসার্ট। তখন শুনতাম (১৯৯৬ এর দিকে) ফিলিংস আনতে লাগতো ৬০ হাজার টাকা। আর সাউন্ড সিস্টেমেও যে খারাপ ছিলো তা বলবো না যদিও তারা খুব বেশী হলো ২-৩০০০ ওয়াটের সাউন্ড সিস্টেম দিয়ে পুরা মাঠ কাপাতো!
মনে পড়ে লিজেন্ড নামের ক্ষনজন্মা এক ব্যান্ড হিউজ সেটআপ নিয়ে নেমেছিলো। তখন ডিজিটাল শব্দটার প্রচলন ছিলো না কিন্তু তাদের সেট আপ অসাধারন ছিলো। ডাবল গীটার, রিদমে একজন(তখন রীদম গিটার মেলো রকে একটা বিলাসিতার মতোই ছিলো, আরেকটা ব্যান্ড এটা করেছিলো দোজ হু কেয়ারস যাদের লিরিকসে সমালোচনা ছিলো বলে নিজের গাটের টাকা খরচ করে যে এলবামটা বের করে আমার মনে হয় এলবাম এটা আরেকটু ঘষামাজা করলে এসময়ে এখনও ওটা হিট) সেটা আপ নিয়ে ওরা ব্যান্ডটা খুলে খুব সম্ভবত চট্টগ্রামে দু একটা আর ঢাকায় একটা কনসার্ট করে ব্যান্ডটি হারিয়ে যায়। এরকম পেপার রাইমও হারিয়ে যায়।
কারন মনে হয় একটাই ওপেন এয়ার কনসার্ট টা বন্ধ করে দেয়া। তখন ব্যান্ড কালচারটা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ঢাকায় আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড প্রাকটিসে চলে যায়। বাংলাদেশ, ওয়াটসন ব্রাদার্স, রকস্ট্রাটা টুকরো হয়ে আরও কিছু ব্যান্ড স হ নতুন নতুন ব্যান্ড যেগুলো ২০০০ সালের পরবর্তী সময়ে ব্যান্ড রেভুলেশনের হাল ধরে! আমাদের দেশে তাই দেখা যায় আন্ডার গ্রাউন্ড ব্যান্ডগুলো ২০০০ পরবর্তী রেভুলেশনের হাল ধরে বলেই এই মেটাল বা হার্ড রক টাইপের গান গুলো বেশী প্রভাব ফেলে!
তবে আমাদের দেশে ক্লাব কালচার নেই তাহলে হয়তো হাউজ, বা ৩২ ইন্ঞ্চ লুপে বেথে হাই রেজিস্টার বীটের গান গুলোর প্রচলন শুরু হতো খুব ভালো ভাবেই। তাই দেখা যায় একজন হাউজ বানাবে সেখানে সে ট্রেন্স ঢুকিয়ে একটু খিচুড়ি বানিয়ে ফেলে। বিয়ে বাড়িতে ডিজে পার্টি এনে একটা ললিপপ শো! ক্লাব কালচার গুলো চালু হলে তখন আবার ব্যান্ডে ট্রেন্স আর মডার্ন হিপ হপটাকে রেভুলশনাইজ করা যেতো!
তাই দেখা যায় ৮০ এর শেষের দিকে ত্রিরত্নের ক্ষ্যাপার ভাষায় যদি বলতাম ব্যাঙ্গের ছাতার মতো জন্মেছে ব্যান্ড সেটা আর দেখা যায়!
তবে কপিক্যাটের ব্যাপারে আমার মনে হয় সবদোষ পার্থ আর আজমল বাবুর সেই ত্রিরত্নের ক্ষ্যাপার উপর চাপিয়ে দেয়া যায় যদিও তাদের পরবর্তী কিছু কোলাবরেশন অসাধারন হলেও সবগুলোই কপিক্যাট বলে দুঃখ লাগে!
মাথার মধ্যে পুরা ৮০-৯০ এর সেই দিন গুলোর গান শুধু ঘুরছে!
কিভাবে এত কথা বলি! অসাধারন পোস্ট আবারও বলি! এর জন্য হাজারো ভালো লাগা রইলো!
৬৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১১ রাত ১:৫২
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
স্ম্তির বয়স ২০ একটু কেমন যেন ।
সমস্যা নাই ।
এত লেখেন কখন ?
উত্তর দেয়ার সময় পাচ্ছেন না ।
বুঝলাম কিছুটা ।
৬৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৫৫
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
মামু ,
নতুন লেখা
পড়মু
৬৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০৬
েরজা , বলেছেন:
রিইসুল , তুমিতো ভাল লেখ ।
প্রত্যেক ব্লগারের একটা ইমেজ মনের মাঝে ক্রিয়েট তার লেখা পড়ে ।
তোমার ইমেজটাত ভাল ।
তা এমন ভিলেন মার্কার ছবি লাগাইছ কেন ?
৬৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২১
েরজা , বলেছেন:
সরি , নামের বানান ভুল হয়েছে ।
লেখা পড়ে বোঝা যাচ্চে আমারা সম-সাময়িক শ্রোতা ( মানে বুইড়া আরকি )
মনে পড়ে ঐ সময় প্রতিদিন অডিওর দোকানে যেতাম, একটা পোস্টারের জন্য কত বার রিকয়েস্ট করতাম ।
অখ্যাত একটা ব্যান্ডের নাম বলি- The Q
ওদের একটা গান খুব ভাল লেগেছিল - "রবীন্দ্রভারতীর এক কন্যা"
আরো শতখানের দলের সাথে সাথে এরাও হারিয়ে গেছে ।
আমি যে দোকান থেকে এ্যলবান কিনতাম , ভাল না লাগলে পরেরদিন ফেরত নিত ।
মনে আছে - আমি আইয়ুব বাচ্চুর "সুখ" এ্যলবানটা ফেরত দিতে গেছিলাম ।
ধন্যবাদ।
৬৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২৪
েরজা , বলেছেন:
"পেপার রাইমস " হারাল কেন ?
ওদের গান এত ভাল লাগত ।
৬৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:২৭
কক বলেছেন: আপ্নারে আমার এক্টা প্রিয় গান দিলাম
৭০| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:৩১
কক বলেছেন: @বিডি আইডল.....সামিনার কোনো এক সুন্দরী রাতে গানটা আমার ও খুব প্রিয়। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভিডুটা কি আপ্নে বানাইসেন?
৭১| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৩৩
েরজা , বলেছেন:
মনে পড়ছে , একটা এ্যলবামের নাম ছিল - স্ক্র-ড্রাইভার
৭২| ০৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১:৫৫
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: আপনার সাথে তর্ক করতে গিয়েই আপনার ব্লগে আসা হলো। আমি ব্লগে রেগুলার না। তবে আপনার ব্লগে প্রায়ই আসা হবে হয়তো। চমৎকার সবগুলো পোস্ট পড়েছি। ভালো লাগা রেখে গেলাম।
৭৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
বিষন্ন পথিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। পুরাই নস্টলজিক হয়ে গেলাম। কি রকম ডাইহার্ড ফ্যান ছিলাম আর আজ কালের স্রোতে কোথায় ভেসে গেছে সব। তারপরও বাপ্পা মজুমদারের গায়কীর অন্ধভক্ত এখনো।
৭৪| ১১ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৫২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভাল লাগল।
৭৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭
িনদাল বলেছেন: নতুন শতাব্দীতে শুরু হতে হতে ব্যান্ড মিউজিক প্রায় ধ্বংসের কাছে চলে যায়। সেই খাদের কিনারা থেকে আবার ব্যান্ডকে টেনে তুলে আন্ডারগ্রাউন্ড ব্যান্ড কালচার তৈরী এবং ব্ল্যাক, আর্টসেল ইত্যাদি নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডকে প্রতিষ্ঠিত করার কৃতিত্ব বেসবাবা সুমনের। সেই গল্প আরেকদিন।
সেই গল্পটা শুনতে চাই
৭৬| ২১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:১৮
নষ্টছেলে বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে
অনেকদিন আগে দেখেছিলাম।ব্যান্ড করে এরকম একটা ছোটো ভাইয়ের রিকোয়েস্টে আবার নতুন করে পড়লাম এবং শেয়ার করলাম।
৭৭| ২১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৩৬
মামুন হতভাগা বলেছেন: আমার যতদুর মনে পড়ে প্রিন্স মাহমুদের প্রথম এ্যলবাম ছিল "শক্তি",যাতে বাচ্চুর পালাতে চাই,জেমস এর জানালা ভরে ছবি হয়ে ঝুলছে আকাশ ছিল।
যাইহোক রাতে দেখি আরো কিছু দিতে পারি কি না
৭৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১১ ভোর ৪:৪১
রনয় বলেছেন: গল্প আরেকদিন কবে আসবে?
৭৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১১ ভোর ৪:৪৪
রনয় বলেছেন: আপনেতো কারো কমেন্টের উত্তর দেন্না সমস্যা কি আপ্নার? ভাব বার্সে নাকি?
৮০| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
আলিম আল রাজি বলেছেন: পোস্ট-টাতে মাঝে মাঝে আসি। আলোচনা দেখে যাই। ভালো লাগে।
আপনি প্রায়ই আমার ব্লগে যান। কিন্তু কমেন্ট করেন না
৮১| ২৬ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
সোমহেপি বলেছেন: জানলাম অনেক কাহিনী..
৮২| ২৬ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:১২
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর এইখানে পাবেন-
আমার স্বপ্নবেলা - ২ (১৮+)
৮৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৭
দীপান্বিতা বলেছেন: ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস জানা হয়ে গেলো....পুরো ইতিহাস ধিরে ধিরে দিলে আরো উপকৃত হবো
৮৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: সেই কবে থেকে লেখালিখি একদম ছেড়ে দিয়েছো ভাইয়া!!!
৮৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:০৩
সন্যাসী বলেছেন: অনেককিছু জানলাম। একটা গান ডাউনলোড করে নিলাম। একসময় প্রচুর গান শুনতাম। মাকসুদ, জেমস ছিল সবচেয়ে প্রিয়। এদের গান এখনো মাঝে মাঝে শুনি।
৮৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৮:১১
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আর কতদিন এই এক পোষ্ট দেখুম ?
৮৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩
ছোটমির্জা বলেছেন:
ব্লগার হুপফূলফরইভার এর বাবা আর নেই- বাবাকে ভালবেসে চোখ ভিজাতে পড়ে আসুন
৮৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪৩
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
আর কত ঝুলুবু?
৮৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১৪
জুন বলেছেন: বেশিরভাগ ঐতিহাসিকের মতে আমি নিতান্তই এক কাল্পনিক চরিত্র,.
আমি ঐতিহাসিক না তবে ইতিহাসের প্রাক্তন ছাত্রী হিসেবে আমারও মনে হচ্ছে আপনিক কাল্পনিক চরিত্র
৯০| ২৪ শে মে, ২০১১ ভোর ৬:৪২
হাম্বা বলেছেন: রাজীব বলেছেন: পুরোনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন। আপনিও কি গায়ক?
৫০ তম প্লাস
৯১| ১৯ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৫
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: হযবরল নামের একটি এ্যালবামের গানগুলোর কথা মনে পড়ছে। কোন লিংক আছে আপনার কাছে??
৯২| ০২ রা জুলাই, ২০১১ রাত ১:০৯
তপৃ বলেছেন: FANTASTIC POST... I GUESS ROBI CHOWDHURY'S BAND WAS 'SUDDEN' NOT SUNDAY. THANKS FOR YOUR NICE POST
৯৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:১৭
চে২১ বলেছেন: পুরোনো দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন
৯৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৮:১৪
কাউসার রুশো বলেছেন: ওয়াও পোস্ট!!! সংগে কমেন্টগুলোও দুর্দান্ত
ফিডব্যাককে মৌসুমী আর মেলায় যাই রে এ দুটো গানের জন্য কোটি কোটি ধইন্যাপাতা
আর্টসেল রকজ!!!
৯৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:১৮
আনন্দক্ষন বলেছেন: ১। একটা গানের লিরিক মনে আছে, অনেক খুজেছি, পাইনি।
Akasher kotha holo shagorer kotha holo
Fuleder kotha holo
Ebar tomar kotha bolo
Ebar moner kotha bolo ||
অসংখ্য ধন্যবাদ, অন্তত একটা গান শেয়ার করার জন্য।
৯৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫০
বেঈমান আমি বলেছেন: এগুলো সব আমি জানি জাস্ট গুছিয়ে লিখতে পারিনাই আপনার মতো।আমার নেক্সট পর্বে দেখবেন।পোস্ট প্রিয়তে নিলাম।+++
৯৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৮
অনিক আহসান বলেছেন: নস্টলজিক করে দিলো এই পোস্ট..
জেমসের আজকে জেমস হোয়ে উঠার পিছনে প্রিন্স মাহামুদ আর দেহলভীর অবদান আছে..
৯৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:০৭
দূরথেকে বলেছেন: এইখানে পাবেন এলবামটা
http://doridro.net/download/Band/Band Mixed Albums/STAR S 1/AKASHER_KOTHA__RANA .MP3.html
৯৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:০৯
ক্রন্দসী বলেছেন: হেসেখেলে এই মনটা আমার এগান টা কিন্তু কালজয়ী,সামিনা নবীর কোন এক সুন্দরী রাতে এটাও,কালজয় করেছে কি না জানি না তবে আমার ওয়েলকাম টিউন এটা ছিলো
১০০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪১
আব্দুল্লাহ-আল-মামুন শামীম বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।+++++++++++++++
১০১| ১৫ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
গিটারম্যান বলেছেন: অসাধারন গুগল থেকে অপ্রতাশিত ভাবে এইখানে চলে এসেছি
লেখাটি পড়ে খুব ভাল লাগ্লো :-)
১০২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২১
বিড়ি বলেছেন: আচ্ছা দলছুট এর অবস্থান টা কেমন ছিল ওদের প্রথম এলবাম বেরোয় মনে হয় ৯৬ এর দিকে
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার! সময় করে আসবো বিস্তারিত আলোচনা করতে।