নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
প্রথমে দেখলে নেহায়েত বাচ্চা বলেই ভুল হবে। নাম আজাদ সিং। বয়স ২২ বছর। একেবারে টগবগে তরুণ। কিন্তু তাকে দেখলে কারো মনে হবে না তিনি তরুণ।
আজাদ সিংয়ের বয়সের সঙ্গে সঙ্গে তার দেহের আকার বাড়েনি। আটকে গেছে তিনফুটে। ডাক্তাররা বলেছে এটা হরমোনজনিত সমস্যা। তাই আটকে গেছে তার শারীরিক বৃদ্ধি।
ভারতের হারিয়ানির অধিবাসী আজাদ সিং। তিনি পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক। তার বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আকার কিন্তু তারচেয়ে অনেক বড়। শিক্ষক হলেও ছাত্রীরা তাকে ছোটু বলেই ডাকে। আজাদ প্রতিমাসে শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার শেখান আর সেখান থেকে তিনি আয় করেন ১০ হাজার রুপি।
তবে তাকে ছাত্রীরা ছোটু বললেও তিনি রাগ করেন না। কারণ তিনি তার লক্ষ্যে পৌঁছতে পেরেছেন। তার খর্বাকার গঠন নিয়ে আজাদ সিং বলেন, ‘আমি কাজ করায় সবাই আমাকে সম্মান করেন।’
মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকে আজাদের এ সমস্যা। বাবা-মা গরিব কৃষক। তাই হরমোনের ইনজেকশন ও দিতে পারেননি। স্কুলে তার বন্ধুরা তাকে ছোটু বলে ক্ষেপাতো। তাকে বিভিন্নভাবে বিরক্ত করতো ও আজেবাজে কথা বলতো। বন্ধুরা তাকে প্রায়ই ভয় দেখাতো যে তাকে সার্কাসের লোকেরা ধরে নিয়ে যাবে।
না বুঝে বন্ধুরা বলতো কিন্তু তার মনে সত্যি ভয় কাজ করতো। আর তাই তার লেখাপড়ায় কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে। কিন্তু এতো কিছুর পর আমাদের ছোটু বাবু আজাদ সিংহ কিন্তু ভালোই আছে তার পেশা নিয়ে। আর এখন পর্যন্ত আজাদ সিং পৃথিবীর সবচেয়ে আকারে ছোট স্কুল শিক্ষক।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
খেলাঘর বলেছেন:
ভালো
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
জ্যানাস বলেছেন: ভাল লাগলো একজন মানুষের জিবন এর সাফল্য দেখে।
৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
সুমন কর বলেছেন: উনার প্রতি রইলো শ্রদ্ধা।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৩
মহান অতন্দ্র বলেছেন: শারীরিক প্রতিবন্ধকতা ওনাকে থামাতে পারেনি দেখে ভাল লাগলো । ভালো থাকবেন ।শুভেচ্ছা জানবেন ।