নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বইমেলা খুব দূরে নয়... হে হে...

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৫

১। আমরা, মুসলমানরা, ‘জ্বিন’ এর অস্তিত্বে বিশ্বাসী। কারন, মহাস্রষ্টা আল্লাহ পবিত্র কোরআনের বহু জায়গায় জ্বিনের কথা উল্লেখ করেছেন সস্পষ্ট ভাষায়।
প্রিয়নবীজির প্রিয় হাদিসেও জ্বিন-বিষয়ক বহু আলোচনা পাওয়া যায় তাই জ্বিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস রাখার বিষয়টি ঈমান-আকীদার’র অংশ হয়েই দাড়ায়।

বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিত্ব আল্লামা জালালুদ্দীন সুয়ূতী (রহঃ) জ্বিন বিষয়ক বই এর লেখক
এই বইটিকে জ্বিন বিষয়ক বিশ্ব কোষও বলা যায়। বইটির নাম “লাক্বতুল মারজ্বানি ফী আহকামিল জ্বান্ন” বংলা অনুবাদ বইটি পড়ুন এবং জ্বিন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

এই বইতে পাবেন- জ্বিন কত প্রকার ও কি কি, জ্বিনরা কি খায়, কোথায় থাকে, কি ভাবে বংশ বাড়ায়, মরে গেলে ওদের দেহ কোথায় যায় এছারা আরও অনেক অনেক কিছু পাবেন। সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন। চরম বিনোদন। অস্থির বিনোদন।


২। ক, আপনার বইয়ের শেলফ যত বেশি সম্ভব ভিন্ন ধরনের বই দিয়ে ভর্তি করবেন, আপনার অ্যাডভেঞ্চারও তত বেশি হবে।
খ, আপনার মুড অনুযায়ী বহু ধরনের বই আছে। যে বই ভালো লাগে সেটি পড়ে ফেলুন।
গ, বইয়ের সৌন্দর্যের কোনো তুলনা হয় না। অনেক বইসমৃদ্ধ কক্ষে একটি বনেদি ভাব আছে। আর এ সৌন্দর্য রুচিশীল মানুষ মাত্রই পছন্দ করে।
ঘ, বইয়ের ভাণ্ডারে আপনি সহজেই পেয়ে যাবেন আপনার প্রিয় বিষয়ের সন্ধান। তাই বইয়ের এ বৈচিত্র্য অনুভব করুন।
ঙ, আপনার কাছে থাকা সবগুলো বই যদি পড়া শেষ হয়ে যায় তাহলে আরও বই পড়ার ইচ্ছা জাগবে। আর এ অবস্থায় আপনার কখনোই তৃপ্তি হবে না। আর এতে যে আনন্দ লাভ করবেন তার কোনো তুলনা হয় না।

৩। বিরক্তি ও ক্লান্তিভাব দুর করতে গান শোনা, হাটা ও কফি বা চা পানের চেয়ে বই বেশি উপকারী। মাত্র ৬ মিনিট মনোযোগের সাথে বই পড়লে হ্নদস্পন্দন ও পেশি সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। যাদের নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস আছে, বৃদ্ধ বয়সেও তাদের মস্তিষ্ক খুব তীক্ষ্ণ ও স্বাভাবিক থাকে। একটি ভাল বই যেকোর ব্যক্তিকে সহানুভূতিশীল করে তুলতে সাহায্য করে।

৪। বই ধরার আগে হাত পরিষ্কার করে নিন। নইলে হাতে থাকা ময়লা বইয়ে লেগে থাকবে। যা যুগ যুগ আপনার অপরিচ্ছন্নতার নমুনা হিসেবে বক্র হাসি দিয়ে যাবে। চিহ্ন রাখতে বইয়ের পাতা ভাঁজ করবেন না। অনেকে পেন্সিল বা কলম জাতীয় ভারী কিছু দিয়ে বুকমার্ক রাখেন। মনে রাখুন এটি একটি বদভ্যাস। যার সঙ্গে যে আচরণ করার নয়- তাই করা। চিহ্ন রাখতে হালকা কোনো কাগজ ব্যবহার করুন। বই পড়া শেষে বুকমার্কটি সরিয়ে ফেলুন। অনেকের বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টানো দেখলে মনে হয় যুদ্ধ করছেন। সর্তকতার সঙ্গে বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টান। এতে আপনার সংবেদনশীলতার পরিচয় মিলবে। বই অবশ্যই বাচ্চাদের নাগালের বাইরে রাখুন। বাচ্চাদের পছন্দের খেলা হলো বইয়ে আঁকা-আঁকি বা বই ছিঁড়ে ফেলা।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পরামর্শ চমৎকার / কর্মে অমতকার

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪৭

রাখালছেলে বলেছেন: পোষ্টের উদ্দেশ্য কি ..?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.