নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

জানালাটা খুললে, দৃষ্টি চলে যায়, যেখানে একটি রক্ত-জবা ফুল গাছ।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৬


ঝুমকো জবা বনের দুল - উঠল ফুটে বনের ফুল - সবুজ পাতা ঘোমটা খোলে - ঝুমকো জবা হাওয়ায় দোলে - সেই দুলুনির তালে তালে - মন উড়ে যায় ডালে ডালে.....

জবা ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম- হিবিসকাস রোজা-সিনেনসিস লিন। জবা ফুলের তৈরি চা বা অন্যান্য যেকোনো ভাবে জবা ফুল খেলে দেহে ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে এবং শারীরিকভাবে সুস্থ রাখে। নিয়মিত এই জবা ফুল আহারে আমাদের বয়স বাড়ার প্রবণতাকে ধীর গতি সম্পন্ন করে তুলতে সহয়তা করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই জবা ফুল ব্রণের সমস্যা প্রাকৃতিকভাবেই নির্মূল করে থাকে।

চুল কালো করতে জবা ফুলঃ
২-৩ টা লাল জবা ফুল হালকা গরম নারিকেল তেল এ চটকিয়ে তেল এর সাথে ভালো করে মিশাবেন। এর পরে ঐ লাল জবা ফুলের মিশানো তেল চুলের গোঁড়ায় গোঁড়ায় লাগাবেন। রাতে এইভাবে রেখে দিবেন। সকালে উঠে ভালো কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলবেন। এইভাবে প্রতি সপ্তাহে করবেন। একদিন দেখবেন আপনার চুল কেমন উজ্জ্বল, কালো হয়ে উঠে আপনার মুখের হাসি ফিরিয়ে দিয়েছে।


শীত কালে হাতের তালুতে চামড়া উঠে খসখসে হয়ে গেলে জবা ফুল তালুতে মাখলে খুব উপকার পাওয়া যায়। দিনে দুই তিন বার এক /দুইটা ফুল হাতের মধ্যেই ডলে ডলে লাগাতে হবে। এটি লাগানো অবস্থায় যেকোনো স্বাভাবিক কাজ কর্মও করা যাবে। হিন্দুদের পূজোয় আবশ্যকীয় উপকরণ জবা ফুল।



ছবিঃ ছবি আমারই তোলা। সব রকম জবা ফুলের ছবি আমি তুলেছি। আমি প্রথম জবা ফুলের ছবি তুলি রাঙ্গামাটি থেকে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.