নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফোটোগ্রাফার নিলুফার দেমির

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫



ছোট্ট শিশু আয়লানের সেই মর্মস্পর্শী ছবিটি কাঁদিয়েছে বিশ্বকে। কিন্তু এই ছবিটি যিনি তুলেছেন, তিনি কে তা হয়তো জানেন না অনেকেই। ছবিটি তুলেছেন তুর্কি ফটো সাংবাদিক নিলুফার দেমির। তার বয়স ২৯ বছর। নিলুফার দেমিরের জন্ম ১৯৮৬ সালে তুরস্কের মুগলা প্রদেশের বোদরুম শহরে।

নিলুফার বলেন, আয়লানের ছবি তুললে তা এতটা প্রচার পাবে, এত মানুষের হৃদয়ে অনুরণন তুলবে তা তিনি তখনও ভাবেন নি। শুধুই পেশাগত দায়িত্বে ক্যামেরায় বন্দি করেন ছবি। এখন সেই ছবি সারাবিশ্বের সব মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

‘ইউরোপীয় শরণার্থী সঙ্কটের’ চিত্র ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়েছিলেন তিনি। গ্রিস উপকূলে পৌঁছানোর চেষ্টারত পাকিস্তানি শরণার্থী দলের একটি ছবি তোলার সময় সৈকতে এক শিশুর নিথর দেহ পড়ে থাকার খবর পান। এরপর ৩ বছর বয়সী আয়লান কুর্দির ছবি তোলেন তিনি। আয়লানের লাশের ১০০ মিটার দূরেই পড়ে ছিল তার ভাই গালিপের (৫) লাশ।

বিশ্বের প্রায় প্রতিটি সংবাদপত্র ও ওয়েবসাইটের প্রথম পাতায় প্রকাশ পেয়েছে ছবিটি। অভিবাসন সংকটের নির্মমতম চেহারাটি সবচেয়ে স্পষ্টভাষায় প্রকাশ করেছে ছবিটি। আমি মনে করি, এই একটি ছবি দিয়েই তিনি প্রতিটি ফোটোগ্রাফারের অন্তরে থাকবেন সারা জীবন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫

অবুঝ১ বলেছেন: ঠিক বলেছেন

২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই একটি ছবি দিয়েই তিনি প্রতিটি ফোটোগ্রাফারের অন্তরে থাকবেন সারা জীবন। কথা সত্য।

++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.