নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মাঝে মাঝে অবাস্তব ভাবনা ভাবতে খুব ভালো লাগে। অদ্ভুত এক আনন্দ পাওয়া যায়। যে ভাবনাতে কারো কোনো ক্ষতি হয় না- কাজেই সে ভাবনা ভাবা যেতেই পারে। অনেকে ভাবতে পারেন- আহ কত শখ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার। তাদেরকে বলি- ক্ষমতার জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে চাই না অথবা দুর্নীতি করার জন্য নয়। 'নায়ক' নামে ইন্ডিয়াতে একটি সিনেমা হয়েছে। পরে কলকাতায় এই সিনেমাটি নকল করে বানানো হয়। আমাদের বাংলাদেশে এরকম একটি সিনেমা হয়েছে- এই মুহূর্তে নামটি মনে করতে পারছি না। আমাদের দেশের প্রতিটা মন্ত্রীর কোটি কোটি টাকা দেশী বিদেশি ব্যাংক গুলোতে। নানান নামে নানান রকম প্রতিষ্ঠান আছে তাদের। ক্ষমতাশীনদের লোভের কাছে, স্বার্থপরতার কাছে, নিষ্ঠুরতার কাছে সাধরণ মানুষের কষ্ট তুচ্ছ হয়ে যায়।
যাই হোক, ঢাকা শহরের জ্যামের কথা সবাই জানেন- কিন্তু অবাক ব্যাপার হচ্ছে- প্রধানমন্ত্রী যখন গাড়ি নিয়ে রাস্তায় বের হোন-তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং সার্জেন মিলে মুহূর্তের মধ্যে রাস্তার জ্যাম সরিয়ে ফেলেন। একজন মানুষের জন্য- হাজার মানুষের আধাঘন্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। প্রধানমন্ত্রী যদি জ্যামে না পড়েন অথবা লোকাল বাসে না উঠেন তাহলে মানুষের সমস্যা-দুঃখ-কষ্ট বুঝবেন কেমন করে? তাছাড়া অবশ্যই প্রধানমন্ত্রীকে বাজারে যেতে হবে- ফরমালিন দেওয়া মাছ সবজি এবং ফল কিনতে হবে। খেতে হবে। রাস্তার ভাঙ্গা ফুটপাত দিয়ে হাঁটতে হবে। বৃষ্টির দিনে রাস্তায় জমে থাকা নোংরা পানির মধ্যে দিয়ে হাঁটতে হবে। দামী গাড়িতে করে চলাফেরা করবেন- এসি ঘরে বসে থেকে চেটাং চেটাং কথা বলবেন তা হবে না।
সাধারণ মানুষদের জীবনের নিরাপত্তা নেই কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর জন্য তিন স্তরের বিশেষ নিরাপত্তা। কেন? প্রধানমন্ত্রীর জীবনের দাম আছে। সাধারণ মানূষের জীবনের দাম নেই? আমি যদি প্রধানমন্ত্রী হতাম- তাহলে আমার জীবনের নিরাপত্তা থাকতো, জিনিসপত্রের দাম বাড়লে তা নিয়ে চিন্তার কিছু নাই, ফরমালিন নিয়ে ভাবতে হবে না, অসুখ হলে বিদেশ গিয়ে উন্নত চিকিৎসা নিয়ে আসতাম, ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য বিদেশে পাঠাতাম- তারা বিলাসিতা করে জীবন পার করবে। কোনো অপকর্ম করেও রাতে আরামে ঘুমিয়ে পড়তাম।
যাই হোক, যারা সরকারি চাকরি করে একসময় তাদের অবসর নিতে হয়। কিন্তু যারা মন্ত্রী এমপি তাদের অবসর কেন নিতে হয় না? বয়সের ভাড়ে নুয়ে পড়েছে। ঠিকভাবে হাঁটতে পারে না। ঠিক করে কথা বলতে পারে না। তবুও নিজের পদ ছাড়ে না। আজিব !!
আমি ক্ষমতার জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে চাই না। আমি চাই দেশের মানুষ একটু আরামে, শান্তিতে, সুখে, নিশ্চিতে দেশে বাস করুক। বাংলাদেশ একটি গনতান্ত্রিক দেশ। কিন্তু যারা ক্ষমতায় থাকেন- তারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না, অবলীলায় মিথ্যা কথা বলে। দেশের গণতন্ত্রকে ধবংস করতে প্রতিনিয়ত মিথ্যাচার ও অপকর্ম করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রমনা। মালোশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ডাক্তারদের বলেন,"কোন দেশের প্রধানমন্ত্রীর অন্য দেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার অর্থই হলো সেই দেশের চিকিৎসা ব্যাবস্থা একদমই ভালো না। আমি তো অন্য দেশকে এটা জানাতে চাই না। বিদেশে গিয়ে আমি চিকিৎসা করাতে পারলেও আমার জনগণের তো সে সামর্থ নেই। প্রধানমন্ত্রী হয়ে আমি এটা পারবো না। উন্নত প্রযুক্তি দেশে আনুন। সেই প্রযুক্তিতেই আমার চিকিৎসা হবে। দুই বার হার্ট এটাক হয়েছিল দেশপ্রেমী এ মানুষটির। প্রতিবারই তিনি চিকিৎসা নিয়েছিলেন তাঁর নিজের প্রতিষ্ঠিত হার্ট ফাউন্ডেশনে। বাংলাদেশে এমন একজন শাসকের আজ বড়ই প্রয়োজন ।
মাহাথীর মোহাম্মদ একটাই হয়। ইস বাংলাদেশে যদি এমন একজন নেতা থাকতো। যোগ্য নেতৃত্ব একটা দেশকে উন্নয়ণের শিখরে তুলতে পারে। একজন মাহাথীর মোহাম্মদ বদলে দিয়েছেন পুরো মালয়েশিয়াকে। মাহাথীর মোহাম্মদের মালয়েশিয়া আজ বিশ্বের বুকে মাথা উচুঁ করে দাড়িয়ে আছে অত্যন্ত মর্যাদার সাথে। তবে আমি বিশ্বাস করি- বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত। একজন স্যতিকারের নেতা হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু। হাসিনা-খালেদা দেশকে কচ্ছপের মতন এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ নেতা হলো বুড়ো। বুড়ো মানুষ দিয়ে কিচ্ছু হবে না। তারা একটা অনুষ্ঠানে গেলেও ঝিম মেরে ঘুমান। দেশের জন্য দরকার সাহসী পরিশ্রমী নেতা। যা হাসিনা-খালেদার মন্ত্রী সভায় নেই। তারা শুধু পারেন এসি রুমে বসে চেটাং চেটাং কথা বলতে। তবে দুই একজন মন্ত্রী আছেন- তারা এসি রুমে বসে চেটাং চেটাং কথা বলেন না। যেমন ওবায়েদুল কাদের।
উন্নত দেশ গুলোতে সারা বছর টিভিতে কোনো মন্ত্রী এমপিকে দেখা যায় না। কিন্তু বাংলাদেশের টিভি চ্যানেল গুলোতে তাদের অহরহ দেখা যায়। সামান্য একটা শো রুম উদ্বোধন করতে একজন মন্ত্রী যান। হাসি মুখে ছবি তোলেন, সেই ছবি পরের দিন প্রতিটা পত্রিকায় দেখা যায়। আমি যদি প্রধানমন্ত্রী হতাম- অন্যসব প্রধানমন্ত্রীদের মতন কিছুই করতাম না। সবার আগে চেটাং চেটাং কথা বন্ধ করতাম। শুধু কাজ করে যেতাম। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতাম। বিরোধীদলের নিন্দা করতাম না। ভালো কাজের মধ্যেই মানুষের আসল পরিচয় ফুটে ওঠে।
আমি যদি প্রধানমন্ত্রী হতাম- দুর্নীতি দূর করতাম সবার আগে। এটা খুব কঠিন কিছু না। আমাদের দেশে চতুর্থ শ্রেনীর সরকারি অনেক কর্মচারীদের এই ঢাকা শহরে তিনটা চারটা ছয় তলা দালান আছে। শিক্ষার দিকে বিশেষ নজর দিতাম। রাস্তার জ্যাম কমাতাম- খুব কঠিন কিছু না। তীব্র এবং সৎ ইচ্ছা থাকলে অল্প সময়ে দেশের উন্নতি করা সম্ভব। বেকার সমস্যা দূর করা খুবই সহজ ব্যাপার। কিন্তু সরকার মনে করে বেকার সমস্যা অনেক বড় সমস্যা। কর্ম দক্ষতার উপর ভিত্তি করে সব বেকারদের কাজ দিয়ে দিতাম। আমার দেশে কেউ বেকার থাকতে পারবে না। উন্নত বিশ্বের সাথে সু সম্পর্ক বজায় রেখে বেকার সমস্যা খুব সহজেই সমাধান সম্ভব।
বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে অনেক আগেই পদ্মা সেতু হয়ে যেত। অবশ্য ব্রীজ রাস্তা আর কালভাট করলেই দেশের উন্নয় সম্ভব আমি বিশ্বাস করি না। একটার সাথে আরেকটার সামঞ্জস্য আছে। একেবারে লাফ দিয়ে উপরে উঠা যায় না। নীচ থেকেই উপরে উঠতে হয়। দেশে কৃষি সংশ্লিষ্ট কমপক্ষে ২৬টি নীতি, আইন ও কৌশলপত্র রয়েছে। এগুলো সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কৃষি ও কৃষক সংক্রান্ত সকল নীতিমালার সমন্বয় ও বাস্তবায়ন করতে হবে। অর্থনীতিবিদ এবং সমাজসেবকরা বলে থাকেন, দেশের উন্নতির জন্য গণমুখী সমবায় আন্দোলনের বিকল্প নেই। সঠিক অর্থনৈতিক পরিকল্পনা প্রনয়নের মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায় এর মানুষদের জীবন যাত্রার নিশ্চয়তার সাথে সম্পৃক্ত করলেই দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি পূর্ণদোমে আর ও সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
আমাদের দেশে ছয় কোটি মানুষ খুব দরিদ্র। তারা তিনবেলা ঠিক মত খেতে পায় না। ৩০ লক্ষ লোক তো ফুটপাতে ঘুমায়। সরকার তাদের ব্যাপারে নিশ্চুপ। আর আমি প্রধানমন্ত্রী হলে- তাদের নিয়েই কাজ শুরু করবো। যারা রাস্তায় ঘুমায়- তাদের জন্য মসজিদ খুলে দিব। নে বাবারা আরাম করে ঘুমা। গরম লাগলে এসি ছেড়ে নিবি। কিন্তু খবরদার নোংরা করবি। এদের দিয়ে কাজ আদায় করে নিতে হবে। এরাই দেশকে এগিয়ে নিবে।
বাংলাদেশ বিশ্বে অন্যতম দরিদ্রতম দেশ। প্রায় ছয় কোটি মানুষ বাস করছে দারিদ্র্যসীমার নিচে। আমি বিশ্বাস করি- তরুণেরাই মানবসভ্যতার আদিলগ্ন থেকে নবজীবনের গান শুনিয়ে এসেছেন। যেকোনো ক্রান্তিকালে তরুণেরাই বুক পেতে দিয়েছেন, এনেছেন নতুন দিন। আমাদের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশেও উন্নয়নের প্রধান হাতিয়ার এই শক্তিশালী তরুণ সমাজ। দেশের উন্নয়নের জোয়ার আনতে প্রয়োজন তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার। মন্ত্রী ইনুকে দিয়ে তা সম্ভব নয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রীকেও দিয়ে সম্ভব না। রেল মন্ত্রীও কাজের না। নৌ পরিবহন মন্ত্রী। মেননকে দিয়েও উন্নতি সম্ভব না। সত্যিকার দেশের উন্নতির জন্য যোগ্য এবং পরিশ্রমী লোক লাগবে। আসলে সব ক্ষেত্রেই যোগ্য এবং পরিশ্রমী লোক লাগবে। এই রকম লোক এদেশে অভাব নেই। চোখ মেলে তাকালেই পাওয়া যাবে। ১৯৫২, ১৯৬৯, ১৯৭১ আর ১৯৯০-তে যেমন আমরা পেরেছি; তেমনি পারব এ দেশকে বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড় করাতে। মনে হয় দেশের জন্য কিছু করতে, মানুষের জন্য কিছু করতে। অসহায় মানুষ দেখলে বুকের ভেতরটা কেমন হু হু করে উঠে। হাত বাড়াতে ইচ্ছে করে ।
সত্য আড়াল করায় যাদের স্বার্থ, তারা বলে “জনসংখ্যা বাড়ছে, দেশ গরিব, সম্পদ নাই। একটি দেশের সামগ্রিক উন্নতির জন্য সবার আগে দরকার অর্থনৈতক উন্নতি। আর অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য সবার আগে দরকার কৃষি সংষ্কার। অথচ এদেশের কৃষি আজও ক্ষুদ্র ও পশ্চাৎপদ। ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি আমলে এদেশের শিল্প-কারখানা তৈরি করা হয়েছে সাম্রাজ্যবাদ ও পাকিস্তানের স্বার্থে। গত ৪০ বছর ধরে এদেশের ব্যাংক, বৈদেশিক ঋণ, রাজস্ব, তেল, গ্যাস, বন্দর, বিদ্যুৎ সর্বত্র হরিলুট অব্যাহত রয়েছে। খাদ্যে ভেজাল ও বিষাক্ত রাসায়নিকের করাল থাবা আমাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যে কত বড় হুমকি তা আমরা একটু একটু করে বুঝতে পারছি।আমাদের শাসন ব্যবস্থা, আমাদের রাষ্ট্রনীতি এমন ভাবে পরিচালিত যে সাধারন জনগনকে দুর্নীতি করতে বাধ্য করছে। সরকারি প্রতিটা কর্মকর্তা, কর্মচারী দুর্নীতির সাথে জড়িত। কোথাও কোনও জবাবদিহিতা নেই। সব রাগ, অভিমান হিংসা ভুলে, শুধু দেশের জন্য আসেন- রোপণ করি জ্ঞানের বৃক্ষ, উদার হই স্বর্গের মতো, হাওয়ার মতো ছড়িয়ে দিই বন্ধুত্বের বীজ, রুখে দাঁড়াই অজ্ঞতা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, সবাইকে ভালোবেসে এগিয়ে আসি একে অপরের বিপদে। ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ‘দেশের মানুষ কেউ না খেয়ে নেই এবং না খেয়ে কাউকে মারা যেতে দেবো না।’এটা মিথ্যা কথা।
(এই ১৫ আগস্টে যে পরিমান গরু জবেহ হয়েছে। শহর-গ্রাম প্রতিটা এলাকায় এলাকায় যে পরিমান বিরানি রান্না হয়েছে, কাঙ্গালীদের নাম করে। যদি আমাদের প্রধানমন্ত্রী এবার ঘোষনা দিতেন- এবার শোক দিবসে আপনারা এইসব অনুষ্ঠান না করে পানি বন্ধীদের জন্য সমস্ত খাবার নিয়ে যান। তাদের সাহায্য সহযোগিতা করেন। )
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: কই ঢাক ঢোল পিটালাম?
আমি কি বলেছি- ঢাকা শহরে আমার একটা ছয় তলা বাড়ি আছে।
একটা নোয়া গাড়ি আছে।
ব্যাংকে চারটা একাউন্ট আছে। তাতে প্রায় ৮৫ লক্ষ টাকা আছে।
গ্রামের বাড়িতে চার একর ফসলি জমি আছে।
প্রতিমাসে ৭৫ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া পাই।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
বিজন রয় বলেছেন: পোস্টে আপনার ছবি দিয়েছেন কেন???
আজাইরা।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখার সাথে একটা ছবি দিলে- পোষ্টটা দেখতে ভালো লাগে। তাই।
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩
ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: বাইকটা কি শশুর মশায় কিনে দিয়েছে ভাইজান??
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: না।
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনি ভোটে দাড়ায়ে যান ভোট ছাড়াই নির্বাচিত হবেন; লে হালুয়া বাপু!!
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো ভাবনা।
এবার বলেন, প্রাইম মিনিস্টার না হয়েও যা যা করতে পারবেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে সময় কাটতে পারব।
একা একা ঢাকা শহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে পারব।
দিনের পর দিন বই পড়ে কাটাতে পারব।
সারাদিন বসে বসে লিখতে পারব।
ঘন্টার পর ঘন্টা নানান বিষয় নিয়ে ভাবতে পারব।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩
তালপাতারপাখাই বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো ভাবনা।
এবার বলেন, প্রাইম মিনিস্টার না হয়েও যা যা করতে পারবেন।
আমিও সেইম বলি একই কথা
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব আমাকে কঠিন বিপদে ফেললেন।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আমি যদি প্রধানমন্ত্রী হতাম- অন্যসব প্রধানমন্ত্রীদের মতন কিছুই করতাম না। সবার আগে চেটাং চেটাং কথা বন্ধ করতাম। শুধু কাজ করে যেতাম। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতাম। বিরোধীদলের নিন্দা করতাম না। ভালো কাজের মধ্যেই মানুষের আসল পরিচয় ফুটে ওঠে। সুন্দর।
আমিও বলছি, চাঁদ্গাজী ভাইয়ের মতোই, প্রাইম মিনিস্টার না হয়েও আমরা সবাই যা যা করে দেশ ও দশের মঙ্গল করতে পারি তার কিছু নির্দেশন দিন। ---- ঐরকম আমার একটা পোস্ট আছে, সেখানে শেয়ার দেব।
সব পোস্টে ছবি না দেয়াই ভালো। কারণ, পোস্টে ছবি দিলে টেক্সটের প্রতি পাঠকের দৃষ্টি কম পড়ে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
ঝানডু বাম বলেছেন: এতবার মানা করিবার পরেও নিজের এই মার্কা মারা সুরত খানা কি না দিলেই হয় না রে ভাইজান!!
গুগল খুইজ্জা হুন্ডার উফরে কোন ছাগল হইয়া আছে এমন ফটু দিলেও তো হইত রে ভাই। কারন আপনে প্রধানমন্ত্রী হইলেও আহামরি কোন উন্নতি হইতো না অবনতি ছাড়া।
বিজন ভাইজানের লগে একমত- আজাইরা!!!!'
৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৩০
অালপিন বলেছেন: আপনি প্রধানমন্ত্রী হলে আর কিছু না হলেও দেশে আপনার নায়ক বিল্লা মিঞার মতো নিজের ছবির বাড়ি বাড়ি টাঙানোর ব্যবস্থা করতেন তা আপনার ছবি ঝুলানোতেই বুঝা যায়।
ঈশ্বর মাফ করুন। এই রকম লোককে ত্রাতা বানানোতে।
ভালো মানুষ এতবেশি বলে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
বিজন রয় বলেছেন: এটাই হলেন আপনি, যে নিজের ঢাক ঢোল পেটাতে পছন্দ করে।