নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক হবেন

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭



প্রথমেই বলে নিই- এমনি এমনি আপনার পকেটে টাকা চলে আসবে না। প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। প্রচুর টাকার মালিক হওয়ার জন্য নিজের সাথে নিজের যুদ্ধ ঘোষনা করুন। ছোটবেলা থেকেই আপনার তীব্র ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে- আমি প্রচুর টাকার মালিক হতে চাই। তাও আবার সৎ ভাবে। খুব অসম্ভব কিছু না। এখন আপনার যদি বেশি বয়স হয়ে যায়, তাহলে হয়তো সম্ভব না। তখন আপনি আপনার ছেলেকে বুদ্ধি পরামর্শ দিতে পারেন। লোভী হবেন না। মাথা শান্ত রাখুন। মনে বিশ্বাস রাখুন। সবচেয়ে বড় কথা ৩৫ বছর হওয়ার আগে বিয়ে করবেন না। বিয়ে অনেক প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে।

টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে ছোটবেলা থেকেই সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। এবং স্কুল কলেজ এবং ইউনিভার্সটির সমস্ত বন্ধুবান্ধব এর সাথেও সুসম্পর্ক রাখতে হবে। নিয়মিত যোগাযোগ করতে হবে। সুবিধা-অসুবিধায় দৌড়ে যেতে হবে। বিশেষ বিশেষ দিনে শুভেচ্ছা জানাতে হবে। ধরুন কারো জন্মদিন, তার জন্য বিশাল এক ফুলের তোরা নিয়ে গেলেন। অন্য কাউকে দিয়ে পাঠাবেন না। নিজে নিয়ে গেলেই বেশি ভালো হয়। আর এধরনের সামাজিক কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনিও বেশ আনন্দ পাবেন। কোনো কিছুর দায়িত্ব নিতে ভয় পাবেন না। মুখের ভাষা সহজ সরল করুন। কটু কথা বলবেন না। সবার সাথে হাসি মুখে কথা বলবেন। সবাইকে ভালোবাসুন। এগুলোই হোক আপনার সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার হাতিয়ার।

আপনি আপনার গ্রামের (এলাকার) এমপি, মন্ত্রী, জেলা প্রশাসক, মেয়র, মেম্বার, কাউন্সিলার, কমিশনার চেয়ারম্যান ইত্যাদি সবার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন। ফোনে কথা বলবেন। বছরে কমপক্ষে ১০ বার দেখা করবেন। অথবা তাদের সাথে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আপনার সাথে প্রায়ই দেখা হবে- তখন সম্পর্কটা নতুন করে আবার জিইয়ে নিবেন। আপনার পরিচিত লোকরা ভালো কিছু করলে অভিনন্দন জানাতে ভুলবেন না। দেখা হলেই বুকে জড়িয়ে ধরবেন। মুরব্বিদের শ্রদ্ধা করবেন। অর্থাৎ সব সময় তাদের নেক নজরে থাকবেন। তারা যেন আপনাকে ভালো মানুষ হিসেবে জানে। সমাজে বেশির ভাগ লোকই দুষ্টলোক। কাজেই দুষ্টলোকের সাথেও সম্পর্ক রাখুন। কথায় বলে, শত্রুকে বড় পিরিতে বসতে দিতে হয়। মানিয়ে নিন। মানিয়ে নিতে শিখুন।

কোটিপতি হওয়ার প্রথম শর্ত হলো, সবার সাথে সুসম্পর্ক রাখা। মানুষের প্রতি থাকতে হবে অগাধ ভালোবাসা। মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়বেন। টাকা দিয়ে, সময় দিয়ে, শ্রম দিয়ে, মুখের দু'টা ভালো কথা দিয়ে মানুষের পাশে থাকতে হবে। মনে রাখবেন, আপনি মানূষের পাশে থাকলে- মানুষ আপনার পাশে থাকবে। প্রচুর বই পড়বেন। বই পড়লে মানুষ চেনা যায়, মানুষের মানসিকতা বুঝা যায়। প্রতিদিন কমপক্ষে তিনটা টিভি চ্যানেলের সংবাদ শুনবেন। তিনটা খবরের কাগজ পড়বেন। এলাকার চ্যাংড়া ছেলে-পেলেদের হাতে রাখবেন। প্রায়ই তাদের মিষ্টি খাওয়ার জন্য কিছু টাকা-পয়সা দিবেন। সব শ্রেনী পেশার মানুষদের সাথে মিশবেন। তাদের মন জয় করে নিবেন। নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য যা যা করা লাগে করবেন। কারন আপনি ভালো থাকলে, আপনি আপনার প্রিয় মানুষ, কাছের মানূষদেরও ভালো রাখতে পারবেন। এই জন্য নিজের সুস্থ থাকা ভীষন জরুরী।

এখন, সমস্ত মানূষের সাথে আপনার যোগাযোগ স্থাপন হয়েছে, এবং আপনার লেখা পড়া যখন শেষ হবে, তখন ধরে নিলাম আপনার বয়স ২৫ বছর। দুই এক বছর কম বেশি হতে পারে। তারপর ঝাঁপিয়ে পড়ুন কাজে। ব্যবসা নিয়ে। ছোট করে একটা ব্যবসা শুরু করেন। যদি ব্যবসা করার টাকা না থাকে, তাহলে একটা চাকরি খুঁজে নিন। চাকরি খুঁজে নিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না। কারন সবার সাথে আপনার সুসম্পর্ক আছে। সবাই আপনাকে ভালো জানে। চাকরিতে ফাঁকি দিবেন না। কে দেখলো, বা কে না দেখলো, জানলো বা না জানলো, সেসব বিষয় নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে- আপনি কর্মক্ষেত্রে প্রচুর পরিশ্রম করে যান। মনে রাখবেন, পরিশ্রম করলেই সাফল্য আসে। কাজ করতে ভয় পাবেন। কাজের ক্ষেত্রে কোনো হিংসা বিদ্বেষ মনে স্থান দিবেন না। আপনি আপনার দায়িত্ব নিখুঁতভাবে পালন করবেন। কাজে অবহেলা করলে কোটিপতি হতে পারবেন না।

আপনি যে ব্যবসা করতে চান, এরকম একটা প্রতিষ্ঠানে আগে চাকরি শুরু করেন। কাজেই ব্যবসা শুরু করার আগে বড় প্রতিষ্ঠানে চাকরি করবেন। ছোট খাটো প্রতিষ্ঠানে চাকরি না করাই ভালো। তারা আপনাকে বেশি প্যারা দিবে। বড় প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করবেন। এই অভিজ্ঞতার দরকার আছে। চাকরিতে জয়েন করার আগে প্রতিষ্ঠানকে বুঝাবেন- আপনি তার প্রতিষ্ঠানকে অনেক কিছু দিতে পারবেন। আপনার সেই যোগ্যতা আছে। চাকরিতে কিছু দিন অতবাহিত করার পর ব্যবসাও শুরু করে দিতে পারেন। অথবা একটানা ৫ বছর চাকরি করে, অনেক টাকা জমিয়ে বিসমিল্লাহ বলে ব্যবসা শুরু করে দেন। ভয় পাবেন না। সাহস রাখুন। তীব্র ইচ্ছা শক্তিই আপনাকে আপনার লক্ষ্যে নিয়ে যাবে।

( লেখাটা বেশি বড় হয়ে যাচ্ছে। তাই আর লম্বা করবো না। দ্বিতিয় পর্ব আগামীকাল দিব। সবাই ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। জয় বাংলা।)

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

নতুন বলেছেন: সত পথে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া প্রায় অসম্ভব।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি তো আর ছোট বেলায় ফেরত যেতে পারবো না; উপদেশগুলো কাজ করবে, মনে হয়।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
টাকা জীবনের সবকিছু নয়, কিন্তু তার পরেও টাকার জন্য বহু মানুষ পাগলপ্রায় হয়ে যায়। তাদের টাকা উপার্জনের ইচ্ছাকে বাস্তব রূপদানের জন্য প্রয়োজন কিছু পদক্ষেপের। এ কাজগুলো সহজ নয়। তবে লেগে থাকলে এতে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।

১. টাকার মোহ বাদ দিনঃ
এ বিষয়টি অর্থ উপার্জনের ইচ্ছের সঙ্গে অনেকটা সাংঘর্ষিক মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে শুধু টাকার দিকে তাকিয়ে থাকলে তা আপনাকে ‘অর্থলোভী’ উপাধিতে ভূষিত করবে। তার বদলে আপনাকে অর্থ উপার্জনের কাজ করতে হবে, যার ফসল হিসেবে আসবে অর্থ। অর্থাৎ সরাসরি অর্থলিপ্সু হওয়া যাবে না কোনোভাবেই।

২. যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুনঃ
ধনী ও সফল ব্যক্তিদের খুবই সহায়তাকারী হিসেবে দেখা যায়। তারা সব সময় মানুষকে নানাভাবে সহায়তা করে এবং সহায়তাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাই আবার তাদের ধনী হয়ে উঠতে সাহায্য করেন। এ কারণে আপনি যাদের সহায়তা করছেন, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। তারাই একসময় আপনাকে ধনী ও সফল হতে সাহায্য করবে।

৩. কোটি টাকা উপার্জনের বদলে কোটি মানুষকে সাহায্যের কথা ভাবুনঃ
আপনার যখন অল্প কয়েকজন গ্রাহক বা সেবাগ্রহিতা রয়েছেন তখন তাদের মাধ্যমে কোটি টাকা উপার্জন করার চিন্তা বাদ দিন। তার বদলে চিন্তা করুন, কিভাবে এ গ্রাহকদের ভালো সেবা দেওয়া যায়। এতে আপনার গ্রাহক সংখ্যা বাড়বে আর তাহলেই আপনার অর্থ উপার্জনের পথ সুগম হবে।

৪. ‘টাকা’ বাড়ানোর বদলে বাড়িয়ে নিন টাকা বাড়ানোর পন্থাঃ

সরাসরি টাকা বাড়ানোর চেষ্টা খুব একটা কাজ করে না। কিন্তু তার বদলে টাকা বাড়ানোর নানা পন্থার ব্যবস্থা করা হলে তা এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। উপার্জনের জন্য প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পন্থার খোঁজ করা ও এই পন্থাগুলোকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা হলেই এ পদ্ধতি কাজ করবে।

৫. ভালোভাবে একটি কাজ করুনঃ

আপনি যে কাজটিতে অন্যের তুলনায় ভালো, সে কাজটিতে দৃষ্টি নিবদ্ধ করুন। এরপর সে দক্ষতা ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের পথ বের করুন। আর পাশাপাশি এ দক্ষতাকেও বাড়িয়ে চলুন। দেখা গেছে, আর্থিকভাবে সফল ব্যক্তিদের অন্তত এক দিকে অন্যদের চেয়ে ভালো দক্ষতা রয়েছে। এটা ব্যবহার করেই তাদের অনেকে উন্নতি করেছেন।

৬. কোনো এক বিষয়ে বিশ্বসেরা ১০ জনের তালিকা করুনঃ
আপনার আগ্রহের কোনো একটি বিষয়ে বিশ্বের সেরা ১০ জনের তালিকা করুন। তারা হতে পারেন সঙ্গীত শিল্পী, ব্যাংকার কিংবা অন্য কোনো পেশার মানুষ। তাদের সাফল্যের পেছনের কাহিনী অনুসন্ধান করুন। সফল ব্যক্তিদের শুধু সম্মান করলেই হবে না, তাদের সাফল্যের পেছনের কাহিনীও জানতে হবে। এরপর সে কাহিনী থেকে নেওয়া শিক্ষা নিজের জীবনে কাজে লাগাতে হবে।

৭. উন্নতি পর্যবেক্ষণ করুনঃ
ধনী হওয়ার যদি সংকল্প করেই থাকেন, তাহলে মাঝপথে গিয়ে গন্তব্যের কথা ভুলে গেলে চলবে না। তা পথ যথই দীর্ঘ হোক না কেন। এ কারণে প্রতিনিয়ত আপনার উন্নতি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। আপাত দৃষ্টিতে এ পথচলা খুবই ধীর মনে হবে। কিন্তু মনে রাখবেন, হাজার মাইলের পথ চলা একটি পদক্ষেপ দিয়েই শুরু হয়। আর এখানে প্রতিটি পদক্ষেপই অতি মূল্যবান।

৮. রুটিন তৈরি করুন, সে অনুযায়ী কাজ করুনঃ
ধনী হওয়ার জন্য আপনার নির্দিষ্ট একটি রুটিন তৈরি করতে হবে এবং সে রুটিন অনুযায়ী চলতে হবে। যেমন ধরুন আপনি ২০০ পৃ্ষ্ঠার একটি বই লিখতে চান। তাহলে এ বইয়ের জন্য প্রতিদিন চারটি করে পাতা লেখা হতে পারে আপনার দৈনন্দিন রুটিনের অংশ। অথবা কোনো ব্যবসার কাজে আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে প্রতিদিন ১০০ ক্রেতার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারেন। এটি সে ক্ষেত্রে হতে পারে আপনার রুটিনের অংশ।

আশা করি উপরের পরামর্শ মেনে চললে ধনীদের খাতায় নাম লেখাতে পারবেন।

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

অবনি মণি বলেছেন: পরামর্শ নিলাম।

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এত টাকা দিয়ে কী করবো ভাই? ভদ্রভাবে খেয়ে পরে জীবনটা চলে গেলেই তো হলো।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: রাজীব নূর,

আপনার লেখাটা শান্ত মন নিয়ে আরাম করে পড়বো। তাই আপাতত প্রিয়তে রাখলাম। অ্যাট অ্যা গ্লান্স ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বার্ণিক বলেছেন: লেখক ও মন্তব্যকারীদের কেউ কেউ ডেল কার্নেগীর চেলা। টাকার পিছনে ছুটে সুখেরে তারাইবার চাই না।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভালো পরামর্শ!:)


ইদানিং লেখাগুলো জয়বাংলা বলে শেষ হচ্ছে!:)

তাই আমার মন্তব্যের শেষেও জয়বাংলা!

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩০

মার্কো পোলো বলেছেন:
ভাল ওয়ে। এতো টাকা কামানোর ধান্ধা করলে শান্তি আসবে না। :)

১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৫

বর্ষন হোমস বলেছেন:
ভাই আপনি তাইলে কোটিপতি হইতে চললেন!!!অভিনন্দন!অভিনন্দন!নাকি হইয়া গেছেন?

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৬:৫৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: কোটি কোটি টাকা কামানোর (বাংলাদেশে) প্রথম শর্তই হলো চরম ধান্ধাবাজ হওয়া, কিভাবে পাবলিকের সম্পদের ভাগ লুট করা যায় সেই বিদ্যা রপ্ত করা | আপনি যদি গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করেন তবে প্রতিমাসেই চেষ্টা করবেন আপনার শ্রমিককে কিভাবে তার প্রাপ্য পারিশ্রমিক কম দিয়ে সেই টাকা অন্যত্র পাঠিয়ে দেয়া যায় | আপনি যদি জনশক্তি রপ্তানি করে থাকেন তবে সেই আদমের পাসপোর্ট, ভিসা, টিকেট আপনার কাছে থাকার পরও ওই আদমকে বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে তার কাছ থেকে আরো পয়সা হাতিয়ে নেয়া | বিভিন্ন ব্যাংকের ম্যানেজারের সাথে দোস্তি করে প্রচুর ব্যাংক ঋণ নিয়ে তা পরিশোধের কথা চিরতরে ভুলে যাওয়া | সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হচ্ছে সাদা দাড়িওয়ালা দরবেশ বাবার মুরিদ হওয়ার জন্য সবরকমের প্রচেষ্টা করা, কারণ শেয়ার বাজার লুট করার আধ্যাত্বিক পরামর্শ তিনি ছাড়া আর কেহই দিতে পারবেন না |
উপরোক্ত পথ অনুসরণ ব্যাতিত কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়ার আর কোনো উপায় বাংলাদেশে আছে বলে মনে হয় না |

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫

মিরোরডডল বলেছেন: good advices but not applicable

I personally believe keeping good relationship with others and be a good person that's how ones life should be but not the purpose for money making

Qualify yourself, be confident, set up your dream or goal (definitely realistic one)
follow the steps with your strong determination, give your 100% effort with your passion then one must be successful

Once you are successful, money will come to you
you don need to after money

১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

তারেক ফাহিম বলেছেন:
পরামর্শগুলো বাঙালী জাতির জন্য যথার্থ নয় মনে হচ্ছে, তবে পরামর্শ ভালো লাগলো।

আবার শুনলাম অর্থই নাকি অনর্থের মুল ‍গুনিজনের লেখা।

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রাজীব ভাই এত্ত কিছু কখন করব?

১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: খুব ব্যস্ততার মধ্যে ছিলাম বলে- কারো মন্তব্যে উত্তর দিতে পারছি না।
এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ২/১ দিনের মধ্যে ব্যস্ততা কমে যাবে।
আবার জমিয়ে ব্লগিং করা শুরু করবো।

১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

ফয়সাল রকি বলেছেন: নতুন বলেছেন: সত পথে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া প্রায় অসম্ভব। :(
তাহলে উপায়?

১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৫

প্রবাসী দেশী বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.