নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এবছর প্রায় ১২টা ঈদ সংখ্যা সংগ্রহ করেছি। যদিও এখনও সব পড়ে শেষ করতে পারিনি। তবে বেশ কয়েকবার নেড়েচেড়ে দেখেছি। রোজার ঈদের সময় প্রায় সব পত্রিকাওয়ালারা ঈদ সংখ্যা বের করে। একটা ঈদ সংখ্যা বের করতে অনেক টাকা খরচ হয়। ধরুন, ৪/৫ শ' পৃষ্ঠার ৩০০০ পিস ঈদ সংখ্যা বের করতে কমপক্ষে সাড়ে তিন লাখ টাকা লাগে। কাগজের দাম, প্রেসের খরচ, বাঁধাইয়ের খরচ, লেখক বিল। খরচের শেষ নেই। বেশির ভাগ পত্রিকাওয়ালাদের'ই বিজ্ঞাপনের অবস্থা ভালো না। শুধু মাত্র প্রথম আলো ছাড়া। ৩/৪ লাখ টাকা খরচ করে, বিজ্ঞাপন দিয়ে পাঁচ লাখ টাকা ইনকাম করতে খবর হয়ে যায়। ঈদ সংখ্যা সবাই'ই আগে বের করতে চায় কিন্তু বিজ্ঞাপনের অভাবে বের করতে দেরী হয়ে যায় সবার। প্রথম আলোর কথা আলাদা। তারা প্রতি বছর সবার আগে ঈদ সংখ্যা বের করে। তাদের বিজ্ঞাপনের রেটও অনেক বেশি। আমার ধারনা পত্রিকা জগতে শুধু মাত্র 'প্রথম আলো'র টাকার অভাব নাই। অন্য সবার অবস্থা নড়বড়ে। কেউ কেউ তো ঠিকভাবে বেতনও দিতে পারে না।
ঈদ সংখ্যায় কি কি লেখা থাকে? গত দশ বছর ধরে দেখছি ঈদ সংখ্যায় এরকম লেখা থাকে। সবাই'ই প্রায় একই রকম। গল্প থাকে, উপন্যাস থাকে, প্রবন্ধ-নিবন্ধ থাকে, কবিতা থাকে, অনুবাদ গল্প থাকে, ভ্রমন কাহিনি থাকে,চিত্রকলা, চলচিত্র, খেলাধূলা, নতুন নতুন খাবারের রেসিপি, সাক্ষাৎকার, থাকে অপ্রকাশিত চিঠি, কবিতা, গল্প বা উপন্যাস। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে লেখা থাকবেই। এই লোকটাকে তিতা বানিয়ে ফেলেছে। আমার নিজেরই এখন বিরক্ত ধরে গেছে। নতুন কিছু নাই। ইনিয়ে বিনিয়ে শুধু একই গান বছরের পর বছর ধরে। ঈদ সংখ্যায় বেশ কিছু নতুন কবি ও সাহিত্যিকদের আগমন হয়। তারা কবিতা ছাপান, উপন্যাস ছাপান। আমার ধারনা এরা লেখা ছাপানোর জন্য বিস্তর দৌড়াদৌড়ী করেন। আবার অনেকের কাছ থেকে লেখা চেয়েও পাওয়া যায় না। ঈদ সংখ্যার দায়িত্ব যাদের উপর থাকে, অনেকেই লেখা ছাপানোর জন্য তাদের তেল দেয়। শেষমেষ ঈদ সংখ্যার দায়িত্ব থাকা ব্যাক্তি তাদের লেখাই ছাপান যাদের দিয়ে তার লাভ আছে। এক্ষেত্রে দায়িত্বে থাকা ব্যাক্তিটি প্রতিষ্ঠানের লাভও দেখেন না। দেখেন নিজের লাভ। আমি বিনা দ্বিধায় বলতে পারি এ বছর সবচেয়ে খারাপ ঈদ সংখ্যা হয়েছে 'মানব জমিন' নামে পত্রিকার। লেখার মান খারাপ, সব মনে হয় টাকার বিনিময়ে লেখা ছাপিয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা একদম বাজে কাগজে লেখা ছাপিয়েছে। এছাড়া সবাই মোটামোটি ভালো করেছে।
সমকাল ঈস সংখ্যায় 'সৈয়দ শামসুল হকে'র স্ত্রী ও কন্যার কাছে লেখা চিঠি গুলো ছাপিয়েছে। পড়ে বেশ মজা পেয়েছি। সিরাজুল ইসলামের প্রবন্ধ প্রায় সব ঈদ সংখ্যা'ই আছে। প্রতি বছরই থাকে। তার লেখায় নতুন কিছু নাই। ঘুরেফিরে একই কথা বারবার। আমার ধারনা পত্রিকাওয়ালারা তার কাছ থেকে জোর করে লেখা নেয়। সমকাল ঈদ সংখ্যায় হাসান আজিজুল হকের উপন্যাস 'বেত্রবতী তীরের কুটিরবাসিনী মালবিকা' পড়ছি। পড়া এখনও শেষ হয় নাই। সেলিনা হোসেনের উপন্যাস 'বসন্ত ফুলের দিন।' হরিশংকর জলদাসের আত্ম জৈবনিক লেখাটা বেশ ভালো লেগেছে। নাসরীন জাহানের গল্প 'বুনো মোরগের সোনার ডিম' মোটামোটি লেগেছে। যতীন সরকার এবং ড আতিউর রহমান এবং পূরবী বসু রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে লিখেছেন। তাদের লেখায় নতুন কিছু পাইনি। ফরিদুর রেজা সাগরের সৃতি কথা আছে। গত বেশ কয়েক বছর ধরে ঈদ সংখ্যা গুলোতে ফরিদুর রেজা সাগরের লেখা খুব চোখে পড়ছে। মঞ্জু সরকারের উপন্যাস 'বিদায়ী চুম্বন' পড়ছি। এখন পুরোটা শেষ করতে পারিনি। সমকাল ঈদ সংখ্যায় অনুবাদ আছে। অনুবাদ করেছেন আন্দালিব রাশদী। ভ্রমন কাহিনি আছে। মোহিত কামালের লেখা আছে। মঈনুল আহসান সাবের উপন্যাস 'একটি সাময়িক গল্প'। বেশ ভালো লিখেছেন। পড়ে ফেলেছি। শাহনাজ মুন্নির গল্প আছে। এখনও পড়ি নাই। তার কোনো লেখাই আজ পর্যন্ত আমি পড়িনি। এ বছর বেশ কয়েকটা ঈদ সংখ্যায় তার লেখা আছে। ধ্রুব এষ এর উপন্যাস 'সব ছায়ার পাখি। ধ্রুব এষের লেখাও প্রায় সব পত্রিকায় আছে। সুমন্ত আসলাম এর 'অদ্ভুত এক ছেলে' গল্প টা পড়ে বেশ ভালো লেগেছে। উনার লেখা আমার কাছে ভালো লাগে। উনি খুব সহজ সরল সুন্দরভাবে লিখেন। উনার লেখা পড়ে আরাম পাই। আনোয়ারা সৈয়দ হক এর গল্প 'নিঃসঙ্গ পিরামিড।
বনিক বার্তা ঈদ সংখ্যায় ইমতিয়ার শামীম এর উপন্যাস 'মৃত জোনাকির শবযাত্রী' পড়ে বেশ ভালো লেগেছে। আর ধ্রুব এষ এর রহস্য উপন্যাস 'কু ঝিক ঝিক' পড়ে খুব বিরক্ত লেগেছে। মনে হলো সময়ের অপচয় হলো। অনন্যা ঈদ সংখ্যায় হাসান আজিজুল হক এর প্রবন্ধ 'মত প্রকাশের স্বাধীনতার সীমারেখা' খুব সুন্দর হয়েছে। স্বকৃত নোমান এর উপন্যাস 'আদুরি' পড়ে ভালো লেগছে। উম্মে মুসলিমার গল্প 'য়েট টু ব্রুট' ভালো লেগেছে। কুলদা রায় এর গল্প মধুশ্রীর খোঁজে। মুগ্ধ হয়ে পড়েছি। প্রবীর বিকাশ সরকার এর ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে লেখাটি খুব সুন্দর হয়েছে। বিধান রিবেরু এর অনুগল্প প্রশ্ন অ অন্যান্য এটাও বেশ ভালো হয়েছে। আমাদের সামুর ব্লগার রেজা ঘটকের গল্প ' সিদ্ধান্তহীন অবুঝ সময়' পড়েছি। খুব ভালো লিখেছেন।
কালের কন্ঠ ঈদ সংখ্যায় ইমদাদুল হক মিলনের 'যুদ্ধকাল' উপন্যাস পড়ছি। এখনও শেষ করতে পারিনি। মোস্তফা কামাল এর উপন্যাস 'অগ্নি মানুষ। এখনও পড়িনি। শাহনাজ মুন্নীর উপন্যাস 'মৃত্যুভূমি' এখনও পড়িনি। শেখ আবদুল হাকিম এর রহস্য উপন্যাস 'অন্ধ কুমারী' এটাও পড়িনি। তবে খুব শ্রীঘই পড়বো। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর সৃতি কথা 'মনের ছায়া মতের ছবি' পড়িনি, পড়বোও না। সায়েন্স ফিকশন ধ্রুব এষ এর 'অতি প্রাকৃত কাহিনি শীতাবিবি' পড়িনি, পড়বোও না। তবে হাসান আজিজুল হক এর গল্প 'বসতি' পড়েছি, খুব ভালো লেগেছে।
ইত্তেফাক সংখ্যায় ভ্রমন কাহিনি 'সৈকত থেকে বোটে ভেসে নির্জন দ্বীপে' লিখেছেন মঈনুস সুলতান, এটা পরে বেশ ভালো লেগেছে। মঈনুল আহসান সাবের এর উপন্যাস 'প্রেমের রুপ কথা' পড়েছি। মোটামোটি ভালৈ লিখেছেন লেখক। কুলদা রায় এর গল্প 'দি র্যালে সাইকেল' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। স্বকৃত নোমান এর গল্প 'সুরের মহিমা' পড়ে ভালো লেগেছে। অন্যদিন ঈদ সংখ্যায় মঈনুল আহসান সাবের এর উপন্যাস 'কয়েকটি প্রেমপত্র' খুব ভালো লেগেছে। সুমন্ত আসলামের উপন্যাস 'এক মায়াবতী আমার' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। সাদাত হোসাইন এর উপন্যাস 'মেঘেদের দিন' এখনও পুরোপুরি শেষ করিনি। তবে খুব শ্রীঘই শেষ করে ফেলব। বাংলাদেশ প্রতিদিন ঈদ সংখ্যায় সমরেশ মজুমদারের উপন্যাস 'যখন এমন হয়' এখনও পড়িনি। পড়বো। মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর গল্প 'আজব ছেলে' পড়ে ফেলেছি। খুব ভালো লেগেছে। তসলিমা নাসরিন এর গল্প 'নূপুর আর যমুনার গল্পের শেষটা' পড়িনি পড়বো। মানব জমিন ঈদ সংখ্যায় নঈম নিজাম এর উপন্যাস 'অন্ধকার জগতের কাহিনী' টা পড়ার ইচ্ছা আছে।
আমাদের সময় ঈদ সংখ্যায় ধ্রুব এষ এর উপন্যাস 'রাস্তা হাঁটে, আমি হাঁটি না' এই লোকতা কি লেখে আমি বুঝি না। তার লেখা পড়ে আরাম পাই না। বরং বিরক্ত লাগে। আমার মনে হয় তার চেয়ে আমি ভালো লিখতে পারবো। মঈনুল আহসান সাবের এর গল্প ' জালাল ও মলির আশ্চর্য প্রদীপ' খুব ভালো লেগেছে। এই লেখকের মধ্যে যথেষ্ঠ রসবোধ আছে। সুমন্ত আসলাম এর গল্প 'মুক্তি' পড়েছি। ভালো লেগেছে।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: তা তো অবশ্যই।
ঈদ সংখ্যা থেকেই উপন্যাস গুলো বই আকারে বের হয় বইমেলায়।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: গেমস্ খেলার সময় কখন পান রাজিব ভাই
এতগুলো বই পড়েন, ব্লগে সময় দেন, আবার সুরভি ভাবিকেও।
আপনাকে দেখে শেখার আছে অনেক কিছু।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি সময় অপচয় করি না।
প্রতিটা মুহূর্ত আমি কাজে লাগাতে চেস্টা করি।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
সিগন্যাস বলেছেন: ধ্রুব এষ এর লেখা বাজে ধরনের।পড়ে আরাম পাইনা।প্লটও দূর্বল।উনি ফালতু লেখেন
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ১০০% সহমত।
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বিচিত্রার ঈদ সংখ্যা খুব মিস করি।
কোলকাতার আনন্দ বাজার, অমৃত বাজার এই সব দেখে ঢাকার পত্রিকাওয়ালারা ঈদ সংখ্যা বের করা শুরু করেছে। তবে বিচিত্রার মতো মজা আর কোন ঈদ সংখ্যা থেকে পাইনি।
কোথায় গেল দৈনিক বাংলা, বিচিত্রা, আনন্দ বিচিত্রা, টাইম। আহা, সবাই খালি হারিয়ে যায়।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: তারা হারিয়ে গেছে। তাদের জায়গা শূন্য থাকেনি।
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমার কাছে ও কয়েকটি বই আছে ভাইয়া। এগুলো পড়েছি মাত্র একটি।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: ধীরে ধীরে সব গুলো পড়ে গেলুন।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
Sujon Mahmud বলেছেন: পুরোটাই পরলাম.....কিন্তু শেষের দিকে জাফর ইকবাল স্যার এর নামটা গাফর ইকবাল দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ।
এডিট করে ঠিক করে নিয়েছি।
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৬
সিগন্যাস বলেছেন: পোষ্টে প্লাস দিয়েছি
০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
রাকু হাসান বলেছেন: হেপি রিডিং ...।ভেতরের কিছু তথ্য জানলাম । কিছু ঈদ সংখ্যা আমিও সংগ্রহ করবো
০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সংগ্রহ করুন এবং পড়ুন।
৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
জুন বলেছেন: বছর কয়েক আগের কোন এক ঈদ সংখ্যায় মনে হয় পড়েছিলাম হরিশংকর জলদাসের মৃণালিনী দেবীকে নিয়ে লেখা। খুব ভালোলেগেছিল।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সেটা বইমেলাতেও বই আকারে বের হয়েছে।
১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এতগুলো ঈদ সংখ্যা পড়ার সময় নাই-- সময় নাই
০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: সময় নাই আবার কি?
সময় বের করে নিতে হয়।
১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
নীল মনি বলেছেন: আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। ভালো লাগল।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে কেন শুধু শুধু লজ্জা দেন? প্লীজ। প্লীজ।
আমি খুবই নাদান একজন মানুষ। অতি তুচ্ছ।
১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪
সুমন কর বলেছেন: ভালো কাজ করেছেন। আপনার লেখাতে ঈদ সংখ্যাগুলোর কিছুটা ধারনা পেলাম। ধন্যবাদ।
+।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা নিরন্তর।
১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৪
নতুন নকিব বলেছেন:
পড়াশোনার পেছনে আপনি খুব খাটনাখাটনি করেন, বুঝা গেছে। এক সময় এগুলো পড়ার অভ্যাস ছিল। এখন অতটা নেই। পোস্টে ধন্যবাদ উইথ প্লাস।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ নকিব ভাই।
চারপাশে সবার খোঁজ খবর রাখার চেষ্টা করি ঘরের কোনো বসে।
১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনি খুব ভাল একজন পাঠক। এটা দেখে খুব ভাল লাগছে। আপনি বেশি পড়েন বলেই জীবনমুখী সুন্দর পোস্টহগুলো দিতে পারেন। অনেক শুভ কামনা প্রিয় রাজীব ভাইয়ের জন্য।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
দোয়া করবেন।
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আহা! কতদিন ম্যাগাজিন পড়ি না । যত বয়স বাড়ছে আর সাথে সাথে ব্যস্ততা ও বাড়ছে আর হারিয়ে যাচ্ছে সব ভালো লাগার বিষয় গুলো !
০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
রাজীব নুর বলেছেন: সময় করে পড়ে নিবেন। দরকার আছে।
১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
অচেনা হৃদি বলেছেন: ওএমজি ! এতো ম্যাগাজিন ।
কোন কোনটার তো এখনো প্যাকেটও খোলা হয়নি ।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: সব গুলো কিনেই আগে ছবি তুলেছি।
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: এত লেখা দেখেই আমার মাথা ঘুরাচ্ছে, পরলেন কিভাবে!! আমি ফাকিবাজ আমার পক্ষে এত লেখা পড়া সম্বব হত না!
ঈদ সংখ্যা লেখাগুলো সম্পর্কে একট ধারনা পেলাম আপনার লেখাটি পড়ে।
০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার সারাদিনের ক্লান্তি শেষে বিনোদন বলতে বই পড়া, ব্লগ লেখা, ব্লগ পড়া।
১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় ছোট ভাই ,
১২ ঈদ সংখ্যার উপরে এভাবে ব্যাখ্যা করাটা কঠিনই বৈকি। তবে বেশ সুন্দর ভাবে বিষয়টি পরিবেশিত হয়েছে। আমারতো কালেকশনের সুযোগ নেই। তবে অল্পকথায় যে সারসংক্ষেপটা পেলাম ভালো লাগলো।
শুভ কামনা রইল।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: কোলকাতার পূজা সংখ্যা থেকেই আমাদের ঈদ সংখ্যার উৎপত্তি।
১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮
শিখা রহমান বলেছেন: রাজীব দেশে থাকি না বলে ঈদ সংখ্যা পড়া হয় না। আপনাকে একটু ঈর্ষা হচ্ছে।
আপনি পড়তে ভালোবাসেন বুঝতে পারছি। অবশ্য আপনি ব্লগে সবার লেখা এমন সময় নিয়ে মন দিয়ে পড়েন বলে আগেই বুঝেছি আপনি ভালো লেখকের পাশাপাশি ভালো পাঠকও।
পোষ্টটার জন্য ধন্যবাদ। সমসাময়িক অনেক লেখক সাহিত্যিকদের বিষয়ে জানতে পারলাম।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: বিদেশে থাকলেও ইচ্ছা করলে ঈদ সংখ্যা সংগ্রহ করা যায়।
২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: যাক, এবারের প্রায় সবগুলো পত্রিকার ঈদ সংখ্যাগুলো সম্পর্কে একটা রিভিউ পাওয়া গেল আপনার এ পোস্ট থেকে। অনেক ধন্যবাদ, কষ্ট করে পড়ে আমাদেরকে একটা ধারণা দেয়ার জন্য।
যথেষ্ট যময় ব্যয় করেছেন একটা ভাল পোস্ট লেখার জন্য। পোস্ট ভাল হয়েছে, এজন্য পঞ্চম প্লাস + +।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনি অনেক ব ই পড়েন। এত গুলো ঈদ সংখ্যা পাঠ করা ও রিভিউ করা কঠিন কাজ। এক কথায় বলতে পারি চমৎকার শেয়ার ।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫
অক্পটে বলেছেন: ভাই আপনার ধৈর্য্য আছে অফুরান। লেখাটি ভাল লাগল।
০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধৈর্য্য আগে ছিল না।
দিনের শেষে বুঝতে পারলাম ধৈর্য্য দরকার আছে।
২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এক সময় আমিও ম্যাগাজিন গীক ছিলাম। এখন আর নেই হয়তো বা প্রবাসের কারণে। বেশী পত্রিকা, ম্যাগাজিন থাকার কারণে প্রতিবছর একই লেখা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বের হচ্ছে...
০৩ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: তারপরও অনেক ভালো ভালো লেখা ছাপা হয় না। কারন তাদের চেনা পরিচয় নেই। তাদের তেল দেওয়ার ক্ষমতা নেই।
২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২০
জমাতুল ইসলাম পরাগ বলেছেন: বেত্রবতীর তীরের কুটিরবাসিনী মালবিকা উপন্যাসটি মাত্রই শেষ করলাম। মনে হয়, আরেকবার পড়লে তার আরো গভীরে যাওয়া যাবে। তবে এই উপন্যাসে ষড়ানন আর মালবিকার দাম্পত্য জীবনের এমন নিরস খটখটা ভাব আমায় আমার দাদা-দাদীর সংসারের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
যা হোক, এই উপন্যাসের বিশদ রিভিউ পড়তে চাই। খোঁজ পাইলে জানায়েন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই জানাবো।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: পড়তে না পারলেও আপনার লেখায় তা চেখে নিলাম রাজীব নুর ভাই। সামনের বই মেলায় এ থেকে নিশ্চয়ই কয়েকটি বই আকারে প্রকাশ পাবে, আপনার পছন্দের গুলো সাজেস্ট করবেন। ভাল থাকবে ভাই।