নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছোট্ট একটা মফস্বল শহর।
সেখানে সবচাইতে বড় ডাক্তার হইয়া পড়িল এক নাপিত। ছোটখাট অসুখে এটা ও্টা ঔষধ দিয়াই নয়, ফোঁড়া কাটা হইতে আরম্ভ করিয়া, রোগীর পেট চিরিয়া পেট হইতে পুঁজ বাহির করিয়া দেওয়া পর্যন্ত বড় বড় কাটা ছেঁড়ার কাজও সে অতি সহজেই করিয়া দেয়। এসব কাজ করিতে ডাক্তারেরা কত রকমের যন্ত্র লয়। ছুরি, কাঁচি ভালো মত গরম পানিতে সিদ্ধ করিয়া, পানিতে ভালো ভাবে হাত পরিষ্কার করিয়া কত সাবধান হইয়া তাহারা রোগীর গায়ে অস্ত্র ধরে। নাপিত কিন্তু সবের ধারধারে না। সে হাতের তোলায় তাহার ক্ষুর আর নরুণ ভালো মত ঘষিয়া খসাখস বড় বড় কাটা ছেঁড়ার কাজ করিয়া যায়।
এমন পাকা নাপিতের হাত।
রোগীর পেট চিরিয়া, পেটের মধ্যে হাত দিয়া, সেখানে নাড়ির ভিতরে ফোঁড়াটি হইয়াছে, অতি সহজেই সেখানে ক্ষুর চালাইয়া পুঁজরক্ত বাহির করিয়া আনে। তারপর সাধারন সুঁই সুতা দিয়া ক্ষতস্থান সেলাই করিয়া, আর একটু হলুদ গুঁড়া মাখাইয়া দেয়। ক্ষতস্থান সারিয়া যায়। চোখের পলক ফেলিতে না ফেলিতে সে বড় বড় কাটাছেঁড়ার কাজ করিয়া ফেলে। কাহারও ফোঁড়া হইয়াছে, বেদনায় চিৎকার করিতেছে। দেখি, দেখি বলিয়া নাপিত সেখানে তার ক্ষুর চালাইয়া দিয়া পুঁজরক্ত বাহির করিয়া আনে। রোগী আরাম পাইয়া আনন্দের হাসি হাসে। নাপিতের কাজের চেয়ে বেশি ইনকাম। কিন্তু পরিশ্রম কম। রোগীও বেশ তোষামদ করে।
গলায় মাছের কাঁটা ফুটিয়াছে,
দুষ্ট ছেলে খেলিতে খেলিতে মারবেল-গুলি কানের মধ্যে ঢুকাইয়া দিয়াছে, গাছ থেকে পরে ব্যথা পেয়েছে। নাপিত নরুনের আগা দিয়া গলার ভিতর হইতে মাছের কাঁটা বাহির করিয়া আনে, কানের ভিতরে নরুনের আগা ঢুকাইয়া দিয়া মারবেল বাহির করিয়া আনে। শুধু কি তাই? পিঠে ফোঁড়া হইলে, বড় বড় ডাক্তার সেটা কাটিতে হিমশিম খাইয়া যায়। চোখের পলক ফেলিতে ফেলিতে নাপিত সেখানে ক্ষুর চালাইয়া দেয়।
এসব কাটাকুটিতে সব রোগীই কি ভাল হয়? কোনটা ভাল হয়– কোনটা পাকিয়া বিষ লাগিয়া ফুলিয়া মরে। তা এরূপ তো ডাক্তারের বেলায়ও হয়। তাদের হাতেই কি সব রোগী ভাল হয়? শহরের সব লোক তাই অসুখে বিসুখে নাপিতকেই ডাকে। ডাক্তার ডাকিলে এত টাকা দাও–অত টাকা দাও, তারপর ঔষধের দাম দাও। কত রকমের ঝামেলা। নাপিতের কাছে ভিজিটের কোন দাম-দস্তুর নাই। দুই আনা, চার আনা যার যাহা খুশি দাও। ঔষধ তো তার মুখে মুখে–গরম পানির সেক, হলুদের গুড়োর প্রলেপ, পেটে অসুখ করলে আদা নুন খাও, তাতে না সারিলে জইনের গুঁড়া চিবাও, জ্বর হইলে তুলসীর পাতা, নিউমোনিয়া হইলে আকনের পাতার সেক। এসব ঔষধ বনে জঙ্গলে, পথে ঘাটে যেখানে-সেখানে পাওয়া যায়। তাই সকলেই নাপিতকে দিয়ে চিকিৎসা করায়।
এদিকে শহরের আর সব পাশ করা ডাক্তারেরা রোগীর অভাবে ভাতে মরে।
নাপিতের ছেলেমেয়ে দুধে ভাতে খাইয়া নাদুস নুদুস। একদিন সব ডাক্তার একত্রিত হইয়া ভাবিতে বসিল, কি করিয়া তাদের পসার ফিরাইয়া আনা যায়। এক ডাক্তার বলে, 'দেখো ভাই' আগে আমার বাড়িতে রোজ সকালে শত শত রোগী আসিয়া গড়াগড়ি দিত। টাকা-পয়সা তো দিতই, সেই সঙ্গে রোগ সারিলে কলাটা মূলাটা, বলতে হত না- যে দিনের যা তাও দিয়া যাইত। এই যে আমের মওসুম এখন। আমার ছেলেমেয়েরা একটা আমও মুখে দিয়ে দেখিল না! আর নাপিতের বাড়ি দেখ গিয়ে! হাঁয় কপাল! হাঁয় ঈশ্বর!
আর এক ডাক্তার বলে, 'আরে ভাই'!
ছাড়িয়া দাও তোমার আম খাওয়া। রোগীপত্তর আসে না। টাকা-পয়সার অভাবে। এবার ভাবিয়াছি, ঔষধ মাপার পালা-পাথর, আর বুক দেখার টেথিস্কোপটা বেচিয়া ফেলিব। অপর ডাক্তার উঠিয়া বলে, তুমি তো এখনও বেচ নাই। এই দুর্দিনের বাজারে চাউলের যা দাম! ডাক্তারি যন্ত্রপাতি তো কবেই বেচিয়া খাইয়াছি। এবার মাথার উপরে টিনের চালা কয়খানা আছে। তাও বেচিবার লোক খুঁজিতেছি। ওপাশের ডাক্তার বলে, ভায়া হে, এসব দুঃখের কথা আর বলিয়া কি হইবে, দেখিতেছ না? আমাদের সকলের অবস্থাই ওই একই রকম। এখন কি করা যায় তাই ভাবিয়া বাহির কর।
আর এক ডাক্তার বলে, দেখ ভাই!
বিপদে পড়লে বুড়ো লোকের পরামর্শ লইতে হয়। শহরের মধ্যে যে বুড়ো ডাক্তার আছেন, বয়স হইয়াছে বলিয়া এখন রোগী দেখেন না। তিনি আমাদের সকলের ওস্তাদ। চল যাই, তাঁহার নিকটে যাইয়া একটা বুদ্ধি চাই, কি করিয়া আমাদের পূর্বের প্রসার বজায় রাখিতে পারি। তখন সকলে মিলিয়া সেই বুড়ো ডাক্তারের কাছে যাইয়া উপস্থিত হইল। বুড়ো ডাক্তার আগাগোড়া সমস্ত শুনিয়া বলিলেন, তোমরা কেহ সেই নাপিতকে আমার নিকট ডাকিয়া আন।
নাপিত আসিলে বুড়ো ডাক্তার তাহাকে বলিলেন-
দেখ এইসব ছোকরা ডাক্তারের কাছে শুনিতে পাইলাম, তোমার কাটাছেঁড়ার হাত পাকা। তুমি একটা কাজ কর। আমাদের নিকট হইতে শারীর বিদ্যাটা শিখিয়া লও। তাতে করিয়া তোমার ডাক্তারি বিদ্যাটা আরও পাকিবে। নাপিত বলিল, এ অতি উত্তম কথা। আমি তো মুখ্যু সুখ্যু মানুষ। আপনারা যদি কিছু শিখাইয়া দেন বড়ই উপকার হইবে।
তখন সকল ডাক্তার মিলিয়া নাপিতকে শারীরবিদ্যা শিখাইতে লাগিল। শরীরের এখান দিয়া এই নাড়ি প্রবাহিত হয়। এইটা শিরা, এইটা উপশিরা। এইখানে ধমনী। এইখানে লিভার। হাতের এইখানে এই শিরা। কাটিলে রক্ত বন্ধ হইবে না, লোক মরিয়া যাইবে। এইখানে হৃৎপিন্ড। এইভাবে সাত আট দিন ধরিয়া সব ডাক্তার মিলিয়া নাপিতকে শারীরবিদ্যা শিখাইতে লাগিল।
নাপিত বুদ্ধিমান লোক।
ডাক্তাদের যাহা শিখিতে মাসের পর মাস লাগিয়াছিল, সে তাহা সাত দিনে শিখিয়া ফেলিল। শুধু কি শারীরবিদ্যা? ডাক্তারেরা তাহাকে নানা রকম অসুখের জীবাণুর কথাও বলিয়া দিল। ডাক্তারি যন্ত্রপাতি ভালো ভাবে পরিষ্কার করিয়া না লইলে রোগীর কি কি রোগ হইতে পারে তাহাও বুঝাইয়া দিল।
তারপর সেই বুড়ো ডাক্তারের পরামর্শ মতো সকল ডাক্তার একটি রোগী আনিয়া নাপিতের সামনে খাড়া করিল। তাহার সামান্য ফোঁড়া হইয়াছিল। তাহারা তাকে সেই ফোঁড়া কাটিতে বলিল। নাপিত কতরকম করিয়া হাত ধোয়। কত ঔষধ গোলাইয়া তার ক্ষুর-নরুন পরিষ্কার করে, কিন্তু তার মনের খুঁতখূঁতি যায় না। হয়তো তার হাত ভালো ভাবে পরিষ্কার হয় নাই। হয়তো অস্ত্রে কোন রোগের জীবাণু লাগিয়া আছে। আবার নতুন করিয়া অস্ত্র সাফ করিয়া নাপিত সেই লোকটির ফোঁড়া কাটিতে আরম্ভ করিল, কিন্তু তার হাত যে আজ কাঁপিয়া ওঠে। শরীরের এইখানে এই শিরা এইখানে উপশিরা। ওইখান দিয়ে ক্ষুর চালাইলে রোগী মারা যাইবে; নাপিত ক্ষুর এভাবে ধরে, ওভাবে ধরে কিন্তু ফোঁড়া কাটিতে কিছুতেই সাহস পায় না।
কি হলো আজ নাপিতের?
এতদিন অজানাতে রোগীর গায়ের যেখানে সেখানে ক্ষুর চালাইয়াছে। কিন্তু সমস্ত জানিয়া শুনিয়া সে আজ রোগীর গায়ে ক্ষুর চালাইতে সাহস পায় না। ভয়ে তাহার হাত হইতে অস্ত্র খসিয়া পড়িয়া গেল। নাপিত আর তাহার ক্ষুর চালাইতে পারিল না। সেই হইতে নাপিতের প্রসার বন্ধ হইল। লোকেরা আবার ডাক্তার ডাকিতে আরম্ভ করিল।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা আপনার মৌলিক লেখা না।
আমার যতোদূর মনে পড়ে, এটা জসীম উদ্দীন এর লেখা বাংলা গল্পের বই ''বাঙ্গালীর হাসির গল্প'' নামের একটা বইয়ের অন্যতম গল্প। যেটা ১৯৬০ সালে পলাশ প্রকাশনী প্রথম প্রকাশ করে। আপনার সেই সূত্র দেয়া উচিত ছিল। কোন রেফারেন্সই দেন নাই। একজন সিনিয়র ব্লগার হিসাবে এটা তো আপনাকে মানায় না।
আর প্রথম পাতায় তিন পোষ্টের ব্যবধানে আপনার দুইটা পোষ্ট। এখানেও সিনিয়র ব্লগার হিসাবে ব্লগীয় এটিকেট রক্ষা করার দায়িত্বের প্রশ্ন। আপনি এতো অধৈর্য হলে কিভাবে হবে? দুঃখজনক!!
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার ধারনা ব্লগারেরা বইটই কম পড়েন। বিষয়টা তারা ধরতে পারবেন না। আপনি ধরতে পেরেছেন। আমার ধারনা ভুল প্রমানিত করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
জ্বী। পোষ্ট একটু বেশিই দিচ্ছি। এটা কমে যাবে এমনিতেই।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪
ওমেরা বলেছেন: এই গল্প ছোট বেলায় কত্তবার শুনেছি আম্মুর কাছে । অবশ্য কার লিখা তা জানতাম না আজকে জানলাম এটা রাজীব নুরের লিখা ।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: না এটা আমার লেখা না।
যারা আমার লেখা নিয়মিত পড়েন, তারা সেটা অবশ্যই বুঝতে পারবেন।
অবশ্য আমার উচিত ছিলো- নিচে লিখে দেওয়া, এটা আমার লেখা নয়। ভুল করে ফেলেছি। ভুল করেই তো শিখে মানুষ।
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ভুয়ার ভুয়া চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছেন!
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে---
এটা ইচ্ছা করেই করেছি।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি প্রয়োজনের খাতিরে মিথ্যাবাদী থাকতেই ভালোবাসি অযথা উপদেশ ভীষণভাবে অপছন্দ করি।
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
জুন বলেছেন: বইটির নামের ব্যাপারে আমি যা বলতে চাইছিলাম তা ভুয়া মফিজ বলে দিয়েছে রাজীব নুর। আপনি কি ব্লগারদের পরীক্ষা নিচ্ছেন
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১২
রাজীব নুর বলেছেন: পরীক্ষা??
না না। কি যে বলেন।
এত সাহস আমার আছে?
আসলে চুরী করেছি। চুরী করে ধরা পড়েছি।
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বর্তমান বিশ্বে প্লেজিয়ারিজম একটা ক্রাইম। কিছু কিছু মানুষের কাছে এটা ''ভুয়া চিন্তা'' মনে হয়। এরাই আবার নিজেদেরকে নৈতিকতার ধারক-বাহক হিসাবে জাহির করার চেষ্টা করে প্রতিনিয়ত। এই সব হিপোক্র্যাটদের জন্য শুধুই করুণা।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই ক্রাইম।
করুনা কেন? তাদের ভালোবাসুন।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
গল্পটি ভালো লেগেছে , অনেক অনেককাল আগে পড়েছি তাই পুরো গল্প মনেও ছিলো না। বৃদ্ধ হয়েছি ভুলে যাওয়াটাই এখন সাভাবিক। মজাদার শিক্ষনীয় গল্পের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার তো ধারনা আপনি তরুন।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পেট চিরিয়া,পেটের মধ্যে হাত ঢুকাইয়া, একটু বাড়াবাড়ি হইয়া গেল।মূল গল্প থেকে ইষৎ পরিবর্তিত।বর্তমানের পোলাপান মনে হয় এসব গল্প পড়ে না।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমানের পোলাপান বই পড়ে না।
তারা ব্যস্ত টিকটক নিয়ে।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ২ নং মন্তব্যের সাথে সহমত।
৩ নং মন্তব্যে পড়ে হাসতেই আছি।।
রাজিব ভাই,আপনি এম্নিতেই একজন গুনি লেখক।
১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: সব মন্তব্যের সাথেই আমি সহমত।
গুন থাকলে কি আর চুরী করতাম?
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১১
ঊণকৌটী বলেছেন: বন্দি অবস্থার মধ্যে সবাই আছি,আপনার লেখা গুলি নূতন বা পুরোনো হোক কিছুই যায় আসে না, ভালো লাগে, আরো কিছু দিন হয়তো চলবে এই অবস্থা তারপর সব স্বাভাবিক হবে,আপনার সাথে হয়তো দেখাও হয়ে যেতে পারে ততক্ষণ অব্দি সবাই কে সাবধানে চলতে হবে
১২ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: দেখা হবে। জানি দেখা হবে।
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: "সংগদোষে লোহা ভাসে " - প্রমাণিত।
আত্মবিশ্বাস জরুরী।আত্মবিশ্বাস সাফল্যের মূলমন্ত্র।আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়ে গেলে মানুষ কিছু করতে পারেনা।তা সে যেই লেভেলের হউক না কেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমার অবস্থানে থাকলে বুঝতেন কেন আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়েছে।
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১০
এমেরিকা বলেছেন: এই লেখাটি ব্লগ নীতিমালার সরাসরি লঙ্ঘন হলেও লেখা ও আপনি দুটোই টিকে যাবে। আপনি অন্তত জসিম উদ্দিনের নামটা উল্লেখ করতে পারতেন, তাতে পল্লীকবির মর্যাদা কিছু না বাড়লেও আপনাকে অন্তত অপদস্ত হতে হোত না।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
ভুল করেছি এবং ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: হায় হায় করে লাভ হবে না
পিটুনি যা খাওয়ার খাব।
তারপরে ছুটি নিয়ে দূরে চলে যাব।