নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
যিনি সৃষ্টি না হলে এ বিশ্ব ব্রমান্ডের কোনো কিছুই সৃষ্টি করা হত না, আমি সৃষ্টিকর্তা (আল্লাহ) এ কথাটি ও প্রকাশ করতাম না। এটা আল্লাহর ঘোষণা। চুড়ান্ত নবী ও রাসুলের জীবনী থেকে কিছু মোজেজা/অলৌকিক ঘটনা পেশ করছি।
১। ৫৭০ খৃষ্টাব্দে মক্কা নগরের কুরাইশ বংশে পিতা আবদুল্লাহ, মাতা আমেনার গর্ভে তিনি জন্ম গ্রহন করেন। ইতিহাস থেকে জানা যায় ঐ সময়ে নবীকে আনুগত্য ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের জন্য চন্দ্র, সূর্য ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি চলে আসছিল।
২। মোট ৪ বার বিভিন্ন সময়ে বুক বিদারণ করা হয় অর্থাৎ নবীজির বুক কেটে নাড়ীভুঁড়ি বের করে ধৌত করিয়া আবার স্থাপন করা হয়।
৩। মেরাজ মানে হচ্ছে দেখা করা। হজরত মুহাম্মদ সাঃ ৭ আসমান অতিক্রম করে আল্লার সাথে আরশে আজিমে দেখা করেন। বেহেশত, দোজখ পরিদর্শন করেন , নামাজ, রোজার বিধান উম্মতের জন্য নিয়ে আসেন।
৪। নবীজি যখন পথ চলতেন আকাশের মেঘ সব সময় তাকে ছায়া দিয়ে চলত।
৫। শিশু মোহাম্মদ সাঃ কে মা হালিমা দুধ পানের জন্য বাজার থেকে টাকার বিনিময়ে তুলে নেয় তখন দূর্বল উটের বাহন সকলের আগে পৌঁছে যায় এবং পরিপূর্ণ দুধ সহ তাজা উটে পরিবর্তন ঘটে এবং দুধ মাতা হালিমা কিছুদিনের মধ্যে গরীর থেকে ধনী হয়ে যান।
৬। বনের ভেতর একটি মা হরিণকে শিকারীগন গাছে বেধে রাখে। বাচ্চাদের জন্য হরিনটি কাদছিল। নবীজির খুব মায়া হল তাই বাঁধন খুলে দিয়ে নিজেকে বেধে হরিণকে ফিরে আসতে বলেন। বাচ্চা সহ মা হরিণটি ৩ দিন পরে ফিরে আসল। নবীজির কান্না দেখে বনের সকল পশুপাখি ৩ দিন খাবার খাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল। হরিনের মুখ থেকে কৃতজ্ঞতা সহ মানুষের কথা বের হল।
৭। হজরত ওসমান (রাঃ) ইসলাম ধর্মের চরম শত্রু ছিলেন। নবী মোহাম্মদ (সাঃ) কে হত্যা করে তার মাথা কেটে নেওয়ার জন্য তলোয়ার উচু করে ঘোড়ায় চরে দ্রুত গতিতে রওয়ানা শুরু করেন। পথিমধ্যে জানতে পারেন তার বোন ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছেন। এবার দুজনকেই হত্যা করার ঘোষণা করেন। নবীজির বাড়িতে এসে দেখে তার বোন কোরআন পাঠ করছেন। কোরআন পাঠ শুনে তার মানসিক পরিবর্তন ঘটে এবং তরবারী ফেলে দিয়ে নবীজির হাতে বায়াত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন।
৮। তলোয়ার দিয়ে নয়-- ধৈর্য্য ও ত্যাগের বিনিময়ে ইসলামঃ অমুসলিমদের মাঝে ইসলামের দাওয়াত প্রচার করতে গিয়ে নিজের শরীর থেকে অনেক রক্ত ঝরিয়েছেন, দন্ত মোবারক ভেংঙ্গে গেছে, অসম্ভব যন্ত্রণা আর মার সহ্য করতে না পেরে মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত/চলে যান। একদিন নবীজি সাহাবিদের (সহচর) নিয়ে মসজিদের নববীতে বসে আলোচনা করছেন এমন সময় শক্তিশালী এক যুবক মসজিদের নববীতের দরজার ভিতরেে প্রস্রাব শুরু করলেন। খলিফা ওসমান তলোয়ার দিয়ে হত্যা করতে উদ্ধ্যত হলে নবীজি বারন করলেন। শেষে কাছে ডেকে নবীজি প্রশ্ন করেন। তুমি কী জান মসজিদ ধর্ম পালনের স্থান? কেন পস্রাব করলে? যুবক উত্তর দিল, আমি জানি আপনি শেষ নবী, ধর্ম পালনে আপনার ধৈর্য্য অনেক বেশি। অন্য ধর্মীয় স্থানে এমন কাজ করলে আমার মাথা কেটে ফেলত । আমাকে ক্ষমা করবেন। আপনার ধৈর্য্য অসীম, আপনি প্রমান করছেন, এবার আমাকে ইসলাম ধর্মে গ্রহন করেন। নবীজি সাথে সাথে এই ধর্মে গ্রহন করেন। তলোয়ারে নয়, ধর্য্যই ধর্ম।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: আমার পেয়ারা নবীর কথা।
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২১
মরুর ধুলি বলেছেন: ৮ নং পয়েন্টে লেখা- বিধর্মীদের মারধর আর যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেলে মক্কা ছেড়ে মদিনায় প্রিয় নবী স, হিযরত করেন।
আপনি তথ্য বিকৃত করেছেন। মারধরের শিকার হয়ে নবী হিযরত করেননি। নবির হিযরত করা ছিল মহান আল্লাহর হুকুম। আল্লাহর হুকুম মানতেই তিন হিযরত করেছেন।
অনেক ভাল কথার মধ্যে একটা বিকৃতি ঢুকিয়ে দিলেন। ভবিষ্যতে আরো সাবধানতা অবলম্বন করবেন আশা করি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি দুঃখিত।
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এখান থেকে শেখার আছে অনেক কিছু। লিখার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকুন।
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৫
মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন: অনেক সুন্দর কথামালা সাজিয়ে অনন্য প্রকাশ । আল্লাহ অসীম দয়ালু।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া।
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সত্যকথন ! তবে মুখে বলা ও লিখেই দ্বায়িত্ব শেষ করা যাবেনা।
এগুলোকে অন্তরেও ধারণ করতে হবে দৃঢ় ভাবে আর বিশ্বাস করতে
হবে। মনে রাখতে হবে নবী (সঃ) যা করেছেন তা একমাত্র আল্লাহর
নির্দেশে কারো ভয়ে বা নির্যতনে নয়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই।
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাহ খুব সুন্দর কথাবয়ান করলেন রাজীব দা
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা আমার ময়ান না। নবীজির কথার বয়ান বলা যেতে পারে।
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯
সপ্তম৮৪ বলেছেন: পয়েন্ট ১, ২ এবং ৪ অযৌক্তিক।
৭ নাম্বারে ওমর হবে। অন্ধত্বের নমুনা হল এতগুলো লোক পোস্ট পড়লো কারো কাছে ভুল নজরে এলো না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কাছে যা ভুল মনে হচ্ছে, অন্যজনের কাছে তা হয়তো ভুল মনে হচ্ছে না।
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: "মরুর ধুলি বলেছেন: ৮ নং পয়েন্টে লেখা- বিধর্মীদের মারধর আর যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেলে মক্কা ছেড়ে মদিনায় প্রিয় নবী স, হিযরত করেন।
আপনি তথ্য বিকৃত করেছেন। মারধরের শিকার হয়ে নবী হিযরত করেননি। নবির হিযরত করা ছিল মহান আল্লাহর হুকুম। আল্লাহর হুকুম মানতেই তিন হিযরত করেছেন।
অনেক ভাল কথার মধ্যে একটা বিকৃতি ঢুকিয়ে দিলেন। ভবিষ্যতে আরো সাবধানতা অবলম্বন করবেন আশা করি। "
মরুর ধুলি, আপনি সম্ভবত ব্লগে নতুন, তাই ধর্মবিষয়ক পোস্ট-ভণ্ড (পোস্ট নিয়ে ভণ্ডামি করে যে) রাজীবকে এখনও চিনতে পারেননি। ভদ্রলোক এমনিতে আলভোলা, কিন্তু ইসলাম ধর্ম বিষয়ে তার আচরণ ইচ্ছাকৃত মাতালসুলভ। তার আবার কয়েকটি সাঙ্গপাঙ্গ আছে, যারা কুঁইকুঁই করে এসে এসব পোস্টে চামে ইসলামকে গালি বা খোঁচা দিয়ে যায়, আর ভদ্রলোক তাড়িয়ে তাড়িয়ে অনুভব করেন। সবই পাতানো খেলা।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭
জিকোব্লগ বলেছেন:
অনেক ভুল -ভ্রান্তি তথ্যে ভরা। আপনি কি নীলক্ষেতের
রাস্তায় পাওয়া চটি বই থেকে এইসব লেখেন ?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: ভুল হলে বলবেন, এডিট করে ঠিক করে দেবো।
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: রাব্বি জিদনি এলমা
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
ছোটবেলা পড়তে বসলেই মা বলতেন- 'রাব্বি জিদনি এলমা' বলে পড়তে বোস।
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৪
এমেরিকা বলেছেন: প্রথম প্যারায় যে আজগুবি কথাগুলো লিখলেন, আল্লাহ্ এই কথাগুলো কোন সূরায় ঘোষণা দিয়েছেন? এই কথার মানে কি? বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি হওয়ায় আমাদের এমন কি লাভ হয়েছে, এগুলো সৃষ্টি না হলে আমদের কি এমন ক্ষতি হত?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আজগুবি নয়। বইপত্রে এরকমটাই পড়েছি।
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২০
জিকোব্লগ বলেছেন:
আপনার অবস্থা টাকি চ্যাং মাছের মতন।
আপনাকে সহজে ধরা যাবে না। ভুল
এডিট করার কথা বললেও উত্তরে বলবেন
আরেকটা।আর এই ভাবেই টিকে আছেন ।
আরো মজার ব্যাপার , যে কথা আপনি নিজে
বিশ্বাস করেন না, কিন্তু সেই কথা লিখে যান।
তাই ভুল -ভাল হলেও আপনার গায়ে লাগে না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মতামতকে আমি অশ্রদ্ধা করতে চাই না।
১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হজরত ওসমানের বদলে ওমর হবে। বুকে কি নাড়িভুরি থাকে? যা বিশ্বাস করেন না, তা নিয়ে না লেখাই উত্তম।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি গুহাবাসীদের সন্মেলন ডেকেছেন?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: গুহাবাসীদের বের করে আনতে চেষ্টা করছি।
১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৫
রে-ইসম্যান বলেছেন: ৭। হজরত ওসমান (রাঃ) ইসলাম ধর্মের চরম শত্রু ছিলেন। নবী মোহাম্মদ (সাঃ) কে হত্যা করে তার মাথা কেটে নেওয়ার জন্য তলোয়ার উচু করে ঘোড়ায় চরে দ্রুত গতিতে রওয়ানা শুরু করেন। পথিমধ্যে জানতে পারেন তার বোন ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছেন। এবার দুজনকেই হত্যা করার ঘোষণা করেন। নবীজির বাড়িতে এসে দেখে তার বোন কোরআন পাঠ করছেন। কোরআন পাঠ শুনে তার মানসিক পরিবর্তন ঘটে এবং তরবারী ফেলে দিয়ে নবীজির হাতে বায়াত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন।
--- সময় করে এই পার্ট টা এডিট করে দিবেন ভাইজান । এই খানে হযরত ওসমান রাঃ এর স্থলে হযরত ওমর রাঃ এর নাম হবে ।
একদিন নবীজি সাহাবিদের (সহচর) নিয়ে মসজিদের নববীতে বসে আলোচনা করছেন এমন সময় শক্তিশালী এক যুবক মসজিদের নববীতের দরজার ভিতরেে প্রস্রাব শুরু করলেন। খলিফা ওসমান তলোয়ার দিয়ে হত্যা করতে উদ্ধ্যত হলে নবীজি বারন করলেন।
------ এই পার্ট টাতেও খুব সম্ভবত হযরত ওসমান রাঃ এর স্থলে হযরত ওমর রাঃ এর নাম হবে । আপনি একটু বই থেকে চেক করে এডিট করে দিবেন আশা করছি ।
মোট ৪ বার বিভিন্ন সময়ে বুক বিদারণ করা হয় অর্থাৎ নবীজির বুক কেটে নাড়ীভুঁড়ি বের করে ধৌত করিয়া আবার স্থাপন করা হয়।
------ এই পার্ট টাতে নাড়িভূড়ি শব্দটা এডিট করে এখানে হৃদপিন্ড দিলেই সুন্দর হবে। আমরা আজকাল ওপেন হার্ট সার্জারি বলতে যেটা বুঝাই মহান আল্লাহর স্বীয় কুদরতে ফেরেশতা জীব্রাঈল আঃ এর মাধ্যমে ১৪০০ বছর পূর্বে নবীজী দঃ এর ক্ষেত্রে এই ঘটনাটিই ঘটিয়েছিলেন ।
শিশু মোহাম্মদ সাঃ কে মা হালিমা দুধ পানের জন্য বাজার থেকে টাকার বিনিময়ে তুলে নেয় তখন দূর্বল উটের বাহন সকলের আগে পৌঁছে যায় এবং পরিপূর্ণ দুধ সহ তাজা উটে পরিবর্তন ঘটে এবং দুধ মাতা হালিমা কিছুদিনের মধ্যে গরীর থেকে ধনী হয়ে যান।
------------- এই পার্ট টায় বাজার থেকে টাকার বিনিময়ে তুলে নেয় কথাটা বোধগম্য হলো না ।
আর হিজরতের ঘটনাটা পূর্ব নির্ধারিত ছিলো আর আল্লাহর নির্দেশেই ছিলো। নবিজি দঃ এর একান্ত সহচর এবং ইসলামের প্রথম খলিফা সাইয়্যেদুনা হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাঃ কে নবিজী দঃ ওনার হিজরতের সহচর হতে এই মর্মে প্রস্তুতি গ্রহন করে রাখতে বলেছিলেন খুব সম্ভবত হিজরত সংঘটিত হওয়ারও প্রায় এক বছর আগে।
সাইয়্যেদুনা আবু বকর সিদ্দিক রাঃ এর জীবনীতে আর নবীজী দঃ এর হিজরতের ইতিহাসে এমন টাই পাওয়া যায় যে , আবু বকর সিদ্দিক রাঃ হিজরতের জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছেন যেদিন থেকে সেদিন থেকে আবু বকর সিদ্দিক রাঃ প্রতি রাতেই রাত্রিতে জেগে অপেক্ষা করতে থাকেন যাতে করে নবিজী দঃ হিজরতের জন্য বের হয়ে উনাকে ডাকলে উনি সাথেই সাথেই সাড়া দিতে পারেন আর সংগী হতে পারেন আর হয়েছেও এমন টাই।
তবে হ্যা , হিজরতের রাত্রেই কাফির - মুশরিক গন নবিজি দঃ কে হত্যার পূর্ব পরিকল্পনা হেতু আগমন করেছিলো আর সেই রাত্রে তারা নবীজী দঃ কে হত্যা করতে গিয়ে নবিজি দঃ এর স্থলে সেখানে আলী রাঃ এক শয্যাসায়ি পায়।
বিঃ দ্রঃ যথেষ্ট ইনফরফেটিভ আর সাবলীল হয়েছে নবিজি দঃ এর বিষয়ে আপনার লেখাটা । আপনার জন্য দোয়া আর শুভ কামনা রইলো ভাইজান ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই এডিট করে দিবো।
১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৫৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনি কি কোন কারনে ভীত।ভাবি কি কিছু বলেছে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: না। না।
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনি কি কোন কারনে ভীত।ভাবি কি কিছু বলেছে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: উফ!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২০
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাহ খুব সুন্দর কথাবয়ান করলেন রাজীব দা