নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
অধ্যাপনার কাজে তাঁর কর্মজীবনের সূচনা ও সমাপ্তি।
এমএ পাসের পর কলকাতায় কলেজের বোর্ডিংয়ে থাকার প্রয়োজন হলে তিনি আইন পড়া শুরু করেন। এ সময় তিনি ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার ব্রাহ্ম সমাজ পরিচালিত সিটি কলেজে টিউটর হিসেবে শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯২৮-এ সরস্বতী পূজা নিয়ে গোলযোগ শুরু হলে অন্যান্য কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে তাঁকেও ছাঁটাই করে কলেজ কর্তৃপক্ষ। জীবনের শেষভাগে কিছুদিনের জন্য কলকাতার একটি দৈনিক পত্রিকা স্বরাজ-এর সাহিত্য বিভাগের সম্পাদনায় নিযুক্ত ছিলেন। অধ্যাপনা করেছেন বর্তমান বাংলাদেশ ও ভারতের অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যার মধ্যে আছে সিটি কলেজ, কলকাতা (১৯২২-১৯২৮), বাগেরহাট কলেজ, খুলনা (১৯২৯), রামযশ কলেজ, দিল্লী (১৯৩০-১৯৩১), ব্রজমোহন কলেজ, বরিশাল (১৯৩৫-১৯৪৮), খড়গপুর কলেজ (১৯৫১-১৯৫২), বারিষা কলেজ, (১৯৫৩) এবং হাওড়া গার্লস কলেজ, কলকাতা, (১৯৫৩-১৯৫৪)।
তার কর্মজীবন আদৌ মসৃণ ছিল না।
চাকুরী তথা জীবিকার অভাব তাকে আমৃত্যু কষ্ট দিয়েছে। একটি চাকুরির জন্য হন্যে হয়ে তিনি দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। স্ত্রী লাবণ্য দাশ স্কুলে শিক্ষকতা করে জীবিকার অভাব কিছুটা পুষিয়েছেন। ১৯৫৪ সালে অকাল মৃত্যুর সময় তিনি হাওড়া গার্লস কলেজ কর্মরত ছিলেন। দুই দফা দীর্ঘ বেকার জীবনে তিনি ইন্সুরেন্স কোম্পানীর এজেন্ট হিসাবে কাজ করেছেন এবং প্রধানত গৃহশিক্ষকতা করে সংসার চালিয়েছেন। এছাড়া ব্যবসার চেষ্টাও করেছিলেন বছর খানেক। দারিদ্র্য এবং অনটন ছিল তার কর্মজীবনের ছায়াসঙ্গী।
সম্ভবতঃ মা কুসুমকুমারী দেবীর প্রভাবেই ছেলেবেলায় পদ্য লিখতে শুরু করেন তিনি। ১৯১৯ সালে তাঁর লেখা একটি কবিতা প্রকাশিত হয়। এটিই তাঁর প্রথম প্রকাশিত কবিতা। কবিতাটির নাম 'বর্ষা আবাহন'। এটি ব্রহ্মবাদী পত্রিকার ১৩২৬ সনের বৈশাখ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল। তখন তিনি শ্রী জীবনানন্দ দাশগুপ্ত নামে লিখতেন। ১৯২৭ সাল থেকে তিনি জীবনানন্দ দাশ নামে লিখতে শুরু করেন। ১৬ জুন ১৯২৫ দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ এর লোকান্তর হলে তিনি 'দেশবন্ধুর প্রয়াণে' শিরোনামে একটি কবিতা লিখেছিলেন যা বংগবাণী পত্রিকার ১৩৩২ সনের শ্রাবণ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। তবে দীনেশ রঞ্জন দাস সম্পাদিত কল্লোল পত্রিকায় ১৩৩২ (১৯২৬ খৃ) ফাল্গুন সংখ্যায় তাঁর নীলিমা শীর্ষক কবিতাটি প্রকাশিত হলে আধুনিক বাংলা কবিতার ভুবনে তার অন্নপ্রাশন হয়।
জীবদ্দশায় তাঁর ৭টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়।
প্রথম প্রকাশিত ঝরাপালক শীর্ষক কাব্যগ্রন্থে তাঁর প্রকৃত কবিত্ব শক্তি ফুটে ওঠেনি, বরং এতে কবি কাজী নজরুল ইসলাম, মোহিত লাল মজুমদার ও সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের প্রকট প্রভাব প্রত্যক্ষ হয়। তবে দ্রুত তিনি স্বকীয়তা অর্জন করেছিলেন। দীর্ঘ ব্যবধানে প্রকাশিত দ্বিতীয় কাব্য সংকলন ধূসর পাণ্ডুলিপি-তে তাঁর স্বকীয় কাব্য কৌশল পরিস্ফুট হয়ে ওঠে। বাংলা সাহিত্যের ভূবনে তাঁর বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। শেষের দিককার কবিতায় অর্থনির্মলতার অভাব ছিল। সাতটি তারার তিমির প্রকাশিত হওয়ার পর তার বিরূদ্ধে দুবোর্ধ্যতার অভিযোগ ওঠে। নিজ কবিতার অপমূল্যায়ন নিয়ে জীবনানন্দ খুব ভাবিত ছিলেন। তিনি নিজেই স্বীয় রচনার অর্থায়ন করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছিলেন যদিও শেষাবধি তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে কবি নিজেই নিজ রচনার কড়া সমালোচক ছিলেন। তাই সাড়ে আট শত কবিতার বেশী কবিতা লিখলেও তিনি জীবদ্দশায় মাত্র ২৬২টি কবিতা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও কাব্যসংকলনে প্রকাশ করতে দিয়েছিলেন। এমনকি রূপসী বাংলার সম্পূর্ণ প্রস্তুত পাণ্ডুলিপি তোড়ঙ্গে মজুদ থাকলেও তা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি জীবনানন্দ দাশ। তবে তিনি এ কাব্যগ্রন্থটির নাম দিয়েছিলেন বাংলার ত্রস্ত নীলিমা যা তার মৃত্যুর পর আবিষ্কৃত এবং রূপসী বাংলা প্রচ্ছদ নামে প্রকাশিত হয়। আরেকটি পাণ্ডুলিপি আবিষ্কৃত হয় মৃত্যু পরবর্তীকালে যা 'বেলা অবেলা কালবেলা' নামে প্রকাশিত হয়।
জীবদ্দশায় তার একমাত্র পরিচয় ছিল কবি।
অর্থের প্রয়োজনে তিনি কিছু প্রবন্ধ লিখেছিলেন ও প্রকাশ করেছিলেন। তবে নিভৃতে গল্প এবং উপন্যাস লিখেছিলেন প্রচুর যার একটিও প্রকাশের ব্যবস্থা নেননি। এছাড়া ষাট-পয়ষট্টিরও বেশী খাতায় 'লিটেরেরী নোটস' লিখেছিলেন যার অধিকাংশ (২০১১) পর্যন্ত প্রকাশিত হয়নি।
জীবদ্দশায় অসাধারণ কবি হিসেবে পরিচিতি থাকলেও তিনি খ্যাতি অর্জন করে উঠতে পারেন নি। এর জন্য তার প্রচারবিমুখতাও দায়ী; তিনি ছিলেন বিবরবাসী মানুষ। তবে মৃত্যুর অব্যবহিত পরেই তিনি বাংলা ভাষায় আধুনিক কবিতার পথিকৃতদের একজন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। জীবনানন্দ দাশের জীবন এবং কবিতার উপর প্রচুর গ্রন্থ লেখা হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে, বাংলা ভাষায়। এর বাইরে ইংরেজিতে তার ওপর লিখেছেন ক্লিনটন বি সিলি, আ পোয়েট আর্পাট নামের একটি গ্রন্থ। ইংরেজি ছাড়াও ফরাসিসহ কয়েকটি ইউরোপীয় ভাষায় তাঁর কবিতা অনূদিত হয়েছে। তিনি যদিও কবি হিসেবেই সমধিক পরিচিত কিন্তু মৃত্যুর পর থেকে ২০০৯ খৃস্টাব্দ অবধি তাঁর যে বিপুল পাণ্ডুলিপি রাশি উদ্ঘাটিত হয়েছে তার মধ্যে উপন্যাসের সংখ্যা ১৪ এবং গল্পের সংখ্যা শতাধিক।
নিখিল বঙ্গ রবীন্দ্রসাহিত্য সম্মেলন ১৯৫২ খৃস্টাব্দে পরিবর্ধিত সিগনেট সংস্করণ বনলতা সেন কাব্যগ্রন্থটি বাংলা ১৩৫৯-এর শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ বিবেচনায় পুরস্কৃত করা হয়। কবির মৃত্যুর পর ১৯৫৫ খৃস্টাব্দের ফেব্রুয়ারী মাসে জীবনানন্দ দাশের শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৫৪) সাহিত্য অকাদেমী পুরস্কার লাভ করে।
১৪ই অক্টোবর, ১৯৫৪ তারিখে কলকাতার বালিগঞ্জে এক ট্রাম দুর্ঘটনায় তিনি আহত হন।
ট্রামের ক্যাচারে আটকে তার শরীর দলিত হয়ে গিয়েছিল। ভেঙ্গে গিয়েছিল কণ্ঠা, ঊরু এবং পাঁজরের হাড়। গুরুতর ভাবে আহত জীবনানন্দের চিৎকার শুনে ছুটে এসে নিকটস্থ চায়ের দোকানের মালিক চূণীলাল এবং অন্যান্যরা তাঁকে উদ্ধার করে। তাঁকে ভর্তি করা হয় শম্ভূনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে। এ সময় ডাঃ ভূমেন্দ্র গুহ-সহ অনেক তরুণ কবি জীবনানন্দের সুচিকিৎসার জন প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন। কবি-সাহিত্যিক সজনীকান্ত দাশ এ ব্যাপারে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁর অনুরোধেই পশ্চিম বঙ্গের তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় কবিকে দেখতে এসেছিলেন এবং আহত কবির সুচিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছিলেন যদিও এতে চিকিৎসার তেমন উন্নতি কিছু হয়নি। এ সময় স্ত্রী লাবণ্য দাশকে কদাচিৎ কাছে দেখা যায়। তিনি টালিগঞ্জে সিনেমার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। জীবনানন্দের অবস্থা ক্রমশঃ জটিল হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন কবি। চিকিৎসক ও সেবিকাদের সকল প্রচেষ্টা বিফলে দিয়ে ২২শে অক্টোবর, ১৯৫৪ তারিখে রাত্রি ১১টা ৩৫ মিনিটে কলকাতার শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
আবদুল মান্নান সৈয়দ-সহ কেউ কেউ ধারণা করেছেন হয় আত্মহত্যা স্পৃহা ছিল দুর্ঘটনার মূল কারণ। জীবনানন্দ গবেষক ডাঃ ভূমেন্দ্র গুহ মনে করেন জাগতিক নিঃসহায়তা কবিকে মানসিকভাবে কাবু করেছিল এবং তাঁর জীবনস্পৃহা শূন্য করে দিয়েছিল। মৃত্যুচিন্তা কবির মাথায় দানা বেঁধেছিল। তিনি প্রায়ই ট্রাম দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কথা ভাবতেন।
গত এক শত বৎসরে ট্রাম দুর্ঘটনায় কোলকাতায় মৃত্যুর সংখ্যা মাত্র একটি। তিনি আর কেউ নন, কবি জীবনানন্দ দাশ। কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীর মতে এ সময় দুই হাতে দুই থোকা ডাব নিয়ে ট্রাম লাইন পার হচ্ছিলেন কবি। আত্মহননের সিদ্ধান্ত নিয়ে দুই হাতে দুই থোকা ডাব নিয়ে গৃহে ফেরার সড়কে ওঠার জন্য ট্রাম লাইন পারি দেয়া খুব গ্রহণযোগ্য যুক্তি নয়।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা কবি নাটোর এসেছিলেন।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেখেছেন, কত নেতা গেলো, কত নেত্রী এলো বাংলায়; এত বড় কবির জন্য একটা চলনসই চাকুরী ছিলো না; আপনার চাকুরী নেই শেখ হাসিনার আমলে; আমার চাকুরী ছিলো শেখের আমলে; বাংগালী বকবকদের ঝাড়ুপেটা করার দরকার। আপনি আর আমি ঝাড়ু নিয়ে বের হবো ঢাকায়।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: না দরকার নাই।
ওদের ক্ষমা করে দিয়েছি। আপনিও ক্ষমা করে দেন।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৩
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: কবি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম ওনি আমার প্রিয় কবিদের একজন আপনাকে ধন্যবাদ স্যার।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৩
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: ব্রজমোহন কলেজে গত পরশু ঘুরে এলাম।
আচ্ছা কবির সাথে তার স্ত্রীর সম্পর্ক কেমন ছিলো জানেন কিছু?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: অভাবের সংসারে যেমন হয়।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৪
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: ব্রজমোহন কলেজে গত পরশু ঘুরে এলাম।
আচ্ছা কবির সাথে তার স্ত্রীর সম্পর্ক কেমন ছিলো জানেন কিছু?
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " না দরকার নাই। ওদের ক্ষমা করে দিয়েছি। আপনিও ক্ষমা করে দেন। "
-যেসব বাংগাৈি ভুমধ্যসাগরে ডুবে প্রাণ হারায়েছে, যেসব বাংগালী মেয়ে আরবদেশে চাকুরী করতে গিয়ে ধর্ষিত হয়েছে, আপনি কি তাদের সবার হয়ে ক্ষমা করেছেন?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: না। সে প্রশ্নই আসে না।
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ইস অনেক কষ্টে জীবন কেটেছে। জীবনানন্দকে নিয়ে আমাদের দেশে গবেষণামূলক কার্যক্রম কম মনে হয়
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: না কথাটা ঠিক না।
প্রচুর বই আছে জীবনানন্দকে নিয়ে।
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৩
রানার ব্লগ বলেছেন: জীবনানন্দ প্রেমের কবি, তা কে আপনার দুখি কেন মনে হলো?? কবিদের পার্থিব কস্ট গায়ে লাগে না, এরা এদের ভেতরে এক ধরনের অনুভুতি অনুভব করে যা অন্যরা পারে না তাই জীবনানন্দ কবি প্রেমের কবি, সুখি কবি। উনি যদি দুখি হতেন উনি লেখা ছেরে দিয়ে বাজারের থলি হাতে বাজার করতে যেতেন, প্রতিদিন সকালে উঠে দাত মেজে পরিপাটি হয়ে আপিস যেতেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: না রে ভাই না।
তার জীবনী জানুন।
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৫২
কালো যাদুকর বলেছেন: আমার প্রিয় কবি ৷ কবিদের জীবন যদি হত মসৃন , তাহলে হয়ত এতবড় কবি হতেন না। মানুষের কষ্ট 'ভালবাসা ৷ না পাওয়া , বা যাতনা গুলিই কবিতা হয়ে উঠে আসে ৷
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: খুব কষ্ট লাগে যে বেশিরভাগ বিখ্যাত ব্যক্তি তার খ্যাতি নিজ চোখে দেখে যেতে পারেন না। ''আবার আসিব ফিরে , এই বাংলার তীরে'' র অমর শ্রষ্টার জীবন বড় কষ্টের ছিল বলে শুনেছিলাম তবে এতটা বিস্তারিত জানা ছিল না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: একজন সত্যিকারের কবি জীবনানন্দ। আর নজরুল।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩৬
ইসিয়াক বলেছেন: বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা।
জানা ছিলো যদিও আবারও পড়লাম। আপনার এ ধরণের লেখাগুলো আমার ভালো লাগে।এরকম পোস্ট ভবিষ্যতে আরো দেবেন আশা করি।
শুভকামনা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোবাসা কবি। আমার ভালোবাসা গ্রহন করুন বন্ধু।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তার কোন সন্তান ছিল ? মৃত্যুর পর এত নাম-ধাম, জস, খ্যাতি পেয়ে লাভ কি আজীবন দারিদ্রে ছিলেন কবি।
তথ্য সূত্র উল্লেখ করা প্রয়োজন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা তার দুই সন্তান ছিলো।
এক ছেলে, এক মেয়ে।
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪
রানার ব্লগ বলেছেন: দেখুন একজন কবি কে দুঃখী বলতে কোন ক্রমেই রাজি না, কবিরা মানব মনের অলি গলিতে যাতায়েত করে । তারা জানে কি করে সুখি থাকতে হয়। পার্থীব সুখ দুঃখ তাদের স্পর্স করে না। তারা সুখি তাদের সৃষ্টি নিয়ে। বিশ্বাস করুন আপনি যদি একজন কবি কে বুঝতে চান তাহলে তার সাথে বসবাস করুন, আপনি ব্যাক্তিগত ভাবে দুঃখী হয়ে যাবেন কিন্তু একজন কবি কে দুঃখী করতে পারবেন না। কারন সে আমার আপনার চিন্তার বাহিরে অবস্থান করে।
হ্যা এটা ঠিক সে দুঃখী হয় যখন আমি আপনি তাকে টেনে মানব জগতের মধ্যে নামিয়ে আনি আর তখনি তার কলম কথা বলা শুরু করে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
গ্রেট। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৩০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কবি সম্পর্কে অনেক খোঁজ খবর নিয়েছেন।কবি কখনো নাটোর গিয়েছ এমন খোঁজ পেলেন?