১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অভিজিৎদের বেঁচে থাকা দরকার ছিল।তাতে মানব জাতী উপকৃত হতো।একজন অভিজিৎ রোজ রোজ জন্মগ্রহ করে না।যারা হত্যা করেছে তারা ঘৃণ্যতম কাজটি করেছে।
৪,১২ মানিক জোড়
১৩, কৃতিম ডিম
১৫, পোটকামাছ
সবগুলো ছবিই সুন্দর
ব্লগে তো অনেকদিন আছেন।আরজ আলী মাতাব্বর নামে কোন ব্লগার ছিল বলে মনে পড়ে।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

অক্পটে বলেছেন: প্রথমটা ছাড়া বাকিগুলো ভালো লাগল। ১মট ভাললাগেনি কারণ আইন শব্দটা খুব দামী। এই দামী শব্দটা তার নিজস্ব গতিতে চলেনা। মর্জির উপর চলে। খুনের মামলার পলাতক আসামী হারিছ ও আনিসকে সরকার দুই বছর আগেই দন্ড মওকুফ করে রেখেছে বিষয়টা এতদিন সরকার গোপন রেখেছে। আজ আমরা জানলাম।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আরজ আলী মাতুব্বর।অযত্নে পড়ে আছে বইগুলো।

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৭

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: বাহ, আপনার তো অনেক বই। বইগুলো আরো সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা যেত।
প্লাস্টিকের ডিমটা ছাড়া সবগুলো ছবি সুন্দর।

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাসায় বেশ কিছু পরিমান মুর্তি আছে মনে হচ্ছে! চিন্তার বিষয়।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা তো ভাবে মরলেই বেহেস্তে চলে যাবো। সেখানে হুরপরিরা অপেক্ষা করছে।

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



৬ নং:

-আপনার তো চাকুরী করা লাগবে না।

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০১

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: সবাই সোনার চামচ মুখে নিয়া জন্ময় না- ভাগ্যবান ছাড়া।

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৪

অক্পটে বলেছেন: আরজ আলী মাতুব্বর কি বিষয়ে লিখেন। তার সম্পর্কে কিছু জানিনা।

১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫

রক্ত দান বলেছেন: অভিজিতের বই পড়েছি। তবে খুব বেশী না। তার মুক্তমনা ব্লগে মাঝে মাঝে ঢু মারি। তারা সমকামিদের পরম মিত্র। এটা বিশ্ব জনসংখ্যা কমানোর অন্যতম প্রধান উপায়।

১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৯

রক্ত দান বলেছেন: অভিজিত সমকামিকার কথা বলে। তার স্ত্রীও সেই মনের লোক। কিন্তু কি বলব, মানব জাতি প্রচন্ড রকমে সমকামিতাকে ঘৃণা করে। আর অভিজিতের বই পড়ে কি এ ভুল ভাংবে যে ছেলে হয়ে ছেলে বিয়ে করাই ঠিক ছিল? অথচ সে নিজেই একটা মেয়ে বিয়ে করেছে। পৃথিবীর ১% লোকও কি সমলিঙ্গে বিয়ে করে? আপনি করেছেন কি? তাহলে অভিজিতের বই পড়ে কি শিখলেন? আর সে নাস্তিক ছিল সে নিজেই বলেছে। তাহলে তার বই পড়ে আর কি হবে। তারচেয়ে ডেল কার্ণে গির বই পড়া তারচেও ভাল। অন্তত দু’টি ভাল কথা শিখা যায়।

১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৩

রক্ত দান বলেছেন: আমাদের হাতে অফুরন্ত সময় নেই। কাজেই অকাজের বই না পড়ে দু’ চারটা কাজের বই পড়া ভাল। এখন প্রতিদিন গাড়ীর লাইব্রেরী আমার বাসার কাছে আসে। কত রকম বই তাতে আছে। কাজেই অভিজিতের বই না পড়লেও হয়। অভিজিতের লেখার বিষয় আমার নিতান্ত মামুলী মনে হয়েছে। সে তার বিষয়টা প্রমাণ করতে পেরেছে বলে আমার মনে হয়নি।

১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৩

রক্ত দান বলেছেন: আমি গেছিলাম তার বই পড়তে। মজাটজা কিছু পাই নাই। আমি তো ট্রাক খানিক বই পড়েছি। সবচেয়ে ওর বইটাই বেশী পঁচা মনে হয়েছে।

১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:২৯

রক্ত দান বলেছেন: একজন লোক একটা সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেছে মাত্র ২৩ বছর সময়ে। একশত আশি কোটি মানুষ তাঁর অনুসারী। অভিজিতরা যে তাঁর বদনাম করে, তারা তাদের জীবনে কার জন্য কি করতে পেরেছে? তারা সমকামিতার কথা বলে, এতে কি মাহাত্ম লুকিয়ে আছে বুঝলাম না। একটা মেয়ে বিয়ে করেছি, এখন তিনটা মেয়ে আব্বু ডাকে, কত সুন্দর! একটা ছেলে বিয়ে করলে কি আর বাবা হতে পারতাম? আরি আমি তাকে যা করি সে আমাকে তা’ করে কি বিশ্রী কান্ড! অথচ ছেলে-মেয়ে বিয়ে কত সুন্দর, কত আনন্দের! ওরা মানুষকে যা বুঝাতে চায় মানুষ সেটা বুঝে না। রাজিব নূর বুঝালেও ওদের কথা মানুষ বুঝবে না।

১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৩৭

রক্ত দান বলেছেন: অভিজিতরা ধর্মহীনতার কথা বলে। মানুষ সেটাও বুঝে না। প্রায় মানুষ ওদের অখাদ্য ধর্মটাকেই মানে। এই যে রাজিব তার সাথের নূর শব্দটা বাদ দিচ্ছে না। সেটাও তো ধর্ম পালনেরই নমুনা। মুসলমানী নাম বাদ না দিয়ে লোকেরা কি নাস্তিক হয় আমার বুঝে আসে না। আরে বাপু নাস্তিকই যদি হবি তবে নামটা কেন বন্যা আহমেদ? ডগ, ক্যাট এসব নামই তো তাদের জন্য উপযুক্ত। কেনরে বাপু এপিভেবিট করে কি নাম বদলানো যায় না নাকি? নাস্তিকই যদি হবি তবে আর অভিজিত রায় কেন? তার জন্য নামের টান পড়েছে যে হিন্দু নামটা রেখেই দিতে হবে। এরা নাস্তিকের মধ্যেও বেঈমান নাস্তিক!

১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৮

তাশমিন নূর বলেছেন: পরী আর ফাইহার জন্য ভালোবাসা।

অভিজিৎ-এর মতো আরও যারা খুন হয়েছে, তাদেরও বিচার চাই। এই রায় দ্রুত কার্যকর হোক।

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: ০৭ নাম্বার ছবিতে “মকুসুদুল মমিন” বইটি পড়েন?

১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লাফিং বুদ্ধার একটা সেট কিনেছিলাম অনেক বছর আগে দার্জেলিং থেকে।
যেকোনো মূর্তি থাকলেই ফেরেস্তা আসতে চায় না।

১৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৭

অক্পটে বলেছেন: আপনিকি শখের নাস্তিক? নাকি বুঝে শুনেই নাস্তিক। রক্তগরম অবস্থায় অনেকে নাস্তিক্যবাদ পছন্দ করে। অবোধেরা যেমন মাঝে মাঝে উজায় তেমন আর কি। সন্তান যখন অপ্রত্যাশিত রোগে ভোগে, মৃর্তু্র দাড়প্রান্তে দাঁড়িেয়ে করুন চোখে পিতার দিকে তাকায়। তখন পিতার সেই অশ্রুশিক্ত চোখ কি খোঁজে জানেন? সন্তানের রোগমুক্তি। কার কাছে চায় জানেন? স্রষ্ঠার কাছে। তখন জোর করে স্রষ্ঠাকে স্মরণ করাতে হয়না। মুখে/অন্তরে আপনা আপনি চলে আসে প্রতিপালকের নাম।