| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
রাজীব নুর
	আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
  
সপ্তম ক্লিওপেট্রা সারা বিশ্বের আলোচিত ব্যক্তিত্ব। 
তার চরিত্রের বিভিন্ন দিক নিয়ে লেখা হয়েছে কালজয়ী উপাখ্যান। জর্জ বার্নড শ’ লিখেছেন, সিজার ক্লিওপেট্রা। এতে প্রাধান্য পেয়েছেন রোমান্টিসিজিম। শেক্সপিয়র লিখেছেন, অ্যান্টনি ক্লিওপেট্রা। এটিতেও প্রাধান্য পেয়েছে প্রেম ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা। আর সেই সঙ্গে তিনি আশ্চর্য দক্ষতার সঙ্গে বর্ণনা করেছেন ক্লিওপেট্রার রূপের। হেনরি হ্যাগার্ডের ক্লিওপেট্রায় ফুটে উঠেছে ক্লিওপেট্রার ব্যক্তিত্ব, উচ্চাভিলাস আর কিছুটা নারীসুলভ অসহায়তা। এ ছাড়াও ক্লিওপেট্রার চরিত্র নিয়ে লিখেছিলেন বিখ্যাত সাহিত্যিক ড্রাইডেন প্লুটার্ক, ড্যানিয়েল প্রমুখ। যিশু খ্রিস্টের জন্মের আগের নারী হলেও বিশ্বজুড়ে আজো তাকে নিয়ে কৌতূহলের কোনো কমতি নেই। রহস্যময়ী ক্লিওপেট্রার প্রসঙ্গ আসলেই প্রাচীন মিসর আর রোম সভ্যতার কথা অনিবার্যভাবে ওঠে আসবে। এই রূপসী ও তরুণীকে নিয়ে ছড়িয়ে আছে অনেক কল্পকাহিনী আর কিংবদন্তি। মিসর ছিল তখন সবদিক থেকেই সমৃদ্ধ।
ক্লিওপেট্রা একজন মিশরীয় ফারাও। 
তিনি ছিলেন প্রাচীন মিশরের সর্বশেষ ফারাও। তাঁর মৃত্যুর পর মিশর রোমান প্রদেশের আওতাধীন হয়। ক্লিওপেট্রা প্রাচীন মিশরীয় টলেমিক বংশের সদস্য। মহামতি আলেকজান্ডারের একজন সেনাপতি আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর মিশরে কর্তৃত্ব দখল করেন ও টলেমিক বংশের গোড়াপত্তন করেন। এই বংশের বেশিরভাগ সদস্য গ্রিক ভাষায় কথা বলতেন, এবং তাঁরা মিশরীয় ভাষা শিখতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। 
ক্লিওপেট্রা মিশরীয় ভাষা শিখেছিলেন। 
এবং নিজেকে একজন মিশরীয় দেবীর পুনর্নজন্ম হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। ১৮ বছর বয়সে মিসরের সম্রাজ্ঞী হলেন সপ্তম ক্লিওপেট্রা। মিসরীয় নিয়ম অনুযায়ী অষ্টাদর্শী ক্লিওপেট্রা (ফিলোপেটর) তার ছোট ভাই ১০ বছর বয়সী ত্রয়োদশ টলেমিকে বিয়ে করে মিসরের রানী হন। কিন্তু তাদের দুজনের মধ্যে ছিল বিরোধ। তখনকার মিসরীয় আইন অনুসারে দ্বৈত শাসনের নিয়মে রানী ক্লিওপেট্রার একজন নিজস্ব সঙ্গী থাকা বাধ্যতামূলক ছিল। কাজেই ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করতে হয় তারই ছোট ভাই টলেমি-১৩কে। যখন তার বয়স ১২ বছর। তখনকার মিশরীয় আইনে ক্লিওপেট্রার একজন আপন সঙ্গী থাকা বাধ্যতামূলক ছিল যে কিনা স্বামী, ভাই বা পুত্র যে কেউ হলেই চলতো। 
ইতিহাসে ক্লিওপেট্রার জীবনে বহু পুরুষের আগমন ঘটেছে, যেমন- বীর জুলিয়াস সিজার, এন্টোনি, হার্মাসীস উল্লেখযোগ্য। ক্লিওপেট্রা নিজের ক্ষমতা সুসংহত করার জন্য নিজের রূপ-কে কাজে লাগিয়েছেন বারংবার।  
অ্যান্টনি অ্যান্ড ক্লিওপেট্রা উইলিয়াম শেকসপিয়র রচিত একটি বিয়োগান্তক নাটক। 
১৬২৩ সালের ফার্স্ট ফোলিওতে প্রথম এই নাটকটি মুদ্রিত হয়। এই নাটকে পার্থিয়ান যুদ্ধ থেকে ক্লিওপেট্রার আত্মহত্যা পর্যন্ত ঘটনার বিবরণ রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন এই নাটকে ক্লিওপেট্রার ভূমিকাটি শেকসপিয়রের নাটকে সর্বাপেক্ষা জটিল নারীভূমিকা। মার্ক অ্যান্টনি মিসরে ক্লিওপেট্রাকে আক্রমণ করতে আসেন এবং তিনি ক্লিওপেট্রার প্রেমে পড়েন। তাদের যমজ সন্তান হয়। এদের একজন আলেকজান্ডার হেলিয়স ও অন্যজন ক্লিওপেট্রা সেলেনি। মিসরের সিংহাসন লাভের জন্য অ্যান্টনি খ্রিস্টপূর্ব ৩৬ অব্দে ক্লিওপেট্রাকে বিয়ে করেন। কিন্তু অ্যান্টনি ছিলেন বিবাহিত, তার স্ত্রী ছিলেন সিজারের উত্তরাধিকারী অক্টাভিয়াসের বোন। ক্লিওপেট্রার মৃত্যুর পর তার পুত্র সিজারিঅনকে কতিপয় রোমান সিনেটরের ইঙ্গিতে গলাটিপে হত্যা করা হয়, যখন তার বয়স ছিল ১৭ বছর।  
সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশীত হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের ক্লিওপেট্রা বইটির বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক চমৎকার অনুবাদ করেছেন স্বাবলীল শব্দচয়নে। মিসর সাম্রাজ্যের টলেমি বংশের শেষ সম্রাজ্ঞী ছিলেন সপ্তম ক্লিওপেট্রা ফিলোপেটর। দ্বাদশ টলেমির (নিয়োজ ডায়োনিসাস) তৃতীয় কন্যা ক্লিওপেট্রা ছিলেন অতি বুদ্ধিমতী ও বিদ্বান তবে শিথিল নৈতিকতাসম্পন্ন নারী। তার শরীরে ছিল গ্রিক রক্ত। মিসরের টলেমি বংশে ৩২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডার প্রথম মিসরে আধিপত্য স্থাপন করেন আর তার ইতি টানলেন সপ্তম ক্লিওপেট্রা। 
 
ক্লিওপেট্রার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে প্রাচীন মিশরীয় ফারাও যুগের অবসান ঘটে। 
মিশরে রোমান শাসনকাল শুরু হয়। টলেমীয়রা মেসিডোনিয়ান হয়েও মিশর শাসন করেন। আর ক্লিওপেট্রা ছিলেন সর্বশেষ ফারাওহ্। অসীম সুন্দরী ক্লিওপেট্রা ছিলেন বহু গুণে গুণান্বিত এক রমণী। তার অনেক গুণের মধ্যে ছিল প্রখর বুদ্ধিমত্তা আর মাতৃভূমির প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা। আচার-আচরণের দিক থেকে ক্লিওপেট্রা ছিলেন অনেকটাই সহজ-সরল প্রকৃতির। ক্লিওপেট্রা নয়টি ভাষায় অনর্গল কথা বলতে পারতেন। শুধু তাই নয়, তিনি একজন গণিতজ্ঞ ও ভালো ব্যবসায়ীও ছিলেন। অন্যকে আকর্ষণ করার মতো সহজাত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ছিল ক্লিওপেট্রার। জন্মগতভাবেই তিনি ছিলেন নেতৃত্ব গুণের অধিকারী। 
৪৬ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে ক্লিওপেট্রা যখন রোমে অবস্থান করছিলেন আর একজন রানী হয়ে তারই অধস্তন এক জেনারেলের সঙ্গে রাজপ্রাসাদে একত্রে বসবাসের কারণে চারদিকে কানাঘুঁষা শুরু হলো। এর মধ্যেই ঘটে গেলো আরেক আশ্চর্য ঘটনা। ক্লিওপেট্রার একটি পুত্র সন্তান হলো। আলেকজান্দ্রিয়ার অধিবাসীরা তার নাম দিল সিজারিঅন। ক্লিওপেট্রা বলতেন, টলেমি সিজার। কিন্তু সিজারের আইনসম্মত উত্তরাধিকারী এবং ভাগ্নে অক্টোভিয়ান এটা মেনে নিলেন না। সিজার অবশ্য প্রকাশ্যেই বলে বেড়াতে লাগলেন যে, সিজারিঅন তারই সন্তান। 
এন্টনির মৃত্যুর পর একা হয়ে পড়লেন ক্লিওপেট্রা। 
কিছুদিনের মধ্যেই ক্লিওপেট্রাকে অক্টোভিয়ানের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো। সেখানে অক্টোভিয়ান নিজের বিজয়ে ক্লিওপেট্রার ভূমিকা অনেকটাই হাল্কা করে দিলেন। তিনি বলেন, মিসরের রানীর সঙ্গে তার কোনোরূপ সম্পর্ক, সমঝোতা বা বোঝাপড়ার কোনো বিষয় নেই। ক্লিওপেট্রার শাসনকাল শেষ হয়ে গেছে। এখন তাকে ক্রীতদাসী হিসেবে শহরের রাস্তায় রাস্তায় প্রদর্শন করা হবে। তবে এরকম কিছু ঘটার আগেই ক্লিওপেট্রাকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করা হলো। ক্লিওপেট্রাকে মারার জন্য আনা হলো চরম বিষাক্ত সাপ 'অ্যাসপ' (মিসরীয় কোবরা। একে জীবন-মৃত্যুর ক্ষমতার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়)। ফলের ঝুড়িতে লুকিয়ে সেই কোবরাকে আনা হলো ক্লিওপেট্রার সামনে। এই সাপের কামড়েই ৩০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দের ১২ আগস্ট ক্লিওপেট্রা মারা গেলেন। 
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৯ বছর। 
মিসরীয় ধর্মমতে সর্পদংশনে মৃত ব্যক্তিরা হবেন অমর। আর এভাবেই ক্লিওপেট্রা মৃত্যুকালীন ইচ্ছা পূরণ করলেন, যা কেউ কোনোদিন ভুলে যাবে না। আবার আরেকটি মতানুসারে পরাজয়, প্রেমিক এবং রাজ্য হারানোর শোকে ক্লিওপেট্রা তার ব্যক্তিগত কক্ষে একটি সাপ আনিয়ে আত্মহত্যা করেন। সে সময়ে তার সঙ্গে দুই সহচরও আত্মহত্যা করেন। ইতিহাস বলে, ক্লিওপেট্রার সঙ্গে তার দুজন সখী বা সহচরীও মারা যান। কিন্তু একটি সাপই যে তিনজনের মৃত্যুর জন্য দায়ী বা সেখানে তিনটি সাপ আনা হয়েছিল কিনা সেটাও চিন্তার বিষয়? এমনও সন্দেহ ওঠে, সেই সাপটি আসলেই বিষাক্ত ছিলো কিনা, আর সাপরে কামড়েই যে তিন নারীর মৃত্যু হয়েছে সেটাই বা নিশ্চিত করা গেলো কিভাবে? তাছাড়া যে সাপটির কথা ইতিহাসে বলা হয়েছে, তার সঙ্গে অ্যাসপ বা মিসরীয় গোখরো সাপের সঙ্গে মিল পাওয়া যায়, যা সাধারণত ৬ ফিট লম্বা হয়ে থাকে? এ ধরনের একটি সাপকে সেই কক্ষে আনা হলেও তার জন্য যে ধরনের বড় ঝুড়ি বা পানির জগের প্রয়োজন হয় তা সেখানে ছিল না।  
মার্টিনেজ বলেন, তিনি ১৪ বছর ক্লিওপেট্রা সম্পর্কে পড়াশোনা করেছেন এবং তার বিশ্বাস, ক্লিওপেট্রার মৃত্যু ছিল একটি ধর্মীয় ঘটনা এবং ভাইপার জাতের ক্ষুদ্র বিষধর সাপের দংশনে তিনি মারা গিয়েছিলেন। এছাড়া তাকে এই মন্দিরেই সমাহিত করা হয়েছিল। রোমান ঐতিহাসিক প্লুটার্কের লেখাতেও এটা রয়েছে, যে ক্লিওপেট্রাকে এন্থনির সঙ্গেই সমাহিত করা হয়েছিল। তবে সত্যি তারা এখানে চিরনিদ্রায় শায়িত কিনা সেটা সময়ই বলে দেবে। যদি সত্যি তাই হয় তাহলে এই টাপোসিরিস ম্যাগনা সারা বিশ্বের প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য সেটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং দর্শনীয় স্থানে পরিণত হবে। সেই সঙ্গে ক্লিওপেট্রার রহস্যময় জীবন আর তাকে নিয়ে রটনা-ঘটনারও অনেক সত্য প্রমাণ বেরিয়ে আসবে বলে ধারণা করছেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা।  
ক্লিওপেট্রার এই ব্যক্তিত্ব, রূপ, গুণাবলীর কাহিনী সমগ্র আফ্রিকা, মধ্যএশিয়া ও ইউরোপ জুড়ে বিগত দুই হাজারেরও বেশি বছর যাবত ঘরে ঘরে আলোচনার বিষয় হয়ে আছে। নাটক, থিয়েটার, গল্প, উপন্যাস, মডেলিং, চলচ্চিত্র এমনকি মেয়েদের ব্যক্তিগত স্টাইল ও রূপচর্চ্চার ক্ষেত্র পর্যন্ত দখল করে আছে ক্লিওপেট্রা। আর এভাবেই ক্লিওপেট্রা সর্বকালের সৌন্দর্য্যের শ্রেষ্টতম প্রতীক হয়ে রইলেন। 
তথ্যসুত্রঃ  ক্লিওপেট্রা/অনুবাদঃ সায়েম সোলায়মান।
 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৫:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ক্লিউপেট্রা হয়তো লোভী ছিলেন।
২| 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৪:৪৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: এটা কোন বই থেকে?
 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৫:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: বইয়ের নামই ক্লিউপেট্রা। অনুবাদ করেছেন সায়েম সোবাহান। সেবা প্রকাশনীর বই।
৩| 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৪:৫৬
রানার ব্লগ বলেছেন: কিলপেট্রা লোভী ছিলেন। তার উপদেষ্টারা তাকে ভুল বুঝিয়েছিলো। তিনি রোম গিয়েছিলেন বিশ্ব শাসনের জন্য।
 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৫:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ লোভী ছিলেন। 
ভেবেছিলাম রুপ দিয়ে সব কিছু জয় করে ফেলবেন। শুধু রুপে হয় না, গুনও লাগে।
৪| 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৫:০১
জুন বলেছেন: ক্লিওপেত্রা আজো এক রহস্যময়ী। সুন্দর লিখেছেন সুন্দরীকে নিয়ে।  
 তাকে নিয়ে তিনটি ছোট পর্বে আমার লেখাটি দেখতে পারেন রাজীব নুর । 
ক্লিওপেট্রা ১ম পর্ব
+
 
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৫:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ক্লিউপেট্রাকে কি মহীয়সী নারী বলা যাবে?
৫| 
২১ শে মে, ২০২১  সন্ধ্যা  ৬:১৭
জুন বলেছেন: উচ্চাকাংখী আর লোভী কি সমার্থক রাজীব নুর ? ক্লিওপেট্রাকে আমার উচ্চাকাংখী মনে হয়েছে ।
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: ইউ রাইট।
৬| 
২১ শে মে, ২০২১  সন্ধ্যা  ৬:৫২
সভ্য বলেছেন: ভালো লিখেছেন বা অনুবাদ করেছেন বা কপি পেষ্ট হলে কপি পেষ্ট অসুবিধা নেই।
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: তথ্যসুত্র তো লেখার সাথেই দিয়েছি।
৭| 
২১ শে মে, ২০২১  সন্ধ্যা  ৬:৫৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: হ্যাগার্ডের ক্লিওপেট্রা পড়েছি। এছাড়াও নানান সময় নানান লেখায় ক্লিওপেট্রা সম্পর্কে জেনেছি।
তবে আপনি যে ছবি দিয়েছেন সেটি..... ইয়ে..... মানে......
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি দিয়েই তো আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করার চেষ্টা করেছি। হে হে---
৮| 
২১ শে মে, ২০২১  সন্ধ্যা  ৭:২৮
আমি সাজিদ বলেছেন: ছবির নারী কি ক্লিওপেট্রার বংশধর?  ![]()
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: না বংশধর না। সে মডেল। ক্লিউপেট্রা সেজেছে।
৯| 
২১ শে মে, ২০২১  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: ক্লিওপেট্রার ছবি দিতেন, একজন মডেলের ছবি দিয়েছেন কেন?
ভাঁড়ামি করা ভাল নয়।
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: এটা ভাড়ামি নয় জনাব। 
এটাই আমার স্টাইল।
১০| 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ৮:২৪
শায়মা বলেছেন: আহা এমন ক্ষমতাধরীর এমন মর্মান্তিক মৃত্যু বা আত্মহত্যা কষ্টের.....
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: সেটাই এই রমনীর এরকম মৃত্যু হওয়া দুঃখজনক।
১১| 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ৮:৩৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: হ্যাগার্ডের সব বই পড়লেও এটা বাদ গেছে। 
তবে শেক্সপিয়রের ক্লিওপেট্রা পড়েছি ১২ বছর বয়সে।
সিজারের পর এন্টনিও- তার আর সমস্যা কি?
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: মুভি দেখেন নি?
১২| 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ৮:৩৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমার মিশরীয় ফেসবুক ব্ন্ধু আছে, ক্লিওপেট্রার চেয়েও অনেক সুন্দর। 
ছবি দেখবেন?
 
২১ শে মে, ২০২১  রাত ১১:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই ছবি দেখবো। প্লীজ।
১৩| 
২২ শে মে, ২০২১  রাত ১:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখক বলেছেন: ছবি দিয়েই তো আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করার চেষ্টা করেছি। হে হে--- 
তাই নাকি!! কাজ হইছে।
 
২২ শে মে, ২০২১  রাত ২:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা--- 
গ্রেট।
১৪| 
২২ শে মে, ২০২১  রাত ১:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ক্লিওপেট্রাকে নিয়ে একটা বই আমি ছাত্র জীবনে পুরো তিন দিনে পড়ে শেষ করেছিলাম, এই মানে খাওয়া আর ঘুম বাদ পড়ে যাচ্ছিলো।
 
২২ শে মে, ২০২১  রাত ২:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ ওটা বয়সের দোষ।
১৫| 
২২ শে মে, ২০২১  ভোর ৫:৩২
অনল চৌধুরী বলেছেন: ক্লিওপ্রো ছবিও দেখেছিলাম ছোটোবেলায় বাংলােদেশ  টেলিভিশনে, সিজার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তারই আসল স্বামী রিচার্ড বার্টন।Cleopatra
 ওই বন্ধুর ছবি এখানে দেয়া যাবে না, অন্যভাবে দেখাতে হবে।
 
২২ শে মে, ২০২১  দুপুর ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
১৬| 
২২ শে মে, ২০২১  সকাল ৮:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
আপনি যে ছবিটা দিয়েছেন এটাকে মোটেই সুন্দরী মনে হচ্ছে না।
 
২২ শে মে, ২০২১  দুপুর ১২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার চোখে সুন্দরির সংজ্ঞা কি?
১৭| 
২২ শে মে, ২০২১  রাত ৮:০৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: বিজন রয় বলেছেন: ক্লিওপেট্রার ছবি দিতেন, একজন মডেলের ছবি দিয়েছেন কেন?- আসল ছবি এখন কোথায় পাওয়া যাবে ? সেইসময়ে কি ক্যামেরা ছিলো ?
 
২৩ শে মে, ২০২১  রাত ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: সেই সময় ক্যামেরা না থাকলেও চিত্রকর অবশ্যই ছিলো।
১৮| 
২২ শে মে, ২০২১  রাত ৯:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
লেখক বলেছেন: আপনার চোখে সুন্দরির সংজ্ঞা কি? 
সংজ্ঞা মংজ্ঞা জানি না। 
 তবে আপনি যে ছবি দিয়েছে তাকে সুন্দরী মনে হচ্ছে না। মনে হচ্ছে বান্দরী। বিরাট বান্দরী। 
 
২৩ শে মে, ২০২১  রাত ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: না আমি বিশ্বাস করি না। 
মেয়েটা খুব খারাপ নয়।
আপনি মনোযোগ দিয়ে একবারটি দেখুন।
১৯| 
২৩ শে মে, ২০২১  রাত ১২:০২
নতুন বলেছেন: ক্লিওপেট্রা সম্ভবত আপনার ছবির মতন ছিলেন না। 
  
 
২৩ শে মে, ২০২১  রাত ১২:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
২০| 
২৩ শে মে, ২০২১  রাত ২:৩৪
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: কপিপেস্ট ভালো হয়নি এবার, একই তথ্য কয়েকবার লেখা হয়েছে, অগোছালোভাবে।
 
২৩ শে মে, ২০২১  দুপুর ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ক্ষুদ্রতা এবং তুচ্ছতা আপনাকে ঘিরে ধরেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০২১  বিকাল ৪:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফারাওদের মাঝে ক্লিওপেট্রা বু্দ্ধিমীি ছিলেন। ভুল করেছিলেন রোমে গিয়ে।