নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
মানুষের যখন বয়স বাড়ে, তখন ছোটবেলার কথা মনে পড়ে।
ছোটবেলার বহু ঘটনা একদম ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু ইদানিং হুটহাট বহু ঘটনা চোখের সামনে ভেসে আসে। আমাদের পাশের বাসায় কাদের নামে একজন লোক থাকতেন। আমরা সবাই তাকে কাদের মামা বলে ডাকতাম। তিনি ছোটদের খুবই ভালোবাসতেন। মাঝে মাঝে মামা আমাদের সাথে ফুটবল খেলতেন।
একবার কাদের মামার সাথে তার গ্রামের বাড়ি গেলাম। বাড়ি ঢাকার কাছেই সোনারগাও। যদিও এখন সোনারগাও যেতে এক ঘন্টা সময় লাগে। কিন্তু তখন অনেক সময় লাগতো। কাদের মামার বাসায় গিয়ে দেখি তার স্ত্রী এবং দুই কন্যা উঠানে বসে ভাত খাচ্ছে ঢেঁড়স ভর্তা দিয়ে। আর কোনো কিছু নেই। আমাকেও ঢেঁড়স ভর্তা দেওয়া হলো। ঢেঁড়স বাজি বা ভর্তা আমি কোনোটাই খাই না। লাল চালের ভাত। সেই ভাত আবার কেমন নরম হয়েছে। এরকম খাবার আমার পক্ষে খাওয়া সম্ভব না। সামান্য ডাল বা অন্য কোনো তরকারীও নেই। কাদের মামা যে এতটা দরিদ্র সেটা আমি জানতাম না।
তখন আমি ক্লাশ সেভেন এ পড়ি।
একলোক আমেরিকা থেকে আমাদের বাসায় কিছুদিন থাকতে এসেছেন। তবে তিনি নিজে রান্না করে খাবেন। সারাদিন বাইরে বাইরে থাকেন। সন্ধ্যার আগে আগে বাসায় আসেন। একদিন আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম- সারাদিন কোথায় থাকেন? তিনি বললেন, আমার স্ত্রী আর ছেলেমেয়েদের খুঁজি। তাঁরা হারিয়ে গেছে। বিশ বছর ধরে তাদের কোনো খোজ আমি জানি না। যাই হোক, তাকে দেখলাম পলিথিন ব্যাগে করে কিছু ঢেঁড়স নিয়ে এসেছেন। আমার সামনেই ঢেঁড়স সিদ্ধ দিলেন। কিছু পরিমান লবন ছিটিয়ে দিলাম। তারপর কচকচ করে খেতে শুরু করলেন। আমি অবাক হয়ে দেখলাম। এটাও সম্ভব! আমি বললাম, এই বস্ত খেতে আপনার কাছে কেমন লাগছে। তিনি বললেন, তুমি খেয়ে দেখো। খেতে অসাধারণ হয়েছে। জন্মভূমির সব সবজি আমার প্রিয়। কতদিন পড়ে খাচ্ছি!
ঢেঁড়স আমি পছন্দ করি না।
তবে দুই একবার খেয়েছি। খেতাম না। সুরভি খুব জোর করাতে সামান্য খেয়েছি। সুরভি ঢেঁড়স ভাজি করে। আবার মাঝে মাঝে চিংড়ি মাছ দিয়েও রান্না করে। বাসার সবাই বলে সুরভির ঢেঁড়স ভাজি বা ঢেঁড়স এর তরকারী খেতে খুব ভালো হয়। আমি বাসার জন্য সবজি কেনার সময় ঢেঁড়স কিনি। সব সময় এক কেজি ঢেঁড়স কিনি। দাম সস্তা। ৪০/৫০ টাকা কেজি। পরী বেশ মজা করে ঢেঁড়স খায়। সেদিন দেখলাম, পরী খেতে বসেছে। সে ঢেঁড়স দিয়েই সব ভাত খেয়ে নিলো। অথচ টেবিলে দেশী মূরগী ছিলো। ডাল ছিলো। লাল শাক ছিলো। আমি চুপ করে পরীর খাওয়া দেখলাম। খাওয়া শেষে জিজ্ঞেস করলাম, শুধু ঢেঁড়স খেলে কেন? মূরগী বা ডাল নিলে না কেন? পরী বলল, ঢেঁড়স ভাজিটা খুব মজা হয়েছে। কিভাবে রান্না করে কে জানে! খেতে দারুন হয়। পরীর দেখাদেখি আমিও ভাতের সাথে ঢেঁড়স নিলাম। কিন্তু আমি ঢেঁড়স খেয়ে মজা পেলাম না। আজিব!
একবার সিলেট বেড়াতে গিয়েছিলাম।
সেবার সিলেট গিয়ে অনেকদিন ছিলাম। পুরো সিলেটের আনাচে কানাচে সব ঘুরে দেখেছি। যাই হোক, যে বাসায় বেড়াতে গিয়েছি তাঁরা অনেক ধনী। সারাদিন ঘুরে বেড়াই তাদের গাড়িতে করে।। রাতে তাদের বাসায় খাই। খেতে বসে অবাক হতে হয়। টেবিল ভর্তি নানান রকম খাবার। কমপক্ষে ১৫/২০ পদ তো হবেই। যত পদই থাকুক আমি সাধারনত গরুর মাংস আর ইলিশ মাছ ছাড়া অন্য কিছু খাই না। যাই হোক, গরুর মাংস দিয়ে মজা করে গরম ভাত খাচ্ছি। পোলাউ ছিলো নিই নি। পোলাউ এর চেয়ে সাদা ভাত'ই আমার বেশি ভালো লাগে। তখন বাড়ির কর্তী বললেন, এই ছেলে তুমি এক পদ দিয়ে খাচ্ছো কেন? রান্না কি ভালো হয়নি? বলেই তিনি আমার প্লেটে একগাদা ঢেঁড়স দিয়ে দিলেন। ঢেঁড়স রান্না হয়েছে ঘন ডাল দিয়ে। আমি প্রচন্ড বিরক্ত হলাম। আমি আরাম করে খাচ্ছিলাম। ভদ্রমহিলা আমার খাওয়াটা নষ্ট করে দিলেন।
এই কিছুদিন আগের কথা।
দুপুরে এক হোটেলে খেতে গিয়েছি। রুই মাছ আর ডালের অর্ডার করেছি। ওয়েটার এসে আমার প্লেটে ঢেঁড়স দিয়ে দিলো। আমি বললাম, এটা কি করলে? ওয়েটার বলল, ঢেঁড়স ভাজি দিলাম স্যার। এটা ফ্রি। দাম দিতে হবে না। আমার খুব রাগ হলো। আমি বললাম, আমি আজীবন 'ফ্রি' ব্যাপারটা অপছন্দ করেছি। আর তুমি আমাকে আমার অনুমতি না নিয়েই ফ্রি দিয়ে দিলে! ওয়েটার বলল, ঢেঁড়স সবাই খায়। এমন কি অনেকে একবার দিলে আরেকবার চেয়ে নেয়। আমি বললাম, ঢেঁড়স আমি খাই না। একেবারেই খাই না। বলা যায় আমি ঢেঁড়স অপছন্দ করি। আর তুমি সরাসরি একগাদা ঢেঁড়স আমার প্লেটে ঢেলে দিলে! এই ভাত ফেরত নিয়ে যাও। আবার নতুন করে ভাত আনো। ওয়েটার বেশ বিরক্ত হলো আমার উপর। যতই বিরক্ত হোক, খাওয়া শেষে বেশি করে বকশিস দিয়ে তাকে খুশি করে দিবো। মানুষকে খুশি করতে আমার ভালো লাগে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বাড়িতে আসবেন। আপনাকে ঢেঁড়স এঁর সাত রকম রান্না খাওয়াবো।
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৫৭
কামাল১৮ বলেছেন: একবার ঝড়ে ফ্লাইট ক্যনসেল হলে অশোকা হোটেলে থাকতে দেয়।ঢেঁড়স ভাঝি খেলাম,মনে হয় স্বাদ এখনো লেগে আছে।ছোট বেলায় কচি ঢেঁড়স কাঁচা খেয়েছি।
প্রথম প্রথম বাজার করতে গেলে সবকিছুর দাম টাকায় হিসাব করতাম।ঢেঁড়সের দাম হিসাব করে আর কেনাই হলো না।মেয়ে বললো,তুমি টাকায় হিসাব করলে কোন কিই কিনতে পারবে না।
মেয়ে ঢেঁড়সের গুনাগুন বুঝতে পেরেছে,আপনি পারেন নাই।তবে বাতি ঢেঁড়স ভালো লাগে না।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ আপনাকে আমার বাসায় ঢেঁড়স এঁর দাওয়াত।
৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:২৩
ইসিয়াক বলেছেন: আমি ছোটবেলায় ঢেঁড়স অপছন্দ করতাম। মনে আছে একটু বড় হয়ে ঢেঁড়স ভাজি খেতে শুরু করি আমার মায়ের জোরাজুরিতে। কয়েক বছর আগে চিংড়ি মাছ আলু আর ঢেঁড়স দিয়ে একটা পদ কোন এক বাসায় দাওয়াত খেতে গিয়ে প্রথম খাই। সেই স্বাদ এখনও মুখে লেগে আছে। এখন আমার প্রিয় সবজি ঢেঁড়স।আমি প্রায় ঢেঁড়স ভাজি বা রান্না নিয়মিত খাই। ঢেঁড়সের পুষ্টিমান বেশ সমৃদ্ধ। যা শরীরের পক্ষে ভালো।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ঢেঁড়স খান। খেতে থাকুন। কোনো সমস্যা নাই। তবে যে খায় না, তাকে জোর করবেন না।
৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
কুচি কুচি করে ঢেঁড়স কাটা খুব সুন্দর হইছেে
আস্তগুলাও খুব সুন্দর করে সাজানো
আমার খুব পছন্দের তরকারি এটি
কিন্তু হার্টের রোগী বলে খেতে বারণ, কেউ কেউ বলেছে
ধুত!
রোগটা যে কেন হতে গেল।
রোগ কেউ চায় না তবু হয়
শোক কেউ চায় না তবু হয়
মছিবৎ কেউ চায় না তবু আসেে এরা সব অবাঞ্চিত অতিথী
আর শৈশব ভাবনা মাঝে মাঝে বেকার সময়ে এসে হাজির হয়
কোনটি বাঞ্চিত আর কোন টি অবাঞ্চিত
সবগুলো এসে ভাবনার রাজ্যে ভিড় করে।
আবার যখন কাজে নেমে পরি তখন ভবনারা হারিয়ে যায়।
আমার এক ছাত্রীর নাম ছিল, ভাবনা বেপারী
লঞ্চনা বঞ্চনা এসব নাম শুনিনি। অথচ মানুষের নাম ক্যাট ডগ এসব শুনেছি
বলতে না বলতে আমিও ভাবনার রাজ্যে হারিয়ে গেলাম
থাক আর বলব না। কি লাভ অন্যকে এসব বলে?
সুতরাং অবশেষে বলাবলি থেকে বিরত হলাম!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ সুন্দর।
৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২১
ফারহানা শারমিন বলেছেন: আমার একটু ঢেঁড়স ভর্তা থাকলে আর কিছু লাগে না।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: খুব ভালো।
আমি ভাই ঢেঁড়স খেতে পারি না।
৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
লেখালেখির আজকাল কদর নেই
সেজন্য লেখকেরা ব্লগে এসে তাদের কথা উদগিরন করে
ঢেঁড়স-মেড়স হোটেলে খাওয়া
লেখকের মনে যা আসে সব লেখে
কাজ নেই তো খই ভাজ এমন কাজ আর কি
অলস লোকেরা হাই তুলতে তুলতে এসবের খানিকটা গলধকরণ করে
অতঃপর কেউ কেউ বমি করে পরিবেশ নষ্ট করে
লেখক তখন খেপাটে হয়ে তেড়ে আসে
পাঠকেরাও তখন লেখককে গালাগাল দেয়
অতঃপর ব্লগ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলম কেড়ে নিয়ে বলে, মিঞা আপনি হলেন, ‘জেনারেল’।
কিছুদিন পর আবার লেখক ছাড়া পায়।
আবার লেখে হাবিজাবি বনছন
পাঠকেরা পড়ে বলে বাহবা বাহবা বেশ
পাঠকের উৎসাহে লেখকের লেখা চলে অনরবত
নিন্দুকেরা তখন চুপ থাকে অথবা এড়িয়ে চলেে
এমনটাই দেখে আসছি কিছু দিন থেকে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: না এরকম হতে পারে না।
৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৪
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: প্রথম ঢেঁড়স খাই মামীর হাতে কি মজা কিন্তু এখন ঢেঁড়স খেলে দাদা খুব এলার্জি হয়
তাই আর খাই না---------------
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: সরিষার তেল দিয়ে রান্না করলে এলার্জি হবে না।
৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
মনে পড়ে শৈশবে কচি ঢেঁড়স আস্ত চিবিয়ে খেতাম
ঢেঁড়স আমার সব রকমের পছন্দ
আর একট তরকারি হলো জালি কুমড়া
আমি খুব কিনি আর আমার স্ত্রী বাসায় আনলে ব্যাগ সহ ফেলে দিতে চায়
তারপর কোন একদিন তার মন চাইলে সে রান্না করে
তারপর আমি খাই সাধের জালি কুমড়া।
লাউ সংক্রান্ত বিষয়েও তার একই অবস্থা
তখন ইহা খাওয়া সুন্নত বলে হেদায়েতি বক্তব্য ঝাড়ি
তারপর কোন ক্রমে লাউয়ের ছাড়পত্র মিলে
পালং শাকের নাম শুনতেই আমি এবং আমর স্ত্রী দু’জনেই অজ্ঞান
একজন উত্তেজনায় আর আরেক জন বিরক্তিতে
তার বিরক্তি দেখে অবশেষে আমার উত্তেজনা মিইয়ে আসে
এসব কত কি যে আছে আজব এ সংসারে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ বুঝতে পেরেছি।
৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ঢেঁড়শ ভাজি, ঢেঁড়শ রান্না, ভর্তা-কত রকমই যে খাচ্ছি!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: খেতে থাকুন। সবজি খাওয়া ভালো।
১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
আমার স্ত্রী যখন গরমে হাঁপায় আমি তখন শীতে কাঁপি
এক জন ফুল স্পিডে ফ্যান ছাড়ে অন্য জন কম্বল মুড়ি দেই
আমার যখন আলোর খুব দরকার আমার স্ত্রী তখন আলো নিভিয়ে দেয়
তখন আমি মোবাইলের সামান্য আলোতে কাজ সারি
পছন্দ অপছন্দের এমন বিপরীত অবস্থা হয় হরহামেশা
ভাতিজার ঢেঁড়স কীর্তি এমনি এক অবস্থার অংশ।
চিন্তানেই ভাতিজা, আশা করি পোষ্ট মন্তবে ভরে যাবে
আর যারা দার্শনিক কবিতা লেখে
তাদের পোষ্টের দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না
শূণ্য মন্তব্য দেখে আমি তখন একটা মন্তব্য রেখে আসি।
কিন্তু ভাতিজা আমার বুঝে কখন কি লিকতে হবে।
সেজন্য ভাতিজার পেষ্টে মন্তব্যের অভাব হয় না।
আজ ঢেড়স-মেড়স নিয়ে লিখেছে
অন্য দিন হয়ত কচু-ঘেছু নিয়ে লিখবে
পাঠ ও মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
ভাতিজা আমার একালের সেরা লেখক
যারা আমার সাথে একমত নন তারা এড়িয়ে যাবেন
দয়া করে কেউ আমার দিকে তেড়ে আসবেন না
কেন ঢেড়স-মেড়স এসব কি লেখার বিষয় নয়?
ভারতীয়রা তো খড় কুটো এবং ধুলো কণা নিয়েও নাটক দেখায়
আর লোকে কত আগ্রহ সহকারে সেসব দেখে
তথাপি তারা বাংলাদেশী বিজ্ঞাপন দেখে
তারা বলে বিজ্ঞাপন বিরতির পর নাটক
আমি বলি নাট্য বিরতির পর বিজ্ঞপন
কারণ টিভি চ্যানেল নাটক নয় বিজ্ঞাপন দেখাতেই ভালবাসে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: এত এত মন্তব্য কেন করছেন?
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
অন্য পোষ্টে যখন মন্তব্যের জন্য হাহাকার
ভাতিজার পোষ্টে মন্তব্য দেখে লোকে বলে
এমন চমৎকার পোষ্ট আহা কার?
কি হইলো লেখা ঢেঁড়স লইয়া ভাতিজা বচনে?
যাতে পাঠকেরা হুমড়ি খাইল মন্তব্য বলনে?
আহাহা আহাহা পড়েছি তো বেশ একটা
লেখায় ভাতিজা আমার নিশ্চিত কেউ কেটা
আরেক জন আছে জনাব চন্দ্র গাজী
যদিও কেউ কেউ তাঁকে বলে চন্দ্র পাঁজী
লোকের মুখে বেড়া নেই বলে যাতা বলে আর কি
চন্দ্র গাজী বলেন, আমার যা খুশী লেখার লেখব
তাতে কিবলার আছে কার কি?
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।
১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: ঢেড়স আমার ভালো লাগে যেমন ছোট চিংড়ি দিয়ে ভাজি। এছাড়াও যেই মাছগুলো নরম (পচা অর্থে না) যেমন বেলে মাছের সাথে আস্ত ঢেড়স মাখা মাখা রান্না খুবই টেস্টি রাজীব নুর।
মহাজাগতিক চিন্তার মন্তব্যে প্লাস
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ জুন।
সামনের দিন গুলোতে ঢেঁড়স খেতে চেষ্টা করবো।
১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নুর ভাই , নিরব হোটেলে আলু ঢেঁড়স ভাঁজি খেয়ে আসেন একদিন- না হয় পরী কে খাওয়াতে নিয়ে যাইয়েন। সেই মজা।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে যাবো। খুব শ্রীঘই যাবো।
১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই, ঢেড়শ ভাজি আসলেই খুব মজার । আর আমি এটাও বিশ্বাস করি সুরুভি ভাবীর হাতের পাক মজারই হবে যেহেতু পরি বলেছে এবং আপনার পরিবারের বাকীরাও বলে।
কাজেই, পরেরবার খোলা ও নিরপেক্ষ মনে এবং ঢেড়শের প্রতি বিরাগ পিছনে রেখে আরেকবার ট্রাই করার অনুরোধ রইল । ভাল না লাগলে মূল্য ফেরত গ্যারান্টি।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুরভি খুব ভালো রান্না করে। তার রান্না সুনাম আছে।
হ্যাঁ ট্রাই করবো।
১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৮
ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব নূর,
অলস মানুষকে ঢেঁড়স বলা হয় আপনি কি জানেন হা হা হা
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: না জানি না।
আজ জানলাম।
১৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: ঢ্যাঁড়স তো আমার ব্যাপক প্রিয় খাবার।
ঢ্যাঁড়স ভাজি, ভর্তা, ঢ্যাঁড়স দিয়ে চিংড়ি, ঢ্যাঁড়স দিয়ে নোনা ইলিশ, ঢ্যাঁড়স-এর চচ্চড়ি আরো কত্তো কি
আপনার একেবারেই ভাল না লাগার কারন বুঝলাম না
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে ঢেঁড়স আমি ছোট বেলা থেকেই খাই না। তাই বড় হয়েও খাচ্ছি না।
১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যে ঢেড়শ খায়না তার
জীবন ষোল আনাই মিছা !!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
তবুও আমি ঢেঁড়স খাবো না। নো নেভার।
১৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৫
কামাল১৮ বলেছেন: দাওয়াতের জন্য ধন্যবাদ।কানাডায় আসলে অবশ্যই দেখা হবে।বাংলাদেশে দেখা হবার সম্ভাবনা কম।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আগামী বছরে দেশে আসবেন এই তথ্য আমার কাছে আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঢেরস ভাজিটাই শুধু খাই আমি, আমার মেয়েও খায়।
ভর্তাটাও খেয়েছি অন্য কারো বাড়িতে দুই একবার।