নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ আমার তোলা।
বন্ধুগন আজ আমি কিছু লিখব না।
আজ আমার শরীরটা ভালো নেই। মেজাজ কেমন খিটমিটা হয়ে আছে। সকালে একটা তেলের পরোটা খেয়েছিলাম। এরপর থেকেই গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রনা হচ্ছে। একটু পরপর পেটের খাবার গুলো বুকের দিকে যেন কিক মারছে। ক্রমাগত কিক খেয়ে-খেয়ে আমার অবস্থা কাহিল। অলরেডি দুটা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়ে ফেলেছি। কিন্তু কোনো উপকার পাই নি। সম্ভবত নকল ওষুধ হবে। গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খুব নকল হয়। তা না হলে উপকার পাচ্ছি না কেন? দীর্ঘদিন ধরে গ্যাস্ট্রিকে ভূগছি আমি। এছাড়া আমার তেমন কোনো সমস্যা নেই। ভুল বললাম, আরেকটা সমস্যা আছে। সেটা হলো মাঝে মাঝে পা চাবায়। এটা অবশ্য আমাদের বংশগত সমস্যা।
তেল ছাড়া কি কোনো খাবার আছে?
গ্যাস্ট্রিকের কারনে আজ দুপুরে খাই নি। বিকেলের দিকে ভীষন ক্ষুধা লেগেছিলো। কি খাবো তাই ভাবছি? পরী বলল, মুড়ি খাও। আরাম পাবে। কিন্তু সাথে চানাচূর নিবে না। একবাটি মুড়ি খেয়ে ফেললাম। এবং গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রনা কমে গেলো সত্যি সত্যি। খালি মুড়ি খেতে তো ভালৈ লাগে। এতদিন কেন খালি মুড়ি খাই নি! একগাধা চানাচুর দিয়ে খেয়েছি। সাথে সরিষার তেল, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, টোমেটো। ছোটবেলায় আমার নানাকে দেখলাম রঙ চা দিয়ে মুড়ি খেত। নানার দেখাদেখি আমিও চা দিয়ে মুড়ি খেতাম। তবে আমি রঙ চা খেতাম না। আমার সব সময়ের পছন্দ দুধ চা।
গতকাল রাতে ভালো ঘুম হয়নি।
সাড়ে তিনটায় বিছানায় গিয়েছি। একটা বই পড়ছিলাম। এক জমিদারের গল্প। জমিদার বাড়ির একজন লোকই শুধু বেঁচে আছে। তার নাম নারায়ন। জমিদার বাড়িটা শুধু রয়েছে। টাকা পয়সা কিচ্ছু নেই। বাড়ির অবস্থাও সুবিধার না। করুণ অবস্থা। তবে নারায়ন শিক্ষিত মানুষ। বিলেত থেকে লেখাপড়া শিখে এসেছেন। এখন তার বুড়ো বয়স। বিয়ে করেন নি। তিনি একদিন অনুভব করলেন, সারাদিন শুয়ে বসে থাকা ঠিক না। তিনি শিক্ষিত মানুষ। তাই তিনি ঠিক করলেন গ্রামের দরিদ্র বাচ্চাদের লেখাপড়া শেখাবেন। গ্রামের ছেলেমেয়েরা তার বাসায় আসতে শুরু করলো। তিনি মনোযোগ দিয়ে বাচ্চাদের পড়াতে চাচ্ছেন। কিন্তু বাচ্চারা পড়তে চাচ্ছে না।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ।
আমি সব সময় ভাবি তেলের জিনিস খাবো না। কিন্তু ভুলে যাই। বাইরে গেলেই যা দেখি খেতে ইচ্ছা করে। খাইও। আজ খেলাম ভেলপুরি। পুরির উপরে ঘুমনি দিয়ে দেয়। তারপর মরিচের গুড়া, তেতুলের টক। এবং সামান্য শশা কুচি, কাঁচা মরিচের কুচি। অতি অখাদ্য। রাস্তার পাশে ফুটপাতে বিক্রি করছে। বেশ বিক্রি হচ্ছে। কেউ কেউ পার্সেল নিয়ে যাচ্ছে। এই অখাদ্য চার পিচ খেয়ে ফেলেছি আমি। ফুচকাও খেলাম। যদিও এটা মেয়েদের খাবার। ইন্ডিয়াতে ফুচকাকে বলে পানিপুরি। আর পাকিস্তানে বলে গোলগাপ্পা। অতি বাজে খাবার। সরকার থেকে এই খাবার আইন করে বন্ধ করে দেওয়া উচিত। আমি নিজে দেখেছি- তেতুলের দাম বেশি তাই লবন দিয়ে টক বানায়। তাতে শুকনা মরিচের গুড়া ছেড়ে দেয়। বিট লবন দেয় সামান্য। কেউ কেউ টক দই দেয়।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সঠিক।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:২০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মাঝে মাঝে না লেখা ভাল।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: তবে পাড়ার মোড়ে আড্ডার দেওয়ার চেয়ে কিছু লেখা ভালো।
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি আপনার খাবারের মেন্যু ও পরিমাণ ঠিক করেন, আপনি বিপদ সীমার মাঝে আছেন।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: দুনিয়া আর ভালো লাগে না। অসহ্য হয়ে গেছি। এখন মরলেই বাঁচি।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০১
মুহিব্বুল্লাহ বলেছেন: গ্যাস্টিকময় জীবন
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: যন্ত্রনাময় জীবন।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কি ঔষুধ খুজেছিলেন ?
বাসার খাবার খাবেন।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: বাসার খাবার খেলেও আজকাল গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়।
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৮
মেহেদি_হাসান. বলেছেন: সকালে পরোটা খেলেন তারপর থেকে গ্যাস্টিকের সমস্যা তাহলে আবার ভেলপুরি, ফুচকা খেলেন কেন?
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: মেজাজ ঠিক নাই। কি করি না করি নিজেই জানি না ভাই।
৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: থাক কিছু লেখার দরকার নাই
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা আমি ভালো লিখতে জানি না।
৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
সায়ন্তন রফিক বলেছেন: তবুও লেখা হলো!
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আর লেখা!!!
এগুলো অলস মস্তিষ্কের কারসাজি।
৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খাবারের আবার ছেলে মেয়ে আছে নাকি। ফুচকা তো ছেলে মেয়ে সবাই খায়।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ছেলে মেয়ে সবাই খায়। কিন্তু মূলত এটা মেয়েদের খাবার। তাদের খুব প্রিয় খাবার।
১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: খাবারের প্রতি আপনার একটা আলাদা সফ্টনেস আছে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: তা আছে।
এবংমনে করি ব্যাংকে টাকা না জমিয়ে তা খেয়ে দেয়ে শেষ করে ফেলা দরকার।
১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৩
কালো যাদুকর বলেছেন: আগেই পড়েছি ৷ মন্তব্য এখন করছি ৷ এসব রাস্তা ঘাটের জিনিস খাওয়া ঠিক না ৷ একবার শরীরের ক্ষতি হয়ে গেলে ছার কিন্তু আফসোস করেও লাভ হবে না। কাজেই সাধু সাবধান |
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সাবধান হতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৯
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মাইনসে এহন ফেসবুকে আইসা পুষ্ট দেয়, আর ফেসবুকত আমু না! টিকটক বানায়, আর টিকটক বানামু না! উতুব বানায়, আর উতুব বানামু না। ব্লগ বানায়, আর ব্লাগামু না!
হুদাই প্যারা!