নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ছবিঃ গুগল।
মুসলমানদের দুই কাঁধে দুই ফেরেশতা থাকে।
এই দুই ফেরেশতার সঠিক কোনো নাম নেই। কিন্তু তাদের একজনের নাম কিরামান এবং অন্যজনের নাম কাতেবীন ধরা যেতে পারে। মূলত তাঁরা লেখক। আল্লাহ বলেছেন, 'যখন দুই ফেরেশতা ডানে ও বামে বসে তার কর্ম লিপিবদ্ধ করে’। ডান দিকের ফেরেশতা কিরামান সৎ আমল ও বাম দিকের ফেরেশতা কাতেবীন গোনাহ লিপিবদ্ধ করে থাকেন। কাজেই দুনিয়াবি জীবনে পাপ করে বেঁচে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। মানুষ যেমন রোবট বানিয়েছে আল্লাহ বানিয়েছেন ফেরেশতা। ফেরেশতা এবং রোবটের এক জাগায় খুব মিল। তাঁরা সেক্স করতে পারে না। তাদের আবেগ নেই। তাঁরা নিজ ইচ্ছায় চলতে পারে না।
ফেরেশতারা সব সময় মানুষের পাশে পাশে থাকেন।
শুধু মাত্র- প্রস্রাব-পায়খানা, স্ত্রী সহবাস ও গোসলের সময় ফেরেশতারা দূরে থাকেন। দূরে থাকলেও কান সজাগ রাখেন। যদি সেই সময়েও পাপ করে ফেলে! প্রতিটি মানুষের কাঁধে লেখক ফেরেশতাগণ থাকেন- এটা কুরআন ও হাদীছ থেকে প্রমাণিত এবং আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের সর্বসম্মত আক্বীদা। জ্বীন এবং ফেরেশতাদের খালি চোখে দেখা যায় না। অদৃশ্য এরা। তবে খাটি ধার্মিকগন এদের অনুভব করতে পারেন। ফেরেশতাদের নিয়ে আল্লাহপাক পবিত্র কুরআনে বহু আয়াত নাযিল করেছেন। ফেরেশতাদের ক্ষুধা নেই। তাঁরা শুধু তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। মানুষ মৃত্যুর পর দুজন ফেরেশতার দেখা পাবে। মুনকার ও নাকির। এরা দুজন ফেরেশতা। তাঁরা কবরে তিনটা প্রশ্ন করবেন। প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে খবর আছে।
ফেরেশতারা মন্দ কাজ করতে পারেন না।
মানুষ মন্দ কাজ করতে পারে এবং করে। শয়তান যখন মানুষকে অন্যায় ও খারাপ কাজের দিকে ধাবিত করে ফেরেশতারা তখন মানুষকে কল্যাণের দিকে যেতে প্রেরণা যোগায়। ফেরেশতাদের একটি বিশেষ কাজ হলো, তারা মুমিন বান্দার জন্য কল্যাণের জন্য সুপারিশ ও দোয়া করতে থাকে। ফেরেশতারা নানা কাজ পরিচালনায় নিয়োজিত রয়েছেন। চাঁদ-সূর্যের জন্য, পাহাড়-পর্বতের জন্য, আকাশের বিভিন্ন স্থানের জন্য, মেঘ প্রবাহিত করার জন্য, বৃষ্টি বর্ষন করার জন্য, মায়ের গর্ভে ভ্রণের জন্য, জাহান্নামের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য, পাপীদের শাস্তি প্রদানের জন্য, জান্নাতিদের খেদমত ও শান্তির জন্যও অনেক ফেরেশতা নিযুক্ত রয়েছে। এত বড় বিশ্ব! কত নিয়ম কানুন। আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতারা তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে যাচ্ছে। নাসার বিজ্ঞানীসহ পৃথিবীর সমস্ত বিজ্ঞানীদের ওস্তাদ ফেরেশতারা। তবে মানুষের মতোণ বাহাদূরি তাঁরা করতে পারেন না।
অনেক হুজুরগন বলে থাকেন, মানুষের সাথে চারজন ফেরেশতা থাকে।
যাই হোক, আল্লাহ এমন একদল ফেরেশতা তৈরি করেছেন, যাঁরা সর্বদা নামাজ আদায় করছেন। করেই যাচ্ছেন। তাঁদের কেউ কেউ সিজদারত অবস্থায় রয়েছেন, কেউ রুকুতে রয়েছেন। আর তাঁরা নামাজ আদায় করছেন সারিবদ্ধ হয়ে ও সুশৃঙ্খলভাবে। সাত আসামানের উপর মানুষের মতো ফেরেশতাদের জন্য রয়েছে কাবা। তাঁরা সেই কাবা ঘরের জিয়ারত করেন, তাওয়াফ করেন, হজ পালন করেন। সপ্তম আসমানে অবস্থিত আল্লাহর এই ঘরের নাম বায়তুল মামুর। ফেরেশতারা মানুষের চেয়ে আল্লাহ সম্পর্কে অধিক জ্ঞান রাখেন, তাই তাঁরা আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পান। আল্লাহর ভয়ে তাঁরা ভীত ও বিনম্র হয়ে থাকেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা তাদের পালন কর্তাকে ভয় করে এবং তিনি যা আদেশ করেন তা পালন করে। সুবাহানাল্লাহ।
আসমানে এবং দুনিয়াতে ফেরেশতারা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।
বিনা বেতনে তাঁরা চাকরী করছেন। ফেরেশতাদের স্ত্রী, পুত্র-কন্যা নেই। বাপ, মা নেই। শ্বশুর শ্বাশুরি নেই। দুলা ভাই নেই। তালুই নেই। ফেরেশতাদের ডানা রয়েছে। অনায়াসে তারা যেখানে-সেখানে বিচরণ করতে পারেন। যারা নাপাক থাকে এবং মদ খায় তাদের কাছে ফেরেশতারা আসেন না। আল্লাহ তাঁর প্রিয় নবী-রাসুলদের নিকট অহি পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিয়োজিত করেছিলেন জিব্রাঈল নামক ফেরেশতা-কে। মিকাইল ফেরেশতা বৃষ্টি, উদ্ভিদ বিষয়ক দায়িত্বে রয়েছেন। ইস্রাফিল ফেরেশতা পুরো পৃথিবী ধ্বংস করবে এক ফু'য়ে। তিনি শিঙা হাতে নিয়েই রেখেছেন। শুধু আল্লাহর আদেশের অপেক্ষায় আছেন। বিজ্ঞানীরা ফেরেশতা সম্পর্কে কোনো তথ্য আজও দিতে পারেন নাই। কুরআন এবং হাদীস থেকে আমরা ফেরেশতা সম্পর্কে জানতে পেরেছি।
(লেখায় যদি ভুল থাকে, তবে তা ধরিয়ে দিবেন। আমি সাথে সাথে শুধরে নিবো। ছোটবেলা থেকেই ফেরেশতাদের নিয়ে আমার দারুন আগ্রহ। জ্বীন জাতি এবং ফেরেশতাদের নিয়ে আমার চিন্তার শেষ নেই। আজকাল মানুষের চেয়ে জ্বীন এবং ফেরেশতারা আমাকে বেশি আকর্ষন করে। তাদের সম্পর্কে যতই জানছি, ততই অবাঁক হচ্ছি, ততই মুগ্ধ হচ্ছি।)
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: দূর মিয়াভাই কি যে বলেন!!!!
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: একদম প্রথম লাইনে ভুল আছে। ফেরেশ তা শুধু মুসলমানদের কাঁধে না সকল মানুষের কাঁধেই থাকে।
আপনি কোন দিকে যাচ্ছেন ঠিক বুঝলাম না। তবে অশরীরিদের ঠাট্টা মস্কারা না করাই উত্তম হবে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: ওকে জানলাম।
মানুষ ভুল করেই শিখে। বাইডেনের কাঁধেও আছে, ধর্ষকদের কাঁধে আছে, দুর্নীতিবাজদের কাঁধেও আছে। নেশাখোরদের কাঁধেও আছে। থেকে লাভ কি? ফলাফল তো শূন্য। তাঁরা তো মানুষের কল্যানের জন্য কিছু করতে পারে না। যে বা যারা মানুষের কল্যান করতে পারে না। তাঁরা থাকা না থাকা সমান।
আমি রসিক মানুষ। ঠাট্রা করবো না!!!!
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
বিটপি বলেছেন: আপনার লেখার ভুল ধরিয়ে দিচ্ছি। কিরামন মানে হচ্ছে সম্মানিত এবং কাতেবীন মানে লেখকবৃন্দ। তাই কিরামন কাতেবীন মানে সম্মানিত লেখকবৃন্দ। এই লেখকের সংখ্যা কত, তা কোথাও বলা নেই। এমনকি এরা সবসময় মানুষের কাঁধে চড়ে বসে থাকে এরকম কোন কিছু কোথাও নেই। এই ভুলগুলো ঠিক করে নেবেন আশা করি।
ফেরেশতা এবং জ্বীন মোটামুটি একই ধরণের প্রাণী। ফেরেশতা তৈরি হয় আলো মানে ফোটন কণা দ্বারা আর জ্বীন তৈরি হয় নার মানে আগুন দ্বারা। দুটোরই ভর শূণ্যের কাছাকাছি থাকায় এদের কাউকেই দেখা যায়না। কিন্তু ফোর্স যেহেতু আছে, তাই এদের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়। এদের কেউই খাদ্যগ্রহণ, বর্জত্যাগ এরকম কোন কাজ করতে পারেনা। পৃথিবীর কোন প্রাণীর সাথে এদের মিল নেই।
ফেরেশতা এবং জ্বীনের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল ফেরেশতাদের আল্লাহ্র আদেশ অমান্য করার ক্ষমতা নেই, কিন্তু জ্বীনের আছে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ ভুল শুধরে নিবো।
ফোটন কণার কথা কি কোথাও লেখা আছে? কোরআন বা হাদীসে?
ফেরেশতা আর জ্বীনদের বিষয়ে বিজ্ঞান কি বলে?
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধারণাশক্তি কত দুর্বল হলে মানুষ আদিম যুগের মানুষদের এসব রূপকথা এখনো বিশ্বাস করে?
মানুষ ধারণাশক্তি দ্বারা কম্প্যুটিং করতে পারেন, কিছু মানুষ সামান্য যোগ-বিয়োগ-গুনন-ভাগও করতে পারে না, ভালোমন্দকে আলাদা করতে পারে না, রূপকথা ও বাস্তবতার মাঝে যে পার্থক্য আছে তা বুঝতে পারে না।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে সম্পূর্ন সহমত।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রত্যেক মানুষের সাথে একটি করে শয়তান জীন থাকে। অনেক মানুষের মর্যাদা ফেরেশতার চেয়েও বেশী। জাহিলিয়াত যুগে আরবের লোকেরা ফেরেশতাদের আল্লাহর কন্যা মনে করতো।
রহমতের ফেরেশতা কিছু কিছু পরিস্থিতিতে মানুষের সাথে থাকে না কিন্তু বান্দার হিসাব সংরক্ষণকারী ফেরেশতারা সর্বদা সর্বাবস্থায় মানুষের সঙ্গে থাকেন।
বদরের যুদ্ধে ফেরেশতাদের বাহিনী মুসলমানদের সাহায্য করেছিল।
'হে মুমিনগণ! তোমরা ঈমান আন আল্লাহ্র প্রতি, তাঁর রাসূলের প্রতি, এবং সে কিতাবের প্রতি যা আল্লাহ তার রাসূলের উপর নাযিল করেছেন। আর সে গ্রন্থের প্রতিও যা তার পূর্বে তিনি নাযিল করেছেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ, তার ফিরিশতাগণ, তার কিতাবসমূহ, তার রাসূলগণ ও শেষ দিবসের প্রতি কুফর করে সে সুদূর বিভ্রান্তিতে পতিত হলো।' ( সুরা আন নিসা,আয়াত ১৩৬)
জিবরাইল (আঃ) মানুষের বেশে এসে রসুলকে(সা) দ্বীন শিক্ষা দিয়েছেন। হজরত ইব্রাহিমের (আঃ) কাছে কয়েকজন ফেরেশতা মানুষের বেশে এসে বৃদ্ধ বয়সে পিতা হওয়ার সুসংবাদ দিয়েছিলেন। এই ফেরেশতারাই হজরত লুতের (আঃ) পরিবারের কাছে গিয়েছিল।
জীনদের একটি দল রসুলের (সা) সাথে সাক্ষাত করে ইসলাম গ্রহণ করেছিল। সুরা আল জীন নামে কোরআনে একটি সুরা আছে।
ফেরেশতাদের একটি দল আল্লাহর আরশকে তুলে ধরে আছে।
দুইজন সংগ্রাহক ফেরেশতা আমাদের ডানে ও বামে বসে আছে।
'যখন দুই সংগ্রাহক (ফিরিশতা তার কর্ম) সংগ্রহ (লিপিবদ্ধ) করে, (যারা তার) ডাইনে ও বামে বসে আছে।'(সুরা কাফ, আয়াত ১৭ )
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমি (অদৃশ্য জগতের) যা দেখি তোমরা তা দেখ না আর আমি যা শুনতে পাই তোমরা তা শুনতে পাও না। আসমান তো চড় চড় শব্দ করছে আর সে এই শব্দ করার যোগ্য। তাতে এমন চার আঙুল পরিমাণ জায়গাও নেই যেখানে কোনো ফেরেশতা আল্লাহ তায়ালার জন্য অবনত মস্তকে সেজদায় পড়ে না আছে।’ (তিরমিজি : ২৩১২)।
জমিনের ভারসম্য বজায় রেখেছে পাহাড়গুলো। পাহাড়ের স্থিতি ও ভারসম্য বজায় রাখার জন্য আল্লাহ পৃথক ফেরেশতা নিয়োজিত করে রেখেছেন। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিস থেকে এর প্রমাণ মেলে। দ্বীনের দাওয়াত সংক্রান্ত বিশেষ এক ঘটনা বর্ণনাকালে রাসুল (সা.) বলেন, ‘পাহাড়ের ফেরেশতা আমাকে ডাকলেন এবং আমাকে সালাম দিলেন।’ (বুখারি : ৩২৩১)।
আল্লাহ বলেন, ‘প্রত্যেকের সামনে-পেছনে এমন প্রহরী (ফেরেশতা) নিযুক্ত আছে, যারা আল্লাহর নির্দেশে পালাক্রমে তার হেফাজত করে।’ (সুরা রাদ : ১১)।
নবী না হওয়া সত্ত্বেও কয়েকজন মানুষের সাথে ফেরেশতা সাক্ষাত করেছেন। যেমন ইব্রাহিমের (আঃ) স্ত্রী সারা, মরিয়ম (আঃ) এবং মুসার (আঃ) মাতা, লুত (আঃ) কওম। আরও কয়েকটি ঘটনা আছে।
সুরা বাকারার ১০২ নাম্বার আয়াত
আর সুলাইমানের রাজত্বে শয়তানরা যা আবৃত্তি করত তারা তা অনুসরণ করেছে। আর সুলাইমান কুফরী করেননি, বরং শয়তানরাই কুফরী করেছিল। তারা মানুষকে শিক্ষা দিত জাদু ও (সে বিষয় শিক্ষা দিত) যা বাবিল (ব্যাবিলন) শহরে হারূত ও মারূত ফিরিশতাদ্বয়ের উপর নাযিল হয়েছিল। তারা উভয়েই এই কথা না বলে কাউকে শিক্ষা দিত না যে, ‘আমরা নিছক একটি পরীক্ষা; কাজেই তুমি কুফরী করো না’। তা সত্বেও তারা ফিরিশতাদ্বয়ের কাছ থেকে এমন জাদু শিখত যা দ্বারা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটাতো অথচ তারা আল্লাহর অনুমতি ব্যতীত তা দ্বারা কারো ক্ষতি করতে পারত না। আর তারা তা-ই শিখত যা তাদের ক্ষতি করত এবং কোন উপকারে আসত না। আর তারা নিশ্চিত জানে যে, যে কেউ তা খরিদ করে, (অর্থাৎ জাদুর আশ্রয় নেয়) তার জন্য আখেরাতে কোন অংশ নেই। যার বিনিময়ে তারা নিজেদের বিকিয়ে দিচ্ছে, তা খুবই মন্দ, যদি তারা জানত!
উপরের আয়াতে বলা হয়েছে যে আল্লাহর নির্দেশে ফেরেশতারা মানুষকে জাদু বিদ্যা শিক্ষা দিত। শিক্ষা দেয়ার আগে তারা বলে নিত যে এটা একটা পরীক্ষা তাই কুফরি কোরও না। পাপীরা সতর্ক বাণী সত্ত্বেও জাদু শিখত।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: বিশাল মন্তব্য করেছেন। এগুলো সব বইয়ে লেখা আছে। এগুলো আমি জানি।
আধুনিক বিজ্ঞান কি জ্বীন বা ফেরেশতাদের স্বিকার করে?
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: তারপর!!
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: তার আর পর নাই। এরকমই। চলছে। চলবে।
৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হজরত আয়শাকে (রা) ফেরেশতারা রসুলের (সা) মাধ্যমে সালাম জানিয়েছেন। রসুলের (সা) পাশে একই কম্বলের নীচে থাকা অবস্থায় জিবরীল ফেরেশতা রসুলের (সা) কাছে অহি নিয়ে এসেছেন।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: কে দেখেছে? কে লিখেছে? তার উদ্দেশ্য কি? ধরে নিলাম পুরোটাই মহান সত্য। তাহলে তাতে দেশ, সমাজ বা মানুষের কোনো উপকার হচ্ছে?
৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি জীন ও ফেরেশতা সংক্রান্ত যে তথ্যগুলো দিয়েছি সেটা আপনার পোস্টকে আরও সমৃদ্ধ করবে বলে আশা করছিলাম। এই কারণে দেয়া। বইয়ে তো সবই আছে। কিন্তু পড়তে হবে এবং জ্ঞান বিতরণ করতে হবে।
আধুনিক বিজ্ঞান জীন বা ফেরেশতাকে সনাক্ত করার মত পর্যায়ে এখনও যায়নি। সামনে যাবে বলে আশা করি। বিজ্ঞানীদের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আল্লাহ ওনাদের জীন ও ফেরেশতা আবিষ্কারের তৌফিক দান করুন। আমিন।
ইসলাম ধর্ম সমাজ ও মানুষকে সঠিক পথ দেখাচ্ছে। এভাবেই ইসলাম ধর্ম সমাজ ও মানুষের উপকারে অবদান রাখছে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: রাগ করবেন না।
আপনার মন্তব্য গুরুত্বপূর্ন। অবশ্যই গুরুত্বপূর্ন।
আমার এক বন্ধু বলেছে, বিজ্ঞানের হাতে ফালতু সময় নেই- জ্বীন আর ফেরেশতা নিয়ে গবেষনার।
ধর্ম ধর্ম করে আমার এক বন্ধু আজ তার স্ত্রীর কাছ থেকে তালাক খেয়েছে।
একজন গর্ববতী মহিলার ধার্মিক স্বামী চেয়েছিলো তাদের সন্তান আল্লাহর নিয়মে আসবে। সেই মহিলা প্রায় মরতে বসেছিলো।
আমার এক পরিচিত আত্মীয় সব কিছু আল্লাহর হাতে ছেড়ে দিয়ে বসে আছে। সে শুধু নামাজ রোজা করছে। ফলাফল এখন সে না খেয়ে থাকে। সংসারে অভাব।
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫০
হাসনাত সিদ্দিকী মুরাদ বলেছেন: Get a life Bro, take a chill pill!
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: হুম ।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৪
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এক ঈশ্বরবাদী ধর্মের মুসলমান এবং ইহুদিরা নামাজ পড়ে খৃষ্টানরা প্রর্থনা করে।ফেরেশতারা কোন ভাষায় নামাজ পড়ে,আরবি না হিব্রু।আল্লাহ দুই তিনটা ভাষা জানে।সব ভাষা জানলে সব ভাষায় গ্রন্থ পাঠাতো।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ইন্টারন্যাশনাল ভাষা জানলে ঝামেলা চুকে যেত।
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৪
বিটপি বলেছেন: ফোটন কণার কথা বিজ্ঞান বইয়ে লেখা আছে - কোরআন হাদীসে নেই। হাদীসে আছে “ফেরেশতাদেরকে নূর দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে এবং জিনদের আদি পিতাকে আগ্নিশিখা থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং আদম (আলাইহিস সালাম)-কে ঐ বস্তু দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে যা দিয়ে তোমাদেরকে বানানো হয়েছে। ”(সহিহ মুসলিম: হা/৭৩৮৫)
যেহেতু নূরের মূল উপদান ফোটন কণা, তাই আমি সেটার কথা বলেছি। সেভাবেই বলা যায়, জ্বীন তৈরি হয়েছে হাইড্রোজেন বা হিলিয়াম দ্বারা - জ্বীন তৈরি করতে অক্সিজেন ব্যবহার করা হয়েছে।
রাসূলের (স) আগে বিভিন্ন নবী রাসূল এর সময় তাদের স্ব স্ব মাতৃভাষায় কিতাব নাজিল হয়েছিল - তাদের ইবাদতও সেই ভাষাতেই হত। এ থেকে বলা যায় যে ফেরেশতাদের যদি নিজস্ব কোন ভাষা থেকে থাকে এবং তাদেরকে যদি নামাজ পড়তে হয়, তাহলে তারা তাদের সেই নিজস্ব ভাষাতেই নামাজ পড়ে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ বুঝেছি।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১২
কুশন বলেছেন: আল্লাহ, জ্বীন, ভূত এবং ফেরেশতা এগুলো মানুষের তৈরি। বিশ্বাস করার প্রশ্নই আসে না।
কোরআন এবং হাদীস চতুর লোকদের বানোয়াট কাহিনী। তাঁরা নিজের সুবিধার জন্য এগুলো বানিয়ে বানিয়ে লিখেছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৭
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আমরা মানুষ এবং বুঝেশুঝে আমরা নিজেকে অপদস্ত করি।
২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: মানে কি?
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: এই পোস্ট সংক্রান্ত বিষয়ে আমার মন্তব্য করার যোগ্যতা নাই।