নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আমি দীর্ঘদিন পত্রিকা অফিসে চাকরী করেছি।
তাই পত্রিকা অফিসের খুটিনাটি সব কিছুই জানি। পত্রিকা বের করতে চাইলে সবার প্রথমে আপনাকে টাকার বস্তা নিয়ে বসতে হবে। কারন নতুন পত্রিকা বের করলেই আপনি পর্যাপ্ত বিজ্ঞাপন পাবেন না। সময় লাগবে। অনেক সময় লাগবে। খেয়াল করে দেখবেন যারা দৈনিক পত্রিকার মালিক তাঁরা বেশির ভাগই দূর্নীতিবাজ। তাদের টাকার অভাব নাই। অনেক দূর্নীতিবাজ কালো টাকাকে সাদা করার জন্য পত্রিকা বের করেন। এখন দৈনিক পত্রিকা ছাড়াও অনলাইন নিউজ পোর্টালও আছে। সৎ লোক পত্রিকা বের করতে পারবে না। পত্রিকা থেকে যে টাকা ইনকাম হবে সেই টাকা দিয়ে পত্রিকা অফিস চালানো যাবে না। বাংলাদেশে একমাত্র 'প্রথম আলো' বেশ ভাল ভাবেই টিকে আছে। ওদের ইনকাম অনেক। খরচও অনেক।
তথ্য মন্ত্রনালয় থেকে পত্রিকা বের করার অনুমতি নিতে হবে।
ঘুষ তো কিছু দিতে হবেই। তাঁরা আপনার পত্রিকা অফিস পরিদর্শনে আসবেন। সব মিলিয়ে অনুমতি পেতে পেতে ২/৩ বছর লেগে যাবে। এই ২/৩ বছর ডামি বের করে যাবেন। বিশাল বড় একটা অফিস নেবেন। তারপর সব বিভাগ আলাদা করবেন। যেমন সার্কুলেশন বিভাগ, বিজ্ঞাপন বিভাগ, নিউজ বিভাগ, একাউন্স ইত্যাদি। প্রতিটা বিভাগের জন্য একাধিক লোক নিয়োগ দিতে হবে। তবে যেন তেন লোক নিয়োগ দিলে হবে। সৎ, দক্ষ ও যোগ্য লোককে নিয়োগ দিতে হবে। যেমন খেলাধুলা, অর্থনীতি, রাজনীতি, সাহিত্য, শহর, গ্রাম ইত্যাদি বিষয়েরর কমপক্ষে দুজন করে লোক নিতে হবে। সরকারের প্রতিটা মন্ত্রনালয়ের জন্য একজন করে বিট সাংবাদিক নিয়োগ দিতে হবে। শেয়ার বাজারের জন্য কমপক্ষে দুইজন। ফোটোগ্রাফার ৪/৫ জন লাগে। সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে প্রতিনিধি নিতে হবে। একজন সম্পাদক নিয়োগ করতে হবে। যাকে সবাই চিনে, জানে, মানে।
এবার আসল কথায় আসি।
বাংলাদেশের লোকজন পত্রিকা খুব কম পড়ে। হাতের কাছে পত্রিকা পেলে দুই একজন চোখ বুলায় পত্রিকার পাতায়। কেউ কেউ অনলাইনে চোখ বুলায়। পত্রিকা বের করা সহজ। কিন্তু সেই পত্রিকা বের করে টিকে থাকা সহজ নয়। অনেকে ধুমধাম করে পত্রিকা বের করে তারপর সেই সব পত্রিকার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায় না। যদি পত্রিকা মালিকের সীমাহীন টাকা থাকে তাহলে পত্রিকা চালু থাকবে। নইলে কদিন পর পত্রিকা বন্ধ হয়ে যাবে। আবার সরকার পরিবর্তন হলে অনেক পত্রিকা উধাও হয়ে যায়। বাংলাদেশে কি নিরপেক্ষ কোনো পত্রিকা আছে? যাইহোক, বর্তমানে অনেক গুলো পত্রিকা ধুকে ধুকে টিকে আছে। অনেক অফিস তো ঠিক মতো সেলারিও দিতে পারছে না। বাংলাদেশের মতো দেশে শুধু মাত্র বিজ্ঞাপন দিয়ে পত্রিকা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না। হাতে গোনা কয়েটা বড় বড় প্রতিষ্ঠান ভালো বিজ্ঞাপন দেয়। এবং তাঁরা অনেক টাকা দেয়। সমস্যা হলো এই প্রতিষ্ঠান আবার সব পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয় না। প্রথম সারির পত্রিকা ছাড়া তাঁরা বিজ্ঞাপন দেয় না। যারা বিজ্ঞাপন বিভাগে কাজ করে তাদের মূলত ছেচরা হতে হয়। গায়ের চামরা মোটা হতে হয়।
পত্রিকা অফিসের সার্কুলেশন বিভাগের লোকেরা সাক্ষাৎ চোর হয়।
ধান্দাবাজ হয়। এমনকি অনেক সাংবাদিক পর্যন্ত ধান্দাবাজ হয়। তাঁরা ধান্দাবাজি করার জন্যই পত্রিকা অফিসে জয়েন করে, অনেক পুলিশ যেমন ঘুষ খাওয়ার জন্য পুলিশে জয়েন করে, ঠিক তেমন। যাইহোক, সব অফিসেই দুচারজন করে চোর বা ধান্দাবাজ থাকেই। আপনি টাকার বস্তা হাতে নিয়ে পত্রিকা বের করুণ। হোক সেটা দৈনিক পত্রিকা বা অনলাইন নিউজ পোর্টাল অথবা সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন। কিছু আন্ডার গ্রাউন্ড পত্রিকা আছে। ২/১ শ' কপি বের করে। এদের উদ্দেশ্য আলাদা। এদের কে আপনি টাকা দিলে যা বলবেন এরা তাই লিখে দিবে। এরা ফকিরাপুলের ছোট মেশিন থেকে পত্রিকা বের করে। কাগজের মান খারাপ। অসংখ্য বানান ভুল। অতি নিম্মমানের পত্রিকা। এগুলো কেউ পড়ে না। তবে ধান্দাবাজি করে এদের ইনকাম বেশ ভাল। বাংলাদেশে একটা দরিদ্র দেশ। দরিদ্র দেশের লোকজন ধান্দাবাজ হবে এটাই স্বাভাবিক।
সরকার ধান্দাবাজি করা পত্রিকা গুলো কেন বন্ধ করছে না সেটা আমি ভেবে পাই না।
অনেক পত্রিকা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আবার নতুন করে অনেক পত্রিকা চালু হচ্ছে। ইলেকট্রিক মিডিয়া এবং প্রিন্ট মিডিয়া গুলো পরিচালনা করতে হলে সীমাহীন টাকা লাগে। এজন্য সীমাহীন টাকার মালিক ছাড়া কেউ টিভি চ্যানেল বা দৈনিক পত্রিকা বা অনলাইন নিউজ পোর্টাল প্রকাশ করতে পারে না। অবশ্য আজকাল কিছু ধান্দাবাজ অনলাইন নিউজ পোর্টাল খুলে নানান রকম ধান্দাবাজি শুরু করেছে। সরকার এদের কোনো অনুমোদন দেয়নি। তবু তাঁরা ধুকে ধুকে টিকে আছে। বহু সাংবাদিক পত্রিকা অফিসে কাজ করে অবৈধ ভাবে অনেক টাকার মালিক হয়ে গেছে। ফ্লাট কিনেছে। গ্রামে পাকা বাড়ি করেছে। দুষ্টসাংবাদিকরা নিজেদের অপকর্ম ঢেকে রাখার জন্য সাহিত্যে নজর দিয়েছে। প্রতিবছর দু চারটা করে বই প্রকাশ করছে। সেই সব বই আবার নিজ খরচে দেশের গন্যমান্য ব্যাক্তিকে কুরিয়ার করে পাঠাচ্ছে। এভাই চলছে পত্রিকা অফিস গুলো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: পত্রিকার সার্কুলেশন এখন খুব কম। খুব অল্প ছাপা হয়। তবে অনলাইনে মানুষ নজর বেশী রাখেন।
আমি অনেক রকম কাজ করেছি। ছবি তুলেছি। সাক্ষাৎকার নিয়েছি। বিজ্ঞাপন এনেছি। লেখা সংগ্রহ করছি।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এটাই নির্মম বাস্তবতা যেভাবেই হোক টিকে থাকো ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: ধুকে ধুকে টিকা বড় কষ্টের।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- পত্রিকা পড়া ছেড়েছি অনেক বছর আগেই।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ এখন পত্রিকা খুব কম পড়ে। অনলাইন নিউজ পোর্টালে চোখ রাখে।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুষ্ট সাংবাদিকেরা নিজদের অপকর্ম ঢাকার জন্য সাহিত্যে নজড় দিয়েছে হাঃ হাঃ এই অংশাটা খুব দারুণ ছিল।
আচ্ছা ধরুণ আমি টাকার বস্তা নিয়ে পত্রিকা ব্যবসা শুরু করলাম, এখন আমি এই টাকা উসূল করবো কিভাবে? বিজ্ঞাপন দিয়ে তো অফিস ভাড়াই হবে না, তাহলে এত এত খরচ মিটিয়ে প্রফিট করবো কিভাবে?
বাংলাদেশের কোন মিডিয়াই কর্মীদের ঠিকমত বেতন দেয় না, তবুও কর্মীরা বহাল তবিয়তেই আছে; এক বছর ধরে কোন বেতন পাচ্ছে না কিন্তু বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট সবই হচ্ছে তাদের। আর আপনি যে মিডিয়ার চিত্র তুলে ধরেছেন এটা সারা দুনিয়ারই মিডিয়ার চিত্র, মিডিয়া চলেই এসব করে। রাজনীতি, মিডিয়া এবং প্রশাসন এরা একে অপরের ভাই।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ সমাজের বহু দুষ্টলোক তাদের অপকর্ম লুকানোর জন্য সাহিত্য রচনা করছে।
কিছু মানুষের সীমাহীন টাকা আছে। তাঁরা তাদের ক্ষমতা পক্ত করার জন্য টাকা ঢালে। তাঁরা টাকা ফেরত চায় না। চায় নাম। প্রফিট চায় না, চায় ক্ষমতা। চায় নিজের প্রচার। চায় নিজের মন্দ দিক গুলো লুকাতে।
প্রথম আলো সঠিক বেতন দেয়। বাকিসব চুদুরবুদুর করে। যারা অল্প টাকায় কাজ করছে তাদের ধান্দা আছে। ধান্দা করে টিকে আছে।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমি আরেকটা কথাও শুনেছি যে ব্ল্য্যকমেইল করেও সাংবাদিকরা ভাল টাকা কামাচ্ছে। ফেসবুকেই আমার এক বন্ধু শেয়ার করেছে যে এক ডাক্তারের খুব জমানো চেম্বার। তার কাছে নাকি মোটা অংকের চাঁদা দাবী করা হয়। তিনি চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় উনার নামে মিথ্যাা সংবাদ প্রচার করে ওই সাংবাদিক।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ করে তো। ফোন দিয়ে বলে আপনার নামে এই নিউজ করা হচ্ছে। লোকে ভয় পেয়ে যায়। তারপর কিছু টাকা দেয়। সেই টাকা হালাল করার জন্য বলা হয় বিজ্ঞাপনবাবদ টাকা দিয়েছে। আসলে ঘটনা ভিন্ন।
হ্যাঁ টাকা বা বিজ্ঞাপন না দিলে তার নামে লেখা হবে। মান সম্মান শেষ করে দেওয়া হবে।
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অধিকাংশ পুলিশ ও সাংবাদিক একই রকম।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: বড় বড় সাম্ভা দিকরা এত বিশাল সম্পদের মালিক কিভাবে হয় তার নমুনা গুলো একটু লিখুন, লিখুন না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: সব সত্য লেখা যায় না।
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি এখনো নিয়মিত বেশ কয়েকটি পত্রিকা পড়ি। আমারও পত্রিকা অফিসে যৎসামান্য কাজের অভিজ্ঞতা আছে। আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তখন মতামত(প্রথমে সাপ্তাহিক, পরে দৈনিক) নামে একটা পত্রিকা বের হতো, সম্পাদক এবং প্রকাশক ছিলেন ব্যারিস্টার ফখরউদ্দীন নামে একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি। আমাদের সময় অসংখ্য ছাত্রের হাতেখড়ি সেই মতামত পত্রিকার সাংবাদিক হিসেবে। সাংবাদিকতার পাশাপাশি আমাদের অন্যতম কাজ ছিলো বিজ্ঞাপন যোগাড় করা....যা করতে গিয়ে নিউমার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, হাতিরপুল, কাটাবন এলাকার ব্যবসায়ীদের চক্ষুশূল হতে হয়েছিল.....সে আর এক ইতিহাস! তবে ওই পত্রিকায় কাজ শেষ আমায় মতো অনেকেরই ছাত্রজীবনে টিউশনির বাইরে প্রথম বানিজ্যিক রোজগারের সুযোগ হয়েছিল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি পত্রিকা বাসায় বসে পড়েন না অফিসে? নিশ্চয়ই অফিসে?
আপনি যে সময় পত্রিকা অফিসে কাজ করেছেন, সেই সময়টা ভাল ছিলো। এখন স্রেফ চাটুকারিতা করতে হয়।
আপনি আপনার পত্রিকা অফিসে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখুন।
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
জাতীয় দৈনিক বের করা ধনীদের স্ট্যাটাস এর মাঝে পড়ে?
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার যদি হাজার হাজার কোটি টাকা থাকে, তাহলে আপনিও একটা দৈনিক পত্রিকা বের করতেন।
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
মানুষ যদি পত্রিকা না'পড়েন, ব্যবসার মালিকেরা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন কেন দেয়?
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু কিছু বিজ্ঞাপন দিতেই হয়। যেমন ব্যাংকের টেন্ডারের বিজ্ঞাপন। করপত্র। ইত্যাদি। বড় বড় ব্যবসায়ীরা বিজ্ঞাপন দেয়। না দিলে তাদের কামড়ে দিবে তা তাঁরা ভাল করেই জানেন।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব তথ্যবহুল ভালো একটা পোস্ট দিয়েছেন। এই জগৎ সম্পর্কে ধারণা কম। আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। এই ধরণের পোস্ট বেশী করে দিবেন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমার কাছে অবাক লাগে, পত্রিকা বিক্রি হয় না তেমন, বিজ্ঞাপনও পায় না। তবুও ১ম সারির দাবি করা সব গুলো পত্রিকা নিয়মিত বের করে যাচ্ছে আবার অনলাইনেও প্রকাশ করে যাচ্ছে। এটার মানে হল কেউ কেউ কালো টাকা সাদা করছে, কেউ পত্রিকার আড়ালে কাগজের শুল্কমুক্ত ফায়দা উঠাচ্ছে...
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: খেয়াল করে দেখবেন পত্রিকার মালিক কারা? তাদের টাকার উৎস কি? এবং কেন তাঁরা পত্রিকা বের করছে? কিভাবে লাভবান হচ্ছে? তাদের উদ্দেশ্য কি?
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: প্রথম পত্রিকা পড়া শুরু ইত্তাফাক দিয়ে।তখন মানিক মিয়া সম্পাদক।এটা আওয়ামি লীগের পফে লিখতো।সংবাদ ছিল ন্যাপের পত্রিকা।আজাদ মুসলিম লীগের পক্ষে লিখতো।পত্রিকার মূল আকর্ষণ ছিল উপসম্পাদকীয় আর রোববারের সাহিত্যের পাতা।আমরা যারা ছাত্র ইউনিয়ন করতাম তারা সংবাদ বেশি পড়তাম আর সাহিত্য পাতার জন্য দৈনিক পাকিস্তান।স্বাধীনতার পরে যেটা হয় দৈনিক বাংলা ।
তখন এতো এতো কোম্পানি ছিল না এতো এতো বিজ্ঞাপন ছিল না।সরকারি কাজের কিছু টেন্ডার ছিল আর ছিল চাকরির বিজ্ঞাপন।আজকে যারা প্রতিথজসশা লেখক তারা সবাই পত্রিকার পাতায় তাদের গল্প ও কবিতা লিখতো।সেই গুলো পড়ে পড়েই বড় (বয়সে) হয়েছি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: মানিক মিয়াঁ সাহেব একজন বুদ্ধিমান মানুষ ছিলেন। তার কথা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তার 'সেই সময়' উপন্যাসে লিখেছেন। সেই সময় উপন্যাসটা পড়েছেন?
আপনি একজন অভিজ্ঞ মানুষ। মুক্তিযুদ্ধ, রাজনীতি, ধর্ম, দাঙ্গা ইত্যাদি সম্পর্কে আপনার অনেক ধারনা বা অভিজ্ঞতা। আপনাকে অনুরোধ করবো সেসব ঘটনা গুলো লিখুন। আর আপনি থাকেন দূরদেশে। আপনার কোনো ভয় নেই। যা ইচ্ছা লিখতে পারেন।
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: স্মৃতিচারন ভালো লাগলো।রাত্রে জমের সাথে যুদ্ধ করে কোন রকমে বেছে আছি।শরীরে সুগারের পরিমান কমে গিয়ে এই অবস্থা ।হয় ইনসুলিন বেশি নিয়ে ফেলেছি নয়তো কম খেয়েছি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ঘর থেকেই একদম বের হবেন না। রুম হিটার সব সময় ছেড়ে রাখবেন। টেনশন মুক্ত থাকুন। চিনি থেকে দূরে থাকুন।
নিজের দিকে খেয়াল রাখুন। নিজের যত্ন নিন। আপনাকে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকতে হবে।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১২
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: ছাপানো কাগজের অবস্থা পৃথিবীর সব জায়গায় মোটামুটি শোচনীয়। সবাই ডাকাতি করলে সাংবাদিক ভাইয়েরা বা পিছিয়ে থাকবেন কেন!
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: সৎ ভাবে কেউ জীবনযাপন করতে চায় না।
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: বেশ অনেককিছু জানা হোল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি বলতে চাচ্ছি পোস্ট ভালো হয়েছে। এই ধরণের তথ্যবহুল পোস্ট আরও দিবেন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: এটা তো খুব সাধারন একটা পোষ্ট।
এগুলো সবাই জানে।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: মন্তব্য করে কয়টা নিক হারিয়েছি,তার হিসাব আমার কাছেই নাই।একটা নিক হারিয়েছি এগারটা মন্তব্য করে।আর আমি নিক বানাতেও জানি না।বানিয়ে দেয় আমার ছোট মেয়ে।প্রতি বারই বলে এটাই শেষ।
আমি বিদেশে থাকি কিন্তু ব্লগটা বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত হয়।তাকে অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়।মন্তব্য অনেক কমিয়ে দিয়েছি।
সুনীলের কিছু বই পড়েছি।ভালো লেগেছে।তার নকশালদের নিয়ে লেখা একটা বই আছে,নাম মনে নেই।এক সময় নকশালদের সমর্থক ছিলেন।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে কখনও আমি অশালীন মন্তব্য করতে দেখিনি। অথচ আপনাকে বারবার ব্যান করা হয়েছে। ইহা দুঃখজনক।
আপনি লিখেন না, শুধু মন্তব্য করেন তাই এই অবস্থা। লিখলে না জানি কি হতো!!
সুনীলের ''পূর্ব পশ্চিম'' বইতে নকশালদের বিষয়ে অনেক কিছু লেখা আছে। তাছাড়া ''হাজার চুরাশির মা'' বইটা নকশালদেরর নিয়ে লেখা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এখন আর খবরের কাগজ পড়াই হয়না। আগে বাসায় নিয়মিত পেপার আসতো। ইত্তেফাক , ইনকিলাব , জনকণ্ঠ , প্রথম আলো।
এখন মাঝে মাঝে অনলাইন চোখ বোলায়।
পত্রিকা অফিস , প্রকাশ সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। আপনি ফটো সাংবাদিক হিসেবে ছিলেন কি?