![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
শিয়া সুন্নী বুঝি না ভাই। আমি মানুষ।
আমি ভাই হিন্দু মুসলিম খ্রিস্টান বৌদ্ধ বুঝি না। আমি বুঝি মানুষ। মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই। ধর্ম দিয়ে মানুষ ভাগ করা অন্যায়। আমি হিন্দু মুসলিম খ্রিস্টান বৌদ্ধ দেখে বন্ধুত্বের হাত বাড়াই না। মানুষ দেখে হাত বাড়াই। আমি মানুষ আপনিও মানুষ। একজন মুসলমান ডাক্তার কি হিন্দুর চিকিৎসা করবে না? অথবা একজন হিন্দু ডাক্তার কি মুসলমানের চিকিৎসা করবে না? শিয়া সুন্নী ভুলে যান, মানুষকে মানুষ ভাবতে শিখুন।
ধর্ম দিয়ে মানুষকে বিচার বিবেচনা করবেন না।
ধর্ম বড় গড়মেলে বিষয়। এজন্য আমি সবাইকে বলি, মানুষ হও। মানুষ। ধার্মিক নয়। ধার্মিক হওয়া সহজ কিন্তু মানুষ হওয়া সহজ নয়। এই জন্য সমাজে মানুষ কম। ধার্মিক বেশি। ধার্মিকদের জীবন ভুলে ভরা ও হাস্যকর। মাত্র দুটা বই পড়লেই ধার্মিক হওয়া যায়। আল কোরআন আর হাদিস। কিন্তু জ্ঞানী হতে হলে অনেক —অনেক বই পড়তে হয়। অংক বিজ্ঞান অর্থনীতি ভূগোল সব জানতে হয়। আলেম দিয়ে সমাজের কি উপকার হয়?
আপনি মানুষ, তাই আপনাকে ভালো ভালো কাজ করতে হবে।
অসহায় মানুষের পাশে দাড়াতে হবে। অসুস্থদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। দরিদ্র ছেলেমেয়েকে লেখাপড়ার সুযোগ করে দিতে হবে। সকল প্রকার অন্যায় থেকে দূরে থাকতে হবে। শিয়া সুন্নী বা হিন্দু বৌদ্ধ নিয়ে চিন্তা বাদ দিয়ে মানুষকে 'মানুষ' ভাবা শিখতে হবে। পৃথিবীটা আমাদের সবার। ধর্ম নিয়ে ক্যাচাল না করে আসুন আমরা সবাই মিলেমিশে থাকি। পৃথিবীর সমস্যা গুলো আকাশ থেকে ফেরেশতা নেমে সমাধান করে দিবে না। যা করার আমাদেরই করতে হবে।
ধর্ম সৃষ্টি হওয়ার পর থেকেই দুনিয়াতে ক্যাচাল কম হয় নাই।
কম মানুষকে হত্যা করা হয় নাই। জ্বালাও পোড়াও কম হয় নাই। আমাদের দেশ ভাগ হয়ে গেলো ধর্মের কারনে। এই কদিন আগে কবর থেকে লাশ তুলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হলো। ধর্ম খুবই ডেঞ্জারাস বিষয়। মানুষকে পশু বানিয়ে ফেলে। ধর্মের নেশায় যারা বুঁদ হয়ে থাকে, তারা মগজহীন। সহজ সরল সুন্দর জীবন যাপন করার জন্য ধর্মের প্রয়োজন নেই। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মাওলা ইমাম আলী রাঃ এর অনুসারীরা শিয়া।
তিনি ছিলেন নবীজি কর্তৃক খলিফা।
তবে চক্রান্তের কারণে তিনি ক্ষমতা লাভ করেননি।
প্রাসাদ চক্রান্তের কারণে আবু বক্কর সিদ্দিকী খলিফা হয়ে বসেন।