![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
পুরো দেশ জামাত শিবির দখল করে ফেলেছে।
তারা নীল নকশা করে আওয়ামিলীগ কে সরিয়েছে। এখন তারা বিএনপিকে গর্তে ফেলে সরকার গঠন করতে চাইছে। তাহলে পাকিস্তান খুশি হবে। জামাত দেশকে আফগান বানাবে। দেশের সমস্ত নারীরা পড়বে বিরাট বিপদে। তাদের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যাবে। নিজেকে কালো কাপড়ে ঢেকে ফেলতে হবে। ক্ষমতায় আসার আগে সংগীত বন্ধ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। আরেহ ভাই সংগীত কি সমস্যা করলো? গান তো মনকে ভালো রাখে। শান্তি দেয়। নবীজি পর্যন্ত বেদুইনদের নাচ গান উপভোগ করেছেন। আযানটা তো এক ধরনের সংগীত। আযানে কথা আছে, সুর আছে। গানও তো তাই। সবচেয়ে বড় কথা গান তোদের ভালো লাগে না, তোরা শুনিস না। আমাদের ভালো লাগে আমরা শুনবো। পাপ হলে, আমাদের হবে।
কথা কম বলা ভালো। বেশি কথা বললেই সমস্যা।
সত্য কথা বলাও আজকাল বিপদ। সেটা আমাদের চাঁদগাজী হারে হারে টের পাচ্ছেন। এজন্য মুরুব্বিরা বলেছেন, বোবার কোনো শত্রু নাই। নিজের কথা বলি, অতি কথা বলে আজ আমি আত্মীয় স্বজনের কাছে শত্রু হয়েছি। বেশি কথা ও উচিৎ কথা বলার কারণে আজ আমি একা। আমার কোনো বন্ধু নেই। আড্ডা দেওয়ার মতো কেউ নেই। চায়ের দোকানে চুপ করে বসে থাকি। লোককন আড্ডা দেয়। আমি চুপ করে বসে থেকে শুধু শুনি। আড্ডায় অংশ গ্রহণ করতে পারি না। বোবা হয়ে যাবার চেষ্টা করছি। খুব শ্রীঘই পুরোপুরি বোবা হয়ে যাবো। পেটে বোমা মারলেও একটা কথা বের হবে না।
আমি ভাই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক।
তাই আপাতত চুপ আছি। জামাত শিবির জানতে পারলে আমার পিঠের ছাল তুলে ফেলবে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর যাওয়ার জন্য মন ছুটে গেছে। অথচ যেতে পারছি না। ৩২ নম্বর গেলেই জামাত শিবির আমাকে আওয়ামী লীগ বলে পিটাবে। তারপর পুলিশের কাছে দিয়ে দিবে। পুলিশ একটা মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠাবে। নির্বাচনটা হয়ে গেলে হয়তো, অনেক সমস্যা কেটে যাবে। ক্ষমতায় আসবে কারা? জামাত? আমি জামাত ভয় পাই। এর চেয়ে বিএনপি ভালো। মন্দের ভালো হলেও ভালো। আমি এবার ভোট দিতে যাবো না। মন থেকে আগ্রহ পাচ্ছি না।
চারিদিকে এত অন্যায়।
অথচ আমাকে চুপ করে বসে থাকতে হচ্ছে। কথা বললেই দুষ্ট লোকের চক্ষুশূল হতে হবে। তারা আমাকে সাইজ করবে। ক্ষমতা এখন খারাপ লোকদের হাতে। জামাত শিবির গত ৫৪ বছরের প্রতিশোধ নেবে। এরা বড় ভয়ংকর। এরা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে মানুষকে কুপিয়ে মেরে ফেলতে। এদের ভয়ংকর রুপ আমি মতিঝিলে দেখেছিলাম। অবশ্য শেখ হাসিনা এক রাতের মধ্যে মতিঝিল পরিস্কার করে ফেলেছিলেন। দেশটাকে সুন্দর ভাবে কে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে? কে সেই মসীহ? একজন মেন্ডেলা, একজন মাহাথির এমন লোক তো আমাদের দেশে নেই। পোড়া কপাল আমাদের। সেই ৭৫ এ আমাদের কপাল পুড়েছে।
এখন দেশে আওয়ামী লীগ নেই। তাই চুপ হয়ে থাকতে হবে।
একদম বোবা হয়ে যেতে হবে। নইলে কপালে দুখ আছে। হোয়াটসঅ্যাপ, প্যাসেঞ্জার কোথাও প্রান ভরে কথা বলা নিরাপদ নয়। দোকানে এক কেজি আলু কিনতে গেলেও বেশি কথা বলা যাবে না। সমস্ত আওয়ামী লীগ এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকজন যদি একসাথে হয়ে জামাত শিবির, এনসিপি, রাজাকারদের দৌড়ানি দেয়। তাহলেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে। অশুভ ছায়ারা বিদায় নেবে। এই প্রজন্ম অর্থাৎ জেনজিরা ভয়ংকর। এরা লেখাপড়া করে না। তাই এরা জামাত মানসিকতার হয়ে গেছে।
২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভালো লেগেছে।
এখন আপনি বলেন- আমেরিকায় আকতারের কাজ কী?
সরকারী টাকায় সে কেন যাবে?
৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
সপ্তম৮৪ বলেছেন: ইউনুস স্যারকে পাঁচ বচর ক্ষমতায় দেখতে চাই
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৩২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জামাত শিবির ব্যতীত যদি অন্য কোনো দল যেমন সিপিবি আজকে দেশ দখল করে রাখতো তখন বলতেন শালারা কমুনিষ্ট। আপনার আসল দুঃখ হচ্ছে শেখ হাসিনা আর লীগের এমন ভরাডুবি। লীগ সরে গেলে বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় আসবে এটা সবাই জানে।