![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজিব এই দুনিয়া, আজিব দুনিয়ার মানুষ
মিথ্যা অপবাদ হ’ল কারো ব্যাপারে অন্যের নিকটে এমন কথা বলা যা তার মাঝে নেই (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৮২৮) । কারো উপর মিথ্যা অপবাদ লাগিয়ে প্রচার করা কাবীরা গুনাহের অন্তর্ভূক্ত। আর মিথ্যা
অপবাদকারীর শাস্তি হচ্ছে ৮০ বেত্রাঘাত (নূর ২৪/৪-৫)।
ইবনু হাজার (রহঃ) বলেন, এ ব্যাপারে ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত রয়েছে যে, সতিসাধ্বি নারীর উপর অপবাদ দেওয়ার শাস্তি পুরুষের উপর মিথ্যা অপবাদ আরোপের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে (ফৎহুল বারী ১২/১৮১)।
আফসোসের বিষয় হল, আমাদের দেশে শতকরা ৮০ ভাগের বেশি মুসলিম থাকার পরও আমাদের দেশ একটি বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসারী দেশ এবং এখানে ইসলামী আইন বাস্তবায়ন শুধুই দিবাস্বপ্ন। একারনেই ছোটখাটো অপরাধগুলো করে মানুষ পার পেয়ে যাচ্ছে।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩০
আজিব দুনিয়ার মানুষ। বলেছেন: আমার বিশ্বাস, আপনার সাথে অনেকেই একমত হবেন না। এখানে একটি ফতোয়া'র উদ্ধৃতি দেয়া হয়েছে, আমি নিজে সহি হাদিস থেকে রেফারেন্স ও উদ্ধৃতি দেয়াটাই ভাল মনে করি।
আর আপনি কোন ধর্মের আমি ঠিক বুঝতে পারছি না। ব্লগে শব্দ চয়নে আপনি সতর্ক হবেন। আপনি সম্ভবত নাস্তিক হিসেবে উন্নত দেশে একটা ভিসার জন্য লালায়িত হয়ে উঠেছেন অথবা বিদেশের কোন সংস্থার এজেন্ট।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: ইবনু ফিবনু খুবই শিক্ষিত লোক, অথচ ফারমার কা উনাকে নিরক্ষর বলে অপবাদ দিলেন।
আপনার ফতুয়া হিসাবে উনাকে এইবার ৮০ বেত্রাঘাত (নূর ২৪/৪-৫) করে ইসলাম কায়েম করেন।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: আযানের ধ্বনির চেয়ে কাকের কা কা শব্দ বেশি মধুর লাগতো ব্লগার সাংবাদিক মো: সাকিব আহমদ মুছা!
লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা
মসজিদ থেকে ভেসে আসা আযানের ধ্বনি ভীষণ অপছন্দ সাংবাদিক মো: সাকিব আহমদ মুছা'র। এর চেয়ে কাকের কা কা শব্দ আমার কাছে বেশি মধুর লাগে। তাই আমি এই কথাটি আমার নিজ ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করলাম।
ভোরের কাককে অনুরোধ করেছেন-ও কাক! তুই খুব জোরে কা কা কর, যাতে মুয়াজ্জিনের আজানটা আর শুনা না যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
"ইবনু হাজার (রহঃ) বলেন, এ ব্যাপারে ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত রয়েছে যে, সতিসাধ্বি নারীর উপর অপবাদ দেওয়ার শাস্তি পুরুষের উপর মিথ্যা অপবাদ আরোপের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে (ফৎহুল বারী ১২/১৮১)। "
এসব ইবনু ফিবনু নিজের নামও লিখতে পারতো না; আজ মানুষ শিক্ষিত, নিজেদের ভালো জন্য তারা সামাজিক ও রাস্ট্রীয় আইন রচনা করেছে; ফলে, ইবনু ফিবনু আর নেই।