নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাজী

রাজ মুকিত

ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে পড়ি, নতুন লিখছি, বাংলা বানান ভুলে ভরা হতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের জন্য ভালোবাসার কমতি নেই। ভালবাসি এই মাটি, মানুষ, আর এই জীবন সংগ্রা

রাজ মুকিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালো বাসি , ভালো থেক বন্ধু

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৫১

শিরনাম দেখেই বোঝার কথা যে কাদের নিয়ে লেখাটা লিখছি। বিগত ২০ বছরে ছোট- বড়, গরীব- বড়লোক, মেধাবী- মুর্খ , লম্বা -খাটো ছেলে- মেয়ে কম বেশি সবার সাথেই বন্ধুত্ব করার, তাদের বোঝার আর একটু সময় কাটানোর সুযোগ হয়েছে। হাদিসে আছে নাকি, একজন মানুষকে তার বন্ধুর দ্বারা চেনা যায়। জানিনা আমাকে চিনতে আমার বন্ধুরা আজ সহায়তা করে কিনা।তার পরও আজ নিজেকে নেজের বন্ধুদের দিয়ে একবার যাচাই করেই দেখি।সবার কথা তো বলা সম্ভব না, আবার বলা উচিত ও না। খুব কাছের কিছু বন্ধুদের কথা বলব।কেউ কেউ এলাকার, কেউ মাদ্রাসার, আবার কেউ সবখানের। সবার কথা হয়তো বলতে পারব না। প্রিয় , খুব বেশী প্রিয় কিছু বন্ধুদের কথা বলব, যাদের কথা আজকের দিনে খুব মনে পড়ে, তাদের কথা বলব।



বাদশা ফয়সাল স্কুল থেকে আমার স্কুল জীবন শুরু। ক্লাস ৪ পর্যন্ত পড়েছি ওখানে । তার পরও সেখান কার কারো কথা মনে নেই ( কারন স্কুলের লাইফ আমার কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে গেসে, গবেট ছিলাম কিনা হয়তো তাই বন্ধু জোটেনি)। তারা কারা ছিল , কি নাম ছিলা কিছুই মনে নেই। অবাক! তাই না। আমিও। আমার ইউনিভার্সিটির লাইফে এসে যখন দেখি বড় ভাইরা তাদের স্কুল লাইফের ফ্রেন্ডদের নিয়ে রিইউনিয়ন করে, আমার হিংসা হয়। তবে আমার রিইউনিয়ন শুরু মাদ্রাসা লাইফ থেকে।স্কুল লাইফের টাইমটা আমার ঘোরের ভেতরই থাক…



ইমরান



যশোরের দড়াটানা কওমি মাদ্রাসায় আব্বা আমায় ভর্তি করে দিলেন ১৯৯৯ এ ।সেখানে ইমরান নামের একটা বন্ধু ছিল আমার। বয়স, পছন্দ, হাইট মুটামুটি সবই মিলত আমাদের। আমরা প্রথম যেদিন পাগড়ী কিনলাম ( কওমিতে পাগড়ি একটা ভাবের বিষয় ছিল), কালো কালারের, তাউ আবার একদিন, এক দোকান, আর একদামের। কাকতালিও ছিল বিষয়টা। এখনো ভেবে কষ্ট হয় এই ইমরানের সাথে আমি ২ বছরের বেশি থাকতে পারিনি। আল্লাহ তাকে নিয়ে গেলেন। সে মারা গেল টেম্পু এক্সিডেন্টে, নিজে একা না, ছোটভাই আর আম্মু সহ। আনেক কষ্টে কেটেছিল তখনকার বাকি দিন গুলো। ছোট ছিলাম বলে হয়তো তেমন বেশি আবেগ দেখান যেত না। ইমরানই ছিল আমার একাডেমিক জীবনের প্রথম আর মনে রাখার মত বন্ধু।



আতাউল্লাহঃ



শুকনা, টেম টেমা, হাওয়ায় ভেসে যাবে এমন শরীরের ছেলে আতাউল্লাহ। আর আমি মস্তো খোদার খাসি। শারীরিক এই অসংগতি আমাদের বন্ধুত্বে তেমন কিছু বিভেদ আনেনি। মিলের আর ভাবের যায়গাটা ছিল খেল, তাও আবার ক্রিকেট খেলা। শেখ আব্দুর রাজ্জাকে কাটানো ৪ বছরের ২ বছর আতাউল্লাহ ছিল আমাদের সাথে। এখানে পাওয়া আনেক অসাম ফ্রেন্ডদের ভেতর আতাউল্লাহ একটু অন্যরকম ছিল। ভাল লাগতো ওর খেলার প্রতি ভাল লাগা দেখে, শরীরের বলকে উপেক্ষা করে আমার সাথে খেলা করে বেড়াতো দিনের পর দিন (যদিও বিকাল ছাড়া বের হতে দিত না হুজুর রা), আমরা পড়তেও বসতাম একসাথে। হঠাত ও একদিন চলে গেল নিজ এলাকার মাদ্রাসায়, মোবাইল ছিলনা তখন, তাই আজ ও জানিনা সে কি করছে, কেমন আছে। আমার অনেক হারানো প্রিয় বন্ধুদের মধ্যে সে অন্যতম ছিল। খুজলে হয়তো তাকে পাব, কেন জানি খুজতেও ইচ্ছা করেনা… …।



সাকিব , বাদশাঃ



দাখিল পরীক্ষার সময় যখন আমিনিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় আসি তখন এরা ছিল আমার জিগড়ি টাইপের দোস্ত। সাধারনত বন্ধুরা একে অপরের বাড়ী যায়, এর আগ পর্যন্ত আমি যেতাম না। কিন্তু তারা আসতো আমার বাড়ি। যেহেতু আব্দুর রাজ্জাকের বেশির ভাগ বন্ধু যশোর শহরের বাইরের ছিল, তাই তাদের বাড়ি কোনদিন যেতে পারতাম না।আর দড়াটানা মাদ্রাসা কাছে থাকাই , তারা খেলা করতে আসতো আমার বাড়ী। এই এতদিন পর্যন্ত আমি আমার কোন বন্ধুদের বাড়ী যাইনি ঠিক, কিন্তু প্রথম শুরু করলাম বাদশার বাড়ী দিয়ে। ছলেটা একটু আসচ্ছল ছিল ঠিক, কিন্তু বন্ধু হিসাবে অন্যতম সেরা ধনী। আমরা কোচিং করা থেকে শুরু করে সাইকেলে টো টো করা , কোন কিছুই বাদ রাখিনি। আর সাকিব এখন ঢাবিতে ফিন্যান্স পড়ে , দাখিল আমাদের সাথে পড়লেও, সে তার অসম্ভব মেধা মাদ্রাসায় ব্যয় করবেনা বলে কেন্টনমেন্ট কলেজ কে বেছে নিয়েছিল ইন্টারে। সেই সুবাদে ফিন্যান্সের আজ। কিন্তু দাখিলের সময়কার সেই মজা আর ওর সাথে হয়না। সেও বিজি, আমিও সুপার বিজি। যশোরে কাটানো ওদের সাথের দিনগুলো অসম্ভব মনে পড়ে, কিন্তু সেটা মনেই পড়ে থাকে, আমি উঠাতে পারিনা। দুনিয়া আজিব হয়ে গেসে্‌। কিজানি, আমরাই হয়তো আজিব করে ফেলেছি এটাকে।



জ়িকুঃ



আব্দুর রাজ্জাকে পরিচয় হলেও, ওর সাথে তেমন বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে পারিনি। আমিই হয়তো চিনতে পারিনি।মেট পর্যন্তই ছিল সম্পর্ক আমাদের। তবে তার সাথে বন্ধুত্বটা যে আল্লাহর ইচ্ছা ছিল, তা বাস্তব হল ইউনিভার্সিটি লাইফের একেবারে প্রথমের দিন গুলাতে। প্রায় একবছর ছিলাম ওর সাথে মিরপুর ১ এ। আব্দুর রাজ্জাকের সেই দিন গুলাতেই ও বই(মাসুদ রানা বেশি পড়তো) আর ক্রিকেট পাগল ছিল। সে এখনও ক্রিকেট কচিং করছে। আমি ক্রিকেট পাগল, কিন্তু ও পাগলামিটা ইন্সটীটীউশন পর্যায়ে নিয়ে গেছে। একটা ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি হয়েছে।ঢাবিতে ওর ডিপার্টমেন্ট এবার ফাইনালেও খেলেছে। ও হাফেজ ছিল, মেধাবি ছিল আর বন্ধু হিসাবে ছিল আনেক আত্মত্যাগী, নিস্বার্থ যাকে বলে । আমি নিজেই তার চাক্ষুস প্রমান । কখনো হয়তো তাকে সেভাবে বলা হয়নি আমার ফিলিংস এর কথা। আমার ক্লাস দেরিতে শেষ হত, বেশির ভাগ দিন সন্ধ্যা হয়ে যেত বাসায় ফিরতে, ফিরে দেখতাম আমার জন্য অপেক্ষা না করে সে ঠিকই বাজার করে এনেছে। আজ যখন মেসে বাজার করা নিয়ে মনমালিন্য দেখি, তখন জিকুর কথা মনে পড়ে। ভাবি, এই মেসে যদি সবাই ওর মত হতো…।।





জুলিয়াস , অনিকঃ



জুলিয়াসদের মাঠের পাচিল আর আমাদের বাড়ী পাশাপাশি। ওদের বাড়ীটাও ছিল কাছে। অনিকের বাড়িও ছিল কাছা কছি। খুব অল্প বয়সে একবার জুলিয়াসের সাথে একবার মনমালিন্য হলেও , সময়ের সাথে আর কিছুই কারো মনে নেই। হয়তো সেই গন্ডগোলের ভেতরই আমাদের মঙ্গোল ছিল। এর ফলে আমি ওদের মাঠে খেলতে যাইনি আনেক বছর, এই বছরগুলাতে ঘোপের অনেক নতুন মাঠে খেলতে পেরেছে, সেই গন্ডগোল না হলে হয়তো পারতাম না।সেই সব মাঠে যেই সব বন্ধু হয়েছিল , হয়তো তাদেরও পাওয়া হত না।



আমি, আনিক আর জুলিয়াস মুটা মুটি সারাক্ষনই সাথে থাকতাম একটা সময় (নাইন থেকে ইন্টার) । এখনও থাকি, কিন্তু সেই রকম না।জুলিয়াস ঢাকাই আর অনিক চলে গেছে রাজশাহী। ওরা দুজনই স্কুলের ছাত্র ছিল, একডেমিক কোন আলোচনাই আমাদের ভেতর হতনা, শুধু খেলা ধুলা আর যৌবনের কিছু মজার অভিগ্যতা শেয়ার হত, তাও আবার স্বল্প সময়, খেলা থেকে ফেরার সময়। ওরা দুজন যেহেতু একই স্কুল-কলেজে ছিল, মাঝে মাঝে ওদের বিবাদে আমি শরিক হয়ে যেতাম। অনিক একটুতেই ক্ষেপে যেত, আর আমরা আরো বেশি কাঠি দিতে দেরি করতাম না, করতাম না, পুরাই পারফেক্ট টাইমিং যাকে বলে। হিমেল, রিজন, সৌরভ, সজিব, নাজমুল সহ আরো আনেক বন্ধু ছিল আমাদের ওই খেলুয়া গ্রুপে।



জুলিয়াসদের মেসের বারান্দা, লিচু গাছের নিচে, আমাদের বাড়ীর সামনে, ছাদের উপরে, , গলিতে, মাঠের শেষ প্রান্তে, মুটা মুটি আমাদের বাড়ীর আসে পাশে এমন কোন খালি যায়গা নেই আমরা ব্যট অথবা বল ফেলিনি। টেস্ট, ওয়ানডে, লং বাউন্ডারি, শর্ট বাউন্ডারি, লেফট হ্যন্ড-রাইট হ্যন্ড ব্যটীং সহ কোন ফরমেশন বাদ দেইনি আমরা সেই দিন গুলাতে।বড় ভাইদের সাথেও আমাদের মুটামুটি যুদ্ধবেধে যেত খেলার সময়। কেউ কাউকে ছাড় দিতাম না। র‌্যকেটের সময় র‌্যকেট, আর ফুটবলের সময় ফুটবল , সবই খেলা হত আমাদের শানতলার ওই মাঠটাতে (জুলিয়াসের দাদার)। সময় আর বয়স বড়ার সাথে সাথে আজ সবকিছু কমে গেছে, ইচ্ছা থাকলেও আজ আর হয়ে ওঠে না বল হাতে ব্যট হাতে নেমে পড়ার। তবুও আমাদের চেষ্টার ত্রুটি নেই…



জুলিয়াসের সাথে ইউনিভার্সিটি লাইফের দ্বিতীয় বছরের অর্ধেকটা পার করেছে। অর্থি, রাসেল ছিল আমাদের সাথে। চার জন মিলে সারা রাত কার্ড খলে পার করে দেয়া রাত গুলোর কথা মনে পড়লে হাসি পায়। রাত ৩-৪ টার দিকে আমরা তাশ খেলা শেষ করে চা খেতে বের হয়ে পড়তাম। মিরপুর ১০ এর ওই বাড়িতে অল্পকিছুদিন থাকলেও জীবনের অনেক শিক্ষা সেখানে পেয়েছি আমরা। সবার জন্মদিনে সার্প্রাইজ দেয়া, কেক কাটা, মজা করা, সবই ছিল সেখানে। সাথে একটা মামও ফ্রি পেয়েছিলাম আমরা (অর্থির মামা)। আপন মামার চেয়ে সে কোন দিক দিয়ে কম ছিলনা। মাঝে মাঝে আমাদের নিয়ে নাশ্তাও করিয়ে আনতো। শুধু তাসটাই খেলত না। আমরাই জানতে দিতামনা তাক।জানলে হয়তো…



মুজাম্মেল, সিরাজুম মুনির , আমিনুল্লাহঃ




মুজাম্মেলের সাথে পরিচয় দড়াটানা মাদ্রাসায়, বাকি দুজন সহ আমরা সবাই আবার একত্র হলাম শেখ আব্দুর রাজ্জাকে। তখন আজকের দিনের মত কেমিস্ট্রি আমাদের ভেতর ছিলনা। কিন্তু আজকের দিনে আমরা একদম আলাদা। থ্রি-স্টুজেসে , থ্রি-মাস্কেটীয়ার্সে যদি তিন জন হয়, আমরা ছিলাম চার জনের । আমিনুল্লাহ যদিও প্রথমে আমাদের সাথে ছিল না আনেক দিন, কিন্তু এখন সে আমাদের নিত্য সঙ্গী। যশোরে গেলে আমাদের আড্ডা হবেই, সেই কোর্টের পাশের , পুকুরের ধারে।



সিরাজের বাড়ি আমার এলাকাতেই, ও হাফেজ আর খুবই সাদাসিদা ছেলে। বন্ধু হিসাবে অসাম টাইপ (বাকিরও)। আব্দুর রাজ্জাকের যে সব বন্ধুরা আজও পাঞ্জাবি পরে, সুন্নাত ধরে রাখতে পেরেছে টূপি পরে, সে তাদের মধ্যে অন্যতম। সেই জন্যেই তাকে আমাদের ভালো লাগে। যেন দুনিয়ার সব সাজ-সজ্জা, বেশ-ভুষ্যা আজো ওকে স্পর্শ করতে পারেনি। অসূর্যস্পর্শা বলা না গেলেও , অজিন্সস্পর্শা, অগেঞ্জিস্পর্শা (টি-শার্ট) বলা যায়। আর মুজাম্মেল খুব ভাবুক আর লেখক টাইপ। খুব আগের থেকেই সে টুকি টাকি লেখে আমাদের ভেতর। আর আমিনুল্লাহ খুব মজার আর কর্মঠ। খুব অল্প বয়সেই খুব ব্যস্ত আর দায়িত্বের ভেতর আবদ্ধ। কাজেই তাকে খুব কম পাই আমরা।







ইন্টারে যখন ওরা আমিনিয়াতে আসলো তখন আমাদের মারাত্মক সময় ছিল। সেবার আমরা ক্রিকেটে চ্যম্পিয়ান হলাম। সিরাজ আমাদের সাথে খেলেনি, কিন্তু অসাধারন মেন্টরের ভুমিকায় ছিলো সেদিন। তাই কাপ পাওয়ার পর , সবার সাথে ওরও ৩২ টা দাত সেদিন দেখা যাচ্ছিল আমাদের আনন্দের উতসবে। এখন যদিও ওরা তিন জনই যশোরে থাকে, কিন্তু যখন আমি সেখানে যায়, মনে হয় যেন আমি কোনদিন ঢাকায় ছিলাম না। সারাজীবনই যশোরে ছিলাম। ওরা যেমন আমায় গ্রহন করে, সুখ, দুঃখ শেয়ার করে, আমিও কপটতা করিনা। সিরাজের বাসায় প্রতি ঈদের প্রথম দাওয়াত খাওয়া, নিয়মিত কোর্টের পাশে বসা, কথা বার্তায় চরম মাত্রা আর নিয়ন্ত্রনহীনতা যেন আমার যশোরের নিয়মিত রুটিন। ওদের কারনেই বার বার যশোরে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। ইচ্ছা হলেও পারিনা যে…।



আমার বন্ধুরা হয়তো ভাবে ওদের কথা আমি মনে করিনা, কারন আমি খুব কমই ফোন করি ওদের। তবে ওরা হয়তো এটা জানেনা, যে আমি তো আমার আব্বু-আম্মুকেও সপ্তাহে ২/১ বারের বেশি ফোন দেই না (তারাই দেই), কিন্তু তাই বলে কি আমি তাদের ভালোবাসিনা। ভালোবাসার মানুষের থেকে দূরে থাকার ভেতর যে আরেক রকম ভালোবাসা, আমি তো বুঝি, তারা কি বোঝে? জানতে পারলে ভাল হত।







বিঃদ্রঃ আমার ভাললাগার বন্ধু অনেক, যাদের সাথে সবচেয়ে বেশি আমার স্মৃতি , তারাই এই লেখাই এসেছে, তাই বলে, রিজন, পিয়াস, তাসনিম, ফুয়াদ, শাশিশ, শাহেদ,ফরহাদ, হিমেল, তৌহিদ, সালাউদ্দিন, তাজমুল , সাব্বির, রাব্বি, হিমেল শাহরিয়ার, মঞ্জু, বকুল ( অন্যতম প্রিয় একজন) কথা মনে নেই তেমন না… আজকের দিনটাতে সবার জন্য সুভ কামনা, ভালোবাসা আর দুয়া রইলো। আল্লাহ যেন আমাদের সাক্ষাতকে শুধু স্মৃতিতে না রাখেন, মাঝে মাঝে বাস্তবের ছোয়াও পাই আমরা…। ভালো থেক বন্ধুরা বন্ধুর সংগা আমি জানিনা, তার পরও এরাই আমার সংগা, একটূ আভিধানিক আর খুব বেশি পারিভাষিক।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শব্দহীন জোছনা বলেছেন:
আপনার এই বন্ধু কথন তারা যদি পড়ত তাহলে কতই না ভালো লাগত তাদের...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.