১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ওয়াও! দারুন আর ইউনিক দার্শনিক চিন্তা-ভাবনা। এভাবে কোনদিন ভেবে দেখি নাই। খুজলে ঘরের ভেতরে এমন আরো অনেক কিছু পাওয়া যাবে। যেমন খাট বলতে পারে,

এই আইলসার আইলসা, বিছানা থেকে ওঠো, জগৎটাকে দেখো। সারাদিন শুয়ে থাকবা না। না উঠলে ধাক্কা দিয়ে আমার উপর থেকে ফেলে দিবো।

আজাইরা ক্যাচালের বাইরে এই ধরনের পোষ্টের জন্যই ব্লগ আমার ভালো লাগে। অন্যের দারুন সব চিন্তা-ভাবনা জানার জন্য এর চেয়ে ভালো প্ল্যাটফর্ম আর কি হতে পারে!!!

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আবেগি লেখা।

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবনা

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: এরচে ভাল উপলব্দি আর হয় না। নগদ ভাবনা, নগদ গল্প।
আমার প্রীতি নিন।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: উফ অসম্ভব সুন্দর লেখা

এত ভালো উপলব্ধি জীবন নিয়ে মাশাআল্লাহ আপি
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দিন।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কুমিরকে আলসে বলবেন, নাকি বলবেন না......এটা কনটেক্সটের উপর নির্ভর করে। কুমির ঘন্টার পর ঘন্টা একই পজিশানে থাকতে পারে, কিংবা শীতকালে ঘন্টার পর ঘন্টা বালুচরে শুয়ে থাকে; এ'জন্যে অনেকে কুমিরকে আলসে বলে। আবার এই কুমিরই শিকার ধরার সময় যেই পরিমান ক্ষিপ্রতা দেখায়, তাকে তার শত্রুও আলসে বলবে না। বাক স্বাধীনতা আপনার, কুমিরের তাতে কিছুই যায় আসে না।

ঘড়ির টাইম আরো একঘন্টা এগিয়েছে। বিষয়টা একটু ব্যাখ্যা করি। মার্চে বৃটিশ সামার টাইম শুরু হয়। তখন ঘড়িকে এক ঘন্টা আগানো হয়। অর্থাৎ সূর্য স্বাভাবিকভাবে যখন সন্ধ্যা ৮টায় অস্ত যাওয়ার কথা, সেটা অস্ত যায় ৯টার সময়। তাই এটাকে ডে-লাইট সেভিংও বলা হয়। অক্টোবরের শেষে এসে ঘড়ি আবার পিছনে, অর্থাৎ ব্যাক টু নর্মালে যায়। কাজেই সামারের শুরুতে ঘড়িকে আগানো হয়, শীতের শুরুতে পেছানো হয়।

তবে, এখন আমাদের এখানে যেই সময়, এটাই স্বাভাবিক সময়। অর্থাৎ বাংলাদেশের সাথে এখানকার সময়ের ব্যবধানটা ৬ ঘন্টাই স্বাভাবিক ব্যবধান। সামারে সেটাকে জোর করে ৫ ঘন্টা করা হয়।

আপনি স্বভাবে আলসে তবে কর্মে নয় এটা ভালো বলেছেন, যদিও এটা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার অবকাশ আছে। এখানে সেই আবার কনটেক্সট এর প্রসঙ্গ!!

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২১

নেওয়াজ আলি বলেছেন:
অনেক অনেক ভালো লাগলো।

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২০

ইসিয়াক বলেছেন: বাহ! চমৎকার উপলব্ধি। ভালো লাগলো।

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



কমপক্ষে জোনাকির মতো কিছু একটা চেষ্টা করেন, এটা কিছু হয়নি।

১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: শেষের লাইনটাই লেখার মূল প্রতিপাদ্য। আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো উপলব্ধিই বাস্তবে প্রতিফলিত করা সম্ভব নয়।
ভালো লাগলো আপনার উপলব্ধি।

১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

জাফরুল মবীন বলেছেন: আসল পরিচয় ও আসল কাজ বুঝতে পারা ও তা প্রচারে পোস্ট উপস্থাপনের জন্য সকৃতজ্ঞ ধন্যবাদ আপনাকে।

আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।

১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই ধরণের লেখা ফেইসবুকের জন্য যথেষ্ঠ, ব্লগের জন্য কিছুই না; আপনাকে এমন কিছু লিখতে হবে, যা পাঠককে আকর্ষণ করে, পাঠককে ধরে রাখতে পারে। আজকের এই লেখায় নতুন কিছু নেই।

১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

মা.হাসান বলেছেন: অনেক কিছুই ভাবছিলাম, শেষটা দেখে থমকে গেলাম। মন ছুয়ে গেলো।
অনেক শুভ কামনা।

১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখুন। আমার কাছে চিন্তভাবনাটা অভিনব লাগলো।

পোস্টে লাইক।

শুভেচ্ছা নিয়েন আপু।

১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখায় অনেক গুলি + + + + + + । খুব ভালো লেগেছে।

১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: হাতটা নিশপিশ করছিল কিন্তু শেষের লাইন পড়ে বরফ হয়ে গেলাম। তাড়াতাড়ি নতুন পোস্ট না দিলে বরফ কিন্তু গলবে না।

ভাবনার উৎসগুলোর আহ্বান ভালো লেগেছে তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে অবশ্যই আত্মসমর্পণ করা উচিৎ।

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রামিসা রোজা,




দারুন , দারুন এবং দারুন।
ভাবনারা যখোন ভিড় করে আসে তখন তাদের আতশবাজীর মতো ছড়িয়ে দিতে পারার এমন ক্ষমতাই হলো "মুন্সিয়ানা" । সবার
তা থাকেনা।
আপনি আয়নার মতোই দেখিয়ে দিয়েছেন , নিজের ভাবনার মুখখানিকে কিভাবে দেখতে হয়। মনের কবাটখানি বন্ধ করে রাখেন নি।

১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ব্লগ বলেই মনের কথা জানা গেল। কিন্তু এটা পোস্ট হিসেবে তেমন ভাল লাগেনি।

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: খুব সুন্দর উপলব্ধি নিয়ে লেখা। আত্ম উপলব্ধির চেয়ে বেশি জরুরী আর কিছু হতে পারে না।
আমাদের সবাইকেই শেষ পর্যন্ত সৃষ্টিকর্তার কাছেই ফিরে যেতে হবে। এটাই আমাদের আসল পরিচয়।
ফিনিস খুব ভালো হয়েছে।
আরো বেশি বেশি করে লিখুন। মনের ভাবনাগুলি লেখাত প্রস্ফুটিত করুন।
শুভ কামনা রইলো।

২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১৯

মেটালক্সাইড বলেছেন:
কয়েকবছর আগে মালয়েশিয়ায় এক ইসলামিক সামিট কিউ&এ সেশনে জিম্বাবুয়ের প্রসিদ্ধ ইসলামিক মুফতি মেনক একান্ত ইচ্ছাভাবনার উত্তরে বলেছিলেন, জান্নাতে গভীরতম সমুদ্রের পানির নিচে তার অন্তরংগ বন্ধু আরেক প্রসিদ্ধ উপস্থিত স্কলারকে নিয়ে বারবিকিউ পার্টি করবেন।
দেড় ঘন্টার ওই সেশনটির আর কোন কথা আমার স্মৃতিতে নেই শুধু মেনক এর ইচ্ছাটা ছাড়া।

লেখাটা পড়ার পর ভাবনার গভীরতা ভাবতে গিয়ে স্কলারের অদম্য ইচ্ছাটার গভীরতা উপলন্ধি করতে পারলাম।

একান্ত ভাললাগার জন্য প্রিয় করলাম।

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৯

মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন: দারুণ অনুভূতির কাব্যিক প্রকাশ। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২২| ২৮ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এসব চমৎকার ভাবনাগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। বিশেষ করে শেষের লাইনটি খুব ভাল লেগেছে। + +

আপনি অনেকদিন ধরে ব্লগে অনুপস্থিত। আশাকরি, ভালো আছেন?

পোস্টে ত্রয়োদশ ভাললাগা। + +