নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
বাংলাদেশের জিএসপি স্থগিত, ঘোষণা ওবামার
বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা স্থগিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা একটি প্রক্লেইমেশন ইস্যু করে বৃহস্পতিবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে একথা জানিয়েছেন।
দেশটির ১৯৭৪ সালে গৃহীত আইনের ৫০২ (ডি) (২) ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশ বাণিজ্য ক্ষেত্রে জেনেরালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেস (জিএসপি) পাওয়ার উপযোগী নয় বলে সরাসরি উল্লেখ করা হয়েছে এই ঘোষণায়। ঘোষণার একটি কপি বাংলানিউজের হাতে পৌঁছায় স্থানীয় সময় দুপুর সাড়ে তিনটায়। ঘোষণাটি এর কিছুক্ষণের মধ্যেই হোয়াইট হাউজের ওয়েবসাইটে দেওয়ার কথা জানায় সংশ্লিষ্ট সূত্র। হোয়াইট হাউজের প্রেস অফিসের একজন কর্মকর্তাও বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (ইউএসটিআর) এর ওয়েব সাইটেও এই ঘোষণা বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরা হবে বলে জানায় অপর একটি সূত্র।
ঘোষণায় বারাক ওবামা স্পষ্টই বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা স্থগিত সম্পূর্ণ একটি সঠিক কাজ। কারণ এই উন্নয়নশীল দেশটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমিক অধিকার বাস্তবায়নে উদ্যোগ নেয়নি এবং নিচ্ছেও না। আর এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য আমি যুক্তরাষ্ট্রের হার্মোনাইজড টেরিফ শিডিউল (এইচটিএস) এর ৪(এ) এবং ৪(বি)(ক) মডিফাই করাকেও যথার্থ মনে করছি।
হোয়াইট হাউজ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের জন্য এই ট্রেড সুবিধা ফিরে পেতে আন্তর্জাতিক শ্রম মান নিশ্চিত করতে হবে। প্রেসিডেন্ট সে অবস্থা ফিরে এসেছে দেখলে ফের এই সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
তবে বৃহস্পতিবারের ঘোষণায় প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেছেন, বাংলাদেশ তার শ্রমিক অধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারেনি। হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারির কার্যালয় থেকে পাঠানো ওই ঘোষণার ২ নং অনুচ্ছেদে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে স্পষ্ট করে এই কথাগুলো বলেন বারাক ওবামা।
ঘোষণার এক নং অনুচ্ছেদে বলা হয়, কোনো দেশ জেনেরালাইজ সিস্টেম প্রিফারেন্সেস (জিএসপি)ভূক্ত হলে যদি সেই দেশ (দেশটির কোন নির্ধারিত জোনসহ) আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত শ্রমিক অধিকার না মানে কিংবা মানার ক্ষেত্রে কোনো পদক্ষেপ না নেয় তাহলে অ্যাক্ট ১৯৭৪ এর (১৯ ইউএসসি ২৪৬২ (ডি)(২) মোতাবেক আইনটির ৫০২ (এফ) (২) এর আবশ্যকিতার বিবেচনায় প্রেসিডেন্ট দেশটির জন্য ওই সুবিধা বাতিল অথবা স্থগিত করবেন। তবে কোনো দেশের জন্য সুবিধাটি স্থায়ীভাবে বাতিল করতে প্রেসিডেন্ট কংগ্রেসকে এবং সংশ্লিষ্ট দেশকে সিদ্ধান্তের অন্তত ৬০ দিন আগে তা জানাবেন। এরপর দুই নং অনুচ্ছেদে বাংলাদেশকে আইনের ৫০২ (ডি) ধারায় এই সুবিধার অযোগ্য বিবেচনা করে তার স্থগিতের ঘোষণা দেন বারাক ওবামা। তবে ১৪ অনুচ্ছেদবিশিষ্ট এই ঘোষণার ৭ম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- অ্যাক্ট ১৯৭৪ এর (১৯ ইউএসসি ২৪৬৩ (ডি)(১) এর ৫০৩ (ডি)(১) অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট নির্ধারিত কিছু শর্ত মানা হলে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে পারবেন। তবে তা একমাত্র তখনই করা হবে যখন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনাইটেড ট্রেড কমিশন এই প্রত্যাহারকে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষা করবে বলে মত দেবে।
আইনের বিভিন্ন ধারা এবং ১৯৯৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালের ৩০ জুন, ২০১২ সালের ১৪ মে এবং ২৯ জুনের প্রেসিডেন্ট প্রক্লেইমশনের সূত্র ধরে এগুলোর মধ্যে কিংছু সংযোজন বিয়োজন এনে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তার এই সবশেষ প্রক্লেইমেশনে বলেন- আমি বারাক ওবামা, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশের সংবিধানের ও ১৯৭৪ সালের আইনের ৬০৪ ধারায় দেওয়া ক্ষমতা বলে ঘোষণা করছি যে-
জিএসপি’র একটি সুবিধাভোগী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের জন্য সুবিধাটি স্থগিত করা হলো; এর সাথে সাথে জিএসপি সুবিধার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের করা স্বল্প-উন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের নাম মুছে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হলো।
ফেডারেল রেজিস্ট্রারে এই ঘোষণা প্রকাশিত হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে এই উভয় সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
গত এক বছর ধরে বাংলাদেশের শ্রম পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে ওবামা প্রশাসন এ সিদ্ধান্ত নিলো বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস সূত্র।
আমিনুল হত্যার ক্লু খুঁজে না পাওয়া, তাজরীনে আগুন, সবশেষ রানা প্লাজা ধরে সহস্রাধিক শ্রমিকের প্রাণহানি এই সিদ্ধান্তে পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে বলে জানায় সূত্রটি।
বিস্তারিত পাবেন নীচের লিংকে
বাংলাদেশের জিএসপি স্থগিত, ঘোষণা ওবামার
উপরোক্ত সংবাদটি পড়ে মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে গেলো। আমাদের জাতীয় আয়ের সব চাইতে বড় অংশটি আসে জনশক্তি থেকে, এই সেক্টরটি ইতিমধ্যেই নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করেছে। আর জাতীয় আয়ের দ্বিতীয় বড় অংশটি আসে গার্মেন্টস শিল্প থেকে। সেই শিল্পও যদি এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে, তাহলে আমাদের দুর্বল অর্থনীতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?
২৮ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
রমিত বলেছেন: দুঃখজনক
২| ২৮ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: খুবই দুঃখজনক, খুবই দুঃখজনক।
২৮ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
রমিত বলেছেন: সত্যিই দুঃখজনক
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
এস দেওয়ান বলেছেন: এর জন্য আমাদের অতি লোভী গার্মেন্টস মালিকরাই দায়ী ।
২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
রমিত বলেছেন: অতি লোভে তাতী নষ্ট।
৪| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪১
মেদভেদ বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংককে কেটে কুটি কুটি করার পরিকল্পনাও এর জন্য দায়ী।
২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
রমিত বলেছেন: সম্পর্ক আছে বলে মনে হয়।
৫| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
জহির উদদীন বলেছেন: তারপরও বাল সরকারের শিক্ষা হবে না.......দেখবেন কত গাল ভরা ও মন ভোলানো কথা......
২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
রমিত বলেছেন: প্রতারিত হতে আমরা পছন্দ করি যে!!!
৬| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এর অর্থ তত্ত্বাবধায়ক সরকার হতে হবেই।
এর অর্থ আওয়ামী সরকারের প্রতি মার্কিন সরকারের এক আনা সমর্থনও আর রইলো না।
মার্কিন যুত্করাষ্ট্রের না-থাকা মানে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নেরও না-থাকা। (ঘোষণা অন্যভাবে শিগ্গির আসতে পারে)
এর অর্থ হাসিনা - ড. ইউনুসের যুদ্ধে ইউনুসের জয় হোল।
এর অর্থ খালেদা জিয়া পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন।
এর অর্থ এখন থেকে টিভিতে শেখ হাসিনার চেহারা আরো কালো ( ) দেখাবে আর খালেদার জিয়ার লাল ( ) দেখাবে।
এর অর্থ জন প্রশাসন এর উপর মন্ত্রীদের কালো হাত আলগা হতে থাকবে ক্রমান্বয়ে।
এর অর্থ যে সমস্ত টিভি চ্যানেল ভয়ে ভয়ে থাকতো তারা ঘুরে দাড়াবে। সাহস বাড়বে। সংবাদ পত্রও তাই।
এর অর্থ সামুতে বি.এন.পি'র দলবাজরা সরব হবে। আওয়ামী দলবাজরা শুকিয়ে যাবে। নিষ্প্রভ হবে। আর অন্যদিকে জামাত-শিবিরের দলবাজরা বিদ্রুপপূর্ণ/কটাক্ষপূর্ণ পোষ্ট (আওয়ামী লীগকে উদ্দ্যেশ্য করে) দিতে থাকবে। মাঝেমধ্যে আওয়ামী দলবাজরা ঐ পোষ্টগুলোতে এসে চোরাগোপ্তা হামলা চালাবে।
ওদের অবস্থা এখন থেকে সাম্প্রদায়িক নাস্তিকদের মতোই হবে। আর অন্যদিকে বি.এন.পি মার্কা পোষ্টগুলো এখন থেকে নির্বাচিত পাতায় যাবে। হয়তো সামুর অন্য চেহারা দেখা যাবে।
সাবেক ত্রিভুজ টাইপের কাউকে মডু বানাবে।
আওয়ামী মন্ত্রীদের গলাবাজি আস্তে আস্তে কমতে থাকবে।
দীপু মনির ঘনঘন বিদেশ সফরও কমে যাবে।
......
..........................
ঐ রকম আরো অনেক পরিবর্তন দেখা যাবে।
২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
রমিত বলেছেন: বিশ্লেষণধর্মী অনেক কিছু লিখেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
৭| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: আশরাফ আহমেদ মুন্নার কমেন্টে অতি উত্তম জা জা।
২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
রমিত বলেছেন: বিশ্লেষণধর্মী অনেক কিছু তিনি লিখেছেন।
৮| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: দুঃখজনক। গার্মেন্টস ব্যবসায় ধ্বস নামলে দেশ কৈ গিয়া দাঁড়াবে আল্লাহ মাবুদ জানে
২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
রমিত বলেছেন: পরম করুণাময় আমাদের রক্ষা করুন।
৯| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: একদম ভালো হইসে ! গার্মেন্টস ব্যাবসায় দেশের কচু উন্নতি হইছে । উন্নতি হইছে গার্মেন্টস মালিকদের আর হোমরা চম্রা নেতাদের । তাদের পাজেরো গাড়ি হইছে , ১০ তলা বাড়ি হইছে , কোটি কোটি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স হইছে । পাবলিক যে পালিক ছিল তাই রয়ে গেছে । কোন রকমের নিয়ম কানুনের সামান্যতম তোয়াক্কা না করে তেনারা শ্রমিক মেরে চুষে চুষে খেয়ে বড় ভদ্দরলোক হচ্ছেন !
২৮ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
রমিত বলেছেন: আপনার সাথে একমত অপূর্ণ ভাই।
তবে তার পরেও কথা থাকে। গার্মেন্টস ব্যাবসায় বাংলাদেশের কিছুটা হলেও উন্নতি হয়েছে। আমার মনে পড়ে দেশে এক সময় কাজের লোক চাওয়ার সাথে সাথে কয়েকজন হুমড়ি খেয়ে পড়তো। এখন আর পাওয়াই যায় না প্রায়। হুমায়ুন আহমেদের বহুব্রিহী নাটকের একটা জনপ্রিয় ডায়লগ ছিলো, 'আরে বাংলাদেশে কামের অভাব, ঐ গারমেনে গিয়া একটা সুতা দিয়া টাক দিলেই হাজার টাকা বেতন"। আমাদের দেশের নিম্নবিত্তরা গার্মেন্টস-এর কল্যাণে আগের চাইতে ভালো আছে। জাতীয় আয় হলে, কেউ হয়তো অনেক বেশী পায়, তারপরেও সবাইই কিছুটা হলেও পায়।
ডিস্ট্রিবিউশনটা ভালোভাবে হলে সবাইই উপকৃত হবে। ব্যবসা হাতছাড়া হয়ে গেলেতো কিছুই থাকবে না।
১০| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
ছািব্বর বলেছেন: ফালতু জিএসপি সুবিধা বাতিল করার জন্য ওবামাকে ধন্যবাদ তবুও দেশ ধ্বংসকারী টিকফা চুক্তি নয় ।
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৩
রমিত বলেছেন: জিএসপি সুবিধা থাকুক। টিফ্ফা চুক্তি চাইনা।
১১| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
যান্ত্রিক বলেছেন: আমি যতদূর জানি, বাংলাদেশের গার্মেন্টস পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে জিএসপি সুবিধা পায় না।
জিএসপি সুবিধা বাদ গেলেও খুব একটা সমস্যা হবে না। কিন্তু সমস্যা হবে, বাংলাদেশের যেকোন পণ্যের উপর আস্থা কমে গেলে।
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৭
রমিত বলেছেন: বিষয়টা সেরকমই। তবে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের বেশ কিছু পণ্যে জিএসপি সুবিধা দেয়, সেগুলো তো গেলো। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র একটি প্রভাবশালী রাষ্ট্র। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের গার্মেন্টস পণ্যে জিএসপি সুবিধা দেয়, পরিমানও অনেক। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন যদি আমাদের গার্মেন্টস পণ্যে জিএসপি সুবিধা তুলে নেয়, তাহলে পরিস্থিতি হবে ভয়াবহ।
১২| ২৮ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
শাহীন উল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ আমাদের সরকার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় কে, ভারত কে সুবিধা করে দেবার জন্য !!!!!!!
হিমায়িত খাদ্য,চিংরি,আদমজী জুট, এর সাথে সংযুক্ত হলো আমাদের গার্মন্ট শিল্প, ধন্যবাদ স্বাধীনতার পর এই সব উন্নয়ন উপহার দেবার জন্য।
আমি আতংকিত হই, য়খন উনারা ২০২১ সাল পর্যন্ত থাকতে চান !!!! আমার দেশ কে ভবিষ্যতে কোনো দেশের অঙ্গরাজ্য হিসেবে দেখতে চাই না।
শাহীন উল্লাহ
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৫
রমিত বলেছেন: আমাদের মাথায় হাত বুলিয়ে অন্যেরা যেন আমাদের বাজার নিয়ে যেতে না পারে এজন্য আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪২
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: ভাই উপরে আমি একটা কমেন্ট করে ছিলাম ওইটা প্লিজ রিমুভ দেন
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৬
রমিত বলেছেন: দিলাম
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৫:১১
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: