নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্যাকেশনে হোমওয়ার্ক

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

ভ্যাকেশনে হোমওয়ার্কঃ

আমার ছেলেটির স্কুলে উইন্টার ভ্যাকেশন চলছে। টেলিফোনে জানতে পারলাম ওদের ভ্যাকেশনের হোমওয়ার্ক ই-মেইল মারফৎ পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। ই-মেইল খুলে দেখলাম, যথেষ্ট হোম ওয়ার্ক। আমার প্রশ্ন হলো ভ্যাকেশনের মিনিং কি? আর সবার মত আমিও একসময় ছাত্র ছিলাম, এখন শিক্ষকতা করি। ভ্যাকেশন বলতে আমি বুঝি কর্ম থেকে ছুটি। ছাত্রদের কাজ লেখাপড়া করা। স্কুল চলাকালীন সময়ে তারা দিনে স্কুলে যায়। রাতে পড়ালেখা করে, হোম ওয়ার্ক তৈরী করে। অর্থাৎ পুরো সেমিস্টারটাই তাদের ভীষণ ব্যস্ত সময় যায়। এটা তাদের জন্য কষ্টকরই। সেই কষ্ট থেকে সাময়িক মুক্তি, কিছুটা বিশ্রাম, ইত্যাদির জন্যই তো ভ্যাকেশন। তাছাড়া আমরা প্যারেন্টসা এই সময় স্কুলের পড়ালেখার বাইরে তাদের অন্য কিছু শেখাতে পারি, যেমন, নতুন বই-পত্র (গল্প, কবিতা, উপন্যাস, আর্টিকেল, ইত্যাদি), কিছু ক্লাসিক ম্যুভি দেখানো। গান-বাজনা-স্পোর্টস ইত্যাদিতে একটু বেশী মনযোগ দেয়া, কোন তৃতীয় ভাষা শেখানো। তাছাড়া ওদের মানসিক প্রশান্তির জন্য কোথাও বেড়াতে নিয়ে যাওয়া, ইত্যাদি। কিন্তু এই ভ্যাকেশন টাইমে যদি তাদের গাদা গাদা হোমওয়ার্ক দেয়া হয়। তাহলে ভ্যাকেশন পেয়ে লাভ হলো কি?

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমার হোমওয়ার্ক নাই, কিন্তু বই কিনে পড়া শুরু করেছি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

রমিত বলেছেন: ভালো তো! আপনি লাকী!

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

সুমন কর বলেছেন: ভাল বলেছেন। আসলে আজকাল ছোট ছোট বাচ্চাদের পড়াশুনার চাপ একটু বেশী। X(( যা আমাদের সময় এত ছিল না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

রমিত বলেছেন: জ্বী। আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক! কিন্তু পরিত্রানের উপায় কি?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

রমিত বলেছেন: স্কুলগুলোকে যত্নবাণ হতে হবে। ভ্যাকেশনে হোমওয়ার্ক দেয়া উচিৎ নয়। বরং একটা ভ্যাকেশন ডায়েরী বা রচনা জমা নিতে পারে, যেখানে এই ভ্যকেশনে সে কি কি করলো তা বর্ণনা করবে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

শায়মা বলেছেন: কোন স্কুল এ এত হোমওয়ার্ক দিলো ভাইয়া?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

রমিত বলেছেন: কাছাকাছিই। ঢাকার গুলশানে।
আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.