নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
দুটো লাইন শুভেচ্ছা বার্তা পৌছে দিতে চাই
------------------------------------ ড. রমিত আজাদ
আজ তোমাকে খুব প্রয়োজন ছিলো,
টেলিফোনে পেলাম না,
ই-মেইল করতে পারলাম না,
ফেইসবুকে খুঁজে খুঁজে হয়রান,
নাহ্, কোথাও তুমি নেই।
এবার বোধহয় আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে হবে,
দুটো লাইন শুভেচ্ছা বার্তা পৌছে দিতে চাই।
আমার এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে সেই ক্ষণটি,
যখন তুমি আমাকে একটি ব্ল্যাংক এস.এম.এস. পাঠিয়েছিলে,
আমার এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে সেই মুহূর্তটি,
যখন তোমার কাছ থেকে একটি ব্ল্যাংক ই-মেইল পেয়েছিলাম,
আমার এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে সেই দিনটি,
যেদিন তুমি অনেক সংকোচ ভেঙ্গে আমার কাছে এসেছিলে।
কিছু বলতে চেয়েও বলতে পারোনি,
কেবল তোমার চোখের পাতায় দেখেছি,
ফুলের পাঁপড়ির স্নিগ্ধ স্পন্দন।
আর আমি, বুঝতে না চেয়েও বুঝতে পেরেছিলাম,
সাগরে ঝড় উঠেছে।
অস্তগামী সুর্যের বর্ণচ্ছটায় রাঙা মেঘের পটভূমিতে
কালো কেশ এলিয়ে তুমি কেমন লাজুক হেসেছিলে,
আমার এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে।
যদি তুমি না আসতে এই ধরাধামে,
তবে কি এই সব কিছু ঘটতো?
শুভেচ্ছা তোমাকে,
আমার পক্ষ থেকে এই নাও একরাশ রজনীগন্ধা,
তোমার প্রিয় ফুল।
আর, আমার প্রিয় ফুল তুমি।
©somewhere in net ltd.