নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
অন্ততপক্ষে বইগুলো তার সাথে সারাটা জীবন থাকুক
-------------------------------------- ড. রমিত আজাদ
আমার কিছু বই
একজনার কাছে রয়ে গিয়েছে,
চলে আসার সময় রেখে এসেছিলাম
তখন বুঝিনি,
সেই চলে আসা, একবারেই চলে আসা হবে।
সেও পরম যত্নে তুলে রেখেছিলো,
জানতো, ঠিক তার পরেই যাকে আমি
সব চাইতে বেশি ভালোবাসি,
সে হলো বই।
আমার কিছু কাজ গুছানোর প্রয়োজন ছিলো,
সেই সাথে দিন গুনছিলাম,
কবে আবার ফিরে যাবো,
তার আর বইগুলোর কাছে।
দুজনে একসাথে বসে,
ওখান থেকে কিছু কবিতা পড়বো।
বসন্তের উষ্ণ দিনগুলোতে, বাগানে চাদর বিছিয়ে,
প্রিয়জনের কোলে মাথারেখে,
কবিতা পড়ার আনন্দই আলাদা।
আমার সে প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলো,
সব কিছু গুছিয়ে আনতে আনতে,
সে আর আমার রইলো না!
আমার আর তার কাছে ফিরে যাওয়াও হলো না,
শুধু বইগুলো রয়ে গেলো।
থাক, ওগুলো তার কাছেই থাক,
বইগুলোর সব বর্ণ, অক্ষর, পংক্তিগুলো
আমার চিঠি মনে করে,
সে একাই পড়ুক,
আমি নয় জীবনসঙ্গী হয়ে তার সাথে নাই থাকলাম,
আমার ছায়া হয়ে,
অন্ততপক্ষে বইগুলো তার সাথে সারাটা জীবন থাকুক।
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৮
রমিত বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
বৃষ্টিধারা বলেছেন: মন খারাপিয়া লিখা....