নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
বাংলা সন ও পহেলা বৈশাখ উদযাপন
------------------------------ ড. রমিত আজাদ
পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। আমাদের জাতীয় উৎসবের একটি দিন। বাংলা সন বা বঙ্গাব্দ বাংলাদেশ এবং ভারত বর্ষের একটি ঐতিহ্যমণ্ডিত সৌরপঞ্জিকা ভিত্তিক বর্ষপঞ্জি। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সৌরদিন গণনা শুরু হয়। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসতে মোট ৩৬৫ দিন কয়েক ঘণ্টা সময়ের প্রয়োজন হয়। এই সময়টাই এক সৌর বছর। গ্রেগরিয়ান সনের মতো বাংলা সনেও মোট ১২ মাস। এগুলো হল বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ, ফাল্গুন ও চৈত্র। আকাশে রাশিমণ্ডলীতে সূর্যের অবস্থানের ভিত্তিতে বঙ্গাব্দের মাসের হিসাব হয়ে থাকে। যেমন যে সময় সূর্য মেষ রাশিতে থাকে সে মাসের নাম বৈশাখ।
লাওস ও কম্পুচিয়াতেও এই ক্যালেন্ডারটি ব্যবহৃত হয়।
বাংলা সন বা বঙ্গাব্দ সৌরপঞ্জিকা ভিত্তিক বর্ষপঞ্জি। বাংলাদেশ এবং পূর্ব ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা অঞ্চলে এই বর্ষপঞ্জি ব্যবহৃত হয়। বাংলা সন শুরু হয় পহেলা বৈশাখ বা বৈশাখ মাসের প্রথম দিনে যে দিনটি ইংরেজি বর্ষপঞ্জির ১৪/১৫ এপ্রিল (ভারতে) এবং ১৪ এপ্রিল (বাংলাদেশে)।
বাংলা সন সব সময়ই গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির চেয়ে ৫৯৩ বছর কম।
ইতিহাসঃ
প্রাচীন বঙ্গদেশের (গৌড়) ইতিহাস মোটামুটি রাজা শশাঙ্ক থেকে জানা যায়। তাঁর রাজত্বকাল আনুমানিক ৫৯০-৬২৫ খৃষ্টাব্দ)। সপ্তম শতাব্দীর প্রারম্ভে শশাঙ্ক বঙ্গদেশের রাজা ছিলেন৷ আধুনিক ভারতের বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার অধিকাংশ এলাকা তাঁর সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল৷ শশাঙ্কের শাসনামলে বঙ্গাব্দের অনুরূপ সন চালু ছিলো।
তবে বর্তমানে যে ক্যালেন্ডারটি আমরা ব্যবহার করি ও যাকে বাংলা সন ও বাঙালী সংস্কৃতির অংশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছি। তা প্রচলক অবাঙালী সম্রাট আকবর। ভারতবর্ষে ইসলামী শাসনামলে হিজরী পঞ্জিকা অনুসারেই সকল কাজকর্ম পরিচালিত হতো। মূল হিজরী পঞ্জিকা চান্দ্র মাসের উপর নির্ভরশীল। চান্দ্র বৎসর সৌর বৎসরর চেয়ে ১১/১২ দিন কম হয়। কারণ সৌর বৎসর ৩৬৫ দিন, আর চান্দ্র বৎসর ৩৫৪ দিন। একারণে চান্দ্র বৎসরে ঋতুগুলি ঠিক থাকে না। আর চাষাবাদ ও এজাতীয় অনেক কাজ ঋতুনির্ভর। সে সময় দেশের মূল অর্থনীতি ছিলো কৃষি নির্ভর। তাই ক্ষমতাসীন সম্রাটের কর আদায় কৃষি অর্থনীতিভিত্তিক একটি ক্যালেন্ডারের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এজন্য ভারতের মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে প্রচলিত হিজরী চান্দ্র পঞ্জিকাকে সৌর পঞ্জিকায় রূপান্তরিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সম্রাট আকবর ইরান থেকে আগত বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদ আমির ফতুল্লাহ শিরাজীকে হিজরী চান্দ্র বর্ষপঞ্জীকে সৌর বর্ষপঞ্জীতে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব প্রদান করেন। আমির ফতুল্লাহ্ শিরাজির সুপারিশে পারস্যে প্রচলিত সৌর বর্ষপঞ্জীর অনুকরণ ৯৯২ হিজরী মোতাবেক ১৫৮৪ খৃস্টাব্দে সম্রাট আকবার হিজরী সৌর বর্ষপঞ্জীর প্রচলন করেন। তবে তিনি ঊনত্রিশ বছর পূর্বে তার সিংহাসন আরোহনের বছর থেকে এ পঞ্জিকা প্রচলনের নির্দেশ দেন। এজন্য ৯৬৩ হিজরী সাল থেকে বঙ্গাব্দ গণনা শুরু হয়। এবং ৯৬৩ হিজরী সালকে বাংলা ৯৬৩ সাল ধরে গণনা প্রচলিত করা হয়। প্রথমে এই সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়। ইতোপূর্বে বঙ্গে প্রচলিত শকাব্দ বা শক বর্ষপঞ্চির প্রথম মাস ছিল চৈত্র মাস। কিন্তু ৯৬৩ হিজরী সালের মুহাররাম মাস ছিল বাংলা বৈশাখ মাস, এজন্য বৈশাখ মাসকেই বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস এবং ১লা বৈশাখকে নববর্ষ ধরা হয়।
বঙ্গাব্দের বারো মাসের নামকরণ করা হযেছে নক্ষত্রমন্ডলে চন্দ্রের আবর্তনে বিশেষ তারার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে। এই নাম সমূহ গৃহীত হয়েছে জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক প্রাচীন গ্রন্থ "সূর্যসিদ্ধান্ত" থেকে।বাংলা মাসের এই নামগুলি হচ্ছে
বৈশাখ - বিশাখা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
জ্যৈষ্ঠ - জ্যেষ্ঠা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
আষাঢ় - উত্তর ও পূর্ব আষাঢ়া নক্ষত্রের নাম অনুসারে
শ্রাবণ - শ্রবণা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
ভাদ্র -উত্তর ও পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্রের নাম অনুসারে
আশ্বিন - অশ্বিনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে
কার্তিক - কৃত্তিকা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
অগ্রহায়ণ(মার্গশীর্ষ) - মৃগশিরা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
পৌষ - পুষ্যা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
মাঘ - মঘা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
ফাল্গুন - উত্তর ও পূর্ব ফাল্গুনী নক্ষত্রের নাম অনুসারে
চৈত্র - চিত্রা নক্ষত্রের নাম অনুসারে
সম্রাট আকবর কর্তৃক প্রবর্তিত তারিখ-ই-ইলাহী-র মাসের নামগুলি প্রচলিত ছিল পারসি ভাষায়, যথা: ফারওয়াদিন, আর্দি, ভিহিসু, খোরদাদ, তির, আমারদাদ, শাহরিযার, আবান, আযুর, দাই, বহম এবং ইসক্নদার মিজ।
পহেলা বৈশাখ উদযাপনঃ
বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে বৈশাখী মেলা, চৈত্র সংক্রান্তি, হালখাতা ইত্যাদির প্রচলন আগে থেকেই ছিলো। শহরাঞ্চলে এর তেমন প্রভাব ছিলনা। পাকিস্তান শাসনামলে ১৯৬৪ সাল, বাংলা ১৩৭১ সনের পহেলা বৈশাখ রমনার বটমূলে ছায়ানট বাংলা নববর্ষ পালন শুরু করে। কালক্রমে এ নববর্ষ পালন জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়। পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠির নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসের প্রতিবাদে মূলত এর আয়োজন করা হয়েছিলো। জাতীয়ভাবে দিনটি পালন করায় বিশেষ ভূমিকা রাখেন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক। ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় বিজয়ী হয়ে তিনি যখন পূর্ব বাংলার উজিরে ওয়ালা হন। তারপর তিনি পহেলা বৈশাখ ও একুশে ফেব্রুয়ারী এই দুটি দিনকে জাতীয় ছুটির দিন ঘোষণা করেন।
আগে ঢাকাতে খুব স্বল্প পরিসরে পহেলা বৈশাখ পালিত হতো। আমার মনে আছে ১৯৭৬/৭৭ সালে আমি মা-বড় বোনদের হাত ধরে রমনার বটমূলে যেতাম। সেখানে উপস্থিতিও খুব কম থাকতো। মূলত শিক্ষিত মধ্যবিত্তদের মধ্যেই এটা সীমাবদ্ধ ছিলো। রমনার বটমূলে শিল্পিরা নাচ-গান করতো আমরা দেখতাম। চিনাবাদাম, খুব বেশি হলে চটপটিওয়ালাদের দেখা যেত। পান্তা-ইলিশের প্রচলন তখনও হয়নি। দুপুরের দিকে ঘরে ফিরে এলে দেখতাম প্রতিবেশী অনেকেরই এই দিনটি নিয়ে তেমন মাথাব্যাথা নেই। দিনটি সর্বস্তরের জন গণেরমধ্যে ধীরে ধীরে প্রচলিত হতে শুরু করে।
একবার একটা মজার ঘটনা ঘটলো। সালটা ৮০ কি ৮১ সাল হবে। সবাই রমনার বটমূলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে গিয়েছেন। এসময় তিনজন যুবক (খুব সম্ভব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হবেন কাগজ-কলম নিয়ে ঘুরছেন আর প্রত্যককে প্রশ্ন করছেন, "এটি বাংলা কত সাল?" উল্লেখ্য যে অনেকেই সঠিক উত্তর দিতে পারেননি)।
পহেলা বৈশাখে ইদানিং যে মঙ্গল শোভাযাত্রা করা হয়। আমি নিজের চোখে দেখেছি সেটার সূত্রপাত ১৯৮৯ সালে। আমি রমনা পার্ক ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মাঝখানে দাঁড়িয়েছিলাম। সেখান দিয়ে শোভাযাত্রাটি যাচ্ছিলো। অনেকগুলো র্যালির মাঝে একটু ভিন্ন ধরনের র্যালি হিসাবে সবাই এটা প্রত্যক্ষ করছিলো। পত্রিকায় সংবাদ এসেছিলো - 'আর্ট কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের আয়োজনে একটি ভিন্নধর্মী শোভাযাত্রা হয়। সবাই এটা উপভোগ করেছে।' ২৫/২৬ বছর আগে প্রচলিত এই রীতিটি কোন ক্রমেই আবহমান বাংলার সংস্কৃতি নয়।
সংস্কারকৃত বাংলা বর্ষপঞ্জীঃ
বাংলা একাডেমী কর্তৃক বাংলা সন সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয় ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ সালে। ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ'র নেতৃত্বে এ কমিটি বিভিন্ন বাংলা মাস ও ঋতুতে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সাংস্কৃতিক জীবনে কিছু সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতাকে নির্ণয় করে সেগুলো হতে উত্তরণের প্রস্তাবনা প্রদান করেন। বাংলা সনের ব্যাপ্তি গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির মতোই ৩৬৫ দিনের। যদিও সেখানে পৃথিবীর সূর্যকে প্রদক্ষিণের পরিপূর্ণ সময়কেই যথাযথভাবে নেয়া হয়েছে। এ প্রদক্ষিণের মোট সময় ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট এবং ৪৭ সেকেন্ড। এই ব্যবধান ঘোচাতে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে প্রতি চার বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে একটি অতিরিক্ত দিন যোগ করা হয়। ব্যতিক্রম হচ্ছে সে শতাব্দীতে যে শতাব্দীকে ৪০০ দিয়ে ভাগ করা যায় না বা বিভাজ্য। জ্যোতির্বিজ্ঞান নির্ভর হলেও বাংলা সনে এই অতিরিক্ত দিনকে আত্মীকরণ করা হয়নি। বাংলা মাস অন্যান্য সনের মাসের মতোই বিভিন্ন পরিসরের হয়ে থাকে। একসময় পহেলা বৈশাখ দিনটি খ্রীষ্টিয় সালের ১৩, ১৪ বা ১৫ই এপ্রিল ঘুরে ঘুরে পড়তো। পরে বাংলা এ্যাকাডেমীর সিদ্ধান্ত মোতাবেক সেটা ১৪ই এপ্রিল ফিক্সড করা হয়েছে।
এই সালটি বাঙালী কি অবাঙালীদের দ্বারা প্রচলিত হয়েছিলো সেটা আজ আর কোন বড় কথা নয়। আমরা তাকে আমাদের হৃদয়ের অংশ করে নিয়েছি এটাই বড় কথা। ক্যালেন্ডারটির সাথে রয়েছে আমাদের প্রকৃতির যোগ, আমাদের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির যোগ, সর্বপোরী আমাদের হৃদয়ের যোগ।
সবাইকে আগামীকালকের নববর্ষের শুভেচ্ছা।
এসো হে বৈশাখ, এসো এসো
তাপস নিঃশ্বাস বায়ে
মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক
এসো এসো...
যাক পুরাতন স্মৃতি
যাক ভুলে যাওয়া গীতি
যাক অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক
যাক যাক
এসো এসো.
তথ্যসূত্র:
১। উইকিপিডিয়া।
২। ইন্টারনেটে প্রাপ্ত বিভিন্ন আর্টিকেল।
সকল লেখকদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
মোফিয বলেছেন: জানার আছে অনেক কিছু - আমরা জানতেও চাই না পরতেও চাই না বুঝতেও চাইনা তাই আমাদের এই াবস্থা ..........
ধন্যবাদ
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
রমিত বলেছেন:
মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: ডঃ রমিত আজাদ , ৭৭/৭৮ এ আমারও শুরু রমনার বটমুলে যাওয়া। তখন আর্ট কলেজে ছাত্র জীবন শুরু । প্রথম মঙ্গল শোভা যাত্রা কি ৮৮ তে নয় । আমার মনে হয় প্রবাসে বাংলা পত্রিকায় দেখেছিলাম । ৭৭ এর সেই নিরাভরণ বালিকা এখন পূর্ণ যৌবনে শুধু ধাবমান । বাংলা সংস্কৃতির এই সেকুলার মিলনোৎসব কে আর কখনো কোন গোষ্ঠী, শাসক ভাংতে পারবে না । আপনার দেয়া তথ্য যারা বৈশাখের খুটি নাটি বিষয় জানে না তাদের জন্য খুব কাজে দেবে ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
রমিত বলেছেন: সালটি ৮৮ কি ৮৯ আমার সঠিক মনে পড়ছে না। একবার মনে হয়েছিলো সালটি ৮৮ আবার কিছু কিছু সোর্সে দেখলাম ৮৯। তাই একটু কনফিউশনে আছি। আপনি কি আমাকে নিশ্চিত করে জানাতে পারবেন?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার হয়েছে লেখাটি। আপনার লেখা সবসময়ই আমাকে ভালো লাগে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ধন্যবাদ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯
রমিত বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
টুম্পা মনি বলেছেন: এসো হে বৈশাখ, এসো এসো
তাপস নিঃশ্বাস বায়ে
মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক
এসো এসো...
যাক পুরাতন স্মৃতি
যাক ভুলে যাওয়া গীতি
যাক অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক
যাক যাক
এসো এসো.
চমৎকার লেখা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল।চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।বাংলা নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছা ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
রমিত বলেছেন: আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৮
উদাস কিশোর বলেছেন: নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা ।
অনেক কিছু জানতে পারলাম ।চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
রমিত বলেছেন: আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
রমিত বলেছেন: লেখাটিকে নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।